জসিম উদ্দিন, নীলফামারী
ঢাকার মুখ্য বিচারিক হাকিম (সিএমএম) আদালত চত্বর থেকে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত দুই জঙ্গিকে ছিনিয়ে নেওয়ার পর সারা দেশে উচ্চ সতর্কতা (রেড অ্যালার্ট) জারি করা হয়েছে। এর মধ্যে দেশের সব আদালতে নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশনাও দেওয়া হয়েছে। তবে নীলফামারীর আদালতপাড়ায় বাড়তি কোনো নিরাপত্তাব্যবস্থা দেখা যায়নি।
গতকাল মঙ্গলবার বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত ঘুরে জেলা ও দায়রা জজ আদালত চত্বরে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অতিরিক্ত তৎপরতা চোখে পড়েনি। সেখানে দেখা গেছে, খোলা মূল ফটক দিয়ে বিচারপ্রার্থীসহ সাধারণ লোকজন অবাধে যাতায়াত করছেন। এ সময় একটি খালি ট্রাক্টরকে আদালত চত্বর থেকে বের হতে দেখা যায়।
আদালতের মূল ভবনের প্রবেশদ্বার, বারান্দায় মানুষের অবাধ চলাচল থাকলেও বাড়তি কোনো নিরাপত্তারক্ষী কিংবা পুলিশ সদস্য ছিল না। এজলাসগুলোর সামনে বিচারপ্রার্থী ও সাধারণ মানুষদের জটলা ছিল সাধারণ দিনের মতোই। এ ছাড়া আদালত চত্বরে ফেরিওয়ালা ও ভ্রাম্যমাণ দোকানদারদের বিচরণ ছিল স্বাভাবিক দিনের মতোই। মূল ফটকের ভেতরে মালামালের পসরা সাজিয়ে বসে থাকতে দেখা গেছে তাঁদের।
এ বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে জেলা জজ আদালতের প্রশাসনিক কর্মকর্তা মুহাম্মদ নূর আমীন বলেন, বাড়তি কোনো নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়নি। তবে সবাই সজাগ আছেন। আদালতে বাড়তি নিরাপত্তার বিষয়ে পুলিশের সঙ্গে কথা হয়েছে। এ বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে পরামর্শ করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানান তিনি।
জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, গোটা জেলায় সতর্ক অবস্থানে থেকে পুলিশ কাজ করছে। এ ছাড়া গোয়েন্দা তৎপরতা ও নজরদারি বাড়ানো হয়েছে।
প্রসঙ্গত, মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত দুই জঙ্গি মইনুল হাসান শামীম ও আবু সিদ্দিক সোহেল ওরফে সাকিবকে একটি মামলায় গত রোববার বেলা পৌনে একটার দিকে ঢাকার সিএমএম আদালতে হাজির করা হয়। হাজিরা শেষে পুলিশ সদস্যরা তাঁদের নিয়ে আদালত চত্বর ছেড়ে যাচ্ছিলেন। এ সময় ওত পেতে থাকা অন্য জঙ্গিরা পুলিশের চোখে-মুখে স্প্রে করে শামীম ও সাকিবকে ছিনিয়ে নিয়ে যান।
এই দুজন ২০১৫ সালে বিজ্ঞানমনস্ক লেখক ও ব্লগার অভিজিৎ রায় এবং জাগৃতি প্রকাশনীর স্বত্বাধিকারী ফয়সল আরেফিন দীপন হত্যা মামলার মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি। তাঁদের গ্রেপ্তার করতে অভিযান শুরু করেছে পুলিশ। তাঁদের ধরার জন্য ১০ লাখ করে ২০ লাখ টাকা পুরস্কার ঘোষণা করা হয়েছে, পাশাপাশি দেশজুড়ে রেড অ্যালার্ট জারি করা হয়েছে।
ঢাকার মুখ্য বিচারিক হাকিম (সিএমএম) আদালত চত্বর থেকে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত দুই জঙ্গিকে ছিনিয়ে নেওয়ার পর সারা দেশে উচ্চ সতর্কতা (রেড অ্যালার্ট) জারি করা হয়েছে। এর মধ্যে দেশের সব আদালতে নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশনাও দেওয়া হয়েছে। তবে নীলফামারীর আদালতপাড়ায় বাড়তি কোনো নিরাপত্তাব্যবস্থা দেখা যায়নি।
গতকাল মঙ্গলবার বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত ঘুরে জেলা ও দায়রা জজ আদালত চত্বরে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অতিরিক্ত তৎপরতা চোখে পড়েনি। সেখানে দেখা গেছে, খোলা মূল ফটক দিয়ে বিচারপ্রার্থীসহ সাধারণ লোকজন অবাধে যাতায়াত করছেন। এ সময় একটি খালি ট্রাক্টরকে আদালত চত্বর থেকে বের হতে দেখা যায়।
আদালতের মূল ভবনের প্রবেশদ্বার, বারান্দায় মানুষের অবাধ চলাচল থাকলেও বাড়তি কোনো নিরাপত্তারক্ষী কিংবা পুলিশ সদস্য ছিল না। এজলাসগুলোর সামনে বিচারপ্রার্থী ও সাধারণ মানুষদের জটলা ছিল সাধারণ দিনের মতোই। এ ছাড়া আদালত চত্বরে ফেরিওয়ালা ও ভ্রাম্যমাণ দোকানদারদের বিচরণ ছিল স্বাভাবিক দিনের মতোই। মূল ফটকের ভেতরে মালামালের পসরা সাজিয়ে বসে থাকতে দেখা গেছে তাঁদের।
এ বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে জেলা জজ আদালতের প্রশাসনিক কর্মকর্তা মুহাম্মদ নূর আমীন বলেন, বাড়তি কোনো নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়নি। তবে সবাই সজাগ আছেন। আদালতে বাড়তি নিরাপত্তার বিষয়ে পুলিশের সঙ্গে কথা হয়েছে। এ বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে পরামর্শ করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানান তিনি।
জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, গোটা জেলায় সতর্ক অবস্থানে থেকে পুলিশ কাজ করছে। এ ছাড়া গোয়েন্দা তৎপরতা ও নজরদারি বাড়ানো হয়েছে।
প্রসঙ্গত, মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত দুই জঙ্গি মইনুল হাসান শামীম ও আবু সিদ্দিক সোহেল ওরফে সাকিবকে একটি মামলায় গত রোববার বেলা পৌনে একটার দিকে ঢাকার সিএমএম আদালতে হাজির করা হয়। হাজিরা শেষে পুলিশ সদস্যরা তাঁদের নিয়ে আদালত চত্বর ছেড়ে যাচ্ছিলেন। এ সময় ওত পেতে থাকা অন্য জঙ্গিরা পুলিশের চোখে-মুখে স্প্রে করে শামীম ও সাকিবকে ছিনিয়ে নিয়ে যান।
এই দুজন ২০১৫ সালে বিজ্ঞানমনস্ক লেখক ও ব্লগার অভিজিৎ রায় এবং জাগৃতি প্রকাশনীর স্বত্বাধিকারী ফয়সল আরেফিন দীপন হত্যা মামলার মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি। তাঁদের গ্রেপ্তার করতে অভিযান শুরু করেছে পুলিশ। তাঁদের ধরার জন্য ১০ লাখ করে ২০ লাখ টাকা পুরস্কার ঘোষণা করা হয়েছে, পাশাপাশি দেশজুড়ে রেড অ্যালার্ট জারি করা হয়েছে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪