আনিসুল হক জুয়েল, দিনাজপুর
বিএনপির রংপুর বিভাগীয় সমাবেশে চমক দেখাতে চান দলটির দিনাজপুরের নেতারা। তাঁরা কর্মসূচি সফল করতে জোর প্রস্তুতি চালাচ্ছেন। চট্টগ্রাম ও ময়মনসিংহের পর খুলনার সমাবেশের সফলতাও তাঁদের উদ্দীপনা জোগাচ্ছে।
২৯ অক্টোবরের বিভাগীয় সমাবেশে দিনাজপুরের ১৩টি উপজেলা থেকে ন্যূনতম অর্ধলক্ষ লোকের অংশগ্রহণে বড় মহড়া দিতে তৎপর জেলা বিএনপি। এ লক্ষ্যে নেতারা জেলা সদর থেকে শুরু করে ইউনিয়ন পর্যন্ত প্রস্তুতিসভা, কর্মী সমাবেশ ও জনসংযোগ অব্যাহত রেখেছেন।
দলীয় সূত্র জানায়, দীর্ঘ এক যুগ পর চলতি বছরের মে মাসে অনুষ্ঠিত জেলা বিএনপির কাউন্সিলে মোফাজ্জল হোসেন দুলাল সভাপতি ও বখতিয়ার আহমেদ কচি সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পান। এরপর এটাই উত্তরাঞ্চলে দলের বড় কোনো সমাবেশ। একে কাজে লাগিয়ে দিনাজপুরের ছয়টি সংসদীয় আসনের নেতা-কর্মীরা নিজেদের শক্তির জানান দিতে চাচ্ছেন।
জেলা বিএনপির নেতারা দাবি করছেন, দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি, দুর্নীতি, দুঃশাসন, গুম, খুন, বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড ও নেতা-কর্মীদের হত্যার প্রতিবাদে এবং নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকার ও খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে জনগণ জেগে উঠেছে। সরকারের কোনো বাধাই তাঁদের ঘরে আটকে রাখতে পারবে না; যার প্রমাণ গত তিনটি জনসভায় পাওয়া গেছে। যানবাহন বন্ধ রেখেও জনস্রোতকে আটকে রাখা যায়নি। রংপুরের সমাবেশও সফল হবে। এ সমাবেশে অংশ নেওয়ার জন্য খালেদা জিয়ার স্মৃতিবিজড়িত দিনাজপুরের নেতা-কর্মী তথা জেলার সাধারণ মানুষ উন্মুখ হয়ে আছেন।
নেতারা জানান, রংপুরের সমাবেশে অংশগ্রহণেও বাধা আসবে ধরে নিয়েই নেতা-কর্মীরা কর্মসূচিতে অংশ নেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছেন। বাস বন্ধ থাকবে ধরে নিয়েই ট্রেনের পাশাপাশি ব্যক্তিগত মাইক্রোবাস, মোটরসাইকেল, অটোরিকশা, ভ্যান—যে যেভাবে পারবেন সেভাবেই সমাবেশে যোগ দেবেন। এ লক্ষ্যে জেলা বিএনপির নেতারা মোট ২২টি ইউনিটে ও সহযোগী সংগঠনগুলো সব পর্যায়ে প্রস্তুতি নিচ্ছে। কেন্দ্রীয় নেতারাও মাঠ চষে বেড়াচ্ছেন। সর্বশেষ ২১ অক্টোবর জেলা বিএনপির আয়োজনে প্রস্তুতিসভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান এ জেড এম জাহিদ হোসেন, যুগ্ম মহাসচিব হারুন-উর-রশিদ, রংপুর বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক আসাদুল হাবিব দুলু, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ জাহাঙ্গীর আলম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
জেলা যুবদলের সহসভাপতি মুঞ্জুর মোর্শেদ সুমন বলেন, ‘জনগণের জোয়ার দেখে সরকার ভীত হয়ে পড়েছে। তারা বাধা দিয়ে সমাবেশকে বানচাল করতে চায়। কিন্তু যত বাধাই আসুক শহীদ জিয়ার সৈনিকেরা সব বাধা উপেক্ষা করেই সমাবেশ সফল করবেন। প্রয়োজনে আগে থেকেই তাঁরা রংপুরে গিয়ে অবস্থান নেবেন।’
জেলা বিএনপির সিনিয়র সহসভাপতি মো. মোকাররম হোসেন বলেন, মোটা চাল ৬০ টাকা, চিনির কেজি ১১০ টাকা। জনগণ খাবে কী? হাজার টাকার নোট নিয়ে বাজারে গেলে ব্যাগের অর্ধেকটা খালিই থাকে। জনগণের দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেছে। এই সমাবেশ বিএনপির নয়, এই সমাবেশ জনগণের। দুর্নীতি আর দুঃশাসনের বিরুদ্ধে জনগণের সমাবেশে বাধা দেওয়ার সাধ্য সরকারের নেই।
দিনাজপুরের মাটিকে বিএনপি তথা খালেদা জিয়ার ঘাঁটি হিসেবে আখ্যায়িত করে জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক বখতিয়ার আহেমদ কচি বলেন, ‘কোনো বাধাই আমাদের সমাবেশে অংশ নেওয়া থেকে বিরত রাখতে পারবে না। সমাবেশ সফল করতে ইতিমধ্যেই আমরা গোটা জেলা সফর করেছি। উপজেলা, ইউনিয়ন এমনকি ওয়ার্ডের নেতা-কর্মীরাও প্রস্তুত। ছয়টি আসনের ১০ হাজার করে নেতা-কর্মী অংশ নিলেও জেলা থেকে ৫০ থেকে ৬০ হাজার নেতা-কর্মী উপস্থিত থাকবেন।’
বিএনপির রংপুর বিভাগীয় সমাবেশে চমক দেখাতে চান দলটির দিনাজপুরের নেতারা। তাঁরা কর্মসূচি সফল করতে জোর প্রস্তুতি চালাচ্ছেন। চট্টগ্রাম ও ময়মনসিংহের পর খুলনার সমাবেশের সফলতাও তাঁদের উদ্দীপনা জোগাচ্ছে।
২৯ অক্টোবরের বিভাগীয় সমাবেশে দিনাজপুরের ১৩টি উপজেলা থেকে ন্যূনতম অর্ধলক্ষ লোকের অংশগ্রহণে বড় মহড়া দিতে তৎপর জেলা বিএনপি। এ লক্ষ্যে নেতারা জেলা সদর থেকে শুরু করে ইউনিয়ন পর্যন্ত প্রস্তুতিসভা, কর্মী সমাবেশ ও জনসংযোগ অব্যাহত রেখেছেন।
দলীয় সূত্র জানায়, দীর্ঘ এক যুগ পর চলতি বছরের মে মাসে অনুষ্ঠিত জেলা বিএনপির কাউন্সিলে মোফাজ্জল হোসেন দুলাল সভাপতি ও বখতিয়ার আহমেদ কচি সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পান। এরপর এটাই উত্তরাঞ্চলে দলের বড় কোনো সমাবেশ। একে কাজে লাগিয়ে দিনাজপুরের ছয়টি সংসদীয় আসনের নেতা-কর্মীরা নিজেদের শক্তির জানান দিতে চাচ্ছেন।
জেলা বিএনপির নেতারা দাবি করছেন, দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি, দুর্নীতি, দুঃশাসন, গুম, খুন, বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড ও নেতা-কর্মীদের হত্যার প্রতিবাদে এবং নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকার ও খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে জনগণ জেগে উঠেছে। সরকারের কোনো বাধাই তাঁদের ঘরে আটকে রাখতে পারবে না; যার প্রমাণ গত তিনটি জনসভায় পাওয়া গেছে। যানবাহন বন্ধ রেখেও জনস্রোতকে আটকে রাখা যায়নি। রংপুরের সমাবেশও সফল হবে। এ সমাবেশে অংশ নেওয়ার জন্য খালেদা জিয়ার স্মৃতিবিজড়িত দিনাজপুরের নেতা-কর্মী তথা জেলার সাধারণ মানুষ উন্মুখ হয়ে আছেন।
নেতারা জানান, রংপুরের সমাবেশে অংশগ্রহণেও বাধা আসবে ধরে নিয়েই নেতা-কর্মীরা কর্মসূচিতে অংশ নেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছেন। বাস বন্ধ থাকবে ধরে নিয়েই ট্রেনের পাশাপাশি ব্যক্তিগত মাইক্রোবাস, মোটরসাইকেল, অটোরিকশা, ভ্যান—যে যেভাবে পারবেন সেভাবেই সমাবেশে যোগ দেবেন। এ লক্ষ্যে জেলা বিএনপির নেতারা মোট ২২টি ইউনিটে ও সহযোগী সংগঠনগুলো সব পর্যায়ে প্রস্তুতি নিচ্ছে। কেন্দ্রীয় নেতারাও মাঠ চষে বেড়াচ্ছেন। সর্বশেষ ২১ অক্টোবর জেলা বিএনপির আয়োজনে প্রস্তুতিসভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান এ জেড এম জাহিদ হোসেন, যুগ্ম মহাসচিব হারুন-উর-রশিদ, রংপুর বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক আসাদুল হাবিব দুলু, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ জাহাঙ্গীর আলম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
জেলা যুবদলের সহসভাপতি মুঞ্জুর মোর্শেদ সুমন বলেন, ‘জনগণের জোয়ার দেখে সরকার ভীত হয়ে পড়েছে। তারা বাধা দিয়ে সমাবেশকে বানচাল করতে চায়। কিন্তু যত বাধাই আসুক শহীদ জিয়ার সৈনিকেরা সব বাধা উপেক্ষা করেই সমাবেশ সফল করবেন। প্রয়োজনে আগে থেকেই তাঁরা রংপুরে গিয়ে অবস্থান নেবেন।’
জেলা বিএনপির সিনিয়র সহসভাপতি মো. মোকাররম হোসেন বলেন, মোটা চাল ৬০ টাকা, চিনির কেজি ১১০ টাকা। জনগণ খাবে কী? হাজার টাকার নোট নিয়ে বাজারে গেলে ব্যাগের অর্ধেকটা খালিই থাকে। জনগণের দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেছে। এই সমাবেশ বিএনপির নয়, এই সমাবেশ জনগণের। দুর্নীতি আর দুঃশাসনের বিরুদ্ধে জনগণের সমাবেশে বাধা দেওয়ার সাধ্য সরকারের নেই।
দিনাজপুরের মাটিকে বিএনপি তথা খালেদা জিয়ার ঘাঁটি হিসেবে আখ্যায়িত করে জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক বখতিয়ার আহেমদ কচি বলেন, ‘কোনো বাধাই আমাদের সমাবেশে অংশ নেওয়া থেকে বিরত রাখতে পারবে না। সমাবেশ সফল করতে ইতিমধ্যেই আমরা গোটা জেলা সফর করেছি। উপজেলা, ইউনিয়ন এমনকি ওয়ার্ডের নেতা-কর্মীরাও প্রস্তুত। ছয়টি আসনের ১০ হাজার করে নেতা-কর্মী অংশ নিলেও জেলা থেকে ৫০ থেকে ৬০ হাজার নেতা-কর্মী উপস্থিত থাকবেন।’
ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
২০ দিন আগেআধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
০৮ মে ২০২৫