জাবি প্রতিনিধি
ঢাকায় অনলাইন কেনাকাটায় পুরুষের চেয়ে এগিয়ে নারীরা অধিক সন্তুষ্ট। ইন্টারনেট মাধ্যমে পণ্য কিনতে প্রায় ৫১ শতাংশ ভোক্তা নিজেদের স্বস্তি প্রকাশ করেছেন। আর নয়টি সূচক অনলাইন লেনদেনে নিয়ামকের ভূমিকা পালন করে।
‘ফ্যাক্টরস ডিটারমিনিং স্যাটিসফেকশন অব অনলাইন কাস্টমারস ইন ঢাকা সিটি, বাংলাদেশ’ শীর্ষক গবেষণায় এসব তথ্য উঠে এসেছে। গত ১১ ডিসেম্বর গবেষণা প্ল্যাটফর্ম রিসার্চ গেটে নিবন্ধটি প্রকাশিত হয়। গবেষণাটি ‘জাহাঙ্গীরনগর ইউনিভার্সিটি জার্নাল অব বিজনেস রিসার্চ’-এর ২২ নম্বর ভলিউমে অন্তর্ভুক্ত।
গবেষণাটি পরিচালনা করেছেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) ইনস্টিটিউট অব বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের (আইবিএ) অধ্যাপক এস এম ইখতিয়ার আলম। বিভিন্ন বয়স, পেশা ও আর্থসামাজিক অবস্থান থেকে উঠে আসা ক্রেতাদের ওপর জরিপ করা হয়। যাঁরা কমপক্ষে এক বছর অনলাইনে কেনাকাটা করেছেন, এমন ১ হাজার ৫৬০ জন থেকে তথ্য সংগ্রহ করা হয়। এঁদের মধ্যে ৯৩৬ জন পুরুষ ও ৬২৬ জন নারী। গবেষণায় শুধু ননফুড পণ্যকে বিবেচনা করা হয়।
গবেষণায় উল্লেখ করা হয়, অনলাইন কেনাকাটায় নারী ক্রেতাদের ৬২ শতাংশ ও পুরুষ ক্রেতাদের ৪৩ শতাংশ সন্তুষ্ট। ঢাকা শহরে অনলাইন কেনাকাটায় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ পণ্য পান ২২ দশমিক ৪৫ শতাংশ ক্রেতা। গ্রহণযোগ্য মূল্যে কেনাকাটা করেন ১৬ শতাংশ এবং বিবরণ অনুযায়ী পণ্য পান ১৪ শতাংশ ক্রেতা।
এতে বলা হয়, ‘অনলাইনে কেনাকাটায় নয়টি সূচক গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিশ্রুতিবদ্ধ পণ্য দেওয়া, সশরীরে কেনাকাটার সঙ্গে অনলাইনে দামের সামঞ্জস্য, পণ্যের লিখিত ও দৃশ্যমান বিবরণ, গ্রাহকসেবা ও সমস্যা সমাধান, সময়মতো পৌঁছানো, ডেলিভারি মূল্য, দ্রব্য বা অর্থ ফেরত নীতিমালা, বিক্রেতা ও ডেলিভারিম্যানের আচরণ এবং পণ্যের ওয়ারেন্টি সেবা গ্রহীতাদের সন্তুষ্টি-অসন্তুষ্টি নির্ধারণে নিয়ামক ভূমিকা পালন করে।’
গবেষণাপত্রে আরও উল্লেখ করা হয়, সময়ের স্বল্পতা, অবস্থানগত সুবিধা, পণ্যের প্রকরণ ও ভিন্নতা—এ তিনটি কারণে মানুষ অনলাইনে কেনাকাটা করেন। গত পাঁচ বছরে অনলাইনে কেনাকাটা বহুগুণ বেড়েছে। দেশে বর্তমানে ছয় হাজারের বেশি ‘সেলার রেটিংসহ’ সক্রিয় অনলাইন সাইট রয়েছে। ‘মেম্বার রেকর্ড বুক অব মার্কেট প্লেস বাংলাদেশ’-এর তথ্যমতে, দেশে প্রায় ৪৫ হাজার অনলাইন বিক্রেতা আছেন, যাঁরা অল্প কয়েক ধরনের পণ্য বিক্রি করে আসছেন।
অধ্যাপক এস এম ইখতিয়ার আলম, ‘বিদেশে অনলাইন ব্যবস্থার সুফল দেখে দেশে একের পর এক অনলাইন প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠছে। কিন্তু আমাদের দেশের লোকজন তো তাদের মতো না। দেশের অনলাইন প্রতিষ্ঠানগুলো পণ্য বিক্রির নামে প্রতারণা করে যাচ্ছে।’
ঢাকায় অনলাইন কেনাকাটায় পুরুষের চেয়ে এগিয়ে নারীরা অধিক সন্তুষ্ট। ইন্টারনেট মাধ্যমে পণ্য কিনতে প্রায় ৫১ শতাংশ ভোক্তা নিজেদের স্বস্তি প্রকাশ করেছেন। আর নয়টি সূচক অনলাইন লেনদেনে নিয়ামকের ভূমিকা পালন করে।
‘ফ্যাক্টরস ডিটারমিনিং স্যাটিসফেকশন অব অনলাইন কাস্টমারস ইন ঢাকা সিটি, বাংলাদেশ’ শীর্ষক গবেষণায় এসব তথ্য উঠে এসেছে। গত ১১ ডিসেম্বর গবেষণা প্ল্যাটফর্ম রিসার্চ গেটে নিবন্ধটি প্রকাশিত হয়। গবেষণাটি ‘জাহাঙ্গীরনগর ইউনিভার্সিটি জার্নাল অব বিজনেস রিসার্চ’-এর ২২ নম্বর ভলিউমে অন্তর্ভুক্ত।
গবেষণাটি পরিচালনা করেছেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) ইনস্টিটিউট অব বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের (আইবিএ) অধ্যাপক এস এম ইখতিয়ার আলম। বিভিন্ন বয়স, পেশা ও আর্থসামাজিক অবস্থান থেকে উঠে আসা ক্রেতাদের ওপর জরিপ করা হয়। যাঁরা কমপক্ষে এক বছর অনলাইনে কেনাকাটা করেছেন, এমন ১ হাজার ৫৬০ জন থেকে তথ্য সংগ্রহ করা হয়। এঁদের মধ্যে ৯৩৬ জন পুরুষ ও ৬২৬ জন নারী। গবেষণায় শুধু ননফুড পণ্যকে বিবেচনা করা হয়।
গবেষণায় উল্লেখ করা হয়, অনলাইন কেনাকাটায় নারী ক্রেতাদের ৬২ শতাংশ ও পুরুষ ক্রেতাদের ৪৩ শতাংশ সন্তুষ্ট। ঢাকা শহরে অনলাইন কেনাকাটায় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ পণ্য পান ২২ দশমিক ৪৫ শতাংশ ক্রেতা। গ্রহণযোগ্য মূল্যে কেনাকাটা করেন ১৬ শতাংশ এবং বিবরণ অনুযায়ী পণ্য পান ১৪ শতাংশ ক্রেতা।
এতে বলা হয়, ‘অনলাইনে কেনাকাটায় নয়টি সূচক গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিশ্রুতিবদ্ধ পণ্য দেওয়া, সশরীরে কেনাকাটার সঙ্গে অনলাইনে দামের সামঞ্জস্য, পণ্যের লিখিত ও দৃশ্যমান বিবরণ, গ্রাহকসেবা ও সমস্যা সমাধান, সময়মতো পৌঁছানো, ডেলিভারি মূল্য, দ্রব্য বা অর্থ ফেরত নীতিমালা, বিক্রেতা ও ডেলিভারিম্যানের আচরণ এবং পণ্যের ওয়ারেন্টি সেবা গ্রহীতাদের সন্তুষ্টি-অসন্তুষ্টি নির্ধারণে নিয়ামক ভূমিকা পালন করে।’
গবেষণাপত্রে আরও উল্লেখ করা হয়, সময়ের স্বল্পতা, অবস্থানগত সুবিধা, পণ্যের প্রকরণ ও ভিন্নতা—এ তিনটি কারণে মানুষ অনলাইনে কেনাকাটা করেন। গত পাঁচ বছরে অনলাইনে কেনাকাটা বহুগুণ বেড়েছে। দেশে বর্তমানে ছয় হাজারের বেশি ‘সেলার রেটিংসহ’ সক্রিয় অনলাইন সাইট রয়েছে। ‘মেম্বার রেকর্ড বুক অব মার্কেট প্লেস বাংলাদেশ’-এর তথ্যমতে, দেশে প্রায় ৪৫ হাজার অনলাইন বিক্রেতা আছেন, যাঁরা অল্প কয়েক ধরনের পণ্য বিক্রি করে আসছেন।
অধ্যাপক এস এম ইখতিয়ার আলম, ‘বিদেশে অনলাইন ব্যবস্থার সুফল দেখে দেশে একের পর এক অনলাইন প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠছে। কিন্তু আমাদের দেশের লোকজন তো তাদের মতো না। দেশের অনলাইন প্রতিষ্ঠানগুলো পণ্য বিক্রির নামে প্রতারণা করে যাচ্ছে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৮ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪