ব্যক্তিগতভাবে আমার মনে হয়, যারা প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় বাদ পড়ে, এর একটা বড় অংশই বাদ পড়ে পরিকল্পনামাফিক না পড়া বা অতিরিক্ত পড়ার জন্য। কারণ, অতিরিক্ত পড়ে যেমন সবকিছু মনে রাখা সম্ভব নয়, তেমনি পরিকল্পনা মতো পড়াশোনা না করে পরীক্ষায় ভালো করা সম্ভব না।
আপনাকে সব সময় একটা জিনিস মাথায় রাখতে হবে, সেটা হচ্ছে আপনার পক্ষে সবকিছু পড়া সম্ভব নয়। সুতরাং আপনাকে ‘Investment vs output’-এর চিন্তা করতে হবে। অর্থাৎ, আপনি কোন টপিকসে কতটুকু সময় ব্যয় করলেন আর সেখান থেকে কত মার্ক আউটপুট পাবেন। যেমন ধরুন, আপনাকে বাংলা সমার্থক শব্দের ১ মার্ক পাওয়ার জন্য যে পরিমাণ সময় ব্যয় করতে হবে, সেই একই পরিমাণ সময় আপনি অন্য টপিকসে ব্যয় করে হয়তো ৪-৫ মার্ক তুলতে পারবেন। আরও একটা ব্যাপার হলো, আপনি কতটুকু পড়লেন তার চেয়ে অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ আপনি কতটুকু মনে রাখতে পারলেন। আমি পড়াশোনার ক্ষেত্রে পরিমাণের চেয়ে গুণগত মানকে বেশি গুরুত্বপূর্ণ মনে করি।
আবার অনেক সময় আমরা কঠিন টপিকস একবারে পড়ার চেষ্টা করি। সে ক্ষেত্রে দুটি সমস্যা হয়, প্রথমত মনে থাকে না; দ্বিতীয়ত, পড়ার প্রতি বিরক্তি চলে আসে। তাই বলব, কঠিন টপিকগুলো একবারে না পড়ে অল্প অল্প করে বারবার পড়ুন।
এবার মূল আলোচনায় আসি, কোন অংশ থেকে কতটুকু পড়বেন এবং কোন বিষয়গুলোকে কতটুকু গুরুত্ব দেবেন।
বাংলা
বাংলা ব্যাকরণ অংশ থেকে প্রশ্ন বেশি আসে। তাই ব্যাকরণ অংশটা ভালো করে পড়তে হবে। বিশেষ করে ধ্বনি, বর্ণ, শব্দ, সন্ধি, সমাস, প্রত্যয়, কারক ও বিভক্তি, পদ, উপসর্গ, সমার্থক শব্দ, বিপরীত শব্দ, প্রবাদ প্রবচন, বাগ্ধারা, এককথায় প্রকাশ ইত্যাদি টপিক ভালো করে পড়বেন। ব্যাংক পরীক্ষায় বাংলা সাহিত্য অংশ থেকে তুলনামূলক কম প্রশ্ন হয়। সাহিত্য অংশের আধুনিক যুগটা ভালো করে পড়বেন। বাংলার গোছানো প্রস্তুতির জন্য বিভিন্ন বইয়ের পেছনে না ছুটে যেকোনো একটা প্রকাশনীর বই ভালো করে পড়বেন। প্রিলির জন্য এমপিথ্রি/প্রফেসর/অগ্রদূত বা যেকোনো সিরিজের একটা পূর্ণাঙ্গ বই ভালো করে শেষ করবেন। তাহলে আর কোনো বই পড়া লাগবে না।
সাধারণ জ্ঞান
ব্যাংকের পরীক্ষায় সাম্প্রতিকের পাশাপাশি অর্থনীতি, মুক্তিযুদ্ধ, বাংলাদেশ ও বিশ্বের ভৌগোলিক সীমারেখা, ইতিহাস, ব্যাংকিং টার্ম ইত্যাদির ওপর প্রশ্ন বেশি হয়। তাই নিয়মিত পত্রিকা পড়ুন, সাম্প্রতিক ঘটনা নিয়ে অনেক প্রকাশনীর মাসিক সংখ্যা বের হয়, সেগুলো পড়ুন। বিভিন্ন দেশের মুদ্রা ও কেন্দ্রীয় ব্যাংক, World bank, IMF, ADB, BRICS-সহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক অর্থনৈতিক সংগঠন, বিশ্বের বিভিন্ন দেশ ও চুক্তি, বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ এবং ইতিহাস সম্পর্কে ভালো করে জানুন। এ ছাড়া ব্যাংকিং ও প্রযুক্তি সম্পর্কে জানতে হবে।
পত্রিকার পাশাপাশি পূর্ণাঙ্গ প্রস্তুতির জন্য এমপিথ্রি/প্রফেসর বা অন্য কোনো প্রকাশনীর বই পড়তে পারেন। সাধারণ জ্ঞান অংশ এমসিকিউ আকারে না পড়ে তথ্য আকারে পড়বেন, যাতে লিখিত পরীক্ষায় জন্য আলাদাভাবে সাধারণ জ্ঞান পড়া না লাগে।
ইংরেজি
ইংরেজিতে যারা দুর্বল তাদের জন্য শর্টকাটে ইংরেজিতে ভালো করা কঠিন। এখানে ভালো করতে হলে আপনাকে সময় দিতে হবে এবং উন্নতি একটু ধীরগতিতে হবে। ব্যাংকের পরীক্ষায় প্রায় ৫০ শতাংশ প্রশ্ন vocabulary based হয়। তাই ইংরেজিতে ভালো করতে হলে গ্রামারের পাশাপাশি ভোকাবুলারিও ভালো করে জানতে হবে। ভোকাবুলারি থেকে মিনিং, স্পেলিং, সিনোনিম, অ্যানটোনিম, অ্যানালজির ওপর প্রশ্ন হয়।
ভোকাবুলারির জন্য শুরুতে সাইফুর’স স্টুডেন্ট ভোকাবুলারি (১ হাজার ৫০০-এর মতো শব্দ আছে, যার মধ্যে ৫০ শতাংশ আপনার জানাই আছে) ভালো করে শেষ করতে পারেন। পরবর্তী সময়, সম্ভব হলে আরিফুর রহমানের ‘ব্যাংক ভোকাবুলারি’ ও ‘ডেইলি স্টার এডিটোরিয়াল ভোকাবুলারি’ পড়তে পারেন। আরও ভালো প্রস্তুতির জন্য GRE Word পড়তে পারেন। ভোকাবুলারি নিয়মিত রিভিশন দিতে হবে, তা না হলে মনে রাখতে পারবেন না।
গ্রামারের জন্য বাজারের যেকোনো একটা বই থেকে subject-verb agreement, tense, voice, number, gender, parts of speech, condition, correction, preposition, phrase, clause, suffix, prefix—এগুলো ভালো করে পড়বেন।
গণিত
এ দেশের বেশির ভাগ ছাত্রছাত্রীই গণিতে দুর্বল। গণিতের প্রিপারেশন অনেকটা রেলগাড়ির মতো, যেখানে গতিশীল হতে যেমন সময় লাগে; তেমনি একবার গতিশীল হয়ে গেলে থামানো কঠিন। গণিতে যারা দুর্বল, তারা আগে একাডেমিক বইগুলো ভালো করে শেষ করেন (ষষ্ঠ-নবম)। তারপর বাজারের যেকোনো একটা বই থেকে ব্যাংকের পরীক্ষায় আসা বিগত বছরের ম্যাথগুলো ভালো করে চর্চা করে নেবেন। বিভিন্ন ওয়েবসাইট থেকে যতটা সম্ভব ম্যাথ চর্চা করতে পারেন। এ ছাড়া Bank Math Fighters নামের ফেসবুক গ্রুপ থেকেও ম্যাথ চর্চা করতে পারেন। যারা ক্যালকুলেশনে দুর্বল, তারা নিয়মিত ক্যালকুলেশন চর্চা করুন, দেখবেন আস্তে আস্তে দ্রুত ক্যালকুলেশন করতে পারছেন। শুরুতে শর্টকাটে না গিয়ে আগে ভালো করে ম্যাথ বুঝে নেবেন। কারণ, শুরুতে শর্টকাট ব্যবহার করলে আপনার বেসিক দুর্বল হয়ে পড়বে। অন্যান্য চাকরির পরীক্ষার তুলনায় ব্যাংক পরীক্ষায় গণিত পার্টটা তুলনামূলক কঠিন হয়। তাই এখানে আপনাকে নিখুঁত প্রস্তুতি নিতে হবে।
কম্পিউটার
আইটিতে ভালো করতে হলে প্রথমে বিভিন্ন টপিকস বুঝে ভালো করে পড়তে হবে। তারপর ভালো প্রস্তুতির জন্য বিগত বছরের প্রশ্নগুলো ভালো করে পড়বেন। এ বিষয়ে বাজারের যেকোনো একটা বইয়ের সহযোগিতা নিতে পারেন। সম্ভব হলে বিভিন্ন ওয়েবসাইট থেকে আইটি সম্পর্কিত এমসিকিউ প্রশ্ন পড়তে পারেন। পরিশেষে বলব, দশটা বই একবার করে না পড়ে, একটা বই দশবার করে পড়ুন, সেটা আপনার জন্য বেশি কাজে আসবে।
অনুলিখন: জেলি খাতুন।
ব্যক্তিগতভাবে আমার মনে হয়, যারা প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় বাদ পড়ে, এর একটা বড় অংশই বাদ পড়ে পরিকল্পনামাফিক না পড়া বা অতিরিক্ত পড়ার জন্য। কারণ, অতিরিক্ত পড়ে যেমন সবকিছু মনে রাখা সম্ভব নয়, তেমনি পরিকল্পনা মতো পড়াশোনা না করে পরীক্ষায় ভালো করা সম্ভব না।
আপনাকে সব সময় একটা জিনিস মাথায় রাখতে হবে, সেটা হচ্ছে আপনার পক্ষে সবকিছু পড়া সম্ভব নয়। সুতরাং আপনাকে ‘Investment vs output’-এর চিন্তা করতে হবে। অর্থাৎ, আপনি কোন টপিকসে কতটুকু সময় ব্যয় করলেন আর সেখান থেকে কত মার্ক আউটপুট পাবেন। যেমন ধরুন, আপনাকে বাংলা সমার্থক শব্দের ১ মার্ক পাওয়ার জন্য যে পরিমাণ সময় ব্যয় করতে হবে, সেই একই পরিমাণ সময় আপনি অন্য টপিকসে ব্যয় করে হয়তো ৪-৫ মার্ক তুলতে পারবেন। আরও একটা ব্যাপার হলো, আপনি কতটুকু পড়লেন তার চেয়ে অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ আপনি কতটুকু মনে রাখতে পারলেন। আমি পড়াশোনার ক্ষেত্রে পরিমাণের চেয়ে গুণগত মানকে বেশি গুরুত্বপূর্ণ মনে করি।
আবার অনেক সময় আমরা কঠিন টপিকস একবারে পড়ার চেষ্টা করি। সে ক্ষেত্রে দুটি সমস্যা হয়, প্রথমত মনে থাকে না; দ্বিতীয়ত, পড়ার প্রতি বিরক্তি চলে আসে। তাই বলব, কঠিন টপিকগুলো একবারে না পড়ে অল্প অল্প করে বারবার পড়ুন।
এবার মূল আলোচনায় আসি, কোন অংশ থেকে কতটুকু পড়বেন এবং কোন বিষয়গুলোকে কতটুকু গুরুত্ব দেবেন।
বাংলা
বাংলা ব্যাকরণ অংশ থেকে প্রশ্ন বেশি আসে। তাই ব্যাকরণ অংশটা ভালো করে পড়তে হবে। বিশেষ করে ধ্বনি, বর্ণ, শব্দ, সন্ধি, সমাস, প্রত্যয়, কারক ও বিভক্তি, পদ, উপসর্গ, সমার্থক শব্দ, বিপরীত শব্দ, প্রবাদ প্রবচন, বাগ্ধারা, এককথায় প্রকাশ ইত্যাদি টপিক ভালো করে পড়বেন। ব্যাংক পরীক্ষায় বাংলা সাহিত্য অংশ থেকে তুলনামূলক কম প্রশ্ন হয়। সাহিত্য অংশের আধুনিক যুগটা ভালো করে পড়বেন। বাংলার গোছানো প্রস্তুতির জন্য বিভিন্ন বইয়ের পেছনে না ছুটে যেকোনো একটা প্রকাশনীর বই ভালো করে পড়বেন। প্রিলির জন্য এমপিথ্রি/প্রফেসর/অগ্রদূত বা যেকোনো সিরিজের একটা পূর্ণাঙ্গ বই ভালো করে শেষ করবেন। তাহলে আর কোনো বই পড়া লাগবে না।
সাধারণ জ্ঞান
ব্যাংকের পরীক্ষায় সাম্প্রতিকের পাশাপাশি অর্থনীতি, মুক্তিযুদ্ধ, বাংলাদেশ ও বিশ্বের ভৌগোলিক সীমারেখা, ইতিহাস, ব্যাংকিং টার্ম ইত্যাদির ওপর প্রশ্ন বেশি হয়। তাই নিয়মিত পত্রিকা পড়ুন, সাম্প্রতিক ঘটনা নিয়ে অনেক প্রকাশনীর মাসিক সংখ্যা বের হয়, সেগুলো পড়ুন। বিভিন্ন দেশের মুদ্রা ও কেন্দ্রীয় ব্যাংক, World bank, IMF, ADB, BRICS-সহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক অর্থনৈতিক সংগঠন, বিশ্বের বিভিন্ন দেশ ও চুক্তি, বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ এবং ইতিহাস সম্পর্কে ভালো করে জানুন। এ ছাড়া ব্যাংকিং ও প্রযুক্তি সম্পর্কে জানতে হবে।
পত্রিকার পাশাপাশি পূর্ণাঙ্গ প্রস্তুতির জন্য এমপিথ্রি/প্রফেসর বা অন্য কোনো প্রকাশনীর বই পড়তে পারেন। সাধারণ জ্ঞান অংশ এমসিকিউ আকারে না পড়ে তথ্য আকারে পড়বেন, যাতে লিখিত পরীক্ষায় জন্য আলাদাভাবে সাধারণ জ্ঞান পড়া না লাগে।
ইংরেজি
ইংরেজিতে যারা দুর্বল তাদের জন্য শর্টকাটে ইংরেজিতে ভালো করা কঠিন। এখানে ভালো করতে হলে আপনাকে সময় দিতে হবে এবং উন্নতি একটু ধীরগতিতে হবে। ব্যাংকের পরীক্ষায় প্রায় ৫০ শতাংশ প্রশ্ন vocabulary based হয়। তাই ইংরেজিতে ভালো করতে হলে গ্রামারের পাশাপাশি ভোকাবুলারিও ভালো করে জানতে হবে। ভোকাবুলারি থেকে মিনিং, স্পেলিং, সিনোনিম, অ্যানটোনিম, অ্যানালজির ওপর প্রশ্ন হয়।
ভোকাবুলারির জন্য শুরুতে সাইফুর’স স্টুডেন্ট ভোকাবুলারি (১ হাজার ৫০০-এর মতো শব্দ আছে, যার মধ্যে ৫০ শতাংশ আপনার জানাই আছে) ভালো করে শেষ করতে পারেন। পরবর্তী সময়, সম্ভব হলে আরিফুর রহমানের ‘ব্যাংক ভোকাবুলারি’ ও ‘ডেইলি স্টার এডিটোরিয়াল ভোকাবুলারি’ পড়তে পারেন। আরও ভালো প্রস্তুতির জন্য GRE Word পড়তে পারেন। ভোকাবুলারি নিয়মিত রিভিশন দিতে হবে, তা না হলে মনে রাখতে পারবেন না।
গ্রামারের জন্য বাজারের যেকোনো একটা বই থেকে subject-verb agreement, tense, voice, number, gender, parts of speech, condition, correction, preposition, phrase, clause, suffix, prefix—এগুলো ভালো করে পড়বেন।
গণিত
এ দেশের বেশির ভাগ ছাত্রছাত্রীই গণিতে দুর্বল। গণিতের প্রিপারেশন অনেকটা রেলগাড়ির মতো, যেখানে গতিশীল হতে যেমন সময় লাগে; তেমনি একবার গতিশীল হয়ে গেলে থামানো কঠিন। গণিতে যারা দুর্বল, তারা আগে একাডেমিক বইগুলো ভালো করে শেষ করেন (ষষ্ঠ-নবম)। তারপর বাজারের যেকোনো একটা বই থেকে ব্যাংকের পরীক্ষায় আসা বিগত বছরের ম্যাথগুলো ভালো করে চর্চা করে নেবেন। বিভিন্ন ওয়েবসাইট থেকে যতটা সম্ভব ম্যাথ চর্চা করতে পারেন। এ ছাড়া Bank Math Fighters নামের ফেসবুক গ্রুপ থেকেও ম্যাথ চর্চা করতে পারেন। যারা ক্যালকুলেশনে দুর্বল, তারা নিয়মিত ক্যালকুলেশন চর্চা করুন, দেখবেন আস্তে আস্তে দ্রুত ক্যালকুলেশন করতে পারছেন। শুরুতে শর্টকাটে না গিয়ে আগে ভালো করে ম্যাথ বুঝে নেবেন। কারণ, শুরুতে শর্টকাট ব্যবহার করলে আপনার বেসিক দুর্বল হয়ে পড়বে। অন্যান্য চাকরির পরীক্ষার তুলনায় ব্যাংক পরীক্ষায় গণিত পার্টটা তুলনামূলক কঠিন হয়। তাই এখানে আপনাকে নিখুঁত প্রস্তুতি নিতে হবে।
কম্পিউটার
আইটিতে ভালো করতে হলে প্রথমে বিভিন্ন টপিকস বুঝে ভালো করে পড়তে হবে। তারপর ভালো প্রস্তুতির জন্য বিগত বছরের প্রশ্নগুলো ভালো করে পড়বেন। এ বিষয়ে বাজারের যেকোনো একটা বইয়ের সহযোগিতা নিতে পারেন। সম্ভব হলে বিভিন্ন ওয়েবসাইট থেকে আইটি সম্পর্কিত এমসিকিউ প্রশ্ন পড়তে পারেন। পরিশেষে বলব, দশটা বই একবার করে না পড়ে, একটা বই দশবার করে পড়ুন, সেটা আপনার জন্য বেশি কাজে আসবে।
অনুলিখন: জেলি খাতুন।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪