বান্দরবান প্রতিনিধি
সেনাবাহিনীর বান্দরবান সদর জোনের সাব জোন কমান্ডার ক্যাপ্টেন এএফএম জুলকার নাঈন বলেছেন, পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলকে সন্ত্রাস ও অপরাধীমুক্ত করার মাধ্যমেই এ অঞ্চলে শান্তি বিরাজ করবে। এ জন্য স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের আন্তরিকতা নিয়ে কাজ করতে হবে। সন্ত্রাস ও অপরাধী কর্মকাণ্ড নির্মূলে সেনাবাহিনীর কাজে জনপ্রতিনিধিদের সহযোগিতা করা প্রয়োজন। তাহলে সন্ত্রাসমুক্ত হবে পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চল।
গতকাল রোববার দুপুরে সেনাবাহিনীর বান্দরবান সদর জোনের ডলুপাড়া সাব জোনে আয়োজিত স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান-সদস্য এবং হেডম্যান-কার্বারীদের সঙ্গে সেনাবাহিনীর মতবিনিময়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ক্যাপ্টেন জুলকার নাঈন এসব কথা বলেন।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন ডলুপাড়া ক্যাম্প কমান্ডার ক্যাপ্টেন সাজেদুর রহমান, ২ নম্বর কুহালং ইউনিয়নের নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান মংপু মারমাসহ ওয়ার্ড মেম্বার এবং কুহালং ইউনিয়নের সকল মৌজা প্রধান হেডম্যান ও পাড়া প্রধান কার্বারীগণ।
প্রধান অতিথি বলেন, বান্দরবান সম্প্রীতির একটি জেলা হিসেবে পরিচিত। নানা বর্ণ ও ধর্মের মানুষ মিলেমিশে এখানে বসবাস করেন। বর্তমানে দেশ উন্নয়ন অগ্রযাত্রায় এগিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু প্রায়ই সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর অপতৎপরতা, প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষায় অনাগ্রহ এবং নিজেদের অসচেতনতা দায়ী। তাই সবাইকে সন্ত্রাস দমন, শিক্ষার প্রতি আগ্রহী এবং সচেতন হয়ে সন্ত্রাসীদের মোকাবিলা করতে হবে।
এ সময় ক্যাপ্টেন জুলকার নাঈন পার্বত্যাঞ্চলকে সুখী সমৃদ্ধিশালী এবং দেশের উন্নয়ন অগ্রযাত্রার অংশীদারি অঞ্চল হিসেবে গড়ে তোলার আশ্বাস দেন। তিনি সন্ত্রাসীদের সন্ত্রাসের পথ ছেড়ে সুশিক্ষার ছায়াতলে এসে সমাজকে আলোকিত করার মাধ্যমে সমাজে শান্তি ও সমৃদ্ধির সঙ্গে নিজেদের সম্পৃক্ত করার আহ্বান জানান।
অনুষ্ঠানে কুহালং ইউপি চেয়ারম্যান মংপু মারমা বলেন, সেনাবাহিনী দেশ ও দশের জন্য কাজ করছেন। পার্বত্যাঞ্চলে সেনাবাহিনীর যে কোনো কর্মকাণ্ডে জনপ্রতিনিধিরা সহযোগিতা প্রদান করে দেশকে উন্নয়নের অগ্রযাত্রায় এ নিয়ে নিতে কাজ করবে।
সেনাবাহিনীর বান্দরবান সদর জোনের সাব জোন কমান্ডার ক্যাপ্টেন এএফএম জুলকার নাঈন বলেছেন, পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলকে সন্ত্রাস ও অপরাধীমুক্ত করার মাধ্যমেই এ অঞ্চলে শান্তি বিরাজ করবে। এ জন্য স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের আন্তরিকতা নিয়ে কাজ করতে হবে। সন্ত্রাস ও অপরাধী কর্মকাণ্ড নির্মূলে সেনাবাহিনীর কাজে জনপ্রতিনিধিদের সহযোগিতা করা প্রয়োজন। তাহলে সন্ত্রাসমুক্ত হবে পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চল।
গতকাল রোববার দুপুরে সেনাবাহিনীর বান্দরবান সদর জোনের ডলুপাড়া সাব জোনে আয়োজিত স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান-সদস্য এবং হেডম্যান-কার্বারীদের সঙ্গে সেনাবাহিনীর মতবিনিময়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ক্যাপ্টেন জুলকার নাঈন এসব কথা বলেন।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন ডলুপাড়া ক্যাম্প কমান্ডার ক্যাপ্টেন সাজেদুর রহমান, ২ নম্বর কুহালং ইউনিয়নের নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান মংপু মারমাসহ ওয়ার্ড মেম্বার এবং কুহালং ইউনিয়নের সকল মৌজা প্রধান হেডম্যান ও পাড়া প্রধান কার্বারীগণ।
প্রধান অতিথি বলেন, বান্দরবান সম্প্রীতির একটি জেলা হিসেবে পরিচিত। নানা বর্ণ ও ধর্মের মানুষ মিলেমিশে এখানে বসবাস করেন। বর্তমানে দেশ উন্নয়ন অগ্রযাত্রায় এগিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু প্রায়ই সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর অপতৎপরতা, প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষায় অনাগ্রহ এবং নিজেদের অসচেতনতা দায়ী। তাই সবাইকে সন্ত্রাস দমন, শিক্ষার প্রতি আগ্রহী এবং সচেতন হয়ে সন্ত্রাসীদের মোকাবিলা করতে হবে।
এ সময় ক্যাপ্টেন জুলকার নাঈন পার্বত্যাঞ্চলকে সুখী সমৃদ্ধিশালী এবং দেশের উন্নয়ন অগ্রযাত্রার অংশীদারি অঞ্চল হিসেবে গড়ে তোলার আশ্বাস দেন। তিনি সন্ত্রাসীদের সন্ত্রাসের পথ ছেড়ে সুশিক্ষার ছায়াতলে এসে সমাজকে আলোকিত করার মাধ্যমে সমাজে শান্তি ও সমৃদ্ধির সঙ্গে নিজেদের সম্পৃক্ত করার আহ্বান জানান।
অনুষ্ঠানে কুহালং ইউপি চেয়ারম্যান মংপু মারমা বলেন, সেনাবাহিনী দেশ ও দশের জন্য কাজ করছেন। পার্বত্যাঞ্চলে সেনাবাহিনীর যে কোনো কর্মকাণ্ডে জনপ্রতিনিধিরা সহযোগিতা প্রদান করে দেশকে উন্নয়নের অগ্রযাত্রায় এ নিয়ে নিতে কাজ করবে।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৮ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪