রানা আব্বাস, চেন্নাই থেকে
চেন্নাইয়ে গত পরশু অনুশীলন শেষে মেহেদী হাসান মিরাজকে এক সাংবাদিক জিজ্ঞেস করছিলেন, নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে কত নম্বর পজিশনে খেলবেন? মিরাজের উত্তর ছিল, ‘জানি না।’ পরিস্থিতি যা দাঁড়িয়েছে, শুধু মিরাজেরই নয়, বাংলাদেশ দলে কার কোন ব্যাটিং পজিশন—ম্যাচের দিন ছাড়া কোনো ব্যাটারের পক্ষেই বলা সম্ভব নয়।
এশিয়া কাপ থেকেই মিরাজ কখনো ওপেনার, কখনো টপ অর্ডার, কখনো আবার মিডল অর্ডার ব্যাটার। এই বিশ্বকাপেই তিনি দুই ম্যাচ পাঁচে, এক ম্যাচে খেলেছেন তিনে।
নাজমুল হোসেন শান্ত দুই ম্যাচে চারে, এক ম্যাচে তিনে নেমেছেন। অধিনায়ক সাকিব আল হাসান দুই ম্যাচে পাঁচে, এক ম্যাচে চারে খেলেছেন। এ বছরের প্রায় অধিকাংশ সময়ে যে তাওহীদ হৃদয়কে পাঁচে থিতু করা হয়েছে, তিনি বিশ্বকাপে খেলছেন সাতে।
বিশ্বকাপের আগে এত পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয়েছে ব্যাটিং অর্ডার নিয়ে, সেটি যেন এখনো চলমান! বিশ্বকাপের মতো বড় মঞ্চে বাংলাদেশের ব্যাটাররা আসলেই কি নিশ্চিত থাকতে পারছেন, তাঁকে কোথায় নিয়মিত খেলতে হবে? গতকাল ম্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনে আসা নাজমুল শান্ত দাবি করলেন, তাঁরা নিজেদের ব্যাটিং অর্ডার নিয়ে যথেষ্ট অবগত, ‘যারা ব্যাটিং করি, সবাই জানি কে কখন ব্যাটিং করবে। এটার পেছনের কারণটা কোচ-অধিনায়ক আরও ভালোভাবে ব্যাখ্যা করতে পারবেন।’
নিয়মিত তিনে কিংবা ওপেনিংয়ে খেলা শান্ত কীভাবে মানিয়ে নিচ্ছেন চারে? বাংলাদেশ দলের সহ-অধিনায়ক বললেন, ‘দলের প্রয়োজনে যেকোনো পজিশনে নামতে প্রস্তুত। অনূর্ধ্ব-১৯ ক্রিকেটে আমি ৪ নম্বরে নেমেও রান পেয়েছি। কিন্তু এখানে হয়নি। তবে এটা কোচ-অধিনায়কের সিদ্ধান্ত। আমি খুশি, যে পজিশনে ব্যাট করতে বলবে, আমি তাতেই প্রস্তুত।’
ব্যাটিং অর্ডার নিয়ে প্রশ্ন ওঠার পেছনে ধারাবাহিক ব্যর্থতার বিষয়টি সামনে আনছেন শান্ত, ‘ব্যাটাররা নিজেদের জায়গা ঠিকভাবে ব্যাটিং করেনি দেখেই এই নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। এশিয়া কাপে আফগানিস্তানের সঙ্গে ভালো রান করলাম, তখন কিন্তু এই নিয়ে প্রশ্ন হয়নি। মনে হয় না, এখানে কোনো ঠিক-ভুলের ব্যাপার আছে। আমরা ঠিকভাবে ব্যাটিং করিনি।’
তবে নিয়মিত ব্যাটিং অর্ডার পরিবর্তন হলে যে একজন ব্যাটারের মানিয়ে নিতে সময় লাগে, সেটি অস্বীকার করেননি শান্ত, ‘একটু তো মানিয়ে নিতেই হয়। এখানে সবারই সক্ষমতা থাকা দরকার যেকোনো পজিশনে, যেকোনো অবস্থায় ব্যাট করা। তবে এটাও বলব না, হঠাৎ করেই সব ব্যাটারের জন্য এটা সম্ভব। এটা আমরাও জানি।’ ঘন ঘন ব্যাটিং অর্ডার পরিবর্তনে বাঁহাতি-ডানহাতি সমন্বয়ের বিষয়টিও সামনে এনেছেন শান্ত।
চেন্নাইয়ে গত পরশু অনুশীলন শেষে মেহেদী হাসান মিরাজকে এক সাংবাদিক জিজ্ঞেস করছিলেন, নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে কত নম্বর পজিশনে খেলবেন? মিরাজের উত্তর ছিল, ‘জানি না।’ পরিস্থিতি যা দাঁড়িয়েছে, শুধু মিরাজেরই নয়, বাংলাদেশ দলে কার কোন ব্যাটিং পজিশন—ম্যাচের দিন ছাড়া কোনো ব্যাটারের পক্ষেই বলা সম্ভব নয়।
এশিয়া কাপ থেকেই মিরাজ কখনো ওপেনার, কখনো টপ অর্ডার, কখনো আবার মিডল অর্ডার ব্যাটার। এই বিশ্বকাপেই তিনি দুই ম্যাচ পাঁচে, এক ম্যাচে খেলেছেন তিনে।
নাজমুল হোসেন শান্ত দুই ম্যাচে চারে, এক ম্যাচে তিনে নেমেছেন। অধিনায়ক সাকিব আল হাসান দুই ম্যাচে পাঁচে, এক ম্যাচে চারে খেলেছেন। এ বছরের প্রায় অধিকাংশ সময়ে যে তাওহীদ হৃদয়কে পাঁচে থিতু করা হয়েছে, তিনি বিশ্বকাপে খেলছেন সাতে।
বিশ্বকাপের আগে এত পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয়েছে ব্যাটিং অর্ডার নিয়ে, সেটি যেন এখনো চলমান! বিশ্বকাপের মতো বড় মঞ্চে বাংলাদেশের ব্যাটাররা আসলেই কি নিশ্চিত থাকতে পারছেন, তাঁকে কোথায় নিয়মিত খেলতে হবে? গতকাল ম্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনে আসা নাজমুল শান্ত দাবি করলেন, তাঁরা নিজেদের ব্যাটিং অর্ডার নিয়ে যথেষ্ট অবগত, ‘যারা ব্যাটিং করি, সবাই জানি কে কখন ব্যাটিং করবে। এটার পেছনের কারণটা কোচ-অধিনায়ক আরও ভালোভাবে ব্যাখ্যা করতে পারবেন।’
নিয়মিত তিনে কিংবা ওপেনিংয়ে খেলা শান্ত কীভাবে মানিয়ে নিচ্ছেন চারে? বাংলাদেশ দলের সহ-অধিনায়ক বললেন, ‘দলের প্রয়োজনে যেকোনো পজিশনে নামতে প্রস্তুত। অনূর্ধ্ব-১৯ ক্রিকেটে আমি ৪ নম্বরে নেমেও রান পেয়েছি। কিন্তু এখানে হয়নি। তবে এটা কোচ-অধিনায়কের সিদ্ধান্ত। আমি খুশি, যে পজিশনে ব্যাট করতে বলবে, আমি তাতেই প্রস্তুত।’
ব্যাটিং অর্ডার নিয়ে প্রশ্ন ওঠার পেছনে ধারাবাহিক ব্যর্থতার বিষয়টি সামনে আনছেন শান্ত, ‘ব্যাটাররা নিজেদের জায়গা ঠিকভাবে ব্যাটিং করেনি দেখেই এই নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। এশিয়া কাপে আফগানিস্তানের সঙ্গে ভালো রান করলাম, তখন কিন্তু এই নিয়ে প্রশ্ন হয়নি। মনে হয় না, এখানে কোনো ঠিক-ভুলের ব্যাপার আছে। আমরা ঠিকভাবে ব্যাটিং করিনি।’
তবে নিয়মিত ব্যাটিং অর্ডার পরিবর্তন হলে যে একজন ব্যাটারের মানিয়ে নিতে সময় লাগে, সেটি অস্বীকার করেননি শান্ত, ‘একটু তো মানিয়ে নিতেই হয়। এখানে সবারই সক্ষমতা থাকা দরকার যেকোনো পজিশনে, যেকোনো অবস্থায় ব্যাট করা। তবে এটাও বলব না, হঠাৎ করেই সব ব্যাটারের জন্য এটা সম্ভব। এটা আমরাও জানি।’ ঘন ঘন ব্যাটিং অর্ডার পরিবর্তনে বাঁহাতি-ডানহাতি সমন্বয়ের বিষয়টিও সামনে এনেছেন শান্ত।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪