বন্দর (নারায়ণগঞ্জ) প্রতিনিধি
নির্বাচনে বিএনপি আসুক বা না আসুক, মেয়র পদে লড়তে দাঁড়িয়ে গেছেন দুই প্রার্থী। একজনের আছে ধানের শীষ প্রতীকে নির্বাচন করার অভিজ্ঞতা। অন্যজন আছেন প্রথমবারের মতো নির্বাচন করার প্রত্যাশায়।
দলের বাইরে বড় একটি সমর্থক গোষ্ঠী রয়েছে তৈমূর আলম খন্দকারের। দল কিংবা দলের বাইরে থেকে নির্বাচনে অংশ নিলে বেশ ভালো অবস্থানে পৌঁছে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে তাঁর। নারায়ণগঞ্জে দীর্ঘদিনের রাজনীতি এবং দলে তাঁর পদমর্যাদা তৈমূর আলমকে এই স্থানে নিয়ে আসতে সহায়তা করেছে। আর সেই কারণেই তাঁর অনুগতরা চান, এবারের নাসিক নির্বাচনে যেকোনো মূল্যে তিনি অংশ নেন। যদিও এই ব্যাপারে মুখই খুলছেন না তৈমূর আলম খন্দকার।
তৈমূর আলম খন্দকার বলেন, ‘দল যদি আমাকে মনোনয়ন দেয়, তবে আমি নাসিক নির্বাচনে অংশগ্রহণ করব। এ ছাড়া ভিন্ন কোনো প্রতীকে লড়াই করার ইচ্ছা নেই। আমি আগেও বলেছি, এখনো বলছি; তবে যদি ধানের শীষ প্রতীকে মাঠে নামতে পারি, তাহলে নারায়ণগঞ্জে গণজোয়ার তৈরি হবে। এ অবস্থায় দল কী সিদ্ধান্ত নেবে তা সম্পূর্ণই দলের বিষয়।’
তৈমূর নির্বাচনে অংশ নিলে মনোনয়নপত্র কেনা বিএনপির দুই প্রার্থী সরে যেতে পারেন বলে গুঞ্জন তৈরি হয়েছে। কারণ, তৈমূর যদি নির্বাচনে আসেন তবে সব ধরনের সমর্থন নিয়েই মাঠে নামবেন-এমনটা মনে করেন তাঁর কর্মীরা। আর তাই, দলের স্বার্থে ছাড় দিতে প্রস্তুত আছেন দুই প্রার্থী।
মনোনয়নপত্র কেনা মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এ টি এম কামাল বলেন, ‘তৈমূর আলম খন্দকার নারায়ণগঞ্জের জনপ্রিয় নেতা। তিনি যদি বিএনপি কিংবা স্বতন্ত্রভাবে নির্বাচনে আসেন, তাহলে আমি এবং আমার নেতা-কর্মীরা তাঁর পক্ষে কাজ করব। তাঁর জন্য আমরা ছাড় দিতে প্রস্তুত আছি। কিন্তু তিনি যদি নির্বাচনে না আসেন, তাহলে নারায়ণগঞ্জের অধিকাংশ সিনিয়র নেতা আমাকে সমর্থন দেবেন বলে আমার বিশ্বাস।’
তবে কিছুটা ব্যতিক্রম অবস্থান প্রকাশ করেন, গতবারে ধানের শীষ প্রতীকে নির্বাচন করা সাখাওয়াত হোসেন খান। তিনি বলেন, ‘যদি বিএনপি নির্বাচনে অংশ নেয় এবং তখন যদি তৈমূর সাহেবকে নমিনেশন দেওয়া হয়, তাহলে আমি নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়াব। কিন্তু তিনি যদি স্বতন্ত্রভাবে আসেন, তাহলে নির্বাচন থেকে সরে যাওয়ার চিন্তা করব না। তা ছাড়া তৈমূর সাহেব বারবারই বলেছেন স্বতন্ত্র প্রতীকে তিনি নির্বাচন করতে নারাজ।’
নারায়ণগঞ্জ বিএনপির সিনিয়র আরেক নেতা নাম গোপন রাখার শর্তে বলেন, ‘বিএনপি এই মুহূর্তে নির্বাচনে আসবে কি না তা নির্ভর করছে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ওপর। তিনি যদি কেন্দ্রীয় নেতাদের গ্রিন সিগন্যাল দেন, তবেই সিদ্ধান্ত পরিবর্তন হতে পারে। তৈমূর আলম স্বতন্ত্র প্রতীকে নির্বাচন করতে নারাজ হলেও দলীয় প্রতীকে আগ্রহ রয়েছে তাঁর।
উল্লেখ্য, ২০১১ সালের নারায়ণগঞ্জ সিটি নির্বাচনে ভোটের আগের রাতে বসিয়ে দেওয়া হয় তৈমূর আলম খন্দকারকে। সে সময় তৈমূর তাঁর এই অভিজ্ঞতাকে ‘গোসল ছাড়া কোরবানি দেওয়া হয়েছে’ বলে মন্তব্য করেন। এরপর ২০১৬ সালের নির্বাচনে বিএনপি থেকে তাঁকে নির্বাচন করার প্রস্তাব দেওয়া হলেও পুরোনো ক্ষোভে এ প্রস্তাব নাকচ করে দেন। সেই সুযোগে নির্বাচনে অংশ নিয়ে বিএনপির রাজনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ স্থানে উঠে আসেন সাখাওয়াত হোসেন খান। এবারের নির্বাচনে দলটির দোদুল্যমান অবস্থান শেষ পর্যন্ত কোন দিকে মোড় নেয়, তা দেখার অপেক্ষায় আছেন জেলার বাসিন্দারা।
নির্বাচনে বিএনপি আসুক বা না আসুক, মেয়র পদে লড়তে দাঁড়িয়ে গেছেন দুই প্রার্থী। একজনের আছে ধানের শীষ প্রতীকে নির্বাচন করার অভিজ্ঞতা। অন্যজন আছেন প্রথমবারের মতো নির্বাচন করার প্রত্যাশায়।
দলের বাইরে বড় একটি সমর্থক গোষ্ঠী রয়েছে তৈমূর আলম খন্দকারের। দল কিংবা দলের বাইরে থেকে নির্বাচনে অংশ নিলে বেশ ভালো অবস্থানে পৌঁছে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে তাঁর। নারায়ণগঞ্জে দীর্ঘদিনের রাজনীতি এবং দলে তাঁর পদমর্যাদা তৈমূর আলমকে এই স্থানে নিয়ে আসতে সহায়তা করেছে। আর সেই কারণেই তাঁর অনুগতরা চান, এবারের নাসিক নির্বাচনে যেকোনো মূল্যে তিনি অংশ নেন। যদিও এই ব্যাপারে মুখই খুলছেন না তৈমূর আলম খন্দকার।
তৈমূর আলম খন্দকার বলেন, ‘দল যদি আমাকে মনোনয়ন দেয়, তবে আমি নাসিক নির্বাচনে অংশগ্রহণ করব। এ ছাড়া ভিন্ন কোনো প্রতীকে লড়াই করার ইচ্ছা নেই। আমি আগেও বলেছি, এখনো বলছি; তবে যদি ধানের শীষ প্রতীকে মাঠে নামতে পারি, তাহলে নারায়ণগঞ্জে গণজোয়ার তৈরি হবে। এ অবস্থায় দল কী সিদ্ধান্ত নেবে তা সম্পূর্ণই দলের বিষয়।’
তৈমূর নির্বাচনে অংশ নিলে মনোনয়নপত্র কেনা বিএনপির দুই প্রার্থী সরে যেতে পারেন বলে গুঞ্জন তৈরি হয়েছে। কারণ, তৈমূর যদি নির্বাচনে আসেন তবে সব ধরনের সমর্থন নিয়েই মাঠে নামবেন-এমনটা মনে করেন তাঁর কর্মীরা। আর তাই, দলের স্বার্থে ছাড় দিতে প্রস্তুত আছেন দুই প্রার্থী।
মনোনয়নপত্র কেনা মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এ টি এম কামাল বলেন, ‘তৈমূর আলম খন্দকার নারায়ণগঞ্জের জনপ্রিয় নেতা। তিনি যদি বিএনপি কিংবা স্বতন্ত্রভাবে নির্বাচনে আসেন, তাহলে আমি এবং আমার নেতা-কর্মীরা তাঁর পক্ষে কাজ করব। তাঁর জন্য আমরা ছাড় দিতে প্রস্তুত আছি। কিন্তু তিনি যদি নির্বাচনে না আসেন, তাহলে নারায়ণগঞ্জের অধিকাংশ সিনিয়র নেতা আমাকে সমর্থন দেবেন বলে আমার বিশ্বাস।’
তবে কিছুটা ব্যতিক্রম অবস্থান প্রকাশ করেন, গতবারে ধানের শীষ প্রতীকে নির্বাচন করা সাখাওয়াত হোসেন খান। তিনি বলেন, ‘যদি বিএনপি নির্বাচনে অংশ নেয় এবং তখন যদি তৈমূর সাহেবকে নমিনেশন দেওয়া হয়, তাহলে আমি নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়াব। কিন্তু তিনি যদি স্বতন্ত্রভাবে আসেন, তাহলে নির্বাচন থেকে সরে যাওয়ার চিন্তা করব না। তা ছাড়া তৈমূর সাহেব বারবারই বলেছেন স্বতন্ত্র প্রতীকে তিনি নির্বাচন করতে নারাজ।’
নারায়ণগঞ্জ বিএনপির সিনিয়র আরেক নেতা নাম গোপন রাখার শর্তে বলেন, ‘বিএনপি এই মুহূর্তে নির্বাচনে আসবে কি না তা নির্ভর করছে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ওপর। তিনি যদি কেন্দ্রীয় নেতাদের গ্রিন সিগন্যাল দেন, তবেই সিদ্ধান্ত পরিবর্তন হতে পারে। তৈমূর আলম স্বতন্ত্র প্রতীকে নির্বাচন করতে নারাজ হলেও দলীয় প্রতীকে আগ্রহ রয়েছে তাঁর।
উল্লেখ্য, ২০১১ সালের নারায়ণগঞ্জ সিটি নির্বাচনে ভোটের আগের রাতে বসিয়ে দেওয়া হয় তৈমূর আলম খন্দকারকে। সে সময় তৈমূর তাঁর এই অভিজ্ঞতাকে ‘গোসল ছাড়া কোরবানি দেওয়া হয়েছে’ বলে মন্তব্য করেন। এরপর ২০১৬ সালের নির্বাচনে বিএনপি থেকে তাঁকে নির্বাচন করার প্রস্তাব দেওয়া হলেও পুরোনো ক্ষোভে এ প্রস্তাব নাকচ করে দেন। সেই সুযোগে নির্বাচনে অংশ নিয়ে বিএনপির রাজনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ স্থানে উঠে আসেন সাখাওয়াত হোসেন খান। এবারের নির্বাচনে দলটির দোদুল্যমান অবস্থান শেষ পর্যন্ত কোন দিকে মোড় নেয়, তা দেখার অপেক্ষায় আছেন জেলার বাসিন্দারা।
ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
২১ দিন আগেআধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
০৮ মে ২০২৫