নাইক্ষ্যংছড়ি (বান্দরবান) প্রতিনিধি
বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি সদর ইউনিয়নের দক্ষিণ বিছামারা এলাকায় পরিবেশ আইনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে পাহাড় কাটা চলছে। এতে নষ্ট হচ্ছে পরিবেশের ভারসাম্য। সরকারি জমি দখলের উদ্দেশ্যে পাহাড় কাটা অব্যাহত রেখেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
সম্প্রতি স্থানীয় প্রভাবশালী হযরত আলীর ছেলে সামশুল আলম, মো. হোসেন এক মাস ধরে এই পাহাড় কাটছেন বলে জানা গেছে। এলাকা প্রবীণ বাসিন্দাদের অভিযোগ, রাতদিন পাহাড় কাটলেও জড়িতদের বিরুদ্ধে কোনো আইনগত ব্যবস্থা নিচ্ছেন না প্রশাসন।
সদর ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ডের সামশুল আলম বসতবাড়ি নির্মাণের জন্য পাহাড় কেটে চওড়া সমতলে পরিণত করছেন। একই এলাকার মাহাছান ঘোনা স্থানে মো. হোসেন (কেলা মাছন) বসতি স্থাপনের জন্য বিশাল পাহাড় কাটছেন। বিছামারা এলাকায় একাধিক ব্যক্তির সঙ্গে কথা বলে এই তথ্য জানা যায়, তবে পাহাড় কাটায় জড়িতরা প্রভাবশালী হওয়ায় নাম প্রকাশ করতে পাননি তাঁরা।
আব্দুর রহিমসহ নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক দুজন জানান, কয়েক বছর আগে বিছামারা এলাকায় বসতি স্থাপন করেন সামশুল আলম। তাঁর বসতবাড়ির আয়তন বাড়াতে পাহাড়ের মাটি কাটা অব্যাহত রেখেছেন তিনি। একই কাজ করছেন মো. হোসেন। তাঁদের মাটি কাটা স্থানটি ওই এলাকার সর্বোচ্চ পাহাড়।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে স্থানীয় কয়েক জানান, সামশুল আলম ও মো. হোসেন সরকারি জায়গা দখলের পর বিক্রি করা জমি মালিকের মধ্যে মিয়ানমারের লোকও আছেন। তা ছাড়া পাহাড় কাটায় পার্শ্ববর্তী বাড়িগুলো ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে। আগামী বর্ষা মৌসুমে দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।
জানতে চাইলে মাটি কাটার সঙ্গে জড়িত সামশুল আলম বলেন, ‘আমি বাড়ি করার জন্য মাটি কাটছি। এ জায়গায় আমরা বসবাস করি। বিষয়টি স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের সঙ্গে বোঝাপড়া হয়েছে।’ একই ধরনের কথা বলেন অপর অভিযুক্ত মো. হোসেন।
এদিকে উপজেলার বাইশারী লম্বাবিল এলাকায় আব্দুল জব্বার একজন পাহাড় কেটে দিনরাত ট্রাক, পিকআপে মাটি বিক্রি করছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
জানতে চাইলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সালমা ফেরদৌস বলেন, ‘চেয়ারম্যানকে বলে কোন স্থানে পাহাড় কাটছে সেটি চিহ্নিত করব। অবশ্যই আইনের আওতায় এনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। পাহাড় খেকোদের কাউকে ছাড় দেওয়া যাবে না।’
বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি সদর ইউনিয়নের দক্ষিণ বিছামারা এলাকায় পরিবেশ আইনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে পাহাড় কাটা চলছে। এতে নষ্ট হচ্ছে পরিবেশের ভারসাম্য। সরকারি জমি দখলের উদ্দেশ্যে পাহাড় কাটা অব্যাহত রেখেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
সম্প্রতি স্থানীয় প্রভাবশালী হযরত আলীর ছেলে সামশুল আলম, মো. হোসেন এক মাস ধরে এই পাহাড় কাটছেন বলে জানা গেছে। এলাকা প্রবীণ বাসিন্দাদের অভিযোগ, রাতদিন পাহাড় কাটলেও জড়িতদের বিরুদ্ধে কোনো আইনগত ব্যবস্থা নিচ্ছেন না প্রশাসন।
সদর ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ডের সামশুল আলম বসতবাড়ি নির্মাণের জন্য পাহাড় কেটে চওড়া সমতলে পরিণত করছেন। একই এলাকার মাহাছান ঘোনা স্থানে মো. হোসেন (কেলা মাছন) বসতি স্থাপনের জন্য বিশাল পাহাড় কাটছেন। বিছামারা এলাকায় একাধিক ব্যক্তির সঙ্গে কথা বলে এই তথ্য জানা যায়, তবে পাহাড় কাটায় জড়িতরা প্রভাবশালী হওয়ায় নাম প্রকাশ করতে পাননি তাঁরা।
আব্দুর রহিমসহ নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক দুজন জানান, কয়েক বছর আগে বিছামারা এলাকায় বসতি স্থাপন করেন সামশুল আলম। তাঁর বসতবাড়ির আয়তন বাড়াতে পাহাড়ের মাটি কাটা অব্যাহত রেখেছেন তিনি। একই কাজ করছেন মো. হোসেন। তাঁদের মাটি কাটা স্থানটি ওই এলাকার সর্বোচ্চ পাহাড়।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে স্থানীয় কয়েক জানান, সামশুল আলম ও মো. হোসেন সরকারি জায়গা দখলের পর বিক্রি করা জমি মালিকের মধ্যে মিয়ানমারের লোকও আছেন। তা ছাড়া পাহাড় কাটায় পার্শ্ববর্তী বাড়িগুলো ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে। আগামী বর্ষা মৌসুমে দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।
জানতে চাইলে মাটি কাটার সঙ্গে জড়িত সামশুল আলম বলেন, ‘আমি বাড়ি করার জন্য মাটি কাটছি। এ জায়গায় আমরা বসবাস করি। বিষয়টি স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের সঙ্গে বোঝাপড়া হয়েছে।’ একই ধরনের কথা বলেন অপর অভিযুক্ত মো. হোসেন।
এদিকে উপজেলার বাইশারী লম্বাবিল এলাকায় আব্দুল জব্বার একজন পাহাড় কেটে দিনরাত ট্রাক, পিকআপে মাটি বিক্রি করছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
জানতে চাইলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সালমা ফেরদৌস বলেন, ‘চেয়ারম্যানকে বলে কোন স্থানে পাহাড় কাটছে সেটি চিহ্নিত করব। অবশ্যই আইনের আওতায় এনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। পাহাড় খেকোদের কাউকে ছাড় দেওয়া যাবে না।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৫ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪