নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ডলার সংকট যখন অর্থনীতিতে অস্থিরতা উসকে দিচ্ছে, তখনই ঋণের ঝাঁপি নিয়ে হাজির আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল বা আইএমএফ। ঋণের সঙ্গে রাশি রাশি শর্ত রয়েছে তাদের প্যাকেজে। এসেই সংস্থাটির দৌড়ঝাঁপ সরকারের সংশ্লিষ্ট সব মহলে। তবে আইএমএফের এই দৌড়ঝাঁপের মধ্যেই ঋণ নেওয়ার বিষয়ে ভিন্ন ভিন্ন প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছেন খোদ সরকারের মন্ত্রীরা।
গতকাল এক অনুষ্ঠানে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেন, এখন দেশের ঋণ নেওয়ার কোনো প্রয়োজন নেই। অন্যদিকে, পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী ড. শামসুল আলম আইএমএফের কাছে মূল্যস্ফীতি আর ডলার সংকট কাটাতে ঋণ সহায়তা চেয়েছেন। এদিকে বাংলাদেশ ব্যাংকও শর্ত মেনে আইএমএফের ঋণ নেওয়ার ব্যাপারে ইতিবাচক।
জানা যায়, সাম্প্রতিক সময়ে আন্তর্জাতিক বাজারে ডলারের দাম বেড়ে যাওয়ায় আমদানির বিপরীতে বেশি অর্থ পরিশোধের কারণে ডলার সংকট তীব্র হচ্ছে। এতে রিজার্ভের ওপর চাপ বাড়ছে। রিজার্ভ ৪০ বিলিয়ন ডলারের নিচে নেমে এসেছে, গত বছর যা বেড়ে ৪৮ বিলিয়ন ডলার হয়েছিল। এ অবস্থায় আইএমএফ থেকে বাজেট সহায়তা হিসাবে ৪৫০ মিলিয়ন ডলার ঋণ চায় সরকার। যাতে তা সুবিধা মতো যেকোনো খাতে ব্যয় করা যায়।
আইএমএফের এশীয় ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় বিভাগের প্রধান রাহুল আনন্দের নেতৃত্বে প্রতিনিধিদল নয় দিনের সফরে গত বৃহস্পতিবার ঢাকায় এসেছেন। দলটি বাংলাদেশ ব্যাংক, অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ, অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগ, ইআরডিসহ বিভিন্ন সংস্থার সঙ্গে বৈঠক করছে। এসব বৈঠকের ফাঁকে ঋণের বিষয়ে আলোচনা হচ্ছে। গত মঙ্গলবার দলটি বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে বৈঠক করেছে। এতে ঋণের বিভিন্ন শর্ত বিষয়েও আলোচনা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার চূড়ান্ত বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে।
আইএমএফের এই ঋণ মিশন নিয়ে গতকাল সরকারি অর্থনৈতিক ও ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাব দেন অর্থমন্ত্রী। তিনি বলেন, এ পর্যন্ত আইএমএফ থেকে তাঁদের কাছে কোনো আনুষ্ঠানিক প্রস্তাব আসেনি। তাঁরাও আইএমএফকে কোনো প্রস্তাব পাঠাননি। এগুলো যখন হবে, তখন সবাই জানতে পারবে।
আইএমএফের প্রস্তাব পেলে বাংলাদেশ ঋণ নেবে কিনা এমন প্রশ্নে অর্থমন্ত্রী বলেন, এই মুহূর্তে কোনো ঋণের প্রয়োজন নেই। প্রয়োজন হলে নিজেদের স্বার্থেই নেব। তিনি বলেন, ‘আমরা দেশের মানুষের স্বার্থ জলাঞ্জলি দিয়ে কোনো কিছু করব না। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ও মূল্যস্ফীতি নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। আর রিজার্ভ নেই নেই বলা হলেও এখনো রিজার্ভের পরিমাণ ৪০ বিলিয়ন ডলার।’
রিজার্ভের হিসাবের ধরন নিয়ে আইএমএফের দ্বিমত রয়েছে–এ বিষয়ে জানতে চাইলে মুস্তফা কামাল বলেন, ‘বিভিন্ন দেশ যেভাবে করে, যেভাবে হিসাব করা হয়, আমরা সেভাবেই হিসাব করেছি। আমরা সেভাবেই হিসাব করে যাব।’ এ সময় তিনি প্রকাশিত মূল্যস্ফীতির তথ্য নিয়েও দ্বিমত পোষণ করেন।
এ দিকে একই দিন পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী ড. শামসুল আলমের সঙ্গে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ে সাক্ষাৎ করেন আইএমএফের সফরকারী দলের সদস্যরা। সাক্ষাৎ শেষে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশের প্রচুর তহবিল প্রয়োজন। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ এবং ডলার সংকট নিরসনে আইএমএফের কাছে সহায়তা চেয়েছি, তারা দিতেও রাজি। আইএমএফ শর্ত দিচ্ছে না। তারা শর্তের বিষয়ে উদারতা দেখিয়েছে। আমাদের প্রচুর তহবিল প্রয়োজন। আইএমএফ আমাদের বাজেট সাপোর্ট দেবে। বাজেটের টাকা যেকোনো খাতে খরচ করা যায়। তবে নবায়নযোগ্য জ্বালানি ও মানবসম্পদ উন্নয়নের বিষয়ে আমরা সহায়তা চেয়েছি।’
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘তারা আমাদের অর্থনৈতিক অবস্থা জানার জন্য এসেছে। সহায়তার কারণ কী? কতটুকু সহায়তা চাই এগুলো সচরাচর জানতে চায় আইএমএফ। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে আমরা সার্বিক বিষয়ে তাদের বলেছি।’ তিনি আরও বলেন, ‘মূল্যস্ফীতির কারণে আমদানির পরিমাণ বেশি হয়ে যাচ্ছে। সে ক্ষেত্রে যে আর্থিক সহায়তা প্রয়োজন আমরা তা সংস্থাটির কাছে তুলে ধরেছি। আইএমএফ সেই সহায়তা দিতেও প্রস্তুত। সে ক্ষেত্রে তারা (আইএমএফ) ডলার সংকটের কারণ জানতে চেয়েছে? তবে আমরা বলেছি ডলার সংকট বেশি দিন থাকবে না। কারণ গত বছর তিন লাখ শ্রমিক বিদেশে গিয়েছিল, এবার সেটা বেড়ে ৯ লাখ হয়েছে। প্রবাসীরা ডলার পাঠাতে শুরু করলে সেই সমস্যা থাকবে না।’
বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্র জানিয়েছে, আইএমএফের প্রতিনিধিরা বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভের হিসাব পদ্ধতি নিয়ে আপত্তি করেছে। তারা বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের হিসাব পদ্ধতিতে পরিবর্তন আনতে পরামর্শ দিয়েছে। বিশেষ করে আন্তর্জাতিক গণনা পদ্ধতি অনুসরণ করতে পরামর্শ দিয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক মো. সিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘ঋণের শর্ত থাকতে পারে। এটা সব সময় নেতিবাচক না। আমরা ঋণ নিলে শর্ত মেনে নেব। তবে কোন কোন শর্ত মেনে নেওয়া হবে তা পর্যালোচনা করে চূড়ান্ত করা হবে।’ তিনি বলেন, ‘ঋণ নেবে সরকার। ঋণের বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণের এখতিয়ার সরকারের। সরকার নিজস্ব চাহিদা অনুযায়ী ঋণের বিষয়ে করণীয় ঠিক করবে।’
ডলার সংকট যখন অর্থনীতিতে অস্থিরতা উসকে দিচ্ছে, তখনই ঋণের ঝাঁপি নিয়ে হাজির আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল বা আইএমএফ। ঋণের সঙ্গে রাশি রাশি শর্ত রয়েছে তাদের প্যাকেজে। এসেই সংস্থাটির দৌড়ঝাঁপ সরকারের সংশ্লিষ্ট সব মহলে। তবে আইএমএফের এই দৌড়ঝাঁপের মধ্যেই ঋণ নেওয়ার বিষয়ে ভিন্ন ভিন্ন প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছেন খোদ সরকারের মন্ত্রীরা।
গতকাল এক অনুষ্ঠানে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেন, এখন দেশের ঋণ নেওয়ার কোনো প্রয়োজন নেই। অন্যদিকে, পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী ড. শামসুল আলম আইএমএফের কাছে মূল্যস্ফীতি আর ডলার সংকট কাটাতে ঋণ সহায়তা চেয়েছেন। এদিকে বাংলাদেশ ব্যাংকও শর্ত মেনে আইএমএফের ঋণ নেওয়ার ব্যাপারে ইতিবাচক।
জানা যায়, সাম্প্রতিক সময়ে আন্তর্জাতিক বাজারে ডলারের দাম বেড়ে যাওয়ায় আমদানির বিপরীতে বেশি অর্থ পরিশোধের কারণে ডলার সংকট তীব্র হচ্ছে। এতে রিজার্ভের ওপর চাপ বাড়ছে। রিজার্ভ ৪০ বিলিয়ন ডলারের নিচে নেমে এসেছে, গত বছর যা বেড়ে ৪৮ বিলিয়ন ডলার হয়েছিল। এ অবস্থায় আইএমএফ থেকে বাজেট সহায়তা হিসাবে ৪৫০ মিলিয়ন ডলার ঋণ চায় সরকার। যাতে তা সুবিধা মতো যেকোনো খাতে ব্যয় করা যায়।
আইএমএফের এশীয় ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় বিভাগের প্রধান রাহুল আনন্দের নেতৃত্বে প্রতিনিধিদল নয় দিনের সফরে গত বৃহস্পতিবার ঢাকায় এসেছেন। দলটি বাংলাদেশ ব্যাংক, অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ, অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগ, ইআরডিসহ বিভিন্ন সংস্থার সঙ্গে বৈঠক করছে। এসব বৈঠকের ফাঁকে ঋণের বিষয়ে আলোচনা হচ্ছে। গত মঙ্গলবার দলটি বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে বৈঠক করেছে। এতে ঋণের বিভিন্ন শর্ত বিষয়েও আলোচনা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার চূড়ান্ত বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে।
আইএমএফের এই ঋণ মিশন নিয়ে গতকাল সরকারি অর্থনৈতিক ও ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাব দেন অর্থমন্ত্রী। তিনি বলেন, এ পর্যন্ত আইএমএফ থেকে তাঁদের কাছে কোনো আনুষ্ঠানিক প্রস্তাব আসেনি। তাঁরাও আইএমএফকে কোনো প্রস্তাব পাঠাননি। এগুলো যখন হবে, তখন সবাই জানতে পারবে।
আইএমএফের প্রস্তাব পেলে বাংলাদেশ ঋণ নেবে কিনা এমন প্রশ্নে অর্থমন্ত্রী বলেন, এই মুহূর্তে কোনো ঋণের প্রয়োজন নেই। প্রয়োজন হলে নিজেদের স্বার্থেই নেব। তিনি বলেন, ‘আমরা দেশের মানুষের স্বার্থ জলাঞ্জলি দিয়ে কোনো কিছু করব না। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ও মূল্যস্ফীতি নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। আর রিজার্ভ নেই নেই বলা হলেও এখনো রিজার্ভের পরিমাণ ৪০ বিলিয়ন ডলার।’
রিজার্ভের হিসাবের ধরন নিয়ে আইএমএফের দ্বিমত রয়েছে–এ বিষয়ে জানতে চাইলে মুস্তফা কামাল বলেন, ‘বিভিন্ন দেশ যেভাবে করে, যেভাবে হিসাব করা হয়, আমরা সেভাবেই হিসাব করেছি। আমরা সেভাবেই হিসাব করে যাব।’ এ সময় তিনি প্রকাশিত মূল্যস্ফীতির তথ্য নিয়েও দ্বিমত পোষণ করেন।
এ দিকে একই দিন পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী ড. শামসুল আলমের সঙ্গে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ে সাক্ষাৎ করেন আইএমএফের সফরকারী দলের সদস্যরা। সাক্ষাৎ শেষে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশের প্রচুর তহবিল প্রয়োজন। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ এবং ডলার সংকট নিরসনে আইএমএফের কাছে সহায়তা চেয়েছি, তারা দিতেও রাজি। আইএমএফ শর্ত দিচ্ছে না। তারা শর্তের বিষয়ে উদারতা দেখিয়েছে। আমাদের প্রচুর তহবিল প্রয়োজন। আইএমএফ আমাদের বাজেট সাপোর্ট দেবে। বাজেটের টাকা যেকোনো খাতে খরচ করা যায়। তবে নবায়নযোগ্য জ্বালানি ও মানবসম্পদ উন্নয়নের বিষয়ে আমরা সহায়তা চেয়েছি।’
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘তারা আমাদের অর্থনৈতিক অবস্থা জানার জন্য এসেছে। সহায়তার কারণ কী? কতটুকু সহায়তা চাই এগুলো সচরাচর জানতে চায় আইএমএফ। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে আমরা সার্বিক বিষয়ে তাদের বলেছি।’ তিনি আরও বলেন, ‘মূল্যস্ফীতির কারণে আমদানির পরিমাণ বেশি হয়ে যাচ্ছে। সে ক্ষেত্রে যে আর্থিক সহায়তা প্রয়োজন আমরা তা সংস্থাটির কাছে তুলে ধরেছি। আইএমএফ সেই সহায়তা দিতেও প্রস্তুত। সে ক্ষেত্রে তারা (আইএমএফ) ডলার সংকটের কারণ জানতে চেয়েছে? তবে আমরা বলেছি ডলার সংকট বেশি দিন থাকবে না। কারণ গত বছর তিন লাখ শ্রমিক বিদেশে গিয়েছিল, এবার সেটা বেড়ে ৯ লাখ হয়েছে। প্রবাসীরা ডলার পাঠাতে শুরু করলে সেই সমস্যা থাকবে না।’
বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্র জানিয়েছে, আইএমএফের প্রতিনিধিরা বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভের হিসাব পদ্ধতি নিয়ে আপত্তি করেছে। তারা বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের হিসাব পদ্ধতিতে পরিবর্তন আনতে পরামর্শ দিয়েছে। বিশেষ করে আন্তর্জাতিক গণনা পদ্ধতি অনুসরণ করতে পরামর্শ দিয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক মো. সিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘ঋণের শর্ত থাকতে পারে। এটা সব সময় নেতিবাচক না। আমরা ঋণ নিলে শর্ত মেনে নেব। তবে কোন কোন শর্ত মেনে নেওয়া হবে তা পর্যালোচনা করে চূড়ান্ত করা হবে।’ তিনি বলেন, ‘ঋণ নেবে সরকার। ঋণের বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণের এখতিয়ার সরকারের। সরকার নিজস্ব চাহিদা অনুযায়ী ঋণের বিষয়ে করণীয় ঠিক করবে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৫ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪