কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যকার ট্রানজিট চুক্তি ১৯৭২ সালের। বাংলাদেশ অনেক আগে থেকেই ভারতকে এ সুবিধা দিয়ে আসছে। তবে এই প্রথমবারের মতো বাংলাদেশের ওপর দিয়ে বিহারের রাজধানী পাটনা থেকে আসামের পাণ্ডুতে পণ্য পাঠাচ্ছে ভারত।
জানা গেছে, বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যকার নৌ প্রটোকল বা ‘প্রটোকল অন ইনল্যান্ড ওয়াটার ট্রানজিট অ্যান্ড ট্রেড বিটুইন বাংলাদেশ অ্যান্ড ইন্ডিয়া’ (পিআইডব্লিউটিটি)-এর আওতায় পাটনা থেকে দুই হাজার টন খাদ্যশস্য আসামে পাঠানো হচ্ছে। আর এটি বহন করবে ভারতীয় নৌযান এমভি লাল বাহাদুর শাস্ত্রী। ভারত থেকে বাংলাদেশ হয়ে আবার ভারতে প্রবেশ করতে নৌযানটির পাড়ি দিতে হবে প্রায় ২ হাজার ৩৫০ কিলোমিটার নৌপথ। আর এ পণ্য পরিবহনে বাংলাদেশে অন্য কোনো পরিবহন ব্যবস্থার প্রয়োজন পড়বে না।
পিআইডব্লিউটিটির দ্বিতীয় সংশোধন অনুযায়ী নতুন রুট ব্যবহার করে পাটনা থেকে গঙ্গা নদীতে যাত্রা শুরু করে ভাগলপুর, মনিহারি, সাহেবগঞ্জ, ফারাক্কা, ত্রিবেণি, কলকাতা, হলদিয়া হয়ে বাংলাদেশের হেমনগর, খুলনা, নারায়ণগঞ্জ, সিরাজগঞ্জ, চিলমারী হয়ে গুয়াহাটির পান্ডুতে পৌঁছাবে। ২ হাজার ৩৫০ কিলোমিটারের এ পথ পাড়ি দিতে সময় লাগবে ২৫ থেকে ৩০ দিন।
জানা গেছে, ভারতের পাটনা থেকে গত শনিবার রওনা দেওয়া এমভি লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর বাংলাদেশের জলসীমায় পৌঁছাবে ৮-৯ দিন পরে। নৌযানটি সম্ভাব্য পাঁচ দিনে চিলমারী হয়ে বাংলাদেশের জলসীমা ছেড়ে যাবে।
বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিএ) পরিচালক মুহাম্মদ রফিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, পিআইডব্লিউটিটির আওতায় রুট নম্বর ১ এখানে ব্যবহার করা হবে। পাটনা থেকে কলকাতা পর্যন্ত আমাদের নির্ধারিত রুটের মধ্যে পড়ে না। তবে তা প্রটোকলের রুটের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত। বিআইডব্লিউটিএ কোনো মাশুল নেবে না জানিয়ে তিনি বলেন, এখানে যেহেতু শুধু নৌপথ ব্যবহার করা হচ্ছে। কোনো বন্দর বা জেটি ব্যবহার করা হবে না। তাই কোনো মাশুল এখানে নেওয়ার সুযোগ নেই। তবে কাস্টমস তাদের নিয়ম অনুযায়ী শুল্ক আদায় করবে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সচিব (পূর্ব) মাশফি বিনতে শামস আজকের পত্রিকাকে বলেন, বাংলাদেশের পক্ষ থেকে বরাবরই নদী পথ ব্যবহার করে ট্রানজিট-ট্রান্সশিপমেন্টর উৎসাহ দেওয়া হতো। কারণ এর মাধ্যমে সড়কের ওপর চাপ কম পড়ে। আর নদী পথে পণ্য পরিবহন যেকোনো মাধ্যম থেকে সাশ্রয়ী। বাংলাদেশের ট্রানজিট-ট্রান্সশিপমেন্ট এই প্রথম ভারত ব্যবহার করছে না জানিয়ে তিনি বলেন, এর আগেও ভারত ট্রানজিট-ট্রান্সশিপমেন্ট ব্যবহার করেছে। তবে এবারই প্রথম এ প্রটোকল রুটটি ব্যবহার করছে।
ট্রানজিটের যে পণ্য বাংলাদেশের বিশাল এ পথ পাড়ি দেবে, তা বাংলাদেশে সুসম্পর্কের রং ছড়াবে বলে মনে করেন নৌ পরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু ৭২ সালে চুক্তিটি করেছিল। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পরবর্তীতে তা নবায়ন করেছেন। নৌপথ সচল রাখা এবং ভারতের সঙ্গে সার্বিক সম্পর্ক বৃদ্ধি বাংলাদেশের লক্ষ্য।
দুই দেশের ট্রানজিট ট্রান্সশিপমেন্ট ১৯৭২ সালে শুরু হলেও ২০১৫ সালে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বাংলাদেশ সফরের মধ্য দিয়ে পিআইডব্লিউটিটি নবায়ন ও উপকূলীয় জাহাজ চলাচল চুক্তির মাধ্যমে এটিকে আবার সক্রিয় করা হয়। বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষের তথ্য অনুযায়ী, ২০০১-০২ অর্থ বছর থেকে এখন পর্যন্ত ২০২০-২১ অর্থ বছরে সবচেয়ে বেশি ট্রানজিট সেবা ব্যবহৃত হয়। ২০২০-২১ অর্থবছরে ৩৯ লাখ ৫৯ হাজার ৮৮৫ টন পণ্য বাংলাদেশ হয়ে পাঠান হয়। ৩ হাজার ৯১৩টি ট্রিপে বাংলাদেশি জাহাজ এবং আর ২২৬টি ট্রিপে ভারতের জাহাজ এ পণ্য পরিবহন করে। করোনাকালে এ সেবা সবচেয়ে বেশি ব্যবহার হয়।
সাবেক রাষ্ট্রদূত এম হুমায়ূন কবির এ বিষয়ে আজকের পত্রিকাকে বলেন, নতুন করে আরেকটি ট্রানজিট রুট ভারত ব্যবহার করছে। ভারত হয়তো দেখছে নতুন রুটটি কার্যকর কিনা।
ভারতের প্রেস ইনফরমেশন ব্যুরোর তথ্য অনুযায়ী, পাটনা থেকে জাহাজের যাত্রা শুরুর পর ভারতের বাণিজ্য মন্ত্রী পীযূষ গোয়েল বলেন, বিহারের পাটনা থেকে গুয়াহাটির পাণ্ডু পর্যন্ত জাহাজে প্রথমবার খাদ্য শস্য পরিবহন উত্তর-পূর্বের প্রবেশ দ্বারের জন্য এক নতুন যুগের সূচনা করবে। এর ফলে, উত্তর পূর্বাঞ্চলের সঙ্গে জলপথে যোগাযোগ ব্যবস্থায় এক নতুন দ্বার খুলে যাবে। তিনি আরও বলেন, ভারত-বাংলাদেশ প্রটোকল রুটের উন্নয়নে ৩০৫ কোটি টাকার বাজেট সংস্থান করা হয়েছে। এ ছাড়াও উত্তর পূর্বাঞ্চলের পরিকাঠামোর মানোন্নয়নে ১ হাজার ৫০০ কোটি টাকা ব্যয়ে একটি নতুন প্রকল্প গ্রহণ করেছে ভারত।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠক স্থগিত
চলতি মাসে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যকার পররাষ্ট্রমন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠক হওয়ার কথা ছিল। বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেনকে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জয় শংকর। বিষয়টি নিশ্চিত করে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সচিব (পূর্ব) মাশফি বিনতে শামস বলেন, করোনা কারণে চলতি মাসে বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হচ্ছে না। করোনা পরিস্থিতি বিবেচনায় পরবর্তী তারিখ নির্ধারণ করা হবে।
আরও পড়ুন:
বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যকার ট্রানজিট চুক্তি ১৯৭২ সালের। বাংলাদেশ অনেক আগে থেকেই ভারতকে এ সুবিধা দিয়ে আসছে। তবে এই প্রথমবারের মতো বাংলাদেশের ওপর দিয়ে বিহারের রাজধানী পাটনা থেকে আসামের পাণ্ডুতে পণ্য পাঠাচ্ছে ভারত।
জানা গেছে, বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যকার নৌ প্রটোকল বা ‘প্রটোকল অন ইনল্যান্ড ওয়াটার ট্রানজিট অ্যান্ড ট্রেড বিটুইন বাংলাদেশ অ্যান্ড ইন্ডিয়া’ (পিআইডব্লিউটিটি)-এর আওতায় পাটনা থেকে দুই হাজার টন খাদ্যশস্য আসামে পাঠানো হচ্ছে। আর এটি বহন করবে ভারতীয় নৌযান এমভি লাল বাহাদুর শাস্ত্রী। ভারত থেকে বাংলাদেশ হয়ে আবার ভারতে প্রবেশ করতে নৌযানটির পাড়ি দিতে হবে প্রায় ২ হাজার ৩৫০ কিলোমিটার নৌপথ। আর এ পণ্য পরিবহনে বাংলাদেশে অন্য কোনো পরিবহন ব্যবস্থার প্রয়োজন পড়বে না।
পিআইডব্লিউটিটির দ্বিতীয় সংশোধন অনুযায়ী নতুন রুট ব্যবহার করে পাটনা থেকে গঙ্গা নদীতে যাত্রা শুরু করে ভাগলপুর, মনিহারি, সাহেবগঞ্জ, ফারাক্কা, ত্রিবেণি, কলকাতা, হলদিয়া হয়ে বাংলাদেশের হেমনগর, খুলনা, নারায়ণগঞ্জ, সিরাজগঞ্জ, চিলমারী হয়ে গুয়াহাটির পান্ডুতে পৌঁছাবে। ২ হাজার ৩৫০ কিলোমিটারের এ পথ পাড়ি দিতে সময় লাগবে ২৫ থেকে ৩০ দিন।
জানা গেছে, ভারতের পাটনা থেকে গত শনিবার রওনা দেওয়া এমভি লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর বাংলাদেশের জলসীমায় পৌঁছাবে ৮-৯ দিন পরে। নৌযানটি সম্ভাব্য পাঁচ দিনে চিলমারী হয়ে বাংলাদেশের জলসীমা ছেড়ে যাবে।
বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিএ) পরিচালক মুহাম্মদ রফিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, পিআইডব্লিউটিটির আওতায় রুট নম্বর ১ এখানে ব্যবহার করা হবে। পাটনা থেকে কলকাতা পর্যন্ত আমাদের নির্ধারিত রুটের মধ্যে পড়ে না। তবে তা প্রটোকলের রুটের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত। বিআইডব্লিউটিএ কোনো মাশুল নেবে না জানিয়ে তিনি বলেন, এখানে যেহেতু শুধু নৌপথ ব্যবহার করা হচ্ছে। কোনো বন্দর বা জেটি ব্যবহার করা হবে না। তাই কোনো মাশুল এখানে নেওয়ার সুযোগ নেই। তবে কাস্টমস তাদের নিয়ম অনুযায়ী শুল্ক আদায় করবে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সচিব (পূর্ব) মাশফি বিনতে শামস আজকের পত্রিকাকে বলেন, বাংলাদেশের পক্ষ থেকে বরাবরই নদী পথ ব্যবহার করে ট্রানজিট-ট্রান্সশিপমেন্টর উৎসাহ দেওয়া হতো। কারণ এর মাধ্যমে সড়কের ওপর চাপ কম পড়ে। আর নদী পথে পণ্য পরিবহন যেকোনো মাধ্যম থেকে সাশ্রয়ী। বাংলাদেশের ট্রানজিট-ট্রান্সশিপমেন্ট এই প্রথম ভারত ব্যবহার করছে না জানিয়ে তিনি বলেন, এর আগেও ভারত ট্রানজিট-ট্রান্সশিপমেন্ট ব্যবহার করেছে। তবে এবারই প্রথম এ প্রটোকল রুটটি ব্যবহার করছে।
ট্রানজিটের যে পণ্য বাংলাদেশের বিশাল এ পথ পাড়ি দেবে, তা বাংলাদেশে সুসম্পর্কের রং ছড়াবে বলে মনে করেন নৌ পরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু ৭২ সালে চুক্তিটি করেছিল। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পরবর্তীতে তা নবায়ন করেছেন। নৌপথ সচল রাখা এবং ভারতের সঙ্গে সার্বিক সম্পর্ক বৃদ্ধি বাংলাদেশের লক্ষ্য।
দুই দেশের ট্রানজিট ট্রান্সশিপমেন্ট ১৯৭২ সালে শুরু হলেও ২০১৫ সালে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বাংলাদেশ সফরের মধ্য দিয়ে পিআইডব্লিউটিটি নবায়ন ও উপকূলীয় জাহাজ চলাচল চুক্তির মাধ্যমে এটিকে আবার সক্রিয় করা হয়। বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষের তথ্য অনুযায়ী, ২০০১-০২ অর্থ বছর থেকে এখন পর্যন্ত ২০২০-২১ অর্থ বছরে সবচেয়ে বেশি ট্রানজিট সেবা ব্যবহৃত হয়। ২০২০-২১ অর্থবছরে ৩৯ লাখ ৫৯ হাজার ৮৮৫ টন পণ্য বাংলাদেশ হয়ে পাঠান হয়। ৩ হাজার ৯১৩টি ট্রিপে বাংলাদেশি জাহাজ এবং আর ২২৬টি ট্রিপে ভারতের জাহাজ এ পণ্য পরিবহন করে। করোনাকালে এ সেবা সবচেয়ে বেশি ব্যবহার হয়।
সাবেক রাষ্ট্রদূত এম হুমায়ূন কবির এ বিষয়ে আজকের পত্রিকাকে বলেন, নতুন করে আরেকটি ট্রানজিট রুট ভারত ব্যবহার করছে। ভারত হয়তো দেখছে নতুন রুটটি কার্যকর কিনা।
ভারতের প্রেস ইনফরমেশন ব্যুরোর তথ্য অনুযায়ী, পাটনা থেকে জাহাজের যাত্রা শুরুর পর ভারতের বাণিজ্য মন্ত্রী পীযূষ গোয়েল বলেন, বিহারের পাটনা থেকে গুয়াহাটির পাণ্ডু পর্যন্ত জাহাজে প্রথমবার খাদ্য শস্য পরিবহন উত্তর-পূর্বের প্রবেশ দ্বারের জন্য এক নতুন যুগের সূচনা করবে। এর ফলে, উত্তর পূর্বাঞ্চলের সঙ্গে জলপথে যোগাযোগ ব্যবস্থায় এক নতুন দ্বার খুলে যাবে। তিনি আরও বলেন, ভারত-বাংলাদেশ প্রটোকল রুটের উন্নয়নে ৩০৫ কোটি টাকার বাজেট সংস্থান করা হয়েছে। এ ছাড়াও উত্তর পূর্বাঞ্চলের পরিকাঠামোর মানোন্নয়নে ১ হাজার ৫০০ কোটি টাকা ব্যয়ে একটি নতুন প্রকল্প গ্রহণ করেছে ভারত।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠক স্থগিত
চলতি মাসে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যকার পররাষ্ট্রমন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠক হওয়ার কথা ছিল। বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেনকে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জয় শংকর। বিষয়টি নিশ্চিত করে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সচিব (পূর্ব) মাশফি বিনতে শামস বলেন, করোনা কারণে চলতি মাসে বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হচ্ছে না। করোনা পরিস্থিতি বিবেচনায় পরবর্তী তারিখ নির্ধারণ করা হবে।
আরও পড়ুন:
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৯ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪