ফুলছড়ি (গাইবান্ধা) প্রতিনিধি
ঘন কুয়াশা আর শীতে বিপাকে পড়েছেন গাইবান্ধার ফুলছড়ি চরাঞ্চলের মানুষ। উপজেলার সাত ইউনিয়নের মধ্যে পাঁচটি ব্রহ্মপুত্রবেষ্টিত। প্রাকৃতিক দুর্যোগ এলেই এখানকার বাসিন্দাদের চরম দুর্ভোগে পড়তে হয়। বর্ষায় বন্যা ও নদী ভাঙনের পর এবার তাঁরা শীতের কবলে পড়েছেন। গত কয়েক দিনের শীতে বিশেষ করে নারী ও শিশুরা কাবু হয়ে পড়েছেন।
জানা গেছে, ফুলছড়ি উপজেলার এরেন্ডাবাড়ী, ফজলুপুর, ফুলছড়ি, উড়িয়া ও গজারিয়া ইউনিয়নের চরাঞ্চলে লক্ষাধিক মানুষের বসবাস। এসব ইউনিয়নের মধ্য দিয়ে বয়ে যাওয়া ব্রহ্মপুত্র নদের ভাঙনে ভিটেমাটি হারিয়ে কয়েক হাজার পরিবার অস্থায়ীভাবে ঘর তৈরি করে বসবাস করে। কেউবা অন্যের জমিতে ঘর তৈরি করে বসবাস করছেন। চরাঞ্চলের বেশির ভাগ মানুষ কৃষি ও মৎস্য আহরণ করে জীবিকা নির্বাহ করে। তীব্র শীতের কারণে অনেকের কাজকর্মে ছন্দপতন ঘটেছে। এ ছাড়া যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হওয়ার কারণে তাঁরা চিকিৎসাসহ অনেক সরকারি সেবা থেকে বঞ্চিত।
উপজেলার ফজলুপুর ইউনিয়নের খাটিয়ামারী এলাকার বাসিন্দা আব্দুর রশিদ বলেন, ‘চরাঞ্চলের নিম্ন আয়ের মানুষ শীতে কাবু হয়ে পড়েছে। এখানকার অনেক মানুষ শীত থেকে রক্ষা পেতে আগুন জ্বালিয়ে উষ্ণতা নেওয়ার চেষ্টা করছে।’
উদাখালী ইউনিয়নের দক্ষিণ বুড়াইল গ্রামের বাসিন্দা মজিবর রহমান বলেন, ‘শীতের তীব্রতা হঠাৎ বেড়ে যাওয়ায় মানুষের কষ্ট অনেক বেড়েছে। শ্রমজীবী ও পেশাজীবী মানুষেরা শীতের কারণে রাস্তায় বের হচ্ছে পারছে না। সরকারি ও বেসরকারিভাবে শীতবস্ত্র বিতরণ কার্যক্রম ত্বরান্বিত করা প্রয়োজন।’
ফুলছড়ি উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা শহীদুজ্জামান শামীম বলেন, ‘সরকারিভাবে উপজেলায় পাওয়া তিন হাজার ২৮৩টি কম্বল প্রতিটি ইউনিয়ন পরিষদে বিতরণ করা হয়েছে। শীতার্ত কেউ কম্বল না পেলে ইউনিয়ন পরিষদে যোগাযোগ করলে কম্বলের ব্যবস্থা করা হবে।’
ঘন কুয়াশা আর শীতে বিপাকে পড়েছেন গাইবান্ধার ফুলছড়ি চরাঞ্চলের মানুষ। উপজেলার সাত ইউনিয়নের মধ্যে পাঁচটি ব্রহ্মপুত্রবেষ্টিত। প্রাকৃতিক দুর্যোগ এলেই এখানকার বাসিন্দাদের চরম দুর্ভোগে পড়তে হয়। বর্ষায় বন্যা ও নদী ভাঙনের পর এবার তাঁরা শীতের কবলে পড়েছেন। গত কয়েক দিনের শীতে বিশেষ করে নারী ও শিশুরা কাবু হয়ে পড়েছেন।
জানা গেছে, ফুলছড়ি উপজেলার এরেন্ডাবাড়ী, ফজলুপুর, ফুলছড়ি, উড়িয়া ও গজারিয়া ইউনিয়নের চরাঞ্চলে লক্ষাধিক মানুষের বসবাস। এসব ইউনিয়নের মধ্য দিয়ে বয়ে যাওয়া ব্রহ্মপুত্র নদের ভাঙনে ভিটেমাটি হারিয়ে কয়েক হাজার পরিবার অস্থায়ীভাবে ঘর তৈরি করে বসবাস করে। কেউবা অন্যের জমিতে ঘর তৈরি করে বসবাস করছেন। চরাঞ্চলের বেশির ভাগ মানুষ কৃষি ও মৎস্য আহরণ করে জীবিকা নির্বাহ করে। তীব্র শীতের কারণে অনেকের কাজকর্মে ছন্দপতন ঘটেছে। এ ছাড়া যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হওয়ার কারণে তাঁরা চিকিৎসাসহ অনেক সরকারি সেবা থেকে বঞ্চিত।
উপজেলার ফজলুপুর ইউনিয়নের খাটিয়ামারী এলাকার বাসিন্দা আব্দুর রশিদ বলেন, ‘চরাঞ্চলের নিম্ন আয়ের মানুষ শীতে কাবু হয়ে পড়েছে। এখানকার অনেক মানুষ শীত থেকে রক্ষা পেতে আগুন জ্বালিয়ে উষ্ণতা নেওয়ার চেষ্টা করছে।’
উদাখালী ইউনিয়নের দক্ষিণ বুড়াইল গ্রামের বাসিন্দা মজিবর রহমান বলেন, ‘শীতের তীব্রতা হঠাৎ বেড়ে যাওয়ায় মানুষের কষ্ট অনেক বেড়েছে। শ্রমজীবী ও পেশাজীবী মানুষেরা শীতের কারণে রাস্তায় বের হচ্ছে পারছে না। সরকারি ও বেসরকারিভাবে শীতবস্ত্র বিতরণ কার্যক্রম ত্বরান্বিত করা প্রয়োজন।’
ফুলছড়ি উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা শহীদুজ্জামান শামীম বলেন, ‘সরকারিভাবে উপজেলায় পাওয়া তিন হাজার ২৮৩টি কম্বল প্রতিটি ইউনিয়ন পরিষদে বিতরণ করা হয়েছে। শীতার্ত কেউ কম্বল না পেলে ইউনিয়ন পরিষদে যোগাযোগ করলে কম্বলের ব্যবস্থা করা হবে।’
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ জুন ২০২৫ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫