মান্দা (নওগাঁ) প্রতিনিধি
নওগাঁর মান্দা উপজেলা হিসাবরক্ষণ দপ্তরের কয়েকজন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ঘুষ নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। তাঁরা সহকারী শিক্ষকদের গ্রেড বাস্তবায়নে প্রত্যেক শিক্ষকের কাছ থেকে ১০০০ টাকা করে নিয়েছেন।
এ ছাড়া স্লিপ ফান্ডের টাকা তোলা, বকেয়া বেতনসহ বিভিন্ন খাত থেকে নানা অজুহাতে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছেন তাঁরা। সরকারি দপ্তরের বিল-ভাউচার পাস করতেও সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ঘুষ নেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে।
শিক্ষকদের অভিযোগ, ঘুষ ছাড়া কোনো কাজই করেন না উপজেলা হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তাসহ তাঁর দপ্তরের লোকজন। বিষয়টি তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবিতে অতিরিক্ত হিসাব মহানিয়ন্ত্রক বরাবর অভিযোগ করেছেন ভুক্তভোগী শিক্ষকেরা।
অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকদের উন্নীত স্কেল (১৩ তম গ্রেড) বাস্তবায়নের জন্য ৫০টি চাকরি বহি হিসাবরক্ষণ দপ্তরে পাঠায় উপজেলা শিক্ষা অফিস। কিন্তু বিভিন্ন কাজের অজুহাত দেখিয়ে সেগুলো আবার ফেরত পাঠানো হয় শিক্ষা অফিসে।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, উপজেলার ১৮০টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের আট শতাধিক শিক্ষকের কাছ থেকে গ্রেড বাস্তবায়ন কাজের জন্য অন্তত আট লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা জাবেদ আলীসহ তাঁর দপ্তরের লোকজন। এ ছাড়া স্কেলপ্রাপ্ত শিক্ষকদের বকেয়া টাকা পাওয়ার ক্ষেত্রে প্রত্যেকের কাছ থেকে ৫০০ টাকা করে নিয়েছেন তাঁরা।
উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মামুনুর রশিদসহ সমিতির একাধিক নেতা বলেন, ‘উপজেলা হিসাবরক্ষণ অফিসে ঘুষ ছাড়া কোনো কাজ হয় না। শিক্ষকেরা দিনের পর দিন হয়রানির শিকার হন। বিষয়টি তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য অতিরিক্ত হিসাব মহানিয়ন্ত্রক বরাবর আমাদের পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয়েছে।’
গতকাল বৃহস্পতিবার অতিরিক্ত হিসাব মহানিয়ন্ত্রক আজিজুল ইসলামের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তিনি মোবাইল ফোন ধরেননি।
জানতে চাইলে উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা এস এম রফিকুল ইসলাম বলেন, তাঁর দপ্তর থেকে শিক্ষকদের ৫০টি সার্ভিস বুক হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তার দপ্তরে পাঠানো হয়েছিল। কিন্তু লোকবল সংকট ও বিভিন্ন কাজের কথা বলে সেগুলো ফেরত পাঠানো হয়। পরবর্তী সময়ে কাজটি করে দিয়েছেন তাঁরা। যেহেতু দপ্তরটি তাঁর নয়, তাই শিক্ষকেরা এ কাজে ঘুষ দিয়েছেন কি না সেটি তিনি বলতে পারেন না।
এদিকে অভিযোগ অস্বীকার করে উপজেলা হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা জাবেদ আলী বলেন, ‘শিক্ষকেরা অযথাই আমার ঘাড়ে দোষ চাপানোর চেষ্টা করছেন। আমি ঘুষ বাণিজ্যের সঙ্গে জড়িত নই।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আবু বাক্কার সিদ্দিক বলেন, বিষয়টি তাঁর জানা নেই। এ ধরনের ঘটনা ঘটে থাকলে তা দুঃখজনক। শিক্ষকেরা যেহেতু সংশ্লিষ্ট দপ্তরে অভিযোগ করেছেন, তাঁরা বিষয়টি তদন্ত করবেন।
নওগাঁর মান্দা উপজেলা হিসাবরক্ষণ দপ্তরের কয়েকজন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ঘুষ নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। তাঁরা সহকারী শিক্ষকদের গ্রেড বাস্তবায়নে প্রত্যেক শিক্ষকের কাছ থেকে ১০০০ টাকা করে নিয়েছেন।
এ ছাড়া স্লিপ ফান্ডের টাকা তোলা, বকেয়া বেতনসহ বিভিন্ন খাত থেকে নানা অজুহাতে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছেন তাঁরা। সরকারি দপ্তরের বিল-ভাউচার পাস করতেও সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ঘুষ নেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে।
শিক্ষকদের অভিযোগ, ঘুষ ছাড়া কোনো কাজই করেন না উপজেলা হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তাসহ তাঁর দপ্তরের লোকজন। বিষয়টি তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবিতে অতিরিক্ত হিসাব মহানিয়ন্ত্রক বরাবর অভিযোগ করেছেন ভুক্তভোগী শিক্ষকেরা।
অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকদের উন্নীত স্কেল (১৩ তম গ্রেড) বাস্তবায়নের জন্য ৫০টি চাকরি বহি হিসাবরক্ষণ দপ্তরে পাঠায় উপজেলা শিক্ষা অফিস। কিন্তু বিভিন্ন কাজের অজুহাত দেখিয়ে সেগুলো আবার ফেরত পাঠানো হয় শিক্ষা অফিসে।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, উপজেলার ১৮০টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের আট শতাধিক শিক্ষকের কাছ থেকে গ্রেড বাস্তবায়ন কাজের জন্য অন্তত আট লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা জাবেদ আলীসহ তাঁর দপ্তরের লোকজন। এ ছাড়া স্কেলপ্রাপ্ত শিক্ষকদের বকেয়া টাকা পাওয়ার ক্ষেত্রে প্রত্যেকের কাছ থেকে ৫০০ টাকা করে নিয়েছেন তাঁরা।
উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মামুনুর রশিদসহ সমিতির একাধিক নেতা বলেন, ‘উপজেলা হিসাবরক্ষণ অফিসে ঘুষ ছাড়া কোনো কাজ হয় না। শিক্ষকেরা দিনের পর দিন হয়রানির শিকার হন। বিষয়টি তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য অতিরিক্ত হিসাব মহানিয়ন্ত্রক বরাবর আমাদের পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয়েছে।’
গতকাল বৃহস্পতিবার অতিরিক্ত হিসাব মহানিয়ন্ত্রক আজিজুল ইসলামের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তিনি মোবাইল ফোন ধরেননি।
জানতে চাইলে উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা এস এম রফিকুল ইসলাম বলেন, তাঁর দপ্তর থেকে শিক্ষকদের ৫০টি সার্ভিস বুক হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তার দপ্তরে পাঠানো হয়েছিল। কিন্তু লোকবল সংকট ও বিভিন্ন কাজের কথা বলে সেগুলো ফেরত পাঠানো হয়। পরবর্তী সময়ে কাজটি করে দিয়েছেন তাঁরা। যেহেতু দপ্তরটি তাঁর নয়, তাই শিক্ষকেরা এ কাজে ঘুষ দিয়েছেন কি না সেটি তিনি বলতে পারেন না।
এদিকে অভিযোগ অস্বীকার করে উপজেলা হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা জাবেদ আলী বলেন, ‘শিক্ষকেরা অযথাই আমার ঘাড়ে দোষ চাপানোর চেষ্টা করছেন। আমি ঘুষ বাণিজ্যের সঙ্গে জড়িত নই।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আবু বাক্কার সিদ্দিক বলেন, বিষয়টি তাঁর জানা নেই। এ ধরনের ঘটনা ঘটে থাকলে তা দুঃখজনক। শিক্ষকেরা যেহেতু সংশ্লিষ্ট দপ্তরে অভিযোগ করেছেন, তাঁরা বিষয়টি তদন্ত করবেন।
ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
২১ দিন আগেআধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
০৮ মে ২০২৫