রাজশাহী প্রতিনিধি
রাস্তায় পথ আটকালে অনেকেই খারাপ আচরণ করেন ট্রাফিক সার্জেন্টদের সঙ্গে। কেউ কেউ অভিযোগ করেন, ঘুষ চেয়েছিলেন ট্রাফিক সার্জেন্ট। না দেওয়ায় ঠুকে দেওয়া হয়েছে মামলা। ঘটনা আসলেই কী ঘটেছিল তা এখন থেকে দেখা যাবে ক্যামেরায়।
এই ক্যামেরা বসানো থাকবে সার্জেন্টের ইউনিফর্মেই। সব ঘটনাই রেকর্ড করবে হাই রেজুলেশনের এই ক্যামেরা।
ঢাকা, সিলেট এবং চট্টগ্রামের পর এবার রাজশাহী মহানগরীতে প্রথমবারের মতো ট্রাফিক পুলিশের এই বডি ওর্ন ক্যামেরা চালু করা হলো। গতকাল মঙ্গলবার বেলা ১১টায় নগরীর সাহেববাজার জিরোপয়েন্টে এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। প্রধান অতিথি ছিলেন আরএমপি কমিশনার আবু কালাম সিদ্দিক।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, আরএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশন) মজিদ আলী, বোয়ালিয়া বিভাগের উপপুলিশ কমিশনার সাজিদ হোসেন, আরএমপির ট্রাফিক বিভাগের উপপুলিশ কমিশনার অনির্বান চাকমাসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
তাঁরা জানান, প্রথমবারের মতো আরএমপির ট্রাফিক বিভাগকে ৮০টি ক্যামেরা দিয়ে এই কাজ শুরু করা হলো। পর্যায়ক্রমে থানা-ফাঁড়িতে দায়িত্বরত পুলিশ সদস্যদেরও বডি ওন ক্যামেরা দেওয়া হবে। এতে পুলিশের কাজে আরও স্বচ্ছতা থাকবে। কমে আসবে অভিযোগ।
ট্রাফিক বিভাগের উপকমিশনার অনির্বান চাকমা বলেন, ৪০ মেগাপিক্সেলের এসব ক্যামেরা একবার চার্জ দিয়ে ১২ ঘণ্টার বেশি সময় ব্যবহার করা যাবে। রেকর্ড হবে ফুল এইচডি ভিডিও। ক্যামেরাগুলো ৩৬০ ডিগ্রি ঘোরানো যাবে। ওয়াইফাই থ্রিজি, ফোরজি ও জিপিএস প্রযুক্তির মাধ্যমে সরাসরি যেকোনো স্থানে বসেই সবকিছু তদারকি করা যাবে এই ক্যামেরায়।
আরএমপির ট্রাফিক সার্জেন্ট তৌহিদুল ইসলাম জানান, ঢাকায় বডি ওন ক্যামেরা নিয়ে কাজ করার অভিজ্ঞতা তাঁর আছে। এখানেও ব্যবহার করতে পারবেন। তিনি বলেন, অনেক সময় গাড়ির কাগজপত্র চাইলে কিংবা মামলা করতে গেলে চালকেরা কর্মরত পুলিশের সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করেন। অনেক সময় অনৈতিক লেনদেনের অভিযোগ করেন। বডি ওর্ন ক্যামেরা থাকলে বিষয়টি স্পষ্ট করার সুযোগ থাকবে। পরবর্তীতে কেউ কিছু অস্বীকার করতে পারে না। যার ফলে দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে অনেক ঝামেলা কমে আসবে।
পুলিশ কমিশনার আবু কালাম সিদ্দিক আরএমপিতে যোগ দেওয়ার পর প্রযুক্তিতে পুলিশকে এগিয়ে নেওয়ার কাজ শুরু করেন। রাজশাহী এসেই তিনি গঠন করেছেন আলাদা সাইবার ক্রাইম ইউনিট। নগরজুড়ে বসিয়েছেন ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরা। অপারেশন কন্ট্রোল অ্যান্ড মনিটরিং সেন্টারের মাধ্যমে চোখ রাখা হচ্ছে পুরো শহরেই। কিশোর গ্যাং ডিজিটাল ডেটাবেইস তৈরি, ডিজিটাল সেবা ও তথ্য আদান-প্রদানে হ্যালো আরএমপি অ্যাপও তৈরি করিয়েছেন তিনি। এবার চালু করলেন সার্জেন্টের বডি ওর্ন ক্যামেরা।
পুলিশ কমিশনার বলেন, উন্নত দেশের পুলিশের মতো বডি ওন ক্যামেরা সংযোজনের মধ্যে দিয়ে প্রযুক্তিগত কার্যক্রমে আরএমপি আরও এক ধাপ এগিয়ে গেল
রাস্তায় পথ আটকালে অনেকেই খারাপ আচরণ করেন ট্রাফিক সার্জেন্টদের সঙ্গে। কেউ কেউ অভিযোগ করেন, ঘুষ চেয়েছিলেন ট্রাফিক সার্জেন্ট। না দেওয়ায় ঠুকে দেওয়া হয়েছে মামলা। ঘটনা আসলেই কী ঘটেছিল তা এখন থেকে দেখা যাবে ক্যামেরায়।
এই ক্যামেরা বসানো থাকবে সার্জেন্টের ইউনিফর্মেই। সব ঘটনাই রেকর্ড করবে হাই রেজুলেশনের এই ক্যামেরা।
ঢাকা, সিলেট এবং চট্টগ্রামের পর এবার রাজশাহী মহানগরীতে প্রথমবারের মতো ট্রাফিক পুলিশের এই বডি ওর্ন ক্যামেরা চালু করা হলো। গতকাল মঙ্গলবার বেলা ১১টায় নগরীর সাহেববাজার জিরোপয়েন্টে এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। প্রধান অতিথি ছিলেন আরএমপি কমিশনার আবু কালাম সিদ্দিক।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, আরএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশন) মজিদ আলী, বোয়ালিয়া বিভাগের উপপুলিশ কমিশনার সাজিদ হোসেন, আরএমপির ট্রাফিক বিভাগের উপপুলিশ কমিশনার অনির্বান চাকমাসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
তাঁরা জানান, প্রথমবারের মতো আরএমপির ট্রাফিক বিভাগকে ৮০টি ক্যামেরা দিয়ে এই কাজ শুরু করা হলো। পর্যায়ক্রমে থানা-ফাঁড়িতে দায়িত্বরত পুলিশ সদস্যদেরও বডি ওন ক্যামেরা দেওয়া হবে। এতে পুলিশের কাজে আরও স্বচ্ছতা থাকবে। কমে আসবে অভিযোগ।
ট্রাফিক বিভাগের উপকমিশনার অনির্বান চাকমা বলেন, ৪০ মেগাপিক্সেলের এসব ক্যামেরা একবার চার্জ দিয়ে ১২ ঘণ্টার বেশি সময় ব্যবহার করা যাবে। রেকর্ড হবে ফুল এইচডি ভিডিও। ক্যামেরাগুলো ৩৬০ ডিগ্রি ঘোরানো যাবে। ওয়াইফাই থ্রিজি, ফোরজি ও জিপিএস প্রযুক্তির মাধ্যমে সরাসরি যেকোনো স্থানে বসেই সবকিছু তদারকি করা যাবে এই ক্যামেরায়।
আরএমপির ট্রাফিক সার্জেন্ট তৌহিদুল ইসলাম জানান, ঢাকায় বডি ওন ক্যামেরা নিয়ে কাজ করার অভিজ্ঞতা তাঁর আছে। এখানেও ব্যবহার করতে পারবেন। তিনি বলেন, অনেক সময় গাড়ির কাগজপত্র চাইলে কিংবা মামলা করতে গেলে চালকেরা কর্মরত পুলিশের সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করেন। অনেক সময় অনৈতিক লেনদেনের অভিযোগ করেন। বডি ওর্ন ক্যামেরা থাকলে বিষয়টি স্পষ্ট করার সুযোগ থাকবে। পরবর্তীতে কেউ কিছু অস্বীকার করতে পারে না। যার ফলে দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে অনেক ঝামেলা কমে আসবে।
পুলিশ কমিশনার আবু কালাম সিদ্দিক আরএমপিতে যোগ দেওয়ার পর প্রযুক্তিতে পুলিশকে এগিয়ে নেওয়ার কাজ শুরু করেন। রাজশাহী এসেই তিনি গঠন করেছেন আলাদা সাইবার ক্রাইম ইউনিট। নগরজুড়ে বসিয়েছেন ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরা। অপারেশন কন্ট্রোল অ্যান্ড মনিটরিং সেন্টারের মাধ্যমে চোখ রাখা হচ্ছে পুরো শহরেই। কিশোর গ্যাং ডিজিটাল ডেটাবেইস তৈরি, ডিজিটাল সেবা ও তথ্য আদান-প্রদানে হ্যালো আরএমপি অ্যাপও তৈরি করিয়েছেন তিনি। এবার চালু করলেন সার্জেন্টের বডি ওর্ন ক্যামেরা।
পুলিশ কমিশনার বলেন, উন্নত দেশের পুলিশের মতো বডি ওন ক্যামেরা সংযোজনের মধ্যে দিয়ে প্রযুক্তিগত কার্যক্রমে আরএমপি আরও এক ধাপ এগিয়ে গেল
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
২ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪