কক্সবাজার প্রতিনিধি
কক্সবাজার জেলা পরিষদ নির্বাচনে দুই ‘বিদ্রোহী’ চেয়ারম্যান পদপ্রার্থীকে চাপে ফেলেও বাগে আনতে পারেনি আওয়ামী লীগ। গতকাল শনিবার প্রচার-প্রচারণার শেষ দিনেও তাঁরা মাঠ চষে বেড়িয়েছেন। চেয়ারম্যান ও সদস্য প্রার্থীরা শেষ মুহূর্তের প্রচারে ব্যস্ত সময় কাটিয়েছেন।
গত শুক্রবার রাতে জেলা আওয়ামী লীগ শহরের একটি হোটেলে জনপ্রতিনিধিদের নিয়ে এক মতবিনিময় সভার আয়োজন করে। এতে দলের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক প্রধান অতিথি ছিলেন।
জাহাঙ্গীর কবির নানক দলের মনোনীত চেয়ারম্যান প্রার্থী মোস্তাক আহমদ চৌধুরীর পক্ষে ভোট চেয়ে জনপ্রতিনিধিদের উদ্দেশে বলেন, দলের মনোনয়নে চেয়ারম্যান ও মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন। দলীয় প্রার্থীকে জেতাতে কাজ করুন। না হয় ভবিষ্যতে মনোনয়নবঞ্চিত হবেন।
যাঁরা দলের সিদ্ধান্ত না মেনে প্রার্থী হয়েছেন এবং বিদ্রোহী প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন, তাঁদের বিরুদ্ধে কঠোর সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়ার হুঁশিয়ারি দেন তিনি।
অবশ্য এ নির্বাচনে কক্সবাজার আওয়ামী লীগের দ্বন্দ্ব আবারও মাথাচাড়া দিয়েছে বলে মনে করেন নেতারা। দলের প্রভাবশালী কয়েকজন নেতা গোপনে দলীয় প্রার্থীর বিরোধিতা করছেন।
দলীয় প্রার্থী মোস্তাক আহমদ চৌধুরী ছাড়াও এবার বিদ্রোহী প্রার্থী হয়েছেন জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সহসভাপতি শাহীনুল হক মার্শাল ও জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য নুরুল আবছার। তাঁদের মধ্যে মার্শাল ও তাঁর তিন ভাইয়ের বিরুদ্ধে মোস্তাক আহমদ চৌধুরী দলীয় সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বরাবর লিখিত অভিযোগ করেন। মার্শালের বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ তুলে তিন দিন আগে তিনি নির্বাচন বর্জন করার ঘোষণা দেন।
গতকাল শনিবার দুপুরে মোস্তাক আহমদ চৌধুরী নিজের জয়ের ব্যাপারে আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, দলের সিদ্ধান্ত না মেনে যাঁরা নির্বাচন করছেন, তাঁদের শুভ বুদ্ধির উদয় হোক।
বিদ্রোহী চেয়ারম্যান প্রার্থী শাহীনুল হক মার্শালও জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী। তিনি বলেন, ‘এ নির্বাচনে আমার নিশ্চিত জয় ঠেকাতে রাজনৈতিক প্রভাব কাটানো হচ্ছে। নির্বাচনে কোনো অনিয়ম হলে জনগণ নিয়ে প্রতিরোধ করা হবে।
জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও কক্সবাজার পৌরসভার মেয়র মুজিবুর রহমান বলেন, দলের সব পর্যায়ের জনপ্রতিনিধি দলীয় প্রার্থী মোস্তাক আহমদ চৌধুরীর পক্ষে কাজ করছেন।
এদিকে জনপ্রতিনিধিদের ভোটে এ নির্বাচন হলেও প্রার্থীদের জয়-পরাজয়ের বিষয়ে খোঁজখবর রাখছেন সাধারণ মানুষও। কোথায় কার অবস্থা কেমন, তা নিয়ে আলোচনা চলছে গ্রামে-গঞ্জে। কাল সোমবার অনুষ্ঠিত এ নির্বাচন জেলার ৯ উপজেলার কেন্দ্রে ইভিএম পদ্ধতিতে ভোট গ্রহণ করা হবে।
কক্সবাজার জেলা পরিষদ নির্বাচনে দুই ‘বিদ্রোহী’ চেয়ারম্যান পদপ্রার্থীকে চাপে ফেলেও বাগে আনতে পারেনি আওয়ামী লীগ। গতকাল শনিবার প্রচার-প্রচারণার শেষ দিনেও তাঁরা মাঠ চষে বেড়িয়েছেন। চেয়ারম্যান ও সদস্য প্রার্থীরা শেষ মুহূর্তের প্রচারে ব্যস্ত সময় কাটিয়েছেন।
গত শুক্রবার রাতে জেলা আওয়ামী লীগ শহরের একটি হোটেলে জনপ্রতিনিধিদের নিয়ে এক মতবিনিময় সভার আয়োজন করে। এতে দলের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক প্রধান অতিথি ছিলেন।
জাহাঙ্গীর কবির নানক দলের মনোনীত চেয়ারম্যান প্রার্থী মোস্তাক আহমদ চৌধুরীর পক্ষে ভোট চেয়ে জনপ্রতিনিধিদের উদ্দেশে বলেন, দলের মনোনয়নে চেয়ারম্যান ও মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন। দলীয় প্রার্থীকে জেতাতে কাজ করুন। না হয় ভবিষ্যতে মনোনয়নবঞ্চিত হবেন।
যাঁরা দলের সিদ্ধান্ত না মেনে প্রার্থী হয়েছেন এবং বিদ্রোহী প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন, তাঁদের বিরুদ্ধে কঠোর সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়ার হুঁশিয়ারি দেন তিনি।
অবশ্য এ নির্বাচনে কক্সবাজার আওয়ামী লীগের দ্বন্দ্ব আবারও মাথাচাড়া দিয়েছে বলে মনে করেন নেতারা। দলের প্রভাবশালী কয়েকজন নেতা গোপনে দলীয় প্রার্থীর বিরোধিতা করছেন।
দলীয় প্রার্থী মোস্তাক আহমদ চৌধুরী ছাড়াও এবার বিদ্রোহী প্রার্থী হয়েছেন জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সহসভাপতি শাহীনুল হক মার্শাল ও জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য নুরুল আবছার। তাঁদের মধ্যে মার্শাল ও তাঁর তিন ভাইয়ের বিরুদ্ধে মোস্তাক আহমদ চৌধুরী দলীয় সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বরাবর লিখিত অভিযোগ করেন। মার্শালের বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ তুলে তিন দিন আগে তিনি নির্বাচন বর্জন করার ঘোষণা দেন।
গতকাল শনিবার দুপুরে মোস্তাক আহমদ চৌধুরী নিজের জয়ের ব্যাপারে আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, দলের সিদ্ধান্ত না মেনে যাঁরা নির্বাচন করছেন, তাঁদের শুভ বুদ্ধির উদয় হোক।
বিদ্রোহী চেয়ারম্যান প্রার্থী শাহীনুল হক মার্শালও জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী। তিনি বলেন, ‘এ নির্বাচনে আমার নিশ্চিত জয় ঠেকাতে রাজনৈতিক প্রভাব কাটানো হচ্ছে। নির্বাচনে কোনো অনিয়ম হলে জনগণ নিয়ে প্রতিরোধ করা হবে।
জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও কক্সবাজার পৌরসভার মেয়র মুজিবুর রহমান বলেন, দলের সব পর্যায়ের জনপ্রতিনিধি দলীয় প্রার্থী মোস্তাক আহমদ চৌধুরীর পক্ষে কাজ করছেন।
এদিকে জনপ্রতিনিধিদের ভোটে এ নির্বাচন হলেও প্রার্থীদের জয়-পরাজয়ের বিষয়ে খোঁজখবর রাখছেন সাধারণ মানুষও। কোথায় কার অবস্থা কেমন, তা নিয়ে আলোচনা চলছে গ্রামে-গঞ্জে। কাল সোমবার অনুষ্ঠিত এ নির্বাচন জেলার ৯ উপজেলার কেন্দ্রে ইভিএম পদ্ধতিতে ভোট গ্রহণ করা হবে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৩ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪