নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানের বিপক্ষে দুবারের দেখায় দুই ধরনের চ্যালেঞ্জের সামনে পড়েছে বাংলাদেশ। দুটোই ইনিংসের শেষ ১০ ওভারে। একবার ব্যাটিংয়ে, গতকাল বোলিংয়ে। প্রথম ম্যাচে রান তাড়ায় শেষ ১০ ওভারে বাংলাদেশের দরকার ছিল ১০৪ রান। হাতে তখনো ৮ উইকেট। কিন্তু এই সমীকরণ মেলাতে পারেনি দল। ম্যাচ হারে ২১ রানে।
নিজেদের শেষ ম্যাচে গতকাল চ্যালেঞ্জটা ছিল বোলারদের। ১৭৪ রানের লক্ষ্য তাড়ায় প্রথম ১০ ওভারে পাকিস্তান কোনো উইকেট না হারিয়ে ৭৩ রান তোলে। শেষ ১০ ওভারে বাবর আজমের দলের জয়ের প্রয়োজন পড়ে ১০১ রানের। এবার বাংলাদেশ ম্যাচ হেরেছে ১ বল বাকি থাকতে। গতকাল ম্যাচ শেষে বাংলাদেশ দলের টেকনিক্যাল কনসালট্যান্ট শ্রীধরন শ্রীরাম এই জায়গায় উন্নতির তাগিদ দিয়েছেন। গতকাল ম্যাচ শেষে শ্রীরাম বলছিলেন, ‘পাকিস্তানের বিপক্ষে আমাদের সুযোগ ছিল। প্রথম ম্যাচে শেষ ১০ ওভারে ১০০ রান দরকার ছিল আমাদের, এই ম্যাচেও ১০ ওভারে ১০০ রান ডিফেন্ড করতে হতো। দুই ম্যাচেই অল্পের জন্য হয়নি। এই ছোট মার্জিনগুলোই আমাদের শিখতে হবে। যখন ধারাবাহিকভাবে জিতবে, দল জানবে শেষ দিকে কীভাবে ওভারে ১০ করে রান করতে হয় বা ১০ রান ডিফেন্ড করতে হয়, যেটা ভালো দলগুলো করে থাকে।’
টানা চার হারে ফাইনালের আগেই ত্রিদেশীয় সিরিজ শেষ হয়েছে বাংলাদেশের। বোলিং, ব্যাটিং ও ফিল্ডিংয়ে— একতালে পারফর্ম করতে পারছে না বিধায় হারের বৃত্ত থেকে বের হতে পারছে না বাংলাদেশ। তবে এখনই হতাশ হচ্ছেন না শ্রীরাম। শিষ্যদের ওপর বিশ্বাস আছে জানিয়ে বাংলাদেশ দলের টেকনিক্যাল কনসালট্যান্ট বলেন, ‘আমি তো মাত্র এক (দুই) মাস হলো যোগ দিয়েছি। ছেলেদের সম্পর্কে এখনো জানছি। আমি যখন দায়িত্ব নিই, দল কিছুটা খারাপ অবস্থায় ছিল। ছেলেদের সম্পর্কে আমার আরও জানতে হবে। আমার মনে হয়, সেখানে পৌঁছাতে পারব। (দলের ওপর) বিশ্বাস তো অবশ্যই আছে। এটা সেরা দল, আমাদের সঙ্গে যারা আছে, তারা বাংলাদেশের সেরা। তাদের ওপর সম্পূর্ণ বিশ্বাস আছে।’
বিশ্বকাপে যাওয়ার আগে সঠিক কম্বিনেশনের খোঁজে ছিল বাংলাদেশ। এ জন্য দলে বেশ পরীক্ষা-নিরীক্ষাও চালিয়েছেন শ্রীরাম। তাঁর মতে, এর মধ্যে সেরা কম্বিনেশন পেয়ে গেছেন। বিশ্বকাপের সেরা একাদশ নিয়ে তিনি বলেন, ‘যে সেরা দলটিকে খেলাতে চাই, সেটা নিয়ে আমরা পরিষ্কার আছি। অধিনায়ক, আমি ও ডিরেক্টর— আমরা সবাই একই অবস্থানে আছি। কী কম্বিনেশন চাই, তা নিয়ে আমরা পরিষ্কার। আমাদের ভাবনায় দু-তিনটি কম্বিনেশন আছে। কন্ডিশন, প্রতিপক্ষ বিবেচনায় আমরা সেভাবে দল সাজাব এবং মানিয়ে নেব।’
দল নিয়ে যে পরীক্ষার কথা বলা হচ্ছে, সেটাকে ঠিক পরীক্ষা বলতে রাজি নন শ্রীরাম। তাঁর মতে, আলাদা আলাদা কম্বিনেশন দাঁড় করাতেই ভিন্ন পজিশনে বাজিয়ে দেখা হচ্ছে। ত্রিদেশীয় সিরিজেই যেমন চারটি ভিন্ন ওপেনিং জুটি খেলিয়েছে বাংলাদেশ। বোলিংয়েও ছিল বারবার পরিবর্তনের ছোঁয়া। এ নিয়ে শ্রীরাম বলেন, ‘আমরা এটা দেখছি আলাদা আলাদা কম্বিনেশন হিসেবে। পরীক্ষা হিসেবে দেখছি না। আমাদের ছেলেদের সম্পর্কে তখনই জানতে পারব, যখন তাদের বিভিন্ন পরিস্থিতিতে খেলতে দিয়ে দেখব কেমন করছে। দলভেদে আমরা কেমন কম্বিনেশন খেলাতে চাই, সেটা নিয়ে আমাদের পরিষ্কার ধারণা আছে। ভারতের বিপক্ষে যে কম্বিনেশন থাকবে, দক্ষিণ আফ্রিকার সঙ্গে আমরা ভিন্ন কম্বিনেশন নিয়ে নামব অথবা ওয়েস্ট ইন্ডিজ, যারাই কোয়ালিফাই করে।’
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানের বিপক্ষে দুবারের দেখায় দুই ধরনের চ্যালেঞ্জের সামনে পড়েছে বাংলাদেশ। দুটোই ইনিংসের শেষ ১০ ওভারে। একবার ব্যাটিংয়ে, গতকাল বোলিংয়ে। প্রথম ম্যাচে রান তাড়ায় শেষ ১০ ওভারে বাংলাদেশের দরকার ছিল ১০৪ রান। হাতে তখনো ৮ উইকেট। কিন্তু এই সমীকরণ মেলাতে পারেনি দল। ম্যাচ হারে ২১ রানে।
নিজেদের শেষ ম্যাচে গতকাল চ্যালেঞ্জটা ছিল বোলারদের। ১৭৪ রানের লক্ষ্য তাড়ায় প্রথম ১০ ওভারে পাকিস্তান কোনো উইকেট না হারিয়ে ৭৩ রান তোলে। শেষ ১০ ওভারে বাবর আজমের দলের জয়ের প্রয়োজন পড়ে ১০১ রানের। এবার বাংলাদেশ ম্যাচ হেরেছে ১ বল বাকি থাকতে। গতকাল ম্যাচ শেষে বাংলাদেশ দলের টেকনিক্যাল কনসালট্যান্ট শ্রীধরন শ্রীরাম এই জায়গায় উন্নতির তাগিদ দিয়েছেন। গতকাল ম্যাচ শেষে শ্রীরাম বলছিলেন, ‘পাকিস্তানের বিপক্ষে আমাদের সুযোগ ছিল। প্রথম ম্যাচে শেষ ১০ ওভারে ১০০ রান দরকার ছিল আমাদের, এই ম্যাচেও ১০ ওভারে ১০০ রান ডিফেন্ড করতে হতো। দুই ম্যাচেই অল্পের জন্য হয়নি। এই ছোট মার্জিনগুলোই আমাদের শিখতে হবে। যখন ধারাবাহিকভাবে জিতবে, দল জানবে শেষ দিকে কীভাবে ওভারে ১০ করে রান করতে হয় বা ১০ রান ডিফেন্ড করতে হয়, যেটা ভালো দলগুলো করে থাকে।’
টানা চার হারে ফাইনালের আগেই ত্রিদেশীয় সিরিজ শেষ হয়েছে বাংলাদেশের। বোলিং, ব্যাটিং ও ফিল্ডিংয়ে— একতালে পারফর্ম করতে পারছে না বিধায় হারের বৃত্ত থেকে বের হতে পারছে না বাংলাদেশ। তবে এখনই হতাশ হচ্ছেন না শ্রীরাম। শিষ্যদের ওপর বিশ্বাস আছে জানিয়ে বাংলাদেশ দলের টেকনিক্যাল কনসালট্যান্ট বলেন, ‘আমি তো মাত্র এক (দুই) মাস হলো যোগ দিয়েছি। ছেলেদের সম্পর্কে এখনো জানছি। আমি যখন দায়িত্ব নিই, দল কিছুটা খারাপ অবস্থায় ছিল। ছেলেদের সম্পর্কে আমার আরও জানতে হবে। আমার মনে হয়, সেখানে পৌঁছাতে পারব। (দলের ওপর) বিশ্বাস তো অবশ্যই আছে। এটা সেরা দল, আমাদের সঙ্গে যারা আছে, তারা বাংলাদেশের সেরা। তাদের ওপর সম্পূর্ণ বিশ্বাস আছে।’
বিশ্বকাপে যাওয়ার আগে সঠিক কম্বিনেশনের খোঁজে ছিল বাংলাদেশ। এ জন্য দলে বেশ পরীক্ষা-নিরীক্ষাও চালিয়েছেন শ্রীরাম। তাঁর মতে, এর মধ্যে সেরা কম্বিনেশন পেয়ে গেছেন। বিশ্বকাপের সেরা একাদশ নিয়ে তিনি বলেন, ‘যে সেরা দলটিকে খেলাতে চাই, সেটা নিয়ে আমরা পরিষ্কার আছি। অধিনায়ক, আমি ও ডিরেক্টর— আমরা সবাই একই অবস্থানে আছি। কী কম্বিনেশন চাই, তা নিয়ে আমরা পরিষ্কার। আমাদের ভাবনায় দু-তিনটি কম্বিনেশন আছে। কন্ডিশন, প্রতিপক্ষ বিবেচনায় আমরা সেভাবে দল সাজাব এবং মানিয়ে নেব।’
দল নিয়ে যে পরীক্ষার কথা বলা হচ্ছে, সেটাকে ঠিক পরীক্ষা বলতে রাজি নন শ্রীরাম। তাঁর মতে, আলাদা আলাদা কম্বিনেশন দাঁড় করাতেই ভিন্ন পজিশনে বাজিয়ে দেখা হচ্ছে। ত্রিদেশীয় সিরিজেই যেমন চারটি ভিন্ন ওপেনিং জুটি খেলিয়েছে বাংলাদেশ। বোলিংয়েও ছিল বারবার পরিবর্তনের ছোঁয়া। এ নিয়ে শ্রীরাম বলেন, ‘আমরা এটা দেখছি আলাদা আলাদা কম্বিনেশন হিসেবে। পরীক্ষা হিসেবে দেখছি না। আমাদের ছেলেদের সম্পর্কে তখনই জানতে পারব, যখন তাদের বিভিন্ন পরিস্থিতিতে খেলতে দিয়ে দেখব কেমন করছে। দলভেদে আমরা কেমন কম্বিনেশন খেলাতে চাই, সেটা নিয়ে আমাদের পরিষ্কার ধারণা আছে। ভারতের বিপক্ষে যে কম্বিনেশন থাকবে, দক্ষিণ আফ্রিকার সঙ্গে আমরা ভিন্ন কম্বিনেশন নিয়ে নামব অথবা ওয়েস্ট ইন্ডিজ, যারাই কোয়ালিফাই করে।’
ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ দিন আগেআধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
০৮ মে ২০২৫