আনোয়ার হোসেন শামীম, গাইবান্ধা
গাইবান্ধা সদর হাসপাতালকে ২৫০ শয্যায় উন্নীত করা হলেও দীর্ঘদিন থেকে হাসপাতালটির কার্যক্রম চলছে পুরোনো ১০০ শয্যার ভবনে। এতে চিকিৎসাসেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে রোগীরা।
হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, শয্যাসংকট কাটাতে হাসপাতালে নতুন দুটি ভবন নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়। ২০১৮ সালের ৭ জুন ভবন নির্মাণের কাজ শুরু হয়। ২০২০ সালের ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে ভবনগুলো কর্তৃপক্ষকে বুঝিয়ে দেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু ঠিকাদারের গড়িমসিতে ১৮ মাসের কাজ শেষ হয়নি প্রায় ৬ বছরেও। কাজ শেষ না হওয়ায় একদিকে যেমন দুর্ভোগে পড়েছে রোগীরা, তেমনি চিকিৎসাসেবা দিতে সমস্যায় পড়তে হচ্ছে চিকিৎসকদেরও।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, গাইবান্ধা সদর হাসপাতালে নিয়মিত ভর্তি থাকে প্রায় ৩০০ রোগী। মেঝে আর বারান্দায় বিছানা পেতে সেবা নিতে হয় তাদের। এ ছাড়া বহির্বিভাগে প্রতিদিন চিকিৎসা নিতে আসে এক থেকে দেড় হাজার রোগী। বহির্বিভাগে আসা রোগীদের সেবা দেওয়ার জন্য চিকিৎসকদের বসার ব্যবস্থাও নেই হাসপাতালটিতে।
এদিকে নির্মাণাধীন নতুন ভবন দুটিতে পর্যাপ্ত কেবিন, ১৫০ শয্যার ওয়ার্ড, বহির্বিভাগে রোগীদের সেবা দেওয়ার জন্য পর্যাপ্ত সুযোগ-সুবিধা, আইসিইউ, ডায়ালাইসিসের ব্যবস্থা, আধুনিক অপারেশন থিয়েটারসহ আধুনিক সব চিকিৎসাসুবিধা থাকার কথা। কিন্তু কাজ শেষ না হওয়ায় সুফল থেকে বঞ্চিত জেলাবাসী।
হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, দ্যা ইঞ্জিনিয়ার্স অ্যান্ড আর্কিটেক্টস লিমিটেড নামক ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের পক্ষে যৌথ উদ্যোগে হাসপাতাল ভবন নির্মাণের কাজ পান মতলুবর রহমান ও আব্দুল হালিম মণ্ডল। ২০১৮ সালের ৭ জুন সাড়ে ৩৪ কোটি টাকা ব্যয়ে ছয়তলা ও নয়তলা দুটি ভবন নির্মাণের কাজ শুরু হয়। পরে ব্যয় বাড়িয়ে করা হয় ৩৯ কোটি ৭০ লাখ টাকা। তবে নির্ধারিত সময়ে কাজ শেষ করতে পারেননি তাঁরা। কবে নাগাদ শেষ হবে সে বিষয়েও স্পষ্ট তথ্য পাওয়া যায়নি।
হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসা মিনি বেগম বলেন, এই হাসপাতালের যে অবস্থা। রোগী তো দূরের কথা, স্বাভাবিক মানুষ কয়েক ঘণ্টা থাকলেই অসুস্থ হয়ে যাবে। রোগী মুন্নাফ কামাল বলেন, ‘জেলার ৩০ লাখ লোকের একমাত্র চিকিৎসাকেন্দ্র এই হাসপাতালটি। হাসপাতালটি ১০০ শয্যার বলা হলেও ৫০ শয্যার বেশি কোনো কিছুর কার্যক্রম নেই এখানে।
গাইবান্ধা সদর হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক মাহাবুব হোসেন বলেন, হাসপাতালের এই স্বল্প পরিসরে ২৫০ জন রোগীকে ওয়ার্ডে রাখা সম্ভব না। এক্স-রে-আল্ট্রাসনোগ্রাম করার মতো কোনো ঘর নেই। পাশাপাশি চিকিৎসকদের বসার কক্ষও নেই। নতুন ভবন বুঝে পেলে রোগীদের আধুনিক চিকিৎসাসেবা দেওয়া সম্ভব হবে।
গাইবান্ধা গণপূর্ত বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী এস এম রফিকুল হাসানের কাছে হাসপাতালের ভবন দুটি হস্তান্তরের বিষয়ে জানতে চাইলে কোনো সদুত্তর দিতে পারেননি।
গাইবান্ধা সদর হাসপাতালকে ২৫০ শয্যায় উন্নীত করা হলেও দীর্ঘদিন থেকে হাসপাতালটির কার্যক্রম চলছে পুরোনো ১০০ শয্যার ভবনে। এতে চিকিৎসাসেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে রোগীরা।
হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, শয্যাসংকট কাটাতে হাসপাতালে নতুন দুটি ভবন নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়। ২০১৮ সালের ৭ জুন ভবন নির্মাণের কাজ শুরু হয়। ২০২০ সালের ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে ভবনগুলো কর্তৃপক্ষকে বুঝিয়ে দেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু ঠিকাদারের গড়িমসিতে ১৮ মাসের কাজ শেষ হয়নি প্রায় ৬ বছরেও। কাজ শেষ না হওয়ায় একদিকে যেমন দুর্ভোগে পড়েছে রোগীরা, তেমনি চিকিৎসাসেবা দিতে সমস্যায় পড়তে হচ্ছে চিকিৎসকদেরও।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, গাইবান্ধা সদর হাসপাতালে নিয়মিত ভর্তি থাকে প্রায় ৩০০ রোগী। মেঝে আর বারান্দায় বিছানা পেতে সেবা নিতে হয় তাদের। এ ছাড়া বহির্বিভাগে প্রতিদিন চিকিৎসা নিতে আসে এক থেকে দেড় হাজার রোগী। বহির্বিভাগে আসা রোগীদের সেবা দেওয়ার জন্য চিকিৎসকদের বসার ব্যবস্থাও নেই হাসপাতালটিতে।
এদিকে নির্মাণাধীন নতুন ভবন দুটিতে পর্যাপ্ত কেবিন, ১৫০ শয্যার ওয়ার্ড, বহির্বিভাগে রোগীদের সেবা দেওয়ার জন্য পর্যাপ্ত সুযোগ-সুবিধা, আইসিইউ, ডায়ালাইসিসের ব্যবস্থা, আধুনিক অপারেশন থিয়েটারসহ আধুনিক সব চিকিৎসাসুবিধা থাকার কথা। কিন্তু কাজ শেষ না হওয়ায় সুফল থেকে বঞ্চিত জেলাবাসী।
হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, দ্যা ইঞ্জিনিয়ার্স অ্যান্ড আর্কিটেক্টস লিমিটেড নামক ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের পক্ষে যৌথ উদ্যোগে হাসপাতাল ভবন নির্মাণের কাজ পান মতলুবর রহমান ও আব্দুল হালিম মণ্ডল। ২০১৮ সালের ৭ জুন সাড়ে ৩৪ কোটি টাকা ব্যয়ে ছয়তলা ও নয়তলা দুটি ভবন নির্মাণের কাজ শুরু হয়। পরে ব্যয় বাড়িয়ে করা হয় ৩৯ কোটি ৭০ লাখ টাকা। তবে নির্ধারিত সময়ে কাজ শেষ করতে পারেননি তাঁরা। কবে নাগাদ শেষ হবে সে বিষয়েও স্পষ্ট তথ্য পাওয়া যায়নি।
হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসা মিনি বেগম বলেন, এই হাসপাতালের যে অবস্থা। রোগী তো দূরের কথা, স্বাভাবিক মানুষ কয়েক ঘণ্টা থাকলেই অসুস্থ হয়ে যাবে। রোগী মুন্নাফ কামাল বলেন, ‘জেলার ৩০ লাখ লোকের একমাত্র চিকিৎসাকেন্দ্র এই হাসপাতালটি। হাসপাতালটি ১০০ শয্যার বলা হলেও ৫০ শয্যার বেশি কোনো কিছুর কার্যক্রম নেই এখানে।
গাইবান্ধা সদর হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক মাহাবুব হোসেন বলেন, হাসপাতালের এই স্বল্প পরিসরে ২৫০ জন রোগীকে ওয়ার্ডে রাখা সম্ভব না। এক্স-রে-আল্ট্রাসনোগ্রাম করার মতো কোনো ঘর নেই। পাশাপাশি চিকিৎসকদের বসার কক্ষও নেই। নতুন ভবন বুঝে পেলে রোগীদের আধুনিক চিকিৎসাসেবা দেওয়া সম্ভব হবে।
গাইবান্ধা গণপূর্ত বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী এস এম রফিকুল হাসানের কাছে হাসপাতালের ভবন দুটি হস্তান্তরের বিষয়ে জানতে চাইলে কোনো সদুত্তর দিতে পারেননি।
ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ দিন আগেআধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
০৮ মে ২০২৫