ভূঞাপুর প্রতিনিধি
ভোরে বাক বাকুম শুনতে শুনতে ঘুম ভাঙে তাঁর। মাঝেমধ্যে সব কটি খোপ খুলে দেন। আকাশে উড়াল দেয় ৪৪০টি কবুতর। মাথার ওপর চক্কর দেয়, ডিগবাজি খায়। এ দৃশ্য দেখে তাঁর প্রাণ ভরে যায়। তিনি খুঁজে পান শখের বশে কবুতর পোষার সার্থকতা।
এই কবুতরপ্রেমীর নাম মো. ইব্রাহীম মণ্ডল। বাড়ি টাঙ্গাইলের ভূঞাপুর উপজেলার গোবিন্দাসী ইউনিয়নের ভালকুটিয়া গ্রামে। তিনি শমসের ফকির ডিগ্রি কলেজের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের প্রভাষক।
প্রায় ২৬ বছর আগে কবুতর পালন শুরু করেন ইব্রাহীম। তখন ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্র। নানার কাছ থেকে টাকা নিয়ে হাট থেকে চার জোড়া কবুতর কিনেছিলেন। আস্তে আস্তে কবুতরের সংখ্যা বাড়ে। কিন্তু পরে শিয়াল ও গুইসাপের আক্রমণে তাঁর স্বপ্ন ভেঙে যায়। তবে ২০১৪ সালে নতুন করে নিজের বাড়ির পাশে খোলা জায়গায় ঢেউটিনের ছাউনি দিয়ে শুরু করেন খামার। মাত্র দুই জোড়া কবুতরে যাত্রা শুরু। এখন তাঁর আছে ২২০ জোড়া কবুতর।
সরেজমিনে দেখা গেছে, ঢেউটিন দিয়ে তৈরি কবুতরের ঘর। ভেতরে হাজার খানেক খোপ। বিদেশি জাতের কবুতরের জন্য রয়েছে আলাদা লোহার খাঁচা। নিচে রাখা আছে খাবার ও স্বচ্ছ পানি। এ ছাড়া তাঁর খামারে ছাগল, হাঁস-মুরগি ও তিতির দেখা গেছে।
জানতে চাইলে ইব্রাহীম বলেন, ‘ছোটবেলা থেকেই কবুতর পোষার স্বপ্ন ছিল। উড়ন্ত কবুতর দেখতে আমার খুব ভালো লাগত। তাই প্রাণিবিদ্যায় পড়াশোনা করেছি; যাতে সঠিকভাবে পশুপাখি লালন-পালন করতে পারি। পড়াশোনা শেষ করে এই খামার গড়ে তুলেছি। কোনো কারণে কবুতর মারা গেলে চোখে পানি এসে যায়। মনে হয় যেন আমার একজন সন্তান দুনিয়া থেকে বিদায় নিয়েছে। আমি কখনো খামার থেকে ডিম বা কবুতর নিই না। ওরা ওদের মতো ভালো থাকুক, সুস্থ থাকুক এটাই আমার প্রত্যাশা।’
শুরুতে দুই হাজার টাকা বিনিয়োগ করলেও, এখন তাঁর খামারের মূলধনের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে সাত থেকে আট লাখ টাকা। ইব্রাহীমের মতে, কেউ চাইলে বাণিজ্যিকভাবে কবুতরের খামার করে মাসে ৩০ থেকে ৪০ হাজার টাকা আয় করতে পারেন।
ভোরে বাক বাকুম শুনতে শুনতে ঘুম ভাঙে তাঁর। মাঝেমধ্যে সব কটি খোপ খুলে দেন। আকাশে উড়াল দেয় ৪৪০টি কবুতর। মাথার ওপর চক্কর দেয়, ডিগবাজি খায়। এ দৃশ্য দেখে তাঁর প্রাণ ভরে যায়। তিনি খুঁজে পান শখের বশে কবুতর পোষার সার্থকতা।
এই কবুতরপ্রেমীর নাম মো. ইব্রাহীম মণ্ডল। বাড়ি টাঙ্গাইলের ভূঞাপুর উপজেলার গোবিন্দাসী ইউনিয়নের ভালকুটিয়া গ্রামে। তিনি শমসের ফকির ডিগ্রি কলেজের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের প্রভাষক।
প্রায় ২৬ বছর আগে কবুতর পালন শুরু করেন ইব্রাহীম। তখন ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্র। নানার কাছ থেকে টাকা নিয়ে হাট থেকে চার জোড়া কবুতর কিনেছিলেন। আস্তে আস্তে কবুতরের সংখ্যা বাড়ে। কিন্তু পরে শিয়াল ও গুইসাপের আক্রমণে তাঁর স্বপ্ন ভেঙে যায়। তবে ২০১৪ সালে নতুন করে নিজের বাড়ির পাশে খোলা জায়গায় ঢেউটিনের ছাউনি দিয়ে শুরু করেন খামার। মাত্র দুই জোড়া কবুতরে যাত্রা শুরু। এখন তাঁর আছে ২২০ জোড়া কবুতর।
সরেজমিনে দেখা গেছে, ঢেউটিন দিয়ে তৈরি কবুতরের ঘর। ভেতরে হাজার খানেক খোপ। বিদেশি জাতের কবুতরের জন্য রয়েছে আলাদা লোহার খাঁচা। নিচে রাখা আছে খাবার ও স্বচ্ছ পানি। এ ছাড়া তাঁর খামারে ছাগল, হাঁস-মুরগি ও তিতির দেখা গেছে।
জানতে চাইলে ইব্রাহীম বলেন, ‘ছোটবেলা থেকেই কবুতর পোষার স্বপ্ন ছিল। উড়ন্ত কবুতর দেখতে আমার খুব ভালো লাগত। তাই প্রাণিবিদ্যায় পড়াশোনা করেছি; যাতে সঠিকভাবে পশুপাখি লালন-পালন করতে পারি। পড়াশোনা শেষ করে এই খামার গড়ে তুলেছি। কোনো কারণে কবুতর মারা গেলে চোখে পানি এসে যায়। মনে হয় যেন আমার একজন সন্তান দুনিয়া থেকে বিদায় নিয়েছে। আমি কখনো খামার থেকে ডিম বা কবুতর নিই না। ওরা ওদের মতো ভালো থাকুক, সুস্থ থাকুক এটাই আমার প্রত্যাশা।’
শুরুতে দুই হাজার টাকা বিনিয়োগ করলেও, এখন তাঁর খামারের মূলধনের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে সাত থেকে আট লাখ টাকা। ইব্রাহীমের মতে, কেউ চাইলে বাণিজ্যিকভাবে কবুতরের খামার করে মাসে ৩০ থেকে ৪০ হাজার টাকা আয় করতে পারেন।
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১১ দিন আগেভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫