নিজস্ব প্রতিবেদক ও রাজশাহী প্রতিনিধি
নাটোরে অ্যাসিড হামলার শিকার সানজিদা আক্তার বীণার (১৮) এবারের এইচএসসি পরীক্ষা অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে। পরীক্ষায় অংশ নিতে পারবে কী না, সে বিষয়ে শঙ্কিত সানজিদা ও তাঁর পরিবার।
গত মঙ্গলবার দুপুরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চক্ষু বিভাগে কথা হয় সানজিদা ও তার পরিবারের সঙ্গে। সানজিদা বলে, ‘আগামী ২ ডিসেম্বর তার এইচএসসি পরীক্ষা। পরীক্ষা দেওয়ার সব প্রস্তুতি ছিল। কিন্তু ওই বখাটের কারণে আমার সব শেষ হয়ে গেল। আমি ওর (আসামি) সর্বোচ্চ শাস্তি চাই। ওর জন্য শুধু আমার পরীক্ষা নয়, আমার জীবনটাই শেষ হয়ে গেল।’
সানজিদা জানায়, প্রায় ছয় মাস ধরে তাকে উত্ত্যক্ত করত মাহিম হোসেন (২১)। প্রেমের প্রস্তাব দিত। রাজি না হওয়ায় সে তার এ সর্বনাশ করেছে। আর কেউ জড়িত ছিল কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে সানজিদা বলে, মাহিমকে ছাড়া আর কাউকে দেখেনি সেদিন।
সানজিদার সঙ্গে থাকা চাচা ফজলুল হক বলেন, রাজশাহী সরকারি সিটি কলেজে পড়ে সানজিদা। করোনার কারণে আর কলেজে যাওয়া হয়নি। বাসায় থেকে অনলাইনে ও প্রাইভেট পড়ত সে। গত রোববার নাটোর শহরে প্রাইভেট পড়ে ফেরার পথে বাসার কাছাকাছি এলে মাহিম সানজিদার মুখে অ্যাসিড ছুড়ে মেরে পালিয়ে যায়। ঘটনার পরপরই সানজিদাকে রাজশাহী মেডিকেলে নেওয়া হয়। সেখান থেকে গত সোমবার ভোরে ঢাকায় শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে নিয়ে আসা হয়।
ফজলুল হক বলেন, চক্ষু বিভাগের চিকিৎসকেরা সানজিদার চোখে কিছু মলম ব্যবহার করতে বলেছেন। তবে চোখের কী অবস্থা, সে বিষয়ে কিছু বলেননি তাঁরা। আরও কয়েক দিন সময় লাগবে।
এদিকে বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের প্রধান সমন্বয়ক ডা. সামন্ত লাল সেন বলেন, অ্যাসিডের কারণে সানজিদার মুখের পুরোটাই ঝলসে গেছে। যদিও তিন শতাংশ ঝলসে গেছে, কিন্তু এর ক্ষতি মারাত্মক। তার অপারেশন লাগবে কি না আরও কয়েক দিন পর বোঝা যাবে। তাকে পর্যবেক্ষণে রেখে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
এদিকে সানজিদা আখতার দিনাকে (১৯) অ্যাসিড নিক্ষেপের ঘটনায় বিক্ষোভ করেছে রাজশাহী সিটি কলেজের শিক্ষার্থী ও তার সহপাঠীরা। গতকাল বুধবার বিকেলে রাজশাহী সিটি কলেজ থেকে বিক্ষোভ মিছিলটি বের করা হয়। এরপর তারা রাস্তা অবরোধের চেষ্টা করলে পুলিশ বাধা দেয়। পরে শিক্ষার্থীরা রাস্তা অবরোধ না করে বিক্ষোভ মিছিল করে।
তারা অ্যাসিড নিক্ষেপের সঙ্গে জড়িতদের কঠোর শাস্তির দাবি জানিয়েছে। সে চলতি বছর রাজশাহী সিটি কলেজ থেকে এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছে।
নাটোরে অ্যাসিড হামলার শিকার সানজিদা আক্তার বীণার (১৮) এবারের এইচএসসি পরীক্ষা অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে। পরীক্ষায় অংশ নিতে পারবে কী না, সে বিষয়ে শঙ্কিত সানজিদা ও তাঁর পরিবার।
গত মঙ্গলবার দুপুরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চক্ষু বিভাগে কথা হয় সানজিদা ও তার পরিবারের সঙ্গে। সানজিদা বলে, ‘আগামী ২ ডিসেম্বর তার এইচএসসি পরীক্ষা। পরীক্ষা দেওয়ার সব প্রস্তুতি ছিল। কিন্তু ওই বখাটের কারণে আমার সব শেষ হয়ে গেল। আমি ওর (আসামি) সর্বোচ্চ শাস্তি চাই। ওর জন্য শুধু আমার পরীক্ষা নয়, আমার জীবনটাই শেষ হয়ে গেল।’
সানজিদা জানায়, প্রায় ছয় মাস ধরে তাকে উত্ত্যক্ত করত মাহিম হোসেন (২১)। প্রেমের প্রস্তাব দিত। রাজি না হওয়ায় সে তার এ সর্বনাশ করেছে। আর কেউ জড়িত ছিল কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে সানজিদা বলে, মাহিমকে ছাড়া আর কাউকে দেখেনি সেদিন।
সানজিদার সঙ্গে থাকা চাচা ফজলুল হক বলেন, রাজশাহী সরকারি সিটি কলেজে পড়ে সানজিদা। করোনার কারণে আর কলেজে যাওয়া হয়নি। বাসায় থেকে অনলাইনে ও প্রাইভেট পড়ত সে। গত রোববার নাটোর শহরে প্রাইভেট পড়ে ফেরার পথে বাসার কাছাকাছি এলে মাহিম সানজিদার মুখে অ্যাসিড ছুড়ে মেরে পালিয়ে যায়। ঘটনার পরপরই সানজিদাকে রাজশাহী মেডিকেলে নেওয়া হয়। সেখান থেকে গত সোমবার ভোরে ঢাকায় শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে নিয়ে আসা হয়।
ফজলুল হক বলেন, চক্ষু বিভাগের চিকিৎসকেরা সানজিদার চোখে কিছু মলম ব্যবহার করতে বলেছেন। তবে চোখের কী অবস্থা, সে বিষয়ে কিছু বলেননি তাঁরা। আরও কয়েক দিন সময় লাগবে।
এদিকে বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের প্রধান সমন্বয়ক ডা. সামন্ত লাল সেন বলেন, অ্যাসিডের কারণে সানজিদার মুখের পুরোটাই ঝলসে গেছে। যদিও তিন শতাংশ ঝলসে গেছে, কিন্তু এর ক্ষতি মারাত্মক। তার অপারেশন লাগবে কি না আরও কয়েক দিন পর বোঝা যাবে। তাকে পর্যবেক্ষণে রেখে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
এদিকে সানজিদা আখতার দিনাকে (১৯) অ্যাসিড নিক্ষেপের ঘটনায় বিক্ষোভ করেছে রাজশাহী সিটি কলেজের শিক্ষার্থী ও তার সহপাঠীরা। গতকাল বুধবার বিকেলে রাজশাহী সিটি কলেজ থেকে বিক্ষোভ মিছিলটি বের করা হয়। এরপর তারা রাস্তা অবরোধের চেষ্টা করলে পুলিশ বাধা দেয়। পরে শিক্ষার্থীরা রাস্তা অবরোধ না করে বিক্ষোভ মিছিল করে।
তারা অ্যাসিড নিক্ষেপের সঙ্গে জড়িতদের কঠোর শাস্তির দাবি জানিয়েছে। সে চলতি বছর রাজশাহী সিটি কলেজ থেকে এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪