তেরখাদা প্রতিনিধি
এবার পৌষ মাসের তীব্র শীত ও ঘন কুয়াশায় হুমকির মুখে পড়েছে ইরি-বোরো ধানের বীজতলা। গত কয়েক দিনের ঘন কুয়াশায় ৩ হাজার হেক্টর উফশি ও ৫ হাজার হেক্টর জমিতে হাইব্রিডসহ প্রায় ৭০ হেক্টর বীজতলার বোরোর চারা লালচে ও হলুদ হয়ে গেছে।
তেরখাদা উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা যায়, এ মৌসুমে তেরখাদা উপজেলায় প্রায় সাড়ে ৮ হাজার হেক্টর জমিতে ইরি-বোরো ধান আবাদের লক্ষ্যমাত্রা পূরণের জন্য প্রায় ৭০ হেক্টর জমিতে বীজতলা তৈরি করেছেন কৃষকেরা। যা গত কয়েক দিনের তীব্র শীতে আর ঘন কুয়াশায় নষ্ট হয়ে যাচ্ছে।
সরেজমিন দেখা গেছে, কোথাও কোথাও বীজতলায় ইরি-বোরো ধানের চারাগুলো ইতিমধ্যে নষ্ট হয়ে রোপণের অযোগ্য হয়ে পড়েছে। তেরখাদার কাটেংগা এলাকার একটি বোরো বীজতলায় গিয়ে দেখা যায়, সেখানকার বেশির ভাগ চারা হলুদ হয়ে গেছে। কৃষকেরা জানান, এই বীজতলার চারা এখন রোপণের অযোগ্য হয়ে গেছে।
কৃষক রাছিদ মোল্লা বলেন, ‘এই বীজতলার চারা জমিতে রোপণ করলে তা এক সপ্তাহও বাঁচিয়ে রাখা যাবে না।’ বৈরী আবহাওয়া, তীব্র শীত ও কুয়াশার কারণে এবার কৃষকেরা সময়মতো ধানের চারা বীজতলা থেকে তুলে জমিতে রোপণ করতে পারছেন না বলে জানান বিভিন্ন গ্রামের কৃষকেরা।
তেরখাদা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. শফিকুল ইসলাম জানান, এ অবস্থায় রাতের বেলায় বীজতলায় পানি রাখতে হবে এবং দিনের বেলায় পানিটা সরিয়ে ফেলতে হবে। তাহলে এটি থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে। এসব বোরো ধানের বীজতলার জন্য ইউরিয়া ও জিপসাম সার প্রয়োগের পাশাপাশি প্রতিদিন বীজতলার কুয়াশা ঝেড়ে দেওয়া এবং চারাগুলোকে পলিথিন দিয়ে ঢেকে রাখার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে কৃষকদের।
এবার পৌষ মাসের তীব্র শীত ও ঘন কুয়াশায় হুমকির মুখে পড়েছে ইরি-বোরো ধানের বীজতলা। গত কয়েক দিনের ঘন কুয়াশায় ৩ হাজার হেক্টর উফশি ও ৫ হাজার হেক্টর জমিতে হাইব্রিডসহ প্রায় ৭০ হেক্টর বীজতলার বোরোর চারা লালচে ও হলুদ হয়ে গেছে।
তেরখাদা উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা যায়, এ মৌসুমে তেরখাদা উপজেলায় প্রায় সাড়ে ৮ হাজার হেক্টর জমিতে ইরি-বোরো ধান আবাদের লক্ষ্যমাত্রা পূরণের জন্য প্রায় ৭০ হেক্টর জমিতে বীজতলা তৈরি করেছেন কৃষকেরা। যা গত কয়েক দিনের তীব্র শীতে আর ঘন কুয়াশায় নষ্ট হয়ে যাচ্ছে।
সরেজমিন দেখা গেছে, কোথাও কোথাও বীজতলায় ইরি-বোরো ধানের চারাগুলো ইতিমধ্যে নষ্ট হয়ে রোপণের অযোগ্য হয়ে পড়েছে। তেরখাদার কাটেংগা এলাকার একটি বোরো বীজতলায় গিয়ে দেখা যায়, সেখানকার বেশির ভাগ চারা হলুদ হয়ে গেছে। কৃষকেরা জানান, এই বীজতলার চারা এখন রোপণের অযোগ্য হয়ে গেছে।
কৃষক রাছিদ মোল্লা বলেন, ‘এই বীজতলার চারা জমিতে রোপণ করলে তা এক সপ্তাহও বাঁচিয়ে রাখা যাবে না।’ বৈরী আবহাওয়া, তীব্র শীত ও কুয়াশার কারণে এবার কৃষকেরা সময়মতো ধানের চারা বীজতলা থেকে তুলে জমিতে রোপণ করতে পারছেন না বলে জানান বিভিন্ন গ্রামের কৃষকেরা।
তেরখাদা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. শফিকুল ইসলাম জানান, এ অবস্থায় রাতের বেলায় বীজতলায় পানি রাখতে হবে এবং দিনের বেলায় পানিটা সরিয়ে ফেলতে হবে। তাহলে এটি থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে। এসব বোরো ধানের বীজতলার জন্য ইউরিয়া ও জিপসাম সার প্রয়োগের পাশাপাশি প্রতিদিন বীজতলার কুয়াশা ঝেড়ে দেওয়া এবং চারাগুলোকে পলিথিন দিয়ে ঢেকে রাখার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে কৃষকদের।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৪ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪