হিরামন মন্ডল সাগর, বটিয়াঘাটা
খুলনার বটিয়াঘাটা উপজেলার ভান্ডারকোট ইউনিয়নে ট্রাস্ট সি ফুড নামের একটি মৎস্য প্রক্রিয়াজাতকরণ কোম্পানির বিরুদ্ধে পরিবেশ দূষণসহ একাধিক অভিযোগ উঠেছে। স্থানীয়রা বলছেন, স্বাস্থ্য ও পরিবেশ অধিদপ্তরের লাইসেন্স ছাড়া এবং সরকারকে রাজস্ব না দিয়ে ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে কোম্পানিটি। সম্প্রতি ভান্ডারকোট ইউনিয়নবাসী কোম্পানিটির বিভিন্ন বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।
লিখিত অভিযোগে বলা হয়, ভান্ডারকোট এলাকায় ট্রাস্ট সি ফুড কোম্পানির মাছের উচ্ছিষ্ট ও নোংরা পানি নালার মাধ্যমে স্থানীয় খাল-বিলে ফেলা হচ্ছে। এতে খাল ও বিলের পানি দূষিত হচ্ছে, ছড়াচ্ছে উৎকট দুর্গন্ধ।
ভান্ডারকোট ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মো. ওবায়দুল্লাহ ওবাইদুল বলেন, ‘সামুদ্রিক মাছ প্রক্রিয়াজাতকরণ ওই কোম্পানিটি স্বাস্থ্য ও পরিবেশ অধিদপ্তরের কাছ থেকে ছাড়পত্র নেয়নি। তা ছাড়া তাঁরা সরকারকে কোনো রাজস্বও দেয় না বলে শুনেছি। এদিকে কোম্পানিটি তাঁদের বর্জ্য স্থানীয় বিভিন্ন খাল-বিলে ফেলছে। এতে ওই সব জলাশয়ের পানি থেকে উৎকট দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে। ফলে বিপাকে পড়েছেন ওই সব খাল-বিলের পাশে বসবাস করা লোকজন। কোম্পানিটিকে বহুবার বলার পরেও তারা কোনো কর্ণপাত করছে না। প্রশাসনের পক্ষ থেকে তাঁদের বিরুদ্ধে কার্যকরী পদক্ষেপ নেওয়া দরকার।’
মুসলিমা, নাছিমা, খাদিজা, লীজা, সুমাইয়াসহ আরও কয়েকজন স্থানীয় বাসিন্দা বলেন, ‘নালা কেটে কোম্পানিটির দুর্গন্ধময় পানি ও মাছের উচ্ছিষ্ট এলাকার খালে-বিলে ফেলা হচ্ছে। দুর্গন্ধে পরিবার-পরিজন নিয়ে বসবাস করা খুবই কষ্টসাধ্য হয়ে পড়েছে। মাঝে-মধ্যে আমাদের মনে হয়, এ এলাকা ছেড়ে অন্য জায়গায় চলে যাই। এ বিষয়ে ইউপি সদস্য কিংবা চেয়ারম্যানকে বলে কোনো লাভ হয়নি। এমনকি প্রশাসনের পক্ষ থেকেও কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি।’
ট্রাস্ট সি ফুড কোম্পানির উপ মহাব্যবস্থাপক আলমগীর হোসেন বলেন, ‘কোম্পানি করতে পরিবেশ কিংবা মৎস্য অধিদপ্তরের কোনো অনুমোদন লাগে না। তাঁদের কাছ থেকে মৌখিক অনুমতি নিয়েই আমরা কোম্পানির কর্মকাণ্ড চালিয়ে যাচ্ছি।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. মমিনুর রহমান বলেন, ‘এলাকাবাসীর অভিযোগটি আমলে নিয়ে সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. আব্দুল হাই সিদ্দিকীকে জরুরি ভিত্তিতে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য নির্দেশ দিয়েছি।’
খুলনা জেলা মৎস্য পরিদর্শন ও মান নিয়ন্ত্রক কর্মকর্তা বিপুল কুমার বসাক বলেন, ‘কোনো অবস্থায় মৎস্য প্রক্রিয়াজাতকরণ কোম্পানি তাঁদের বর্জ্য খাল-বিলে ফেলতে পারবে না। এটা দণ্ডনীয় অপরাধ। পাইপলাইনের মাধ্যমে সব বর্জ্য লোকালয়ের বাইরে কিংবা নদীতে ফেলতে হবে। বটিয়াঘাটার ভান্ডারকোট এলাকার বাসিন্দারা যদি আমাদের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে লিখিত অভিযোগ দেন তাহলে আমরা তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেব।’
খুলনার বটিয়াঘাটা উপজেলার ভান্ডারকোট ইউনিয়নে ট্রাস্ট সি ফুড নামের একটি মৎস্য প্রক্রিয়াজাতকরণ কোম্পানির বিরুদ্ধে পরিবেশ দূষণসহ একাধিক অভিযোগ উঠেছে। স্থানীয়রা বলছেন, স্বাস্থ্য ও পরিবেশ অধিদপ্তরের লাইসেন্স ছাড়া এবং সরকারকে রাজস্ব না দিয়ে ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে কোম্পানিটি। সম্প্রতি ভান্ডারকোট ইউনিয়নবাসী কোম্পানিটির বিভিন্ন বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।
লিখিত অভিযোগে বলা হয়, ভান্ডারকোট এলাকায় ট্রাস্ট সি ফুড কোম্পানির মাছের উচ্ছিষ্ট ও নোংরা পানি নালার মাধ্যমে স্থানীয় খাল-বিলে ফেলা হচ্ছে। এতে খাল ও বিলের পানি দূষিত হচ্ছে, ছড়াচ্ছে উৎকট দুর্গন্ধ।
ভান্ডারকোট ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মো. ওবায়দুল্লাহ ওবাইদুল বলেন, ‘সামুদ্রিক মাছ প্রক্রিয়াজাতকরণ ওই কোম্পানিটি স্বাস্থ্য ও পরিবেশ অধিদপ্তরের কাছ থেকে ছাড়পত্র নেয়নি। তা ছাড়া তাঁরা সরকারকে কোনো রাজস্বও দেয় না বলে শুনেছি। এদিকে কোম্পানিটি তাঁদের বর্জ্য স্থানীয় বিভিন্ন খাল-বিলে ফেলছে। এতে ওই সব জলাশয়ের পানি থেকে উৎকট দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে। ফলে বিপাকে পড়েছেন ওই সব খাল-বিলের পাশে বসবাস করা লোকজন। কোম্পানিটিকে বহুবার বলার পরেও তারা কোনো কর্ণপাত করছে না। প্রশাসনের পক্ষ থেকে তাঁদের বিরুদ্ধে কার্যকরী পদক্ষেপ নেওয়া দরকার।’
মুসলিমা, নাছিমা, খাদিজা, লীজা, সুমাইয়াসহ আরও কয়েকজন স্থানীয় বাসিন্দা বলেন, ‘নালা কেটে কোম্পানিটির দুর্গন্ধময় পানি ও মাছের উচ্ছিষ্ট এলাকার খালে-বিলে ফেলা হচ্ছে। দুর্গন্ধে পরিবার-পরিজন নিয়ে বসবাস করা খুবই কষ্টসাধ্য হয়ে পড়েছে। মাঝে-মধ্যে আমাদের মনে হয়, এ এলাকা ছেড়ে অন্য জায়গায় চলে যাই। এ বিষয়ে ইউপি সদস্য কিংবা চেয়ারম্যানকে বলে কোনো লাভ হয়নি। এমনকি প্রশাসনের পক্ষ থেকেও কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি।’
ট্রাস্ট সি ফুড কোম্পানির উপ মহাব্যবস্থাপক আলমগীর হোসেন বলেন, ‘কোম্পানি করতে পরিবেশ কিংবা মৎস্য অধিদপ্তরের কোনো অনুমোদন লাগে না। তাঁদের কাছ থেকে মৌখিক অনুমতি নিয়েই আমরা কোম্পানির কর্মকাণ্ড চালিয়ে যাচ্ছি।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. মমিনুর রহমান বলেন, ‘এলাকাবাসীর অভিযোগটি আমলে নিয়ে সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. আব্দুল হাই সিদ্দিকীকে জরুরি ভিত্তিতে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য নির্দেশ দিয়েছি।’
খুলনা জেলা মৎস্য পরিদর্শন ও মান নিয়ন্ত্রক কর্মকর্তা বিপুল কুমার বসাক বলেন, ‘কোনো অবস্থায় মৎস্য প্রক্রিয়াজাতকরণ কোম্পানি তাঁদের বর্জ্য খাল-বিলে ফেলতে পারবে না। এটা দণ্ডনীয় অপরাধ। পাইপলাইনের মাধ্যমে সব বর্জ্য লোকালয়ের বাইরে কিংবা নদীতে ফেলতে হবে। বটিয়াঘাটার ভান্ডারকোট এলাকার বাসিন্দারা যদি আমাদের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে লিখিত অভিযোগ দেন তাহলে আমরা তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেব।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪