দিনাজপুর প্রতিনিধি
দিনাজপুরে গত দুই বছরে কাঙ্ক্ষিত দাম না পাওয়ায় রসুন চাষে আগ্রহ হারাচ্ছেন চাষিরা। জেলার প্রতিটি উপজেলায় কম-বেশি রসুন আবাদ হলেও সবচেয়ে বেশি চাষ হয় খানসামায়। উৎপাদিত রসুন রাজধানীসহ বিভিন্ন জেলায় সরবরাহ করা হয়।
জেলা কৃষি অফিসের অতিরিক্ত উপপরিচালক (শস্য) মো. খালেদুর রহমান জানান, গত বছরের তুলনায় জেলায় এক বছরেই রসুনের ফলন কমেছে ১৭ শতাংশ। রসুনের কাঙ্ক্ষিত দাম না পাওয়ায় কৃষকেরা ভুট্টা, সরিষাসহ অন্য অর্থকরী ফসলের দিকে ঝুঁকছেন।
কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, সারা দেশে উৎপাদিত রসুনের ৫ শতাংশ দিনাজপুরে উৎপাদন হয়। জেলায় গত মৌসুমে রসুনের আবাদ হয়েছিল ৫ হাজার ৮৩ হেক্টর জমিতে। কিন্তু কাঙ্ক্ষিত দাম না পাওয়ায় উৎপাদন কমেছে ৮৩৩ হেক্টর। চলতি বছর আবাদ হয়েছে ৪ হাজার ২৫০ হেক্টরে।
খানসামার কাচিনিয়া এলাকায় দেখা যায়, মাঠ থেকে রসুন ওঠানোর উপযোগী অবস্থায় চলে এসেছে। আবাদ কমলেও গত বছরের তুলনায় ফলন ভালো হয়েছে।
চাষিরা জানান, অল্পদিনের মধ্যেই রসুন ঘরে তুলবেন। আর যাঁরা উঁচু জমিতে রসুন আগে লাগিয়েছিলেন, তাঁরা রসুন তুলতে শুরু করেছেন। তবে এবার ফলন ভালো হলেও দাম নিয়ে শঙ্কায় রয়েছেন তাঁরা।
কৃষকেরা আরও জানান, কয়েক বছর আগে প্রতি কেজি রসুন ৭০-৮০ টাকা হলেও এখন ১৫-২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। শেষ পর্যন্ত বাজারে রসুনের দাম না থাকলে কৃষকেরা খরচ তুলতে হিমশিম খাবেন। কারণ এক বিঘা জমিতে রসুন চাষ করতে খরচ প্রায় ৪০ হাজার টাকা। আর রসুন উৎপাদন হয় ৫০ থেকে সর্বোচ্চ ৭০ মণ।
ওই এলাকার আগ্রা গ্রামের কৃষক হাফিজ উদ্দিন বলেন, ‘দুই বছর ধরে রসুনের দাম নেই। আগে আমরা রসুন পাইকারি বাজারে তিন থেকে চার হাজার টাকা দরে মণ বিক্রি করতাম। আর এখন মাত্র ৪০০ থেকে ৫০০ টাকায় পাইকারি বিক্রি করছি।’
চাষি আব্দুল জব্বার বলেন, ‘রসুনের ফলন ভালো হয়েছে; কিন্তু বাজার নেই। বাজার না থাকায় আমাদের ক্ষতি হচ্ছে। কিন্তু আমরা তো কৃষক, ফসল ফলানো ছাড়া আমাদের আর কিছু জানা নেই। আমাদের কৃষিকাজ করেই সংসার চলে। তাই বাধ্য হয়ে ক্ষতি হলেও রসুন, আলু ও ধান লাগাই।’
রসুনচাষি নাসির উদ্দিন বলেন, প্রায় তিন একর জমিতে এবার রসুনের আবাদ করেছি। ফলন ভালো হয়েছে; কিন্তু সার, বীজ, কীটনাশক ও পরিচর্যা খরচ মিলিয়ে এক বিঘায় প্রায় ৪০ হাজার টাকা খরচ। কিন্তু বাজারের যে অবস্থা, তাতে খরচ তুলতে পারব না।’
দিনাজপুরে গত দুই বছরে কাঙ্ক্ষিত দাম না পাওয়ায় রসুন চাষে আগ্রহ হারাচ্ছেন চাষিরা। জেলার প্রতিটি উপজেলায় কম-বেশি রসুন আবাদ হলেও সবচেয়ে বেশি চাষ হয় খানসামায়। উৎপাদিত রসুন রাজধানীসহ বিভিন্ন জেলায় সরবরাহ করা হয়।
জেলা কৃষি অফিসের অতিরিক্ত উপপরিচালক (শস্য) মো. খালেদুর রহমান জানান, গত বছরের তুলনায় জেলায় এক বছরেই রসুনের ফলন কমেছে ১৭ শতাংশ। রসুনের কাঙ্ক্ষিত দাম না পাওয়ায় কৃষকেরা ভুট্টা, সরিষাসহ অন্য অর্থকরী ফসলের দিকে ঝুঁকছেন।
কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, সারা দেশে উৎপাদিত রসুনের ৫ শতাংশ দিনাজপুরে উৎপাদন হয়। জেলায় গত মৌসুমে রসুনের আবাদ হয়েছিল ৫ হাজার ৮৩ হেক্টর জমিতে। কিন্তু কাঙ্ক্ষিত দাম না পাওয়ায় উৎপাদন কমেছে ৮৩৩ হেক্টর। চলতি বছর আবাদ হয়েছে ৪ হাজার ২৫০ হেক্টরে।
খানসামার কাচিনিয়া এলাকায় দেখা যায়, মাঠ থেকে রসুন ওঠানোর উপযোগী অবস্থায় চলে এসেছে। আবাদ কমলেও গত বছরের তুলনায় ফলন ভালো হয়েছে।
চাষিরা জানান, অল্পদিনের মধ্যেই রসুন ঘরে তুলবেন। আর যাঁরা উঁচু জমিতে রসুন আগে লাগিয়েছিলেন, তাঁরা রসুন তুলতে শুরু করেছেন। তবে এবার ফলন ভালো হলেও দাম নিয়ে শঙ্কায় রয়েছেন তাঁরা।
কৃষকেরা আরও জানান, কয়েক বছর আগে প্রতি কেজি রসুন ৭০-৮০ টাকা হলেও এখন ১৫-২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। শেষ পর্যন্ত বাজারে রসুনের দাম না থাকলে কৃষকেরা খরচ তুলতে হিমশিম খাবেন। কারণ এক বিঘা জমিতে রসুন চাষ করতে খরচ প্রায় ৪০ হাজার টাকা। আর রসুন উৎপাদন হয় ৫০ থেকে সর্বোচ্চ ৭০ মণ।
ওই এলাকার আগ্রা গ্রামের কৃষক হাফিজ উদ্দিন বলেন, ‘দুই বছর ধরে রসুনের দাম নেই। আগে আমরা রসুন পাইকারি বাজারে তিন থেকে চার হাজার টাকা দরে মণ বিক্রি করতাম। আর এখন মাত্র ৪০০ থেকে ৫০০ টাকায় পাইকারি বিক্রি করছি।’
চাষি আব্দুল জব্বার বলেন, ‘রসুনের ফলন ভালো হয়েছে; কিন্তু বাজার নেই। বাজার না থাকায় আমাদের ক্ষতি হচ্ছে। কিন্তু আমরা তো কৃষক, ফসল ফলানো ছাড়া আমাদের আর কিছু জানা নেই। আমাদের কৃষিকাজ করেই সংসার চলে। তাই বাধ্য হয়ে ক্ষতি হলেও রসুন, আলু ও ধান লাগাই।’
রসুনচাষি নাসির উদ্দিন বলেন, প্রায় তিন একর জমিতে এবার রসুনের আবাদ করেছি। ফলন ভালো হয়েছে; কিন্তু সার, বীজ, কীটনাশক ও পরিচর্যা খরচ মিলিয়ে এক বিঘায় প্রায় ৪০ হাজার টাকা খরচ। কিন্তু বাজারের যে অবস্থা, তাতে খরচ তুলতে পারব না।’
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
৫ দিন আগেভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫