ভোলা প্রতিনিধি
ভোলায় এবার করোনার টিকা পেলেন চরাঞ্চলের মানুষ। জেলার ৩৩টি দুর্গম চরের মানুষকে প্রথমবারের মতো গণটিকার আওতায় আনার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। জেলার শহর ও গ্রাম ছাড়াও এবার দুর্গম এলাকাগুলোতে করোনার টিকা নিতে ভিড় জমিয়েছেন মানুষ।
গতকাল শনিবার ভোলার সাত উপজেলার ২৩৩টি কেন্দ্রে একযোগে শুরু হয়েছে করোনার গণটিকাদান কর্মসূচি। সারিবদ্ধ হয়ে দাঁড়িয়ে স্বাস্থ্যবিধি মেনে টিকা গ্রহণ করেছেন নারী ও পুরুষসহ বিভিন্ন বয়স ও শ্রেণিপেশার মানুষ।
জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ জানিয়েছে, সকাল ৯টা থেকে শুরু হওয়া এ টিকাদান কর্মসূচি চলেছে সন্ধ্যা পর্যন্ত। সবাইকে গণটিকার আওতায় আনার ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য বিভাগ।
জেলায় ৬৩ হাজার ৯০০ জনকে করোনা টিকা দিতে মাঠে কাজ করছে ১ হাজার ৭০৪ জন স্বাস্থ্যকর্মী। প্রতিটি কেন্দ্রে ৮ জন করে কর্মী কাজ করছেন। জেলার ৬৮টি ইউনিয়নের প্রতিটি ইউনিয়নে গড়ে ৩টি করে কেন্দ্র চালু করা হয়েছে। এ ছাড়া পৌর এলাকায় ২০টি এবং চরাঞ্চলে ৩৩ কেন্দ্র রয়েছে। উপজেলা সদর ছাড়াও গ্রামাঞ্চলের টিকা কেন্দ্রগুলোতেও টিকা নিতে আসা মানুষের দীর্ঘ লাইন দেখা গেছে।
এ বিষয়ে ভোলা সদর উপজেলার কাচিয়া ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডের নির্মাণশ্রমিক মিজানুর রহমান বলেন, ‘আজকের পর থেকে আর করোনার টিকা দেওয়া হবে না বলে শুনেছি। তাই আজ (গতকাল) নির্মাণকাজ বন্ধ রেখে আমি পরানগঞ্জ অস্থায়ী টিকাকেন্দ্রে এসেছি।’
এ ছাড়া ধনিয়া ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডের তুলাতলী এলাকার খরকি স্কুলের টিকাকেন্দ্রে ভিড় উপেক্ষা করে টিকা দিয়েছেন হাসেম, তাঁর ভাই কাসেম, চাচা ফরিদ, শান্তসহ ওই এলাকার বহু হতদরিদ্র মানুষ।
ভোটার আইডি কার্ড, জন্মনিবন্ধন বা শুধু মোবাইল ফোন নিয়ে কেন্দ্রে হাজির হলেই পাওয়া যাচ্ছে করোনার টিকা। করোনা সংক্রমণ থেকে সুরক্ষায় টিকা নিতে আসা মানুষের আগ্রহ বাড়ছে। টিকাদান কার্যক্রমে স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মী ছাড়াও জেলা প্রশাসন, পুলিশ প্রশাসন, রেড ক্রিসেন্টসহ বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের সদস্যদের সম্পৃক্ত করা হয়েছে।
ভোলার সিভিল সার্জন কে এম শফিকুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে জানান, কেন্দ্রগুলোতে যারা আসবেন তাঁদের সবাইকে টিকা দেওয়া হবে। যদি ভিড় বেশি থাকে তাহলে নির্ধারিত সময়ের পরেও টিকা দেওয়া হবে।
তিনি আরও বলেন, গত এক বছরে জেলায় এ পর্যন্ত প্রায় ১২ লাখ মানুষকে টিকা দেওয়া হয়েছে।
ভোলায় এবার করোনার টিকা পেলেন চরাঞ্চলের মানুষ। জেলার ৩৩টি দুর্গম চরের মানুষকে প্রথমবারের মতো গণটিকার আওতায় আনার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। জেলার শহর ও গ্রাম ছাড়াও এবার দুর্গম এলাকাগুলোতে করোনার টিকা নিতে ভিড় জমিয়েছেন মানুষ।
গতকাল শনিবার ভোলার সাত উপজেলার ২৩৩টি কেন্দ্রে একযোগে শুরু হয়েছে করোনার গণটিকাদান কর্মসূচি। সারিবদ্ধ হয়ে দাঁড়িয়ে স্বাস্থ্যবিধি মেনে টিকা গ্রহণ করেছেন নারী ও পুরুষসহ বিভিন্ন বয়স ও শ্রেণিপেশার মানুষ।
জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ জানিয়েছে, সকাল ৯টা থেকে শুরু হওয়া এ টিকাদান কর্মসূচি চলেছে সন্ধ্যা পর্যন্ত। সবাইকে গণটিকার আওতায় আনার ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য বিভাগ।
জেলায় ৬৩ হাজার ৯০০ জনকে করোনা টিকা দিতে মাঠে কাজ করছে ১ হাজার ৭০৪ জন স্বাস্থ্যকর্মী। প্রতিটি কেন্দ্রে ৮ জন করে কর্মী কাজ করছেন। জেলার ৬৮টি ইউনিয়নের প্রতিটি ইউনিয়নে গড়ে ৩টি করে কেন্দ্র চালু করা হয়েছে। এ ছাড়া পৌর এলাকায় ২০টি এবং চরাঞ্চলে ৩৩ কেন্দ্র রয়েছে। উপজেলা সদর ছাড়াও গ্রামাঞ্চলের টিকা কেন্দ্রগুলোতেও টিকা নিতে আসা মানুষের দীর্ঘ লাইন দেখা গেছে।
এ বিষয়ে ভোলা সদর উপজেলার কাচিয়া ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডের নির্মাণশ্রমিক মিজানুর রহমান বলেন, ‘আজকের পর থেকে আর করোনার টিকা দেওয়া হবে না বলে শুনেছি। তাই আজ (গতকাল) নির্মাণকাজ বন্ধ রেখে আমি পরানগঞ্জ অস্থায়ী টিকাকেন্দ্রে এসেছি।’
এ ছাড়া ধনিয়া ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডের তুলাতলী এলাকার খরকি স্কুলের টিকাকেন্দ্রে ভিড় উপেক্ষা করে টিকা দিয়েছেন হাসেম, তাঁর ভাই কাসেম, চাচা ফরিদ, শান্তসহ ওই এলাকার বহু হতদরিদ্র মানুষ।
ভোটার আইডি কার্ড, জন্মনিবন্ধন বা শুধু মোবাইল ফোন নিয়ে কেন্দ্রে হাজির হলেই পাওয়া যাচ্ছে করোনার টিকা। করোনা সংক্রমণ থেকে সুরক্ষায় টিকা নিতে আসা মানুষের আগ্রহ বাড়ছে। টিকাদান কার্যক্রমে স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মী ছাড়াও জেলা প্রশাসন, পুলিশ প্রশাসন, রেড ক্রিসেন্টসহ বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের সদস্যদের সম্পৃক্ত করা হয়েছে।
ভোলার সিভিল সার্জন কে এম শফিকুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে জানান, কেন্দ্রগুলোতে যারা আসবেন তাঁদের সবাইকে টিকা দেওয়া হবে। যদি ভিড় বেশি থাকে তাহলে নির্ধারিত সময়ের পরেও টিকা দেওয়া হবে।
তিনি আরও বলেন, গত এক বছরে জেলায় এ পর্যন্ত প্রায় ১২ লাখ মানুষকে টিকা দেওয়া হয়েছে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
২ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪