নাইক্ষ্যংছড়ি (বান্দরবান) প্রতিনিধি
ধসে পড়া একটি সেতুর কারণে চরম দুর্ভোগে পড়েছেন বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার বাইশারী ইউনিয়নের বাসিন্দারা। বাইশারি-গর্জনিয়া-নাইক্ষ্যংছড়ি সড়কের উত্তর বড়বিল এলাকার ছোটগর্জই খালের ওপর নির্মিত সেতুটি মাস তিনেক আগে পাহাড়ি ঢলে ধসে যায়। ফলে এখান দিয়ে এখন গাড়ি চলাচল বন্ধ হয়ে আছে। এটি নির্মাণের দায় নাইক্ষ্যংছড়ি ও রামু উপজেলা এলজিইডি একে অপরের ওপর চাপিয়ে দিচ্ছে।
উপজেলা সদরের সঙ্গে সংযোগ স্থাপনকারী সড়ক ব্যবহার করতে গিয়ে ইউনিয়নের অর্ধ লাখ মানুষকে তিন মাস ধরে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। পাশাপাশি ওই এলাকার আড়াই শতাধিক রাবার বাগানে কর্মরত ১৫ হাজার শ্রমিকেরাও যাতায়াতে দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, ১৯৯৯ সালে ছোটগর্জই খালের ওপর নির্মিত হয় এই সেতুটি। স্থানীয়দের অভিযোগ, এর পিলার পাইলিং যথাযথভাবে না হওয়ায় মাত্র ২২ বছরের মাথায় সেতুটি ধসে পড়েছে।
বাইশারী ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মো. আলম কোম্পানী বলেন, এই সেতুটি নির্মাণে কেউই দায়িত্ব নিচ্ছে না। যে কারণে তিনি বিষয়টি নিয়ে শঙ্কিত।
গর্জনিয়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান সৈয়দ নজরুল ইসলাম বলেন, এ সেতুটি বাইশারী ও গর্জনিয়ার সঙ্গে যোগাযোগের দুয়ার। শিগগির এটির পুনর্নির্মাণ করা দরকার।
বাইশারীতে ২৫০ টির বেশি রাবার বাগান রয়েছে। এখানে কর্মরত আছেন প্রায় ১৫ হাজার শ্রমিক। তাঁদের একজন হাবিব আহমদ বলেন, বাইশারী পুলিশ তদন্তকেন্দ্রটি সেতুর ওপারে পড়েছে। ফলে বিপদের সময় পুলিশ সদস্যরা আসতে পারেন না। রাত হলেই রাবার বাগানের শ্রমিকেরা ডাকাতের আতঙ্কে থাকেন।
বাইশারী ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি ছালেহ নূর রিপন বলেন, নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা সদরের সঙ্গে ইউনিয়নের ৫০ হাজারে বেশি মানুষের সহজ সড়ক এটি। ছোটগর্জই খালের সেতুটি ধসে পড়ায় তাঁদের যাতায়াতে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে।
এ বিষয়ে নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা এলজিইডির প্রকৌশলী আবুল কালাম আজাদ বলেন, এই সেতুটি এলাকার জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। তবে এটি রামু না নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা এলজিইডির আওতায় তা নিশ্চিত বলা যাচ্ছে না। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে শিগগির এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
ধসে পড়া একটি সেতুর কারণে চরম দুর্ভোগে পড়েছেন বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার বাইশারী ইউনিয়নের বাসিন্দারা। বাইশারি-গর্জনিয়া-নাইক্ষ্যংছড়ি সড়কের উত্তর বড়বিল এলাকার ছোটগর্জই খালের ওপর নির্মিত সেতুটি মাস তিনেক আগে পাহাড়ি ঢলে ধসে যায়। ফলে এখান দিয়ে এখন গাড়ি চলাচল বন্ধ হয়ে আছে। এটি নির্মাণের দায় নাইক্ষ্যংছড়ি ও রামু উপজেলা এলজিইডি একে অপরের ওপর চাপিয়ে দিচ্ছে।
উপজেলা সদরের সঙ্গে সংযোগ স্থাপনকারী সড়ক ব্যবহার করতে গিয়ে ইউনিয়নের অর্ধ লাখ মানুষকে তিন মাস ধরে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। পাশাপাশি ওই এলাকার আড়াই শতাধিক রাবার বাগানে কর্মরত ১৫ হাজার শ্রমিকেরাও যাতায়াতে দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, ১৯৯৯ সালে ছোটগর্জই খালের ওপর নির্মিত হয় এই সেতুটি। স্থানীয়দের অভিযোগ, এর পিলার পাইলিং যথাযথভাবে না হওয়ায় মাত্র ২২ বছরের মাথায় সেতুটি ধসে পড়েছে।
বাইশারী ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মো. আলম কোম্পানী বলেন, এই সেতুটি নির্মাণে কেউই দায়িত্ব নিচ্ছে না। যে কারণে তিনি বিষয়টি নিয়ে শঙ্কিত।
গর্জনিয়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান সৈয়দ নজরুল ইসলাম বলেন, এ সেতুটি বাইশারী ও গর্জনিয়ার সঙ্গে যোগাযোগের দুয়ার। শিগগির এটির পুনর্নির্মাণ করা দরকার।
বাইশারীতে ২৫০ টির বেশি রাবার বাগান রয়েছে। এখানে কর্মরত আছেন প্রায় ১৫ হাজার শ্রমিক। তাঁদের একজন হাবিব আহমদ বলেন, বাইশারী পুলিশ তদন্তকেন্দ্রটি সেতুর ওপারে পড়েছে। ফলে বিপদের সময় পুলিশ সদস্যরা আসতে পারেন না। রাত হলেই রাবার বাগানের শ্রমিকেরা ডাকাতের আতঙ্কে থাকেন।
বাইশারী ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি ছালেহ নূর রিপন বলেন, নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা সদরের সঙ্গে ইউনিয়নের ৫০ হাজারে বেশি মানুষের সহজ সড়ক এটি। ছোটগর্জই খালের সেতুটি ধসে পড়ায় তাঁদের যাতায়াতে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে।
এ বিষয়ে নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা এলজিইডির প্রকৌশলী আবুল কালাম আজাদ বলেন, এই সেতুটি এলাকার জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। তবে এটি রামু না নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা এলজিইডির আওতায় তা নিশ্চিত বলা যাচ্ছে না। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে শিগগির এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৫ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪