খুলনা ও কয়রা প্রতিনিধি
কয়রার বামিয়া গ্রামে আর্থিক লেনদেন ও পরকীয়া সম্পর্কের জেরে বাবা-মা ও মেয়ে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। এ মামলার অন্যতম আসামি আব্দুর রশিদ গাজী আদালতে এ স্বীকারোক্তি দিয়েছেন। গতকাল সোমবার দুপুরে সংবাদ সম্মেলনে পুলিশ সুপার মোহাম্মাদ মাহবুব হাসান তাঁর কার্যালয়ে এসব কথা বলেন।
পুলিশ সুপার বলেন, ট্রিপল হত্যাকাণ্ডের অন্যতম আসামি আব্দুর রশিদ গাজী। আরও ছয় আসামি বিভিন্ন মেয়াদে রিমান্ডে রয়েছে। তিনি বলেন, রশিদ গাজী খুব চতুর। একেক সময় একেক তথ্য উপাত্ত দিচ্ছেন। হত্যাকাণ্ডের পর থেকে তিনি পলাতক ছিলেন। টিম ওয়ার্ক ও প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে তাকে ৮ জানুয়ারি যশোরের অভয়নগর থেকে আটক করা হয়। হত্যাকাণ্ডের ব্যাপারে আদালতে তিনি ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। তার স্বীকারোক্তি মোতাবেক এ মামলায় আরও সাতজনকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
তারা হলেন-মো. সাইফুল ইসলাম বাবলু (৪৫), আল-আমিন হোসেন (৩৪), আসলাম সর্দার (৪৭), আব্দুল ওহাব হক (৫৭), তাসলিমা (৪৭), শামিমুল ইসলাম অঞ্জন (৫০), মোস্তফা কামাল (৩২)।
স্বীকারোক্তিতে রশিদ জানিয়েছে, মামলার অপর আসামি জিয়া ও রাজিয়া সুলতানার অবৈধ সম্পর্কে বাধা দেওয়ায় হাবিবকে দুনিয়া থেকে সরিয়ে দেওয়ার জন্য পরিকল্পনা করা হয়। ওই দিন রাত ১২টার দিকে জিয়া ও সামসুর নেতৃত্বে একদল সন্ত্রাসী হাবিব, তার স্ত্রী বিউটি ও কন্যা হাবিবা সুলতানা টুনির হাত পা বেঁধে ফেলে। পরে স্ত্রী ও কন্যাকে ধর্ষণ করে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করে পানিতে ফেলে দেয়। হত্যাকাণ্ডের সময় ছয়জন আসামি ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিলেন। জিয়া ও রাজিয়া নিহতদের প্রতিবেশী। এ দুজন আগে থেকেই কারাগারে আছেন।
পুলিশ সুপার আরও জানান, নিহত হাবিবুরের সঙ্গে অন্য আসামিদের আর্থিক লেনদেন ছিল। এটাও হত্যার একটি কারণ। হত্যাকাণ্ডের পর তাদের পানিতে ফেলে দেওয়ার কারণে ধর্ষণের আলামত নষ্ট হয়ে যায়। মামলার অন্য আসামিদের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। তাদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে খুব দ্রুত সময়ের মধ্যে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করা হবে।
উল্লেখ্য, গত বছরের ২৫ অক্টোবর রাত ৯টা থেকে পরেরদিন সকাল সাড়ে ৮টার মধ্যে তাদের হত্যা করা হয়। ২৬ অক্টোবর স্থানীয় আব্দুল মাজেদের বাড়ির পাশে একটি পুকুর থেকে ভাসমান অবস্থায় হাবিবুর রহমান, তার স্ত্রী বিউটি ও কন্যা হাবিবা সুলতানা টুনির (১২) লাশ উদ্ধার করা হয়। পরে নিহতের স্বজন কোহিনুর বেগম থানায় অজ্ঞাতনামা আসামিদের বিরুদ্ধে থানায় মামলা করে।
কয়রার বামিয়া গ্রামে আর্থিক লেনদেন ও পরকীয়া সম্পর্কের জেরে বাবা-মা ও মেয়ে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। এ মামলার অন্যতম আসামি আব্দুর রশিদ গাজী আদালতে এ স্বীকারোক্তি দিয়েছেন। গতকাল সোমবার দুপুরে সংবাদ সম্মেলনে পুলিশ সুপার মোহাম্মাদ মাহবুব হাসান তাঁর কার্যালয়ে এসব কথা বলেন।
পুলিশ সুপার বলেন, ট্রিপল হত্যাকাণ্ডের অন্যতম আসামি আব্দুর রশিদ গাজী। আরও ছয় আসামি বিভিন্ন মেয়াদে রিমান্ডে রয়েছে। তিনি বলেন, রশিদ গাজী খুব চতুর। একেক সময় একেক তথ্য উপাত্ত দিচ্ছেন। হত্যাকাণ্ডের পর থেকে তিনি পলাতক ছিলেন। টিম ওয়ার্ক ও প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে তাকে ৮ জানুয়ারি যশোরের অভয়নগর থেকে আটক করা হয়। হত্যাকাণ্ডের ব্যাপারে আদালতে তিনি ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। তার স্বীকারোক্তি মোতাবেক এ মামলায় আরও সাতজনকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
তারা হলেন-মো. সাইফুল ইসলাম বাবলু (৪৫), আল-আমিন হোসেন (৩৪), আসলাম সর্দার (৪৭), আব্দুল ওহাব হক (৫৭), তাসলিমা (৪৭), শামিমুল ইসলাম অঞ্জন (৫০), মোস্তফা কামাল (৩২)।
স্বীকারোক্তিতে রশিদ জানিয়েছে, মামলার অপর আসামি জিয়া ও রাজিয়া সুলতানার অবৈধ সম্পর্কে বাধা দেওয়ায় হাবিবকে দুনিয়া থেকে সরিয়ে দেওয়ার জন্য পরিকল্পনা করা হয়। ওই দিন রাত ১২টার দিকে জিয়া ও সামসুর নেতৃত্বে একদল সন্ত্রাসী হাবিব, তার স্ত্রী বিউটি ও কন্যা হাবিবা সুলতানা টুনির হাত পা বেঁধে ফেলে। পরে স্ত্রী ও কন্যাকে ধর্ষণ করে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করে পানিতে ফেলে দেয়। হত্যাকাণ্ডের সময় ছয়জন আসামি ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিলেন। জিয়া ও রাজিয়া নিহতদের প্রতিবেশী। এ দুজন আগে থেকেই কারাগারে আছেন।
পুলিশ সুপার আরও জানান, নিহত হাবিবুরের সঙ্গে অন্য আসামিদের আর্থিক লেনদেন ছিল। এটাও হত্যার একটি কারণ। হত্যাকাণ্ডের পর তাদের পানিতে ফেলে দেওয়ার কারণে ধর্ষণের আলামত নষ্ট হয়ে যায়। মামলার অন্য আসামিদের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। তাদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে খুব দ্রুত সময়ের মধ্যে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করা হবে।
উল্লেখ্য, গত বছরের ২৫ অক্টোবর রাত ৯টা থেকে পরেরদিন সকাল সাড়ে ৮টার মধ্যে তাদের হত্যা করা হয়। ২৬ অক্টোবর স্থানীয় আব্দুল মাজেদের বাড়ির পাশে একটি পুকুর থেকে ভাসমান অবস্থায় হাবিবুর রহমান, তার স্ত্রী বিউটি ও কন্যা হাবিবা সুলতানা টুনির (১২) লাশ উদ্ধার করা হয়। পরে নিহতের স্বজন কোহিনুর বেগম থানায় অজ্ঞাতনামা আসামিদের বিরুদ্ধে থানায় মামলা করে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪