বাঁশখালী (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় এবার ব্যাপক সূর্যমুখী চাষ হয়েছে। এতে অধিক সম্ভাবনাও দেখছেন কৃষকেরা। এখন ফুলে ফুলে ভরে উঠেছে এসব সূর্যমুখীখেত, যা দেখে কৃষকের মুখে ফুটেছে হাসি।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছরে বাঁশখালীতে সাত একর জমিতে সূর্যমুখী ফুলের আবাদ হয়েছে। এই ফসলের আবাদে প্রতি বিঘা জমিতে ব্যয় হয় সাত থেকে আট হাজার টাকা। অন্যদিকে ফলন ভালো হলে ২২ থেকে ২৪ হাজার টাকা পর্যন্ত আয় করা যায়। রোপণের তিন মাসেই এই ফসল ঘরে তোলা যায়। নোয়াখালী, ফেনী, লক্ষ্মীপুর, চট্টগ্রাম ও চাঁদপুর কৃষি উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় সরকার সূর্যমুখী তেল উৎপাদনের মাধ্যমে তেলের চাহিদা পূরণ করার উদ্যোগ নিয়েছেন।
গতকাল বুধবার উপজেলার পুকুরিয়া, সাধনপুর, কালীপুর, বাহারছড়া, খানখানাবাদ, বৈলছড়ি, সরল, চাম্বল, পৌরসভাসহ বিভিন্ন ইউনিয়নে গিয়ে দেখা গেছে, সূর্যমুখীখেত ফুলে ফুলে ভরে উঠেছে, যা দেখে কৃষকদের মুখে ফুটেছে হাসি। সবুজ মাঠের মাঝখানে হলুদ রঙের পরিপাটি সূর্যমুখীবাগান।
পূর্ব চেচুরিয়া এলাকার কৃষক আবদুল রহিম বলেন, ‘এবারে প্রথমবারের মতো সূর্যমুখী চাষ করেছি। এখন গাছ ও ফুল দেখে লাভের ব্যাপারে আশাবাদী। উপজেলা কৃষি অফিসের সহযোগিতায় ও কঠোর পরিশ্রম করায় আমার বাগানে ভালো ফলন হয়েছে। আগামী বছর আরও বেশি করে সূর্যমুখী চাষের চিন্তাভাবনা করছি।’
সাধনপুর এলাকার চাষি জয়নাল আবেদীন বলেন, ‘পরীক্ষামূলকভাবে সূর্যমুখী ফুলের আবাদ করেছি। ব্যবসায়ীরা বীজ কেনার জন্য যোগাযোগ করছেন। ফুল থেকে মধু আহরণে বাগানে মৌ বক্স বসানো হয়েছে।’
বাঁশখালী উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আবু সালেক জানান, ‘নোয়াখালী, ফেনী, লক্ষ্মীপুর, চট্টগ্রাম ও চাঁদপুর কৃষি উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় বাঁশখালীর প্রতিটি ইউনিয়নে সূর্যমুখী ফুলের আবাদ হয়েছে। রোপণের তিন মাসে এই ফসল ঘরে তোলা যায়। এই ফসলের আবাদে কৃষকদের বেশ আগ্রহ দেখা যাচ্ছে। তাই ভবিষ্যতে চাষ আরও বাড়াতে কৃষি অফিস থেকে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নেওয়া হবে।’
চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় এবার ব্যাপক সূর্যমুখী চাষ হয়েছে। এতে অধিক সম্ভাবনাও দেখছেন কৃষকেরা। এখন ফুলে ফুলে ভরে উঠেছে এসব সূর্যমুখীখেত, যা দেখে কৃষকের মুখে ফুটেছে হাসি।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছরে বাঁশখালীতে সাত একর জমিতে সূর্যমুখী ফুলের আবাদ হয়েছে। এই ফসলের আবাদে প্রতি বিঘা জমিতে ব্যয় হয় সাত থেকে আট হাজার টাকা। অন্যদিকে ফলন ভালো হলে ২২ থেকে ২৪ হাজার টাকা পর্যন্ত আয় করা যায়। রোপণের তিন মাসেই এই ফসল ঘরে তোলা যায়। নোয়াখালী, ফেনী, লক্ষ্মীপুর, চট্টগ্রাম ও চাঁদপুর কৃষি উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় সরকার সূর্যমুখী তেল উৎপাদনের মাধ্যমে তেলের চাহিদা পূরণ করার উদ্যোগ নিয়েছেন।
গতকাল বুধবার উপজেলার পুকুরিয়া, সাধনপুর, কালীপুর, বাহারছড়া, খানখানাবাদ, বৈলছড়ি, সরল, চাম্বল, পৌরসভাসহ বিভিন্ন ইউনিয়নে গিয়ে দেখা গেছে, সূর্যমুখীখেত ফুলে ফুলে ভরে উঠেছে, যা দেখে কৃষকদের মুখে ফুটেছে হাসি। সবুজ মাঠের মাঝখানে হলুদ রঙের পরিপাটি সূর্যমুখীবাগান।
পূর্ব চেচুরিয়া এলাকার কৃষক আবদুল রহিম বলেন, ‘এবারে প্রথমবারের মতো সূর্যমুখী চাষ করেছি। এখন গাছ ও ফুল দেখে লাভের ব্যাপারে আশাবাদী। উপজেলা কৃষি অফিসের সহযোগিতায় ও কঠোর পরিশ্রম করায় আমার বাগানে ভালো ফলন হয়েছে। আগামী বছর আরও বেশি করে সূর্যমুখী চাষের চিন্তাভাবনা করছি।’
সাধনপুর এলাকার চাষি জয়নাল আবেদীন বলেন, ‘পরীক্ষামূলকভাবে সূর্যমুখী ফুলের আবাদ করেছি। ব্যবসায়ীরা বীজ কেনার জন্য যোগাযোগ করছেন। ফুল থেকে মধু আহরণে বাগানে মৌ বক্স বসানো হয়েছে।’
বাঁশখালী উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আবু সালেক জানান, ‘নোয়াখালী, ফেনী, লক্ষ্মীপুর, চট্টগ্রাম ও চাঁদপুর কৃষি উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় বাঁশখালীর প্রতিটি ইউনিয়নে সূর্যমুখী ফুলের আবাদ হয়েছে। রোপণের তিন মাসে এই ফসল ঘরে তোলা যায়। এই ফসলের আবাদে কৃষকদের বেশ আগ্রহ দেখা যাচ্ছে। তাই ভবিষ্যতে চাষ আরও বাড়াতে কৃষি অফিস থেকে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নেওয়া হবে।’
আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
৬ দিন আগেপাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
৭ দিন আগেভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
৭ দিন আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫