নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সাকিব আল হাসান, মাহমুদউল্লাহ ও মুশফিকুর রহিমের মতো তিন সিনিয়র ক্রিকেটারকে বিশ্রাম দিয়ে জিম্বাবুয়ে সফরের দল ঘোষণা করেছিল বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। নতুন এই টি-টোয়েন্টি দল জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ৩-০ ব্যবধানে সিরিজ হারলেও হতাশ হবেন না বলে জানিয়েছিলেন টিম ডিরেক্টর খালেদ মাহমুদ সুজন।
পরিসংখ্যান-রেকর্ড, ক্রিকেটারদের প্রতি অগাধ আস্থা আর আত্মবিশ্বাস থেকেই হয়তো গত সপ্তাহে কথাটা বলেছিলেন সুজন। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে কখনো টি-টোয়েন্টি সিরিজ হারেনি বাংলাদেশ। এবারও সেই সাফল্যের ধারাবাহিকতা থাকবে, এমন আশা ছিল তাঁর। কিন্তু দেখা গেল উল্টো ছবি। স্বাগতিকদের কাছে ২-১ ব্যবধানে সিরিজ হেরেছে বাংলাদেশ। দলের এই ফল মানতে পারছেন না খোদ সুজন।
সিরিজ হেরে ক্রিকেটারদের ওপর ভীষণ হতাশ সুজন। গতকাল হারারেতে তিনি সাংবাদিকদের বলেছেন, ‘খুব হতাশ। পুরোপুরি ক্রিকেটারদের দোষ দেব। তাদের প্রয়োগ সম্পূর্ণ ভুল ছিল।’ ক্রিকেটারদের মধ্যে সাহসী ক্রিকেটের ঘাটতি দেখছেন সুজন। টপ অর্ডার ব্যাটাররা দলে জায়গা ধরে রাখতে খেলেছেন বলে মনে করেন তিনি, ‘জানি যে আমাদের (ওভারে) ১০-১২ রান করে লাগবে, তবু আমরা ওভারে ৬-৭ করে নিচ্ছি। কাউকে দেখলাম না, ছয় মারার চেষ্টা করেছে। সবাই ২-১ করে নিয়েছে। নিজের জায়গা ধরে রাখতে একটা মোটামুটি রান করে নিজেকে নিরাপদ রাখলাম।’ হতাশা লুকাননি বিসিবির ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগের প্রধান জালাল ইউনুসও। গতকাল আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেছেন, ‘টি-টোয়েন্টি খেলার মতো আমাদের খুব বেশি ব্যাটার নেই। টি-টোয়েন্টি ব্যাটিংয়েরই খেলা। পাওয়ার শট খেলতেই হবে এখানে।’
বিসিবির প্রধান নির্বাচক মিনহাজুল আবেদীন নান্নুও নির্দিষ্ট করে কাঠগড়ায় তুললেন দলের ব্যাটারদের। গতকাল আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেছেন, ‘জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ১৫৬ তাড়া করতে পারি না। কী ব্যাটিং করেছি আমরা? নাসুম (আহমেদ) ওভারে যতই ৩৪ রান দিক, তবু ওদের স্কোর ১৫৬ রানের বেশি হয়নি। উইকেট ভালো ছিল। কেন ভালো করতে পারছি না, বুঝতে পারছি না। খেলোয়াড়েরাই ভালো বলতে পারবে। এত ম্যাচ খেলা খেলোয়াড়। সবাই তো অভিজ্ঞ। সবাইকে ভালো সুযোগ দিচ্ছি আমরা।’
নান্নুর মতো দল গঠনে ভুল দেখছেন না সুজনও। তাঁর যুক্তি, ‘তারা সবাই ঘরোয়া ক্রিকেটে ভালো করা ক্রিকেটার। পারফর্ম করেই এখানে এসেছে। মুনিম শাহরিয়ার, পারভেজ হোসেন ইমন, দুজনই ঘরোয়া টি-টোয়েন্টিতে ভালো করা খেলোয়াড়। সেরা পারফর্মারদেরই তো নিয়ে এসেছি। এখন যদি ভালো না করে, তাহলে কী আর করার থাকে।’ টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে বাংলাদেশ দলের টপ অর্ডার ব্যাটারদের এমন মনোভাব বজায় থাকলে ভবিষ্যতেও ধারাবাহিক ব্যর্থ হওয়ার আশঙ্কা দেখছেন সুজন। তিনি বলেছেন, ‘আপনি যদি ১০০, ৯০ কিংবা ১১০ স্ট্রাইকরেটে ব্যাটিং করেন, তাহলে এখানে (টি-টোয়েন্টি) জিততে পারবেন না।’
টি-টোয়েন্টির হতাশা কাটিয়ে ওঠার সুযোগ আপাতত বাংলাদেশ পাচ্ছে ওয়ানডে সিরিজে। এই সংস্করণে ধারাবাহিক ভালো করা বাংলাদেশ জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম ওয়ানডে খেলবে আগামীকাল। তামিম ইকবালের নেতৃত্বে ওয়ানডে সিরিজ জিতলেও টি-টোয়েন্টির ব্যর্থতা কিন্তু দূরে সরিয়ে রাখার সুযোগ নেই। এরপর বাংলাদেশ টানা খেলবে ২০ ওভারের সংস্করণেই। এর মধ্যে আছে এশিয়া কাপ ও টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ।
সাকিব আল হাসান, মাহমুদউল্লাহ ও মুশফিকুর রহিমের মতো তিন সিনিয়র ক্রিকেটারকে বিশ্রাম দিয়ে জিম্বাবুয়ে সফরের দল ঘোষণা করেছিল বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। নতুন এই টি-টোয়েন্টি দল জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ৩-০ ব্যবধানে সিরিজ হারলেও হতাশ হবেন না বলে জানিয়েছিলেন টিম ডিরেক্টর খালেদ মাহমুদ সুজন।
পরিসংখ্যান-রেকর্ড, ক্রিকেটারদের প্রতি অগাধ আস্থা আর আত্মবিশ্বাস থেকেই হয়তো গত সপ্তাহে কথাটা বলেছিলেন সুজন। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে কখনো টি-টোয়েন্টি সিরিজ হারেনি বাংলাদেশ। এবারও সেই সাফল্যের ধারাবাহিকতা থাকবে, এমন আশা ছিল তাঁর। কিন্তু দেখা গেল উল্টো ছবি। স্বাগতিকদের কাছে ২-১ ব্যবধানে সিরিজ হেরেছে বাংলাদেশ। দলের এই ফল মানতে পারছেন না খোদ সুজন।
সিরিজ হেরে ক্রিকেটারদের ওপর ভীষণ হতাশ সুজন। গতকাল হারারেতে তিনি সাংবাদিকদের বলেছেন, ‘খুব হতাশ। পুরোপুরি ক্রিকেটারদের দোষ দেব। তাদের প্রয়োগ সম্পূর্ণ ভুল ছিল।’ ক্রিকেটারদের মধ্যে সাহসী ক্রিকেটের ঘাটতি দেখছেন সুজন। টপ অর্ডার ব্যাটাররা দলে জায়গা ধরে রাখতে খেলেছেন বলে মনে করেন তিনি, ‘জানি যে আমাদের (ওভারে) ১০-১২ রান করে লাগবে, তবু আমরা ওভারে ৬-৭ করে নিচ্ছি। কাউকে দেখলাম না, ছয় মারার চেষ্টা করেছে। সবাই ২-১ করে নিয়েছে। নিজের জায়গা ধরে রাখতে একটা মোটামুটি রান করে নিজেকে নিরাপদ রাখলাম।’ হতাশা লুকাননি বিসিবির ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগের প্রধান জালাল ইউনুসও। গতকাল আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেছেন, ‘টি-টোয়েন্টি খেলার মতো আমাদের খুব বেশি ব্যাটার নেই। টি-টোয়েন্টি ব্যাটিংয়েরই খেলা। পাওয়ার শট খেলতেই হবে এখানে।’
বিসিবির প্রধান নির্বাচক মিনহাজুল আবেদীন নান্নুও নির্দিষ্ট করে কাঠগড়ায় তুললেন দলের ব্যাটারদের। গতকাল আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেছেন, ‘জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ১৫৬ তাড়া করতে পারি না। কী ব্যাটিং করেছি আমরা? নাসুম (আহমেদ) ওভারে যতই ৩৪ রান দিক, তবু ওদের স্কোর ১৫৬ রানের বেশি হয়নি। উইকেট ভালো ছিল। কেন ভালো করতে পারছি না, বুঝতে পারছি না। খেলোয়াড়েরাই ভালো বলতে পারবে। এত ম্যাচ খেলা খেলোয়াড়। সবাই তো অভিজ্ঞ। সবাইকে ভালো সুযোগ দিচ্ছি আমরা।’
নান্নুর মতো দল গঠনে ভুল দেখছেন না সুজনও। তাঁর যুক্তি, ‘তারা সবাই ঘরোয়া ক্রিকেটে ভালো করা ক্রিকেটার। পারফর্ম করেই এখানে এসেছে। মুনিম শাহরিয়ার, পারভেজ হোসেন ইমন, দুজনই ঘরোয়া টি-টোয়েন্টিতে ভালো করা খেলোয়াড়। সেরা পারফর্মারদেরই তো নিয়ে এসেছি। এখন যদি ভালো না করে, তাহলে কী আর করার থাকে।’ টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে বাংলাদেশ দলের টপ অর্ডার ব্যাটারদের এমন মনোভাব বজায় থাকলে ভবিষ্যতেও ধারাবাহিক ব্যর্থ হওয়ার আশঙ্কা দেখছেন সুজন। তিনি বলেছেন, ‘আপনি যদি ১০০, ৯০ কিংবা ১১০ স্ট্রাইকরেটে ব্যাটিং করেন, তাহলে এখানে (টি-টোয়েন্টি) জিততে পারবেন না।’
টি-টোয়েন্টির হতাশা কাটিয়ে ওঠার সুযোগ আপাতত বাংলাদেশ পাচ্ছে ওয়ানডে সিরিজে। এই সংস্করণে ধারাবাহিক ভালো করা বাংলাদেশ জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম ওয়ানডে খেলবে আগামীকাল। তামিম ইকবালের নেতৃত্বে ওয়ানডে সিরিজ জিতলেও টি-টোয়েন্টির ব্যর্থতা কিন্তু দূরে সরিয়ে রাখার সুযোগ নেই। এরপর বাংলাদেশ টানা খেলবে ২০ ওভারের সংস্করণেই। এর মধ্যে আছে এশিয়া কাপ ও টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪