ড. মো. শাহজাহান কবীর
রহমত, মাগফিরাত ও জাহান্নাম থেকে মুক্তির সওগাত নিয়ে এসেছিল মাহে রমজান। রমজানের সিয়াম সাধনা মুসলিম উম্মাহকে পাপাচার, কামাচার ও মিথ্যাচার থেকে বিরত রাখার যে প্রশিক্ষণ দেয়, তা পরবর্তী ১১ মাস জীবনের সব ক্ষেত্রে মেনে চলার মাধ্যমে মহান আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভ করা যায়।
মাহে রমজানের শেষ মুহূর্তে আমাদের উপলব্ধি করা উচিত—মাহে রমজানে সিয়াম সাধনার মাধ্যমে সততা, ন্যায়পরায়ণতা, আমানতদারি, বিশ্বস্ততা, পরোপকার, সহযোগিতা, সহমর্মিতা, সংযম ও ধৈর্যের গুণ অর্জন এবং সব ধরনের মন্দ ও অশ্লীল কাজ, পাপাচার, সুদ, ঘুষ, জুলুম ও দুর্নীতি এবং যাবতীয় অনৈসলামিক কাজ থেকে বিরত থাকার যে প্রশিক্ষণ আমরা পেলাম—তা কাজে লাগিয়ে বাকি জীবনে যদি মেনে চলতে পারি, তাহলে রমজান মাসের আগমন আমাদের জন্য সার্থক।
মহানবী (সা.) এরশাদ করেন, ‘যে ব্যক্তি রমজানের রোজা রাখল আর মিথ্যা কথা ও খারাপ কাজ থেকে নিজেকে বিরত রাখতে পারল না, আল্লাহ তাআলার কাছে তার না খেয়ে থাকার প্রয়োজন নেই। (বুখারি)
মাহে রমজান আমাদের সাম্য, মৈত্রী, ভ্রাতৃত্ব, সহানুভূতি, শৃঙ্খলা, একনিষ্ঠতা, নিয়মানুবর্তিতা ইত্যাদি মানবীয় মূল্যবোধ শেখায়। ধনী-দরিদ্র যে একই ভ্রাতৃত্বের অন্তর্গত এবং একের প্রতি অন্যের দায়িত্ব যে কত বড়, তা আমরা রমজান মাসে অনুভব করতে পারি। ক্ষুধার মাধ্যমে দারিদ্র্যক্লিষ্ট মানুষের নিত্যদিনের ক্ষুধার কষ্ট আমরা এই রমজান মাসেই বেশি উপলব্ধি করতে পারি।
প্রকৃতপক্ষে মাহে রমজান আমাদের ব্যক্তিজীবন থেকে পারিবারিক, সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় জীবন পর্যন্ত সর্বস্তরে মহান আল্লাহ তাআলার নির্দেশ পালনের দীক্ষা দিয়ে যায়। সুতরাং মাহে রমজানের রোজা পালনের মাধ্যমে যে উপলব্ধি আমাদের হয়েছে—তা জীবনের সব পর্যায়ে মেনে চলা উচিত।
ড. মো. শাহজাহান কবীর, বিভাগীয় প্রধান, ইসলামিক স্টাডিজ, ফারইস্ট ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি
রহমত, মাগফিরাত ও জাহান্নাম থেকে মুক্তির সওগাত নিয়ে এসেছিল মাহে রমজান। রমজানের সিয়াম সাধনা মুসলিম উম্মাহকে পাপাচার, কামাচার ও মিথ্যাচার থেকে বিরত রাখার যে প্রশিক্ষণ দেয়, তা পরবর্তী ১১ মাস জীবনের সব ক্ষেত্রে মেনে চলার মাধ্যমে মহান আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভ করা যায়।
মাহে রমজানের শেষ মুহূর্তে আমাদের উপলব্ধি করা উচিত—মাহে রমজানে সিয়াম সাধনার মাধ্যমে সততা, ন্যায়পরায়ণতা, আমানতদারি, বিশ্বস্ততা, পরোপকার, সহযোগিতা, সহমর্মিতা, সংযম ও ধৈর্যের গুণ অর্জন এবং সব ধরনের মন্দ ও অশ্লীল কাজ, পাপাচার, সুদ, ঘুষ, জুলুম ও দুর্নীতি এবং যাবতীয় অনৈসলামিক কাজ থেকে বিরত থাকার যে প্রশিক্ষণ আমরা পেলাম—তা কাজে লাগিয়ে বাকি জীবনে যদি মেনে চলতে পারি, তাহলে রমজান মাসের আগমন আমাদের জন্য সার্থক।
মহানবী (সা.) এরশাদ করেন, ‘যে ব্যক্তি রমজানের রোজা রাখল আর মিথ্যা কথা ও খারাপ কাজ থেকে নিজেকে বিরত রাখতে পারল না, আল্লাহ তাআলার কাছে তার না খেয়ে থাকার প্রয়োজন নেই। (বুখারি)
মাহে রমজান আমাদের সাম্য, মৈত্রী, ভ্রাতৃত্ব, সহানুভূতি, শৃঙ্খলা, একনিষ্ঠতা, নিয়মানুবর্তিতা ইত্যাদি মানবীয় মূল্যবোধ শেখায়। ধনী-দরিদ্র যে একই ভ্রাতৃত্বের অন্তর্গত এবং একের প্রতি অন্যের দায়িত্ব যে কত বড়, তা আমরা রমজান মাসে অনুভব করতে পারি। ক্ষুধার মাধ্যমে দারিদ্র্যক্লিষ্ট মানুষের নিত্যদিনের ক্ষুধার কষ্ট আমরা এই রমজান মাসেই বেশি উপলব্ধি করতে পারি।
প্রকৃতপক্ষে মাহে রমজান আমাদের ব্যক্তিজীবন থেকে পারিবারিক, সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় জীবন পর্যন্ত সর্বস্তরে মহান আল্লাহ তাআলার নির্দেশ পালনের দীক্ষা দিয়ে যায়। সুতরাং মাহে রমজানের রোজা পালনের মাধ্যমে যে উপলব্ধি আমাদের হয়েছে—তা জীবনের সব পর্যায়ে মেনে চলা উচিত।
ড. মো. শাহজাহান কবীর, বিভাগীয় প্রধান, ইসলামিক স্টাডিজ, ফারইস্ট ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪