রামগড় (খাগড়াছড়ি) প্রতিনিধি
খাগড়াছড়ির রামগড় পৌরসভার এখনো বিদ্যুৎ বিল বকেয়া ৪৩ লাখ ৭০ হাজার ২৩৮ টাকা। কয়েক মাস আগেও বকেয়া বিলের জন্য সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (পিডিবি)। বেশ কয়েক দিন পর ৫ লাখ টাকা পরিশোধ করে পুনরায় সংযোগ চালু করা হয়। তখন পুরো বকেয়া বিল পরিশোধ করবে বলেও প্রতিশ্রুতি দেয় পৌর কর্তৃপক্ষ।
এদিকে একাধিকবার চিঠি দেওয়ার পরও বিল পরিশোধের কোনো উদ্যোগ নিচ্ছে না পৌর কর্তৃপক্ষ। তারা বলছে বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। এ অবস্থায় জনমনে দেখা দিয়েছে শঙ্কা।
বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (পিডিবি) আবাসিক প্রকৌশলী আহসান উল্ল্যাহ জানান, পৌর কর্তৃপক্ষের কাছে ৪৩ লাখ টাকার বেশি বিদ্যুৎ বিল বকেয়া রয়েছে। বকেয়া বিল পরিশোধের ব্যাপারে পৌর কর্তৃপক্ষকে একাধিকবার জানানোর পরও তারা ব্যবস্থা গ্রহণ করছে না। বকেয়া বিলের কারণে সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হলে জনগণকে দুর্ভোগে পড়তে হবে। কিন্তু এভাবে চলতে থাকলে বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা ছাড়া কিছু করার থাকবে না।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ২০০১ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় রামগড় পৌরসভা। কাগজে-কলমে দ্বিতীয় শ্রেণির পৌরসভা এটি। পৌরসভার ১১টি আলাদা বৈদ্যুতিক মিটারে এখন পর্যন্ত ৪৩ লাখ ৭০ হাজার ২৩৮ টাকা বকেয়া বিল বাকি।
বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (পিডিবি) জানায়, পৌরসভার পানি সরবরাহ, রাস্তার বাতি, ভবন ইত্যাদিতে ব্যবহারের জন্য ১১টি আলাদা বিদ্যুতের মিটার রয়েছে। কয়েক মাস আগে বিদ্যুৎ বিলের জন্য সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হলে পৌর কর্তৃপক্ষ ৫ লাখ টাকা পরিশোধ করে। পরে পুনরায় সংযোগ চালু করে বকেয়া বিল পরিশোধ করবে বলে প্রতিশ্রুতি দেয়।
এদিকে পৌরসভার বকেয়া বিলের কথা জেনে জনমনে নানা ধরনের প্রশ্ন উঠেছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম থেকে জনপরিসরে এ নিয়ে চলছে সমালোচনা। তাদের দাবি, নিয়মিত পৌরকর আদায়ের পরও বিদ্যুৎ বিল বকেয়া থাকা রহস্যজনক।
রামগড় সদরের বাসিন্দা আজাদ হোসেন জানান, পৌর কর্তৃপক্ষ থেকে নিয়মিত পৌরকর আদায় করা হয়। পৌরকর ছাড়া জন্মনিবন্ধন থেকে শুরু করে জাতীয়তার সনদ পর্যন্ত পাওয়া যায় না। সে জায়গায় পৌরসভার এমন বিল বকেয়া থাকা রহস্যজনক। পৌরসভায় বেশির ভাগ সড়কবাতিই নষ্ট। সেগুলো ঠিক করারও উদ্যোগ নেয় না কর্তৃপক্ষ।
রামগড় পৌরসভার আবাসিক প্রকৌশলী আল ইমরান হোসেন এ বিষয়ে জানান, তিনি নতুন যোগদান করেছেন। বিদ্যুৎ বিভাগ থেকে কোনো চিঠি তিনি পাননি।
রামগড় পৌরসভার মেয়র কাজী শাহাজাহান রিপন জানান, বিভিন্ন সরকারি এবং আধা সরকারি প্রতিষ্ঠানে বিদ্যুৎ বিল বাবদ পৌরসভার অনেক টাকা পাওনা রয়েছে। তারা সেই টাকা না দিলে বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ করা সম্ভব না। তবে প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
রামগড় পৌরসভার নবনির্বাচিত মেয়র রফিকুল আলম কামাল জানান, বর্তমান মেয়রের উচিত, দায়িত্ব ছাড়ার আগে বকেয়া বিল পরিশোধ করা। বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন হলে নগরবাসী হয়রানির স্বীকার হবে।
খাগড়াছড়ির রামগড় পৌরসভার এখনো বিদ্যুৎ বিল বকেয়া ৪৩ লাখ ৭০ হাজার ২৩৮ টাকা। কয়েক মাস আগেও বকেয়া বিলের জন্য সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (পিডিবি)। বেশ কয়েক দিন পর ৫ লাখ টাকা পরিশোধ করে পুনরায় সংযোগ চালু করা হয়। তখন পুরো বকেয়া বিল পরিশোধ করবে বলেও প্রতিশ্রুতি দেয় পৌর কর্তৃপক্ষ।
এদিকে একাধিকবার চিঠি দেওয়ার পরও বিল পরিশোধের কোনো উদ্যোগ নিচ্ছে না পৌর কর্তৃপক্ষ। তারা বলছে বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। এ অবস্থায় জনমনে দেখা দিয়েছে শঙ্কা।
বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (পিডিবি) আবাসিক প্রকৌশলী আহসান উল্ল্যাহ জানান, পৌর কর্তৃপক্ষের কাছে ৪৩ লাখ টাকার বেশি বিদ্যুৎ বিল বকেয়া রয়েছে। বকেয়া বিল পরিশোধের ব্যাপারে পৌর কর্তৃপক্ষকে একাধিকবার জানানোর পরও তারা ব্যবস্থা গ্রহণ করছে না। বকেয়া বিলের কারণে সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হলে জনগণকে দুর্ভোগে পড়তে হবে। কিন্তু এভাবে চলতে থাকলে বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা ছাড়া কিছু করার থাকবে না।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ২০০১ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় রামগড় পৌরসভা। কাগজে-কলমে দ্বিতীয় শ্রেণির পৌরসভা এটি। পৌরসভার ১১টি আলাদা বৈদ্যুতিক মিটারে এখন পর্যন্ত ৪৩ লাখ ৭০ হাজার ২৩৮ টাকা বকেয়া বিল বাকি।
বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (পিডিবি) জানায়, পৌরসভার পানি সরবরাহ, রাস্তার বাতি, ভবন ইত্যাদিতে ব্যবহারের জন্য ১১টি আলাদা বিদ্যুতের মিটার রয়েছে। কয়েক মাস আগে বিদ্যুৎ বিলের জন্য সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হলে পৌর কর্তৃপক্ষ ৫ লাখ টাকা পরিশোধ করে। পরে পুনরায় সংযোগ চালু করে বকেয়া বিল পরিশোধ করবে বলে প্রতিশ্রুতি দেয়।
এদিকে পৌরসভার বকেয়া বিলের কথা জেনে জনমনে নানা ধরনের প্রশ্ন উঠেছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম থেকে জনপরিসরে এ নিয়ে চলছে সমালোচনা। তাদের দাবি, নিয়মিত পৌরকর আদায়ের পরও বিদ্যুৎ বিল বকেয়া থাকা রহস্যজনক।
রামগড় সদরের বাসিন্দা আজাদ হোসেন জানান, পৌর কর্তৃপক্ষ থেকে নিয়মিত পৌরকর আদায় করা হয়। পৌরকর ছাড়া জন্মনিবন্ধন থেকে শুরু করে জাতীয়তার সনদ পর্যন্ত পাওয়া যায় না। সে জায়গায় পৌরসভার এমন বিল বকেয়া থাকা রহস্যজনক। পৌরসভায় বেশির ভাগ সড়কবাতিই নষ্ট। সেগুলো ঠিক করারও উদ্যোগ নেয় না কর্তৃপক্ষ।
রামগড় পৌরসভার আবাসিক প্রকৌশলী আল ইমরান হোসেন এ বিষয়ে জানান, তিনি নতুন যোগদান করেছেন। বিদ্যুৎ বিভাগ থেকে কোনো চিঠি তিনি পাননি।
রামগড় পৌরসভার মেয়র কাজী শাহাজাহান রিপন জানান, বিভিন্ন সরকারি এবং আধা সরকারি প্রতিষ্ঠানে বিদ্যুৎ বিল বাবদ পৌরসভার অনেক টাকা পাওনা রয়েছে। তারা সেই টাকা না দিলে বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ করা সম্ভব না। তবে প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
রামগড় পৌরসভার নবনির্বাচিত মেয়র রফিকুল আলম কামাল জানান, বর্তমান মেয়রের উচিত, দায়িত্ব ছাড়ার আগে বকেয়া বিল পরিশোধ করা। বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন হলে নগরবাসী হয়রানির স্বীকার হবে।
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ জুন ২০২৫ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫