সাজন আহম্মেদ পাপন, কিশোরগঞ্জ
কিশোরগঞ্জ পৌর শহরে যানজট, অবৈধ পার্কিং ও ফুটপাত দখল করে ব্যবসা এখানকার বাসিন্দাদের কাছে দুর্ভোগে পরিণত হয়েছে। চারদিকে শুধু অবৈধ যানবাহন, অবৈধ স্ট্যান্ড, ফুটপাত দখলের হিড়িক। প্রধান প্রধান সড়ক ও অলিগলিতে থ্রি-হুইলারের বাহুল্য।
শহরবাসীর অভিযোগ, শহরের বেশির ভাগ সড়কই সরু। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য একটি অংশ থাকে পার্কিং আর দোকানিদের দখলে। ফলে শহরের হাতে গোনা কয়েকটি সড়ক ছাড়া ফুটপাত দিয়ে হাঁটার জো নেই। আর গলি দিয়ে হাঁটতে গেলেও প্রায় সময় অটোরিকশা গায়ের ওপরে উঠে যায়। তবে এসব সত্ত্বেও যানজট নিরসনে পৌরসভা কর্তৃপক্ষের কার্যক্রম কেবল আশ্বাসেই সীমাবদ্ধ।
জানা গেছে, প্রায় তিন লাখ মানুষের বসবাস কিশোরগঞ্জ শহরে। প্রতি বর্গকিলোমিটারে প্রায় ২৪ হাজার ৫০০ মানুষের বসবাস। ১০ দশমিক ৩৭ বর্গকিলোমিটার আয়তনের পৌর শহরে ছয় শতাধিক অটোরিকশা চলাচলের অনুমতি থাকলেও প্রায় ছয় হাজার অটোরিকশা চলাচল করে। এ ছাড়া প্রায় দুই হাজার মিশুক চলাচল করে এই শহরে। গত ছয় বছরে এ শহর হয়ে উঠেছে বসবাসের অনুপযোগী। তীব্র যানজট ও এসব যানবাহনের দ্বারা সৃষ্ট ভয়াবহ শব্দদূষণে বিষিয়ে উঠেছে পৌর বাসিন্দাদের জীবন। এর পাশাপাশি দূষিত শহরের তালিকায় দশম স্থানে রয়েছে কিশোরগঞ্জ।
যানজটের কথা জানিয়ে পৌর শহরের বাসিন্দা আল-আমিন মুরাদ বলেন, দেশের প্রথম শ্রেণিভুক্ত কিশোরগঞ্জ পৌরসভার বর্তমান অবস্থা ও নাগরিক সেবা অত্যন্ত নাজুক। রাস্তার পাশে মানুষের চলাচলের রাস্তা বন্ধ করে মৌসুমি হকার ও ব্যবসায়ীদের অবৈধ দোকানের কারণে মানুষ বিপজ্জনকভাবে মূল সড়কে হাঁটতে বাধ্য হচ্ছে। ফলে যানজট এখন এ শহরের নিত্যনৈমিত্তিক বিষয়। ট্রাফিক পুলিশকে এ যানজট নিয়ন্ত্রণ করতে বেশ গলদঘর্ম হতে হয়।
সূত্র জানায়, শহরের ১০টি পয়েন্টে ২২ জন ট্রাফিকসহ মোট ৫২ জন ট্রাফিক নিয়ে নিয়মিত ডিউটি করেন। অথচ যানজট নিরসনে তাঁদের ভূমিকা অতি নগণ্য।
সরেজমিনে দেখা গেছে, সদর হাসপাতাল, জজ কোর্ট এলাকা, কালীবাড়ি মোড়, পুরান থানা, একরামপুর, তেরপট্টি মোড়, বড় বাজার, গৌরাঙ্গ বাজার, আখড়া বাজার মোড় এলাকায় প্রায় ৩০ থেকে ৪০ মিনিট করে যানজটে আটকা পড়ে থাকেন যাত্রীরা। অথচ হেঁটে যাওয়ার পথ ৫ থেকে ৭ মিনিটের।
পৌর মেয়র মো. পারভেজ মিয়াকে বারবার মোবাইল ফোনে কল দিলেও নম্বরটি বন্ধ পাওয়া যায়। পুলিশ সুপার মোহাম্মদ রাসেল শেখ বলেন, ‘ট্রাফিক আইন বাস্তবায়িত হচ্ছে। ট্রাফিক ডিউটি টাইম বাড়ানো হয়েছে। আগের তুলনায় ট্রাফিক ব্যবস্থা ভালো হয়েছে।’
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ শামীম আলম বলেন, আইনশৃঙ্খলাবিষয়ক কমিটির সভায় দিনের বেলায় ট্রাক যেন শহরে না ঢোকে এবং শহরের বাইরের অটোরিকশা শহরে না ঢোকার জন্য পুলিশ প্রশাসন ও পৌর মেয়রকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। শহরে ঢোকার বিভিন্ন পয়েন্টে স্ট্যান্ড রয়েছে সিএনজি ও অটোরিকশার জন্য।
কিশোরগঞ্জ পৌর শহরে যানজট, অবৈধ পার্কিং ও ফুটপাত দখল করে ব্যবসা এখানকার বাসিন্দাদের কাছে দুর্ভোগে পরিণত হয়েছে। চারদিকে শুধু অবৈধ যানবাহন, অবৈধ স্ট্যান্ড, ফুটপাত দখলের হিড়িক। প্রধান প্রধান সড়ক ও অলিগলিতে থ্রি-হুইলারের বাহুল্য।
শহরবাসীর অভিযোগ, শহরের বেশির ভাগ সড়কই সরু। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য একটি অংশ থাকে পার্কিং আর দোকানিদের দখলে। ফলে শহরের হাতে গোনা কয়েকটি সড়ক ছাড়া ফুটপাত দিয়ে হাঁটার জো নেই। আর গলি দিয়ে হাঁটতে গেলেও প্রায় সময় অটোরিকশা গায়ের ওপরে উঠে যায়। তবে এসব সত্ত্বেও যানজট নিরসনে পৌরসভা কর্তৃপক্ষের কার্যক্রম কেবল আশ্বাসেই সীমাবদ্ধ।
জানা গেছে, প্রায় তিন লাখ মানুষের বসবাস কিশোরগঞ্জ শহরে। প্রতি বর্গকিলোমিটারে প্রায় ২৪ হাজার ৫০০ মানুষের বসবাস। ১০ দশমিক ৩৭ বর্গকিলোমিটার আয়তনের পৌর শহরে ছয় শতাধিক অটোরিকশা চলাচলের অনুমতি থাকলেও প্রায় ছয় হাজার অটোরিকশা চলাচল করে। এ ছাড়া প্রায় দুই হাজার মিশুক চলাচল করে এই শহরে। গত ছয় বছরে এ শহর হয়ে উঠেছে বসবাসের অনুপযোগী। তীব্র যানজট ও এসব যানবাহনের দ্বারা সৃষ্ট ভয়াবহ শব্দদূষণে বিষিয়ে উঠেছে পৌর বাসিন্দাদের জীবন। এর পাশাপাশি দূষিত শহরের তালিকায় দশম স্থানে রয়েছে কিশোরগঞ্জ।
যানজটের কথা জানিয়ে পৌর শহরের বাসিন্দা আল-আমিন মুরাদ বলেন, দেশের প্রথম শ্রেণিভুক্ত কিশোরগঞ্জ পৌরসভার বর্তমান অবস্থা ও নাগরিক সেবা অত্যন্ত নাজুক। রাস্তার পাশে মানুষের চলাচলের রাস্তা বন্ধ করে মৌসুমি হকার ও ব্যবসায়ীদের অবৈধ দোকানের কারণে মানুষ বিপজ্জনকভাবে মূল সড়কে হাঁটতে বাধ্য হচ্ছে। ফলে যানজট এখন এ শহরের নিত্যনৈমিত্তিক বিষয়। ট্রাফিক পুলিশকে এ যানজট নিয়ন্ত্রণ করতে বেশ গলদঘর্ম হতে হয়।
সূত্র জানায়, শহরের ১০টি পয়েন্টে ২২ জন ট্রাফিকসহ মোট ৫২ জন ট্রাফিক নিয়ে নিয়মিত ডিউটি করেন। অথচ যানজট নিরসনে তাঁদের ভূমিকা অতি নগণ্য।
সরেজমিনে দেখা গেছে, সদর হাসপাতাল, জজ কোর্ট এলাকা, কালীবাড়ি মোড়, পুরান থানা, একরামপুর, তেরপট্টি মোড়, বড় বাজার, গৌরাঙ্গ বাজার, আখড়া বাজার মোড় এলাকায় প্রায় ৩০ থেকে ৪০ মিনিট করে যানজটে আটকা পড়ে থাকেন যাত্রীরা। অথচ হেঁটে যাওয়ার পথ ৫ থেকে ৭ মিনিটের।
পৌর মেয়র মো. পারভেজ মিয়াকে বারবার মোবাইল ফোনে কল দিলেও নম্বরটি বন্ধ পাওয়া যায়। পুলিশ সুপার মোহাম্মদ রাসেল শেখ বলেন, ‘ট্রাফিক আইন বাস্তবায়িত হচ্ছে। ট্রাফিক ডিউটি টাইম বাড়ানো হয়েছে। আগের তুলনায় ট্রাফিক ব্যবস্থা ভালো হয়েছে।’
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ শামীম আলম বলেন, আইনশৃঙ্খলাবিষয়ক কমিটির সভায় দিনের বেলায় ট্রাক যেন শহরে না ঢোকে এবং শহরের বাইরের অটোরিকশা শহরে না ঢোকার জন্য পুলিশ প্রশাসন ও পৌর মেয়রকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। শহরে ঢোকার বিভিন্ন পয়েন্টে স্ট্যান্ড রয়েছে সিএনজি ও অটোরিকশার জন্য।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৫ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪