রুবেল আহমেদ, কসবা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবায় মাল্টা চাষে দিন দিন আগ্রহ বাড়ছে কৃষকের। ধীরে ধীরে কৃষকদের কাছে জনপ্রিয় হয়ে উঠছে সবুজ সোনা খ্যাত বারি ১ ও ২ জাতের এই মাল্টা। প্রথমে সাইট্রাসজাতীয় এ ফল চাষে কৃষকের অনাগ্রহ থাকলেও বর্তমানে উপজেলা কৃষি কার্যালয়ের সহায়তায় চাষাবাদে জনপ্রিয়তা বেড়েছে এ ফলটির।
অধিক লাভজনক হওয়ায় উপজেলার সীমান্তবর্তী ইউনিয়ন গোপীনাথপুর ও বায়েকে কয়েক বছর ধরে এই মাল্টা চাষে ঝুঁকেছেন কৃষক। আর সেই মাল্টা চাষে ভাগ্য বদল হয়েছে তাজুল ইসলাম নামে এক কৃষকের। উপজেলার রামপুর এলাকার কৃষক তাজুল ইসলামকে দেখে এখন অনেকেই আগ্রহী হয়ে উঠেছেন এই ফল চাষে।
কৃষি কার্যালয়ের তথ্য মতে, উপজেলার দুটি ইউনিয়ন এবং পৌর এলাকায় বেশ কয়েকজন কৃষক এ বছর ২৩ হেক্টর জমিতে মাল্টা চাষ করেছেন।
কৃষক তাজুল ইসলাম জানান, প্রায় পাঁচ বছর আগে উপজেলার বাড়াই গ্রামের এক কৃষকের করা মাল্টাবাগান দেখে পরের বছর ২০১৭ সালে কৃষি কার্যালয়ে যোগাযোগ করেন। প্রথমে নিজের দুই বিঘা জমিতে চাষ করেন সবুজ জাতের মাল্টা। এক বছর পর আরও দুই বিঘা জমিতে মাল্টার চাষ করেন। ওই বছর মাল্টা বিক্রি করে দেড় লাখ টাকার বেশি আয় করেন তাজুল ইসলাম। এর পরের বছর আরও ১৫০ শতাংশ জমিতে মাল্টার চারা রোপণ করেন তিনি। এক বছর পর থেকে মাল্টা বিক্রি শুরু করেন সেই বাগান থেকে। এর পর থেকে প্রতি বছর তাজুল ইসলামের প্রায় ৬ থেকে ৭ লাখ টাকা আয় হয়।
কৃষক তাজুল ইসলামকে দেখে এখন অনেকেই যোগাযোগ করছে বলে কৃষি কার্যালয় জানিয়েছে।উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা হাজেরা বেগম বলেন, উপজেলার সীমান্তবর্তী এলাকাগুলো পাহাড়ি ও উঁচু হওয়ার কারণে মাল্টাসহ এ-জাতীয় ফল চাষের উপযুক্ত। এ বছর ২৩ হেক্টর জমিতে চাষ হয়েছে এই বারি জাতের সবুজ মাল্টা। গত বছরের তুলনায় এ বছর ২ হেক্টর বেশি জমিতে মাল্টা চাষ বেড়েছে। এ বছর বাগানগুলোতে ভালো ফলন হয়েছে। লাভজনক ফসল হওয়ায় কৃষকের আগ্রহ দিন দিন বাড়ছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবায় মাল্টা চাষে দিন দিন আগ্রহ বাড়ছে কৃষকের। ধীরে ধীরে কৃষকদের কাছে জনপ্রিয় হয়ে উঠছে সবুজ সোনা খ্যাত বারি ১ ও ২ জাতের এই মাল্টা। প্রথমে সাইট্রাসজাতীয় এ ফল চাষে কৃষকের অনাগ্রহ থাকলেও বর্তমানে উপজেলা কৃষি কার্যালয়ের সহায়তায় চাষাবাদে জনপ্রিয়তা বেড়েছে এ ফলটির।
অধিক লাভজনক হওয়ায় উপজেলার সীমান্তবর্তী ইউনিয়ন গোপীনাথপুর ও বায়েকে কয়েক বছর ধরে এই মাল্টা চাষে ঝুঁকেছেন কৃষক। আর সেই মাল্টা চাষে ভাগ্য বদল হয়েছে তাজুল ইসলাম নামে এক কৃষকের। উপজেলার রামপুর এলাকার কৃষক তাজুল ইসলামকে দেখে এখন অনেকেই আগ্রহী হয়ে উঠেছেন এই ফল চাষে।
কৃষি কার্যালয়ের তথ্য মতে, উপজেলার দুটি ইউনিয়ন এবং পৌর এলাকায় বেশ কয়েকজন কৃষক এ বছর ২৩ হেক্টর জমিতে মাল্টা চাষ করেছেন।
কৃষক তাজুল ইসলাম জানান, প্রায় পাঁচ বছর আগে উপজেলার বাড়াই গ্রামের এক কৃষকের করা মাল্টাবাগান দেখে পরের বছর ২০১৭ সালে কৃষি কার্যালয়ে যোগাযোগ করেন। প্রথমে নিজের দুই বিঘা জমিতে চাষ করেন সবুজ জাতের মাল্টা। এক বছর পর আরও দুই বিঘা জমিতে মাল্টার চাষ করেন। ওই বছর মাল্টা বিক্রি করে দেড় লাখ টাকার বেশি আয় করেন তাজুল ইসলাম। এর পরের বছর আরও ১৫০ শতাংশ জমিতে মাল্টার চারা রোপণ করেন তিনি। এক বছর পর থেকে মাল্টা বিক্রি শুরু করেন সেই বাগান থেকে। এর পর থেকে প্রতি বছর তাজুল ইসলামের প্রায় ৬ থেকে ৭ লাখ টাকা আয় হয়।
কৃষক তাজুল ইসলামকে দেখে এখন অনেকেই যোগাযোগ করছে বলে কৃষি কার্যালয় জানিয়েছে।উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা হাজেরা বেগম বলেন, উপজেলার সীমান্তবর্তী এলাকাগুলো পাহাড়ি ও উঁচু হওয়ার কারণে মাল্টাসহ এ-জাতীয় ফল চাষের উপযুক্ত। এ বছর ২৩ হেক্টর জমিতে চাষ হয়েছে এই বারি জাতের সবুজ মাল্টা। গত বছরের তুলনায় এ বছর ২ হেক্টর বেশি জমিতে মাল্টা চাষ বেড়েছে। এ বছর বাগানগুলোতে ভালো ফলন হয়েছে। লাভজনক ফসল হওয়ায় কৃষকের আগ্রহ দিন দিন বাড়ছে।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪