বদরুল ইসলাম মাসুদ, বান্দরবান
করোনা পরিস্থিতিতে দুই বছর বান্দরবানের পর্যটন খাতে স্থবিরতা নেমে আসে। পর্যটনকেন্দ্রগুলো বন্ধ ছিল। হোটেল-রিসোর্টও বন্ধ হয়ে যায়। এখন পরিস্থিতি ক্রমে স্বাভাবিক হয়ে আসায় সরকার কিছু শর্ত দিয়ে পর্যটনকেন্দ্রগুলো খুলে দেয়। এতে দুই বছর পর চাঙা হয়ে ওঠে বান্দরবানের পর্যটন খাত। এ অবস্থায় এবার ঈদুল ফিতরের লম্বা ছুটিতে বান্দরবানের পর্যটন খাত পর্যটকে মুখর।
সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ঈদের টানা ছুটিতে বান্দরবানে গড়ে ৫০ হাজারের মতো পর্যটক জেলা সদর এবং উপজেলাগুলোতে আরও ৫০ হাজার পর্যটকের আগমন ঘটেছে। সব মিলিয়ে ৯ দিনের ছুটিতে আট লাখের মতো পর্যটকের আগমন ঘটেছে বান্দরবান জেলায়। এতে করে প্রায় ১০ কোটি টাকার ব্যবসা হবে বলে পর্যটনসংশ্লিষ্টরা আশা করছেন।
ঢাকা থেকে বান্দরবানের নীলাচলে ভ্রমণে আসা পর্যটক মো. জানে আলম বলেন, ‘পার্বত্য এলাকা অনেক সুন্দর, ঝরনা ও উঁচু-নিচু পাহাড়। প্রাকৃতিক এ সৌন্দর্য মনকে নতুনভাবে জাগিয়ে তোলে। সত্যিই অসাধারণ বান্দরবানের প্রাকৃতিক দৃশ্য।’
ট্যুরিস্ট পুলিশ বান্দরবান অঞ্চলের পুলিশ সুপার আবদুল হালিম জানান, পর্যটকেরা যাতে বান্দরবান জেলায় নিরাপদে ভ্রমণ করতে পারেন, সে লক্ষ্যে ট্যুরিস্ট পুলিশের পক্ষ থেকে পর্যাপ্ত নিরাপত্তাব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
নীলাচল পর্যটনকেন্দ্রের কর্মকর্তা আদীব বড়ুয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, রমজানে বান্দরবানের নীলাচলসহ অন্যান্য পর্যটনকেন্দ্র প্রায় পর্যটকশূন্য ছিল। আয় ছিলই না বলা চলে। তবে ঈদকে কেন্দ্র করে এসব পর্যটনকেন্দ্র মুখর হয়ে উঠেছে।
এদিকে হোটেল-রিসোর্ট মালিক সমিতি সূত্রে জানা গেছে, জেলা সদরে সমিতির আওতায় ৫৮টি হোটেল-রিসোর্ট রয়েছে। এতে প্রায় ছয় হাজার মানুষের একসঙ্গে থাকার ব্যবস্থা আছে। তবে ছুটির মৌসুমে দলবেঁধে পর্যটক আসেন। এঁরা একটি কক্ষে তিন-চারজনের জায়গায় ৮-১০ জন করেও থাকেন।
এদিকে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার পর বান্দরবানে পর্যটকের ঢল নামে। দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে আসা পর্যটকের ভিড় জমে এখানে। এতে হোটেল-রিসোর্টে থাকার জায়গা না হওয়ায় অনেকেই রাস্তায় ঘুরে রাত কাটিয়েছেন।
এদিকে ঈদের কারণে বান্দরবানের অনেক খাবার হোটেল বন্ধ ছিল। ফলে বাড়তি লোকজনের খাবারের ব্যবস্থা করতে হিমশিম খেতে হচ্ছে। এছাড়া বিপুলসংখ্যক পর্যটক বহনের জন্য পর্যাপ্ত গাড়ি নেই বান্দরবানে। পর্যটনকেন্দ্রিক জিপ মাহিন্দ্রা মালিক সমিতির তথ্যমতে ছয় শতাধিক জিপ-মাইক্রো-মাহিন্দ্রা থাকলেও ঈদে পর্যটক বেশি আসায় বিভিন্ন এলাকায় ঘুরে বেড়াতে গিয়ে দুর্ভোগে পড়েছেন।
করোনা পরিস্থিতিতে দুই বছর বান্দরবানের পর্যটন খাতে স্থবিরতা নেমে আসে। পর্যটনকেন্দ্রগুলো বন্ধ ছিল। হোটেল-রিসোর্টও বন্ধ হয়ে যায়। এখন পরিস্থিতি ক্রমে স্বাভাবিক হয়ে আসায় সরকার কিছু শর্ত দিয়ে পর্যটনকেন্দ্রগুলো খুলে দেয়। এতে দুই বছর পর চাঙা হয়ে ওঠে বান্দরবানের পর্যটন খাত। এ অবস্থায় এবার ঈদুল ফিতরের লম্বা ছুটিতে বান্দরবানের পর্যটন খাত পর্যটকে মুখর।
সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ঈদের টানা ছুটিতে বান্দরবানে গড়ে ৫০ হাজারের মতো পর্যটক জেলা সদর এবং উপজেলাগুলোতে আরও ৫০ হাজার পর্যটকের আগমন ঘটেছে। সব মিলিয়ে ৯ দিনের ছুটিতে আট লাখের মতো পর্যটকের আগমন ঘটেছে বান্দরবান জেলায়। এতে করে প্রায় ১০ কোটি টাকার ব্যবসা হবে বলে পর্যটনসংশ্লিষ্টরা আশা করছেন।
ঢাকা থেকে বান্দরবানের নীলাচলে ভ্রমণে আসা পর্যটক মো. জানে আলম বলেন, ‘পার্বত্য এলাকা অনেক সুন্দর, ঝরনা ও উঁচু-নিচু পাহাড়। প্রাকৃতিক এ সৌন্দর্য মনকে নতুনভাবে জাগিয়ে তোলে। সত্যিই অসাধারণ বান্দরবানের প্রাকৃতিক দৃশ্য।’
ট্যুরিস্ট পুলিশ বান্দরবান অঞ্চলের পুলিশ সুপার আবদুল হালিম জানান, পর্যটকেরা যাতে বান্দরবান জেলায় নিরাপদে ভ্রমণ করতে পারেন, সে লক্ষ্যে ট্যুরিস্ট পুলিশের পক্ষ থেকে পর্যাপ্ত নিরাপত্তাব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
নীলাচল পর্যটনকেন্দ্রের কর্মকর্তা আদীব বড়ুয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, রমজানে বান্দরবানের নীলাচলসহ অন্যান্য পর্যটনকেন্দ্র প্রায় পর্যটকশূন্য ছিল। আয় ছিলই না বলা চলে। তবে ঈদকে কেন্দ্র করে এসব পর্যটনকেন্দ্র মুখর হয়ে উঠেছে।
এদিকে হোটেল-রিসোর্ট মালিক সমিতি সূত্রে জানা গেছে, জেলা সদরে সমিতির আওতায় ৫৮টি হোটেল-রিসোর্ট রয়েছে। এতে প্রায় ছয় হাজার মানুষের একসঙ্গে থাকার ব্যবস্থা আছে। তবে ছুটির মৌসুমে দলবেঁধে পর্যটক আসেন। এঁরা একটি কক্ষে তিন-চারজনের জায়গায় ৮-১০ জন করেও থাকেন।
এদিকে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার পর বান্দরবানে পর্যটকের ঢল নামে। দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে আসা পর্যটকের ভিড় জমে এখানে। এতে হোটেল-রিসোর্টে থাকার জায়গা না হওয়ায় অনেকেই রাস্তায় ঘুরে রাত কাটিয়েছেন।
এদিকে ঈদের কারণে বান্দরবানের অনেক খাবার হোটেল বন্ধ ছিল। ফলে বাড়তি লোকজনের খাবারের ব্যবস্থা করতে হিমশিম খেতে হচ্ছে। এছাড়া বিপুলসংখ্যক পর্যটক বহনের জন্য পর্যাপ্ত গাড়ি নেই বান্দরবানে। পর্যটনকেন্দ্রিক জিপ মাহিন্দ্রা মালিক সমিতির তথ্যমতে ছয় শতাধিক জিপ-মাইক্রো-মাহিন্দ্রা থাকলেও ঈদে পর্যটক বেশি আসায় বিভিন্ন এলাকায় ঘুরে বেড়াতে গিয়ে দুর্ভোগে পড়েছেন।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৮ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪