দেওয়ানগঞ্জ (জামালপুর) প্রতিনিধি
জামালপুরের দেওয়ানগঞ্জে চিকাজানী ইউনিয়নের পশ্চিম কাজলাপাড়া এলাকার সেতুটি সাধারণ মানুষের কোনো কাজে আসছে না। প্রায় ১২ বছর আগে সেতুটির দুপাশের সড়ক বন্যায় ভেঙে যায়। এরপর আর সড়ক সংস্কার হয়নি। ফলে এক যুগ ধরে মন্ডলবাজার থেকে চর ডাকাতিয়া সড়কে সেতুটি চলাচলের অনুপযোগী।
সরেজমিনে দেখা গেছে সেতুর দুপাশের মাটি বন্যায় সরে গিয়ে ছোট খালের সৃষ্টি হয়েছে। বর্ষাকাল ছাড়াও বৃষ্টি হলেই ওই খালে পানি জমে। তবে সেতুর দুপাশের অ্যাপ্রোচ সড়ক না থাকায় ওই সড়কে যাতায়াতকারীদের স্থানীয় বাজার এবং জেলা ও উপজেলা সদরে যাতায়াত করতে ভোগান্তিতে পড়তে হয়।
উপজেলা এলজিইডি অফিস সূত্রে জানা যায়, ২০০০ সালে জেলা পরিষদের অর্থায়নে সেতুটি নির্মাণ করা হয়। এর দৈর্ঘ্য ২৪ মিটার। এতে খরচ হয় প্রায় ২০ লাখ টাকা। পরবর্তী সময়ে ২০০৮ সালের বন্যায় সেতুর দুপাশের অ্যাপ্রোচ সড়ক ভেঙে যায়। এরপর থেকে দুপাশে সংযোগ সড়কহীন সেতুটি কোনো কাজে আসছে না এলাকাবাসীর।
বর্ষা মৌসুমে ওই সেতুর নিচের খালের পানিতে সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। স্থানীয় বাসিন্দা নজরুল ইসলাম জানান, বর্ষা মৌসুমে এই অঞ্চলের মানুষদের নৌকায় পারাপার হতে হয়।
দেওয়ানগঞ্জ উপজেলা সদরের আহমদ আলী মহিলা দাখিল মাদ্রাসার অষ্টম শ্রেণির ছাত্রী মরিয়ম আক্তার বলে, ছোটবেলা থেকেই দেখছি সেতুটি অকেজো।
স্থানীয় কৃষক আজহার উদ্দিন বলেন, বর্ষার সময় এ অঞ্চলের কৃষিপণ্য পরিবহন করতে গিয়ে দুর্ভোগে পড়তে হয়।
চিকাজানী ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মমতাজ উদ্দিন আহম্মেদ বলেন, বিষয়টি এলজিইডি কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। তাঁরা বলেছেন, এটি তাঁদের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হয়নি। এ কারণে তারা কিছু করতে পারছেন না।
উপজেলা এলজিইডি প্রকৌশলী মো. তোফায়েল আহম্মেদ জানান, সেতুর দুপাশে অ্যাপ্রোচ সড়ক নির্মাণ নিয়ে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলবেন তিনি।
জামালপুরের দেওয়ানগঞ্জে চিকাজানী ইউনিয়নের পশ্চিম কাজলাপাড়া এলাকার সেতুটি সাধারণ মানুষের কোনো কাজে আসছে না। প্রায় ১২ বছর আগে সেতুটির দুপাশের সড়ক বন্যায় ভেঙে যায়। এরপর আর সড়ক সংস্কার হয়নি। ফলে এক যুগ ধরে মন্ডলবাজার থেকে চর ডাকাতিয়া সড়কে সেতুটি চলাচলের অনুপযোগী।
সরেজমিনে দেখা গেছে সেতুর দুপাশের মাটি বন্যায় সরে গিয়ে ছোট খালের সৃষ্টি হয়েছে। বর্ষাকাল ছাড়াও বৃষ্টি হলেই ওই খালে পানি জমে। তবে সেতুর দুপাশের অ্যাপ্রোচ সড়ক না থাকায় ওই সড়কে যাতায়াতকারীদের স্থানীয় বাজার এবং জেলা ও উপজেলা সদরে যাতায়াত করতে ভোগান্তিতে পড়তে হয়।
উপজেলা এলজিইডি অফিস সূত্রে জানা যায়, ২০০০ সালে জেলা পরিষদের অর্থায়নে সেতুটি নির্মাণ করা হয়। এর দৈর্ঘ্য ২৪ মিটার। এতে খরচ হয় প্রায় ২০ লাখ টাকা। পরবর্তী সময়ে ২০০৮ সালের বন্যায় সেতুর দুপাশের অ্যাপ্রোচ সড়ক ভেঙে যায়। এরপর থেকে দুপাশে সংযোগ সড়কহীন সেতুটি কোনো কাজে আসছে না এলাকাবাসীর।
বর্ষা মৌসুমে ওই সেতুর নিচের খালের পানিতে সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। স্থানীয় বাসিন্দা নজরুল ইসলাম জানান, বর্ষা মৌসুমে এই অঞ্চলের মানুষদের নৌকায় পারাপার হতে হয়।
দেওয়ানগঞ্জ উপজেলা সদরের আহমদ আলী মহিলা দাখিল মাদ্রাসার অষ্টম শ্রেণির ছাত্রী মরিয়ম আক্তার বলে, ছোটবেলা থেকেই দেখছি সেতুটি অকেজো।
স্থানীয় কৃষক আজহার উদ্দিন বলেন, বর্ষার সময় এ অঞ্চলের কৃষিপণ্য পরিবহন করতে গিয়ে দুর্ভোগে পড়তে হয়।
চিকাজানী ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মমতাজ উদ্দিন আহম্মেদ বলেন, বিষয়টি এলজিইডি কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। তাঁরা বলেছেন, এটি তাঁদের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হয়নি। এ কারণে তারা কিছু করতে পারছেন না।
উপজেলা এলজিইডি প্রকৌশলী মো. তোফায়েল আহম্মেদ জানান, সেতুর দুপাশে অ্যাপ্রোচ সড়ক নির্মাণ নিয়ে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলবেন তিনি।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
২ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪