আজকের পত্রিকা ডেস্ক
চীনের উহানে প্রথম করোনার সংক্রমণ শনাক্ত হয়েছিল ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে। পরের বছর অর্থাৎ ২০২০ সালের শুরুর দিকে তা ধীরে ধীরে ছড়িয়ে পড়ে বিশ্বের অন্যান্য দেশেও। একপর্যায়ে তা মহামারি আকার ধারণ করে। এরপর থেকে এখন পর্যন্ত বিটা, গামা, ডেলটা, এপসিলনসহ নানা নামে সামনে এসেছে করোনাভাইরাসের ভিন্ন ভিন্ন ধরন। এর মধ্যে বেশির ভাগই কাগজে-কলমে ভীতিকর মনে হলেও বাস্তবে তা ছিল সাধারণ।
যেমন, চলতি বছরের শুরুতে বড় ধরনের উদ্বেগ দেখা দেয় বিটা ধরন নিয়ে। কারণ, এটি মানুষের শরীরের রোগ প্রতিরোধব্যবস্থাকে ফাঁকি দিতে সক্ষম বলে জানিয়েছিলেন বিশেষজ্ঞরা। তবে শেষ পর্যন্ত বিটা নয়, বিশ্বজুড়ে প্রাণঘাতী হয়ে ওঠে উচ্চ সংক্রামক ধরন ডেলটা। বিবিসি বলছে, এবার দক্ষিণ আফ্রিকায় আবিষ্কার হয়েছে করোনার নতুন আরেক ধরন, যা দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে বলে গত বৃহস্পতিবার জানিয়েছে দেশটির স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।
এই ভেরিয়েন্টটিকে বলা হচ্ছে বি.১.১৫২৯ এবং এটির গ্রিক কোড-নাম (আলফা এবং ডেলটার মতো) দেওয়া হতে পারে বলে জানিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)। সংস্থাটি করোনাভাইরাসের নতুন ধরন নিয়ে গতকাল জরুরি বৈঠক ডাকলেও এ নিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে নিজেদের কোনো পরিকল্পনা নিশ্চিত করতে পারেনি।
এখন পর্যন্ত সর্বশেষ আবিষ্কৃত এই নতুন ধরন করোনার অন্যতম শক্তিশালী রূপান্তরিত সংস্করণ। এটিতে মিউটেশনের তালিকা এত দীর্ঘ যে, অনেক বিজ্ঞানী একে ‘ভয়াবহ’ এবং অনেকে এটিকে বর্ণনা করছেন তাঁদের দেখা করোনার ‘সবচেয়ে ভয়াবহ’ ধরন হিসেবে।
বলা হচ্ছে, নতুন এ ধরনটি এখনো প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে এবং এতে আক্রান্তদের বেশির ভাগ দক্ষিণ আফ্রিকার একটি প্রদেশের বাসিন্দা। এর সন্ধান পাওয়া গেছে বতসোয়ানা ও হংকংয়েও। তবে ভাইরাসটি আরও ছড়িয়ে পড়ার শঙ্কা রয়েছে। ফলে এটি কত দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে, এর বিরুদ্ধে টিকা কতটা কার্যকর—এ ধরনের বিভিন্ন প্রশ্নও এরই মধ্যে উঠতে শুরু করেছে।
দক্ষিণ আফ্রিকার সেন্টার ফর এপিডেমিক রেসপন্সের পরিচালক অধ্যাপক তুলিও ডি অলিভেরা বলেছেন, ‘এটি করোনার অবিশ্বাস্য এক শক্তিশালী ধরন। এর মিউটেশনের মাত্রাও অস্বাভাবিক এবং অন্য ধরনগুলো থেকে একেবারেই আলাদা।’
এদিকে দক্ষিণ আফ্রিকায় করোনার নতুন ধরন শনাক্ত হওয়ার পর সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে আবারও কঠোর বিধিনিষেধের পথে হাঁটছে বিভিন্ন দেশ, বিশেষ করে এশিয়ার দেশগুলো। পরিস্থিতি বিবেচনায় গতকাল থেকে সাময়িকভাবে দক্ষিণ আফ্রিকা, নামিবিয়া, বতসোয়ানা, জিম্বাবুয়েসহ ৬টি দেশ থেকে ফ্লাইট নিষিদ্ধ করেছে ব্রিটেন।
সতর্কতা হিসেবে দক্ষিণ আফ্রিকা এবং এর নিকটবর্তী দেশগুলোর ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা জারি করা হতে পারে বলে জানিয়েছে সিঙ্গাপুর। একই সিদ্ধান্ত নেওয়ার কথা জানিয়েছে জাপানও।
এ ছাড়া দক্ষিণ আফ্রিকা এবং অন্যান্য ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ দেশ থেকে আসা ভ্রমণকারীদের ‘কঠোরভাবে’ করোনা পরীক্ষা করা হবে বলে জানিয়েছে ভারত। সংক্রমণ রোধে ব্যবস্থা নিতে যাচ্ছে তাইওয়ান, নিউজিল্যান্ডসহ আরও বেশ কয়েকটি দেশ।
চীনের উহানে প্রথম করোনার সংক্রমণ শনাক্ত হয়েছিল ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে। পরের বছর অর্থাৎ ২০২০ সালের শুরুর দিকে তা ধীরে ধীরে ছড়িয়ে পড়ে বিশ্বের অন্যান্য দেশেও। একপর্যায়ে তা মহামারি আকার ধারণ করে। এরপর থেকে এখন পর্যন্ত বিটা, গামা, ডেলটা, এপসিলনসহ নানা নামে সামনে এসেছে করোনাভাইরাসের ভিন্ন ভিন্ন ধরন। এর মধ্যে বেশির ভাগই কাগজে-কলমে ভীতিকর মনে হলেও বাস্তবে তা ছিল সাধারণ।
যেমন, চলতি বছরের শুরুতে বড় ধরনের উদ্বেগ দেখা দেয় বিটা ধরন নিয়ে। কারণ, এটি মানুষের শরীরের রোগ প্রতিরোধব্যবস্থাকে ফাঁকি দিতে সক্ষম বলে জানিয়েছিলেন বিশেষজ্ঞরা। তবে শেষ পর্যন্ত বিটা নয়, বিশ্বজুড়ে প্রাণঘাতী হয়ে ওঠে উচ্চ সংক্রামক ধরন ডেলটা। বিবিসি বলছে, এবার দক্ষিণ আফ্রিকায় আবিষ্কার হয়েছে করোনার নতুন আরেক ধরন, যা দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে বলে গত বৃহস্পতিবার জানিয়েছে দেশটির স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।
এই ভেরিয়েন্টটিকে বলা হচ্ছে বি.১.১৫২৯ এবং এটির গ্রিক কোড-নাম (আলফা এবং ডেলটার মতো) দেওয়া হতে পারে বলে জানিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)। সংস্থাটি করোনাভাইরাসের নতুন ধরন নিয়ে গতকাল জরুরি বৈঠক ডাকলেও এ নিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে নিজেদের কোনো পরিকল্পনা নিশ্চিত করতে পারেনি।
এখন পর্যন্ত সর্বশেষ আবিষ্কৃত এই নতুন ধরন করোনার অন্যতম শক্তিশালী রূপান্তরিত সংস্করণ। এটিতে মিউটেশনের তালিকা এত দীর্ঘ যে, অনেক বিজ্ঞানী একে ‘ভয়াবহ’ এবং অনেকে এটিকে বর্ণনা করছেন তাঁদের দেখা করোনার ‘সবচেয়ে ভয়াবহ’ ধরন হিসেবে।
বলা হচ্ছে, নতুন এ ধরনটি এখনো প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে এবং এতে আক্রান্তদের বেশির ভাগ দক্ষিণ আফ্রিকার একটি প্রদেশের বাসিন্দা। এর সন্ধান পাওয়া গেছে বতসোয়ানা ও হংকংয়েও। তবে ভাইরাসটি আরও ছড়িয়ে পড়ার শঙ্কা রয়েছে। ফলে এটি কত দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে, এর বিরুদ্ধে টিকা কতটা কার্যকর—এ ধরনের বিভিন্ন প্রশ্নও এরই মধ্যে উঠতে শুরু করেছে।
দক্ষিণ আফ্রিকার সেন্টার ফর এপিডেমিক রেসপন্সের পরিচালক অধ্যাপক তুলিও ডি অলিভেরা বলেছেন, ‘এটি করোনার অবিশ্বাস্য এক শক্তিশালী ধরন। এর মিউটেশনের মাত্রাও অস্বাভাবিক এবং অন্য ধরনগুলো থেকে একেবারেই আলাদা।’
এদিকে দক্ষিণ আফ্রিকায় করোনার নতুন ধরন শনাক্ত হওয়ার পর সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে আবারও কঠোর বিধিনিষেধের পথে হাঁটছে বিভিন্ন দেশ, বিশেষ করে এশিয়ার দেশগুলো। পরিস্থিতি বিবেচনায় গতকাল থেকে সাময়িকভাবে দক্ষিণ আফ্রিকা, নামিবিয়া, বতসোয়ানা, জিম্বাবুয়েসহ ৬টি দেশ থেকে ফ্লাইট নিষিদ্ধ করেছে ব্রিটেন।
সতর্কতা হিসেবে দক্ষিণ আফ্রিকা এবং এর নিকটবর্তী দেশগুলোর ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা জারি করা হতে পারে বলে জানিয়েছে সিঙ্গাপুর। একই সিদ্ধান্ত নেওয়ার কথা জানিয়েছে জাপানও।
এ ছাড়া দক্ষিণ আফ্রিকা এবং অন্যান্য ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ দেশ থেকে আসা ভ্রমণকারীদের ‘কঠোরভাবে’ করোনা পরীক্ষা করা হবে বলে জানিয়েছে ভারত। সংক্রমণ রোধে ব্যবস্থা নিতে যাচ্ছে তাইওয়ান, নিউজিল্যান্ডসহ আরও বেশ কয়েকটি দেশ।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
২১ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪