হোসাইন আহাম্মেদ সুলভ, মুক্তাগাছা
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৬৬ সালের এই দিনে মুক্তাগাছায় এসেছিলেন পূর্বঘোষিত একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিতে। ওই স্থানে বঙ্গবন্ধুর নামে মিউজিয়াম করার দাবি জানিয়েছেন বীর মুক্তিযোদ্ধাসহ মুক্তাগাছার বাসিন্দারা।
সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ওই সময়ে প্রকাশ্যে রাজনীতি করা ছিল নিষেধ। এমন পরিবেশে ১৯৬৬ সালের ১০ মার্চ বঙ্গবন্ধু পৌর শহরের দারিচারিআনি বাজার এলাকায় একটি জনসভায় ভাষণ দিতে আসেন। এর আগে তিনি চা পান ও বিশ্রাম নিতে বসেন পরিত্যক্ত মুক্তাগাছার জমিদার বাড়ির একটি কক্ষে। সেখান থেকেই তিনি বের হয়ে জনসভা মঞ্চে ওঠেন ভাষণ দিতে।
ওই স্থান ও কক্ষটি এখন পরিত্যক্ত অবস্থায় রয়েছে। এটি সংরক্ষণের দাবি জানিয়েছেন স্থানীয় বীর মুক্তিযোদ্ধারা। তাদের দাবি, সেখানে যেন বঙ্গবন্ধু মিউজিয়াম বানানো হয়।
জানা গেছে, তখনকার সময়ে মুক্তাগাছার ছাত্রনেতারা জমিদারদের রেখে যাওয়া বাড়ির একটি কক্ষ ব্যবহার করতেন শিল্প-শিল্পী ক্লাব নামে। ওই ক্লাব থেকেই আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড পরিচালনা করতেন। সংস্কৃতিকর্মীরা সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডও পরিচালনা করতেন।
১৯৬৬ সালের ১০ মার্চ স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা–কর্মীরা দারিচারিআনি বাজারে জনসভা ডাকেন। ওই জনসভায় প্রধান অতিথি হিসেবে আমন্ত্রণ জানানো হয় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে। ওই দিন দুপুর ১২টায় সড়কপথে মুক্তাগাছায় পৌঁছান বঙ্গবন্ধু। জনসভার সময় দেওয়া হয় বিকেল ৩টায়। এ সময়ে তিনি বসেছিলেন জমিদার হরেরাম কিশোর আশ্চার্য চৌধুরীর রেখে যাওয়া বাড়ির একটি কক্ষে।
বঙ্গবন্ধুর আড্ডায় অংশ নেন তৎকালীন আওয়ামী লীগ নেতা প্রয়াত শিশির কুমার রক্ষিত, সুভাষ চন্দ্র রক্ষিত, খন্দকার আব্দুল মালেক শহীদুল্লাহ, ইয়াকুব আলী মৌলভী, আবু তাহের সরকার ছানা মিয়া, হোসেন আলী সরকার, ছাত্রনেতা বছির উদ্দিন, আবুল কাশেমসহ মুক্তাগাছার বিভিন্ন পর্যায়ের আওয়ামী লীগ ও ছাত্রনেতা।
এখন অবশ্য বাড়িটি পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়েছে। ইটের বেড়া দিয়ে পুরো বাড়িতে ঢোকার পথ বন্ধ। যে কক্ষে বঙ্গবন্ধু বসেছিলেন, ওই কক্ষটিও বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। কক্ষটি স্থানীয় বীর মুক্তিযোদ্ধারা সংরক্ষণের দাবি জানিয়েছেন।
মুক্তাগাছা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার আবুল কাশেম বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর অর্জন বাংলাদেশের মানুষ ভুলতে পারবে না। তিনি মুক্তাগাছায় এসেছিলেন, এটাও আমাদের অহংকারের বিষয়। আমরা চাই বঙ্গবন্ধুর স্মৃতি ধরে রাখতে। তাই জমিদার বাড়ির যে কক্ষে বঙ্গবন্ধু এসে আড্ডা দিয়েছিলেন, সেই কক্ষটি যেন বঙ্গবন্ধু মিউজিয়াম বানানো হয়। এ দাবি মুক্তাগাছার সর্বস্তরের মানুষসহ সব বীর মুক্তিযোদ্ধার।’
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৬৬ সালের এই দিনে মুক্তাগাছায় এসেছিলেন পূর্বঘোষিত একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিতে। ওই স্থানে বঙ্গবন্ধুর নামে মিউজিয়াম করার দাবি জানিয়েছেন বীর মুক্তিযোদ্ধাসহ মুক্তাগাছার বাসিন্দারা।
সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ওই সময়ে প্রকাশ্যে রাজনীতি করা ছিল নিষেধ। এমন পরিবেশে ১৯৬৬ সালের ১০ মার্চ বঙ্গবন্ধু পৌর শহরের দারিচারিআনি বাজার এলাকায় একটি জনসভায় ভাষণ দিতে আসেন। এর আগে তিনি চা পান ও বিশ্রাম নিতে বসেন পরিত্যক্ত মুক্তাগাছার জমিদার বাড়ির একটি কক্ষে। সেখান থেকেই তিনি বের হয়ে জনসভা মঞ্চে ওঠেন ভাষণ দিতে।
ওই স্থান ও কক্ষটি এখন পরিত্যক্ত অবস্থায় রয়েছে। এটি সংরক্ষণের দাবি জানিয়েছেন স্থানীয় বীর মুক্তিযোদ্ধারা। তাদের দাবি, সেখানে যেন বঙ্গবন্ধু মিউজিয়াম বানানো হয়।
জানা গেছে, তখনকার সময়ে মুক্তাগাছার ছাত্রনেতারা জমিদারদের রেখে যাওয়া বাড়ির একটি কক্ষ ব্যবহার করতেন শিল্প-শিল্পী ক্লাব নামে। ওই ক্লাব থেকেই আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড পরিচালনা করতেন। সংস্কৃতিকর্মীরা সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডও পরিচালনা করতেন।
১৯৬৬ সালের ১০ মার্চ স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা–কর্মীরা দারিচারিআনি বাজারে জনসভা ডাকেন। ওই জনসভায় প্রধান অতিথি হিসেবে আমন্ত্রণ জানানো হয় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে। ওই দিন দুপুর ১২টায় সড়কপথে মুক্তাগাছায় পৌঁছান বঙ্গবন্ধু। জনসভার সময় দেওয়া হয় বিকেল ৩টায়। এ সময়ে তিনি বসেছিলেন জমিদার হরেরাম কিশোর আশ্চার্য চৌধুরীর রেখে যাওয়া বাড়ির একটি কক্ষে।
বঙ্গবন্ধুর আড্ডায় অংশ নেন তৎকালীন আওয়ামী লীগ নেতা প্রয়াত শিশির কুমার রক্ষিত, সুভাষ চন্দ্র রক্ষিত, খন্দকার আব্দুল মালেক শহীদুল্লাহ, ইয়াকুব আলী মৌলভী, আবু তাহের সরকার ছানা মিয়া, হোসেন আলী সরকার, ছাত্রনেতা বছির উদ্দিন, আবুল কাশেমসহ মুক্তাগাছার বিভিন্ন পর্যায়ের আওয়ামী লীগ ও ছাত্রনেতা।
এখন অবশ্য বাড়িটি পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়েছে। ইটের বেড়া দিয়ে পুরো বাড়িতে ঢোকার পথ বন্ধ। যে কক্ষে বঙ্গবন্ধু বসেছিলেন, ওই কক্ষটিও বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। কক্ষটি স্থানীয় বীর মুক্তিযোদ্ধারা সংরক্ষণের দাবি জানিয়েছেন।
মুক্তাগাছা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার আবুল কাশেম বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর অর্জন বাংলাদেশের মানুষ ভুলতে পারবে না। তিনি মুক্তাগাছায় এসেছিলেন, এটাও আমাদের অহংকারের বিষয়। আমরা চাই বঙ্গবন্ধুর স্মৃতি ধরে রাখতে। তাই জমিদার বাড়ির যে কক্ষে বঙ্গবন্ধু এসে আড্ডা দিয়েছিলেন, সেই কক্ষটি যেন বঙ্গবন্ধু মিউজিয়াম বানানো হয়। এ দাবি মুক্তাগাছার সর্বস্তরের মানুষসহ সব বীর মুক্তিযোদ্ধার।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪