আনিসুল হক জুয়েল, দিনাজপুর
চলতি বছরের ১ জানুয়ারি সাড়ম্বরে বই উৎসবে জানানো হয় শিগগির শিক্ষার্থীরা সব বই হাতে পাবে। অথচ দেড় মাস পার হলেও এখনো শিক্ষার্থীদের হাতে পৌঁছেনি মাধ্যমিকের সব বই। কেউ পেয়েছে একটি, কেউ তিনটি, কেউবা আবার ৭টি। করোনা সংক্রমণের জন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানও বন্ধ। এতে বিশেষ করে গ্রামের শিক্ষার্থীর অধিকাংশই নিয়মিত পড়াশোনার ব্যাঘাত ঘটছে। এ ছাড়া প্রাথমিক শিক্ষার্থীরা প্রায় শতভাগ বই পেলেও মাদ্রাসার প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণিতে কোনো বই বিতরণ করা হয়নি বলে জানা গেছে।
একই কথা জানান কাহারোল উপজেলার পূর্ব সরঞ্জা দাখিল মাদ্রাসার সুপারিনটেনডেন্ট মো. তমিজুল ইসলাম। তিনি বলেন, `প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণি বাদে সবকটি শ্রেণির বই পাওয়া গেছে।’ জেলা সহকারী মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. আবদুল বারী জানান, কিছু বই ঘাটতি রয়েছে, তবে অধিকাংশ বই উপজেলাগুলোতে পৌঁছে গেছে। কয়েক দিনের মধ্যেই সেগুলো বিতরণ সম্পন্ন হবে বলে জানান তিনি।
জেলা শহরের সেন্ট ফিলিপস উচ্চবিদ্যালয় ও কলেজের ষষ্ঠ শ্রেণির এক শিক্ষার্থীর বাবা মো. আবু তালেব জানান, `বছরের দেড় মাস পেরিয়ে গেলেও এখন পর্যন্ত আমার ছেলে কোনো বই পায়নি। পুরোনো বই সংগ্রহ করে ছেলেকে দিয়েছি। নতুন বই হাতে পেলে শিক্ষার্থীদের পড়াশোনার প্রতি আগ্রহ তৈরি হয়। কিন্তু এখনো বই হাতে না পাওয়াটা দুঃখজনক।’ ওই বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক সিস্টার সন্ধ্যা পিউরিফিকেশন মাধ্যমিক শ্রেণির বইয়ের ঘাটতি রয়েছে জানিয়ে বলেন, `স্কুল খোলা থাকলে আমরা শিক্ষার্থীদের সহযোগিতা দিয়ে পড়াশোনাটা চালিয়ে নিতে পারতাম। কিন্তু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় বিষয়টি নিয়ে আমরা খুবই চিন্তিত।’
পার্বতীপুর উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার ইবতেদায়ি মাদ্রাসায় (১ম থেকে ৫ম শ্রেণি) মোট শিক্ষার্থী ১০ হাজার ৮০০ জন, বইয়ের চাহিদা ৭৭ হাজার, ইতিমধ্যে ৪৮ হাজার ৮০০ বই বিতরণ করা হয়েছে, বাকি আছে ২৮ হাজার ২০০ বই। মাদ্রাসা দাখিল শাখায় মোট শিক্ষার্থী ৯ হাজার ৩০০ জন, আর বইয়ের চাহিদা এক লাখ ৪৪ হাজার। ইতিমধ্যে এক লাখ ১২ হাজার বই বিতরণ করা হয়েছে, আর বাকি আছে ২৮ হাজার ২০০ বই। উপজেলার ৬৯টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের মোট শিক্ষার্থী ৩৪ হাজার ৮০০ জন, আর বইয়ের চাহিদা ৪ লাখ ৯৯ হাজার ২৪০টি। এর মধ্যে বিতরণ করা হয়েছে ৪ লাখ ৭ হাজার ৯০০টি বই।
এ ছাড়া জেলায় মাধ্যমিক পর্যায়ে প্রায় ৪ লাখ শিক্ষার্থীর জন্য মোট ৫৩ লাখ ৬৭ হাজার ৬২৯টি বইয়ের চাহিদা রয়েছে। ইতিমধ্যে অধিকাংশ বই পৌঁছানোর কথা বলা হলেও প্রায় সব উপজেলাতেই বইয়ের ঘাটতি পাওয়া গেছে। বিশেষ করে ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণির বইয়ের ঘাটতি সর্বাধিক।
নবাবগঞ্জ উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. তোফাজ্জল হোসেন জানান, ষষ্ঠ ছাড়া অন্য সব শ্রেণির বই বিতরণ শেষ পর্যায়ে। তবে উপজেলায় ষষ্ঠ শ্রেণির একমাত্র তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ছাড়া কোনো বই সরবরাহ করা হয়নি।
চলতি বছরের ১ জানুয়ারি সাড়ম্বরে বই উৎসবে জানানো হয় শিগগির শিক্ষার্থীরা সব বই হাতে পাবে। অথচ দেড় মাস পার হলেও এখনো শিক্ষার্থীদের হাতে পৌঁছেনি মাধ্যমিকের সব বই। কেউ পেয়েছে একটি, কেউ তিনটি, কেউবা আবার ৭টি। করোনা সংক্রমণের জন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানও বন্ধ। এতে বিশেষ করে গ্রামের শিক্ষার্থীর অধিকাংশই নিয়মিত পড়াশোনার ব্যাঘাত ঘটছে। এ ছাড়া প্রাথমিক শিক্ষার্থীরা প্রায় শতভাগ বই পেলেও মাদ্রাসার প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণিতে কোনো বই বিতরণ করা হয়নি বলে জানা গেছে।
একই কথা জানান কাহারোল উপজেলার পূর্ব সরঞ্জা দাখিল মাদ্রাসার সুপারিনটেনডেন্ট মো. তমিজুল ইসলাম। তিনি বলেন, `প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণি বাদে সবকটি শ্রেণির বই পাওয়া গেছে।’ জেলা সহকারী মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. আবদুল বারী জানান, কিছু বই ঘাটতি রয়েছে, তবে অধিকাংশ বই উপজেলাগুলোতে পৌঁছে গেছে। কয়েক দিনের মধ্যেই সেগুলো বিতরণ সম্পন্ন হবে বলে জানান তিনি।
জেলা শহরের সেন্ট ফিলিপস উচ্চবিদ্যালয় ও কলেজের ষষ্ঠ শ্রেণির এক শিক্ষার্থীর বাবা মো. আবু তালেব জানান, `বছরের দেড় মাস পেরিয়ে গেলেও এখন পর্যন্ত আমার ছেলে কোনো বই পায়নি। পুরোনো বই সংগ্রহ করে ছেলেকে দিয়েছি। নতুন বই হাতে পেলে শিক্ষার্থীদের পড়াশোনার প্রতি আগ্রহ তৈরি হয়। কিন্তু এখনো বই হাতে না পাওয়াটা দুঃখজনক।’ ওই বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক সিস্টার সন্ধ্যা পিউরিফিকেশন মাধ্যমিক শ্রেণির বইয়ের ঘাটতি রয়েছে জানিয়ে বলেন, `স্কুল খোলা থাকলে আমরা শিক্ষার্থীদের সহযোগিতা দিয়ে পড়াশোনাটা চালিয়ে নিতে পারতাম। কিন্তু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় বিষয়টি নিয়ে আমরা খুবই চিন্তিত।’
পার্বতীপুর উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার ইবতেদায়ি মাদ্রাসায় (১ম থেকে ৫ম শ্রেণি) মোট শিক্ষার্থী ১০ হাজার ৮০০ জন, বইয়ের চাহিদা ৭৭ হাজার, ইতিমধ্যে ৪৮ হাজার ৮০০ বই বিতরণ করা হয়েছে, বাকি আছে ২৮ হাজার ২০০ বই। মাদ্রাসা দাখিল শাখায় মোট শিক্ষার্থী ৯ হাজার ৩০০ জন, আর বইয়ের চাহিদা এক লাখ ৪৪ হাজার। ইতিমধ্যে এক লাখ ১২ হাজার বই বিতরণ করা হয়েছে, আর বাকি আছে ২৮ হাজার ২০০ বই। উপজেলার ৬৯টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের মোট শিক্ষার্থী ৩৪ হাজার ৮০০ জন, আর বইয়ের চাহিদা ৪ লাখ ৯৯ হাজার ২৪০টি। এর মধ্যে বিতরণ করা হয়েছে ৪ লাখ ৭ হাজার ৯০০টি বই।
এ ছাড়া জেলায় মাধ্যমিক পর্যায়ে প্রায় ৪ লাখ শিক্ষার্থীর জন্য মোট ৫৩ লাখ ৬৭ হাজার ৬২৯টি বইয়ের চাহিদা রয়েছে। ইতিমধ্যে অধিকাংশ বই পৌঁছানোর কথা বলা হলেও প্রায় সব উপজেলাতেই বইয়ের ঘাটতি পাওয়া গেছে। বিশেষ করে ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণির বইয়ের ঘাটতি সর্বাধিক।
নবাবগঞ্জ উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. তোফাজ্জল হোসেন জানান, ষষ্ঠ ছাড়া অন্য সব শ্রেণির বই বিতরণ শেষ পর্যায়ে। তবে উপজেলায় ষষ্ঠ শ্রেণির একমাত্র তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ছাড়া কোনো বই সরবরাহ করা হয়নি।
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
৫ দিন আগেভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫