আনিসুল হক জুয়েল, দিনাজপুর
নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধিতে নাভিশ্বাস অবস্থা নিম্নবিত্ত ও বিত্তহীন সাধারণ মানুষের। এর ওপর দরজায় কড়া নাড়ছে পবিত্র রমজান মাস। এ সময় এমনিতেই বেড়ে যায় সবকিছুর দাম। এ বছর তেল-চালের দাম আগেই বেড়ে গেছে। রোজা শুরু হলে দ্রব্যমূল্য আরও বৃদ্ধির আশঙ্কায় দুশ্চিন্তা বেড়েছে দিনাজপুরের খেটে খাওয়া সাধারণ মানুষের।
দিনাজপুরের বৃহত্তম পাইকারি ও খুচরা কাঁচাবাজার বাহাদুর বাজার, রেলবাজারসহ কয়েকটি খুচরা বাজারে গত বুধবার ঘুরে দেখা যায়, চাল-সবজিসহ সবকিছুর দাম বাড়তি। বাজারে মোটা চাল বিক্রি হচ্ছে ৩৫-৩৮ টাকা কেজি দরে, স্বর্ণা ৪০-৪৪ টাকা, মিনিকেট খোলা ৫৫-৫৮ আর মিনিকেট ভালো ৬২-৬৪ টাকা প্রতি কেজি। এ ছাড়া খোলা আটা কেজি ৩২-৩৫ টাকা, খোলা ময়দা ৪৪-৪৮ টাকা, মসুর ডাল সাধারণ মানের ১০০ টাকা, ছোট দানার মসুর ডাল ১৩০ টাকা, খোলা সয়াবিন তেল লিটার ১৬০ টাকা, বোতলজাত সয়াবিন তেলের লিটার ১৬৫ টাকা বিক্রি হচ্ছে। ডিম প্রতি হালি ৩৪-৩৬ টাকা, ফার্মের মুরগি ১৫০-১৫৫ টাকা কেজি। গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৬২০-৬৫০ টাকা কেজি দরে।
জেলা কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের হিসাবমতে, ২০২০ সালের জানুয়ারিতে দিনাজপুরে সরু চালের খুচরা দর ছিল প্রতি কেজি ৪২-৪৮ টাকা, বোরো মধ্যম মানের চাল ৩৪-৩৮ টাকা আর মোটা চাল ২৬-৩০ টাকা। এ ছাড়া খোলা আটা প্রতি কেজি ২৮-৩০ টাকা, খোলা ময়দা ৩৬-৩৮ টাকা, মসুর ডাল ৫৬-৬০ টাকা, খোলা সয়াবিন তেলের দাম প্রতি লিটার ৯২-৯৪ টাকা, ডিম প্রতিহালি ২৪-২৮ টাকা, ফার্মের মুরগি ১২০-১২৫ টাকা, গরুর মাংস ৪০০-৪৫০ টাকা কেজি দর ছিল।
সদর উপজেলার মামুনের মোড় এলাকার বাসিন্দা রিয়াজুল আলম জানান, স্ত্রী আর দুই ছেলে নিয়ে তাঁর সংসার। এক ছেলে কলেজে আর এক ছেলে স্কুলে পড়ে। বছর চারেক আগেও তিনি দোকানে সেলসম্যানের কাজ করতেন। যা বেতন পেতেন টেনেটুনে সংসার চলত।
রিয়াজুল আলম বলেন, ‘অসুস্থ হয়ে দোকানের চাকরি ছাড়তে হলো। মড়ার ওপর খাঁড়ার ঘা হয়ে এল করোনা। কী করব, ভেবে পাচ্ছিলাম না। এক ভাইয়ের পরামর্শে শেষমেশ সার্জিক্যাল মাস্কসহ জরুরি কিছু পণ্য হকারি শুরু করি। না-চলার মতো করেই সংসারটা চলছিল। কিন্তু জিনিসপত্রের দাম যেভাবে বাড়ছে তাতে চারটা ডাল-ভাত যে কীভাবে জুটবে সেই চিন্তায় চোখে অন্ধকার দেখছি। তার ওপর আবার আসছে রোজা।’
কৃষিনির্ভর দিনাজপুরে বর্তমানে মাঠেও তেমন কাজ নেই। তাই কাজের সন্ধানে শহরে ভিড় করছেন শ্রমজীবী মানুষ। সেখানেও কাজ-কর্ম কমে যাওয়ায় মানুষের আয়-রোজগার কমতে শুরু করেছে। বড় দুর্দিন যাচ্ছে এসব দিন আনা-দিন খাওয়া মানুষের।
নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধিতে নাভিশ্বাস অবস্থা নিম্নবিত্ত ও বিত্তহীন সাধারণ মানুষের। এর ওপর দরজায় কড়া নাড়ছে পবিত্র রমজান মাস। এ সময় এমনিতেই বেড়ে যায় সবকিছুর দাম। এ বছর তেল-চালের দাম আগেই বেড়ে গেছে। রোজা শুরু হলে দ্রব্যমূল্য আরও বৃদ্ধির আশঙ্কায় দুশ্চিন্তা বেড়েছে দিনাজপুরের খেটে খাওয়া সাধারণ মানুষের।
দিনাজপুরের বৃহত্তম পাইকারি ও খুচরা কাঁচাবাজার বাহাদুর বাজার, রেলবাজারসহ কয়েকটি খুচরা বাজারে গত বুধবার ঘুরে দেখা যায়, চাল-সবজিসহ সবকিছুর দাম বাড়তি। বাজারে মোটা চাল বিক্রি হচ্ছে ৩৫-৩৮ টাকা কেজি দরে, স্বর্ণা ৪০-৪৪ টাকা, মিনিকেট খোলা ৫৫-৫৮ আর মিনিকেট ভালো ৬২-৬৪ টাকা প্রতি কেজি। এ ছাড়া খোলা আটা কেজি ৩২-৩৫ টাকা, খোলা ময়দা ৪৪-৪৮ টাকা, মসুর ডাল সাধারণ মানের ১০০ টাকা, ছোট দানার মসুর ডাল ১৩০ টাকা, খোলা সয়াবিন তেল লিটার ১৬০ টাকা, বোতলজাত সয়াবিন তেলের লিটার ১৬৫ টাকা বিক্রি হচ্ছে। ডিম প্রতি হালি ৩৪-৩৬ টাকা, ফার্মের মুরগি ১৫০-১৫৫ টাকা কেজি। গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৬২০-৬৫০ টাকা কেজি দরে।
জেলা কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের হিসাবমতে, ২০২০ সালের জানুয়ারিতে দিনাজপুরে সরু চালের খুচরা দর ছিল প্রতি কেজি ৪২-৪৮ টাকা, বোরো মধ্যম মানের চাল ৩৪-৩৮ টাকা আর মোটা চাল ২৬-৩০ টাকা। এ ছাড়া খোলা আটা প্রতি কেজি ২৮-৩০ টাকা, খোলা ময়দা ৩৬-৩৮ টাকা, মসুর ডাল ৫৬-৬০ টাকা, খোলা সয়াবিন তেলের দাম প্রতি লিটার ৯২-৯৪ টাকা, ডিম প্রতিহালি ২৪-২৮ টাকা, ফার্মের মুরগি ১২০-১২৫ টাকা, গরুর মাংস ৪০০-৪৫০ টাকা কেজি দর ছিল।
সদর উপজেলার মামুনের মোড় এলাকার বাসিন্দা রিয়াজুল আলম জানান, স্ত্রী আর দুই ছেলে নিয়ে তাঁর সংসার। এক ছেলে কলেজে আর এক ছেলে স্কুলে পড়ে। বছর চারেক আগেও তিনি দোকানে সেলসম্যানের কাজ করতেন। যা বেতন পেতেন টেনেটুনে সংসার চলত।
রিয়াজুল আলম বলেন, ‘অসুস্থ হয়ে দোকানের চাকরি ছাড়তে হলো। মড়ার ওপর খাঁড়ার ঘা হয়ে এল করোনা। কী করব, ভেবে পাচ্ছিলাম না। এক ভাইয়ের পরামর্শে শেষমেশ সার্জিক্যাল মাস্কসহ জরুরি কিছু পণ্য হকারি শুরু করি। না-চলার মতো করেই সংসারটা চলছিল। কিন্তু জিনিসপত্রের দাম যেভাবে বাড়ছে তাতে চারটা ডাল-ভাত যে কীভাবে জুটবে সেই চিন্তায় চোখে অন্ধকার দেখছি। তার ওপর আবার আসছে রোজা।’
কৃষিনির্ভর দিনাজপুরে বর্তমানে মাঠেও তেমন কাজ নেই। তাই কাজের সন্ধানে শহরে ভিড় করছেন শ্রমজীবী মানুষ। সেখানেও কাজ-কর্ম কমে যাওয়ায় মানুষের আয়-রোজগার কমতে শুরু করেছে। বড় দুর্দিন যাচ্ছে এসব দিন আনা-দিন খাওয়া মানুষের।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪