কালীগঞ্জ (ঝিনাইদহ) প্রতিনিধি
ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ উপজেলা বারোবাজার ইউনিয়নের মাঝদিয়া বাঁওড়ের প্রায় দেড় কোটি টাকার মাছ মরে ভেসে উঠেছে। তবে কীভাবে এত মাছ মারা গেল, তা এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি। যদিও মৎস্য কর্মকর্তা বলছেন, অক্সিজেনের সংকটে মাছগুলো মারা গেছে। আর স্থানীয়রা বলছেন, বিষক্রিয়ায় এতগুলো মাছ মরে গেছে।
জানা গেছে, গত শনিবার ও গতকাল রোববার বাঁওড়ের ছোট বড় সব ধরনের মাছ মরে ভেসে ওঠে। ৪৫০ একর জমির এ বাঁওড়ের ওপর প্রায় ৩০০ মৎস্যজীবীর কর্মসংস্থান রয়েছে। এসব মৎস্যজীবীদের সংগঠন সেখানে মাছ চাষ করে। বাঁওড়ের আয় থেকে তাঁদের জীবিকা নির্বাহ হয়ে থাকে। হঠাৎ মাছ মরে যাওয়া এসব মৎস্যজীবীরা পথে বসেছেন। মরে যাওয়া মাছগুলোর ওজন প্রায় ৩ হাজার কেজি হবে বলে মৎস্যজীবী ও স্থানীয়রা জানিয়েছেন।
এদিকে, গতকাল সংবাদ পেয়ে ঝিনাইদহ-৪ আসনের সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজিম আনার, উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান শিবলী নোমানী, বারোবাজার ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।
স্থানীয় কৃষক সবুর উদ্দীন বলেন, ‘শনিবার সকাল ৬টার দিকে প্রবল গতির কালবৈশাখী ঝড় বয়ে যায়। এরপর আমরা মাঠে কাজ করতে এসে দেখি বাঁওড়ের দুই একটি মাছ মরে ভেসে উঠছে। তখন আমরা মাছগুলো ধরি। অনেকে মাছগুলো ধরে বাড়ি নিয়ে যায় কিন্তু আজ সকালে বাঁওড়ের পাশে এসে দেখি হাজারো মাছ মরে ভাসছে।’
বারোবাজার ইউপির চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘যেভাবে মাছ মরেছে তা বর্ণনা করার মতো না। বাঁওড়ে মরে যাওয়া মাছের ওজন প্রায় ৩ হাজার কেজি হবে। এসবের মধ্যে ৫ থেকে ৭ কেজি ওজনের মাছ রয়েছে। এ বাঁওড়ে ২৫০ থেকে ৩০০ পরিবারের কর্মসংস্থান। আমরা বিভিন্নভাবে তদন্ত করছি, মাছ মরার পেছনে কোনো মহলের ষড়যন্ত্র আছে কি না। তবে প্রাথমিকভাবে জেনেছি, ঘূর্ণিঝড়ের সময় বাঁওড়ের পানি একপাশে উঠে যায়। তখন মাছগুলো কাদার মধ্যে প্রবেশ করে স্ট্রোক করে মারা গেছে।’
এ বিষয়ে কালীগঞ্জ উপজেলা জ্যেষ্ঠ মৎস্য কর্মকর্তা হাসান সাজ্জাদ বলেন, ‘খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বাঁওড় পরিদর্শন করি। অক্সিজেন সংকটের কারণে এ মাছগুলো মারা গেছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণ করছি। তবে পানি পরীক্ষার পর আরও নিশ্চিত হওয়া যাবে।’
সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজিম আনার বলেন, সংবাদ পেয়ে আমি বাঁওড়ে যাই। যেভাবে মাছ মরেছে তা বর্ণনা করার মতো না। আমি মৎস্যজীবীদের সঙ্গে কথা বলেছি। প্রশাসন, মৎস্য অফিসারের সঙ্গেও কথা বলেছি। তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছি।’
ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ উপজেলা বারোবাজার ইউনিয়নের মাঝদিয়া বাঁওড়ের প্রায় দেড় কোটি টাকার মাছ মরে ভেসে উঠেছে। তবে কীভাবে এত মাছ মারা গেল, তা এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি। যদিও মৎস্য কর্মকর্তা বলছেন, অক্সিজেনের সংকটে মাছগুলো মারা গেছে। আর স্থানীয়রা বলছেন, বিষক্রিয়ায় এতগুলো মাছ মরে গেছে।
জানা গেছে, গত শনিবার ও গতকাল রোববার বাঁওড়ের ছোট বড় সব ধরনের মাছ মরে ভেসে ওঠে। ৪৫০ একর জমির এ বাঁওড়ের ওপর প্রায় ৩০০ মৎস্যজীবীর কর্মসংস্থান রয়েছে। এসব মৎস্যজীবীদের সংগঠন সেখানে মাছ চাষ করে। বাঁওড়ের আয় থেকে তাঁদের জীবিকা নির্বাহ হয়ে থাকে। হঠাৎ মাছ মরে যাওয়া এসব মৎস্যজীবীরা পথে বসেছেন। মরে যাওয়া মাছগুলোর ওজন প্রায় ৩ হাজার কেজি হবে বলে মৎস্যজীবী ও স্থানীয়রা জানিয়েছেন।
এদিকে, গতকাল সংবাদ পেয়ে ঝিনাইদহ-৪ আসনের সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজিম আনার, উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান শিবলী নোমানী, বারোবাজার ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।
স্থানীয় কৃষক সবুর উদ্দীন বলেন, ‘শনিবার সকাল ৬টার দিকে প্রবল গতির কালবৈশাখী ঝড় বয়ে যায়। এরপর আমরা মাঠে কাজ করতে এসে দেখি বাঁওড়ের দুই একটি মাছ মরে ভেসে উঠছে। তখন আমরা মাছগুলো ধরি। অনেকে মাছগুলো ধরে বাড়ি নিয়ে যায় কিন্তু আজ সকালে বাঁওড়ের পাশে এসে দেখি হাজারো মাছ মরে ভাসছে।’
বারোবাজার ইউপির চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘যেভাবে মাছ মরেছে তা বর্ণনা করার মতো না। বাঁওড়ে মরে যাওয়া মাছের ওজন প্রায় ৩ হাজার কেজি হবে। এসবের মধ্যে ৫ থেকে ৭ কেজি ওজনের মাছ রয়েছে। এ বাঁওড়ে ২৫০ থেকে ৩০০ পরিবারের কর্মসংস্থান। আমরা বিভিন্নভাবে তদন্ত করছি, মাছ মরার পেছনে কোনো মহলের ষড়যন্ত্র আছে কি না। তবে প্রাথমিকভাবে জেনেছি, ঘূর্ণিঝড়ের সময় বাঁওড়ের পানি একপাশে উঠে যায়। তখন মাছগুলো কাদার মধ্যে প্রবেশ করে স্ট্রোক করে মারা গেছে।’
এ বিষয়ে কালীগঞ্জ উপজেলা জ্যেষ্ঠ মৎস্য কর্মকর্তা হাসান সাজ্জাদ বলেন, ‘খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বাঁওড় পরিদর্শন করি। অক্সিজেন সংকটের কারণে এ মাছগুলো মারা গেছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণ করছি। তবে পানি পরীক্ষার পর আরও নিশ্চিত হওয়া যাবে।’
সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজিম আনার বলেন, সংবাদ পেয়ে আমি বাঁওড়ে যাই। যেভাবে মাছ মরেছে তা বর্ণনা করার মতো না। আমি মৎস্যজীবীদের সঙ্গে কথা বলেছি। প্রশাসন, মৎস্য অফিসারের সঙ্গেও কথা বলেছি। তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছি।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪