শাকিলা ববি, সিলেট
বিকেল হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে হজরত শাহজালালের (রহ.) মাজারে জড়ো হতে থাকেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ। লঙ্গরখানায় নারী ও পুরুষের জন্য নির্দিষ্ট বসার স্থানে সারি করে মুসাফিরদের বসান স্বেচ্ছাসেবকেরা। এই মুসাফিরদের তালিকায় আছেন শ্রমজীবী মানুষ, পাগল, ফকির, মাজারভক্ত অনেক অবস্থাসম্পন্ন মানুষ ও শিক্ষার্থীরাও। আজান দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ধনী-গরিব নির্বিশেষে সবাই এককাতারে বসে ইফতার করেন।
হজরত শাহজালালের (রহ.) মাজারে মুসাফিরদের সাহরি ও ইফতার করানোর ঐতিহ্য প্রায় ৭০০ বছরের। কিন্তু করোনার কারণে গত দুই বছর বন্ধ ছিল এই কার্যক্রম। তবে করোনার প্রকোপ কমে যাওয়ায় অতীতের মতো এবারও আয়োজন করা হয়েছে সাহরি ও ইফতারের। গতকাল রোববার প্রথম রমজান থেকে শাহজালালের (রহ.) মাজারে মুসাফিরদের জন্য আয়োজন করা হয় সাহরি ও ইফতারের। শুধু সিলেটের বাসিন্দা নয় দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকেও শাহজালালের (রহ.) মাজারে ভক্তরা শুধু ইফতারের স্বাদ গ্রহণ করতে এখানে আসেন।
শাহজালালের (রহ.) মাজার সূত্রে জানা গেছে, মুসাফিরদের সাহরিতে খাওয়ানো হয় ভাত, তরকারি অথবা খিচুড়ি। ইফতারে খাওয়ানো হয় খেজুর, জিলাপি, পিঁয়াজি, খিচুড়ি অথবা আখনি। বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ মাজারে সাহরি ও ইফতার করেন। তবে সাহরি থেকে ইফতারের সময় বেশি মানুষ থাকেন। নারী ও পুরুষের জন্য নির্দিষ্ট বসার স্থান রয়েছে মাজারে। মাজারের লঙ্গরখানার পাশেই মুসাফিরখানায় নিচতলায় নারী মুসাফিরেরা বসেন। দ্বিতীয় তলায় পুরুষ মুসাফিরেরা বসে খাবার গ্রহণ করেন। নারীদের সংখ্যা বেশি হলে দ্বিতীয় তলার একপাশে বসার ব্যবস্থা করা হয়। রান্না ও খাবার পরিবেশনের জন্য প্রায় ২৫ জন স্বেচ্ছাসেবক রয়েছেন মাজারে।
ইফতার করতে আসা রিকশাচালক আতিক মিয়া বলেন, ‘প্রায় সাত বছর ধরে রোজায় মাজারে ইফতার করি। আমার মতো অনেক রিকশাচালক আছেন যাদের ভরসা মাজারের ইফতার।’
হজরত শাহজালালের (রহ.) মাজার সেক্রেটারি সামুন মাহমুদ খান বলেন, মাজারের দীর্ঘদিনের ঐতিহ্য রমজানে মাসে মুসাফিরদের ইফতার করানো। প্রতিদিন ২০০-৩০০ মানুষ মাজারে ইফতার করেন। প্রথম চার পাঁচ রোজা পর্যন্ত মানুষজন একটু কম আসেন। তবে এরপর থেকে মুসাফিরদের সংখ্যা বাড়তে থাকে।
বিকেল হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে হজরত শাহজালালের (রহ.) মাজারে জড়ো হতে থাকেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ। লঙ্গরখানায় নারী ও পুরুষের জন্য নির্দিষ্ট বসার স্থানে সারি করে মুসাফিরদের বসান স্বেচ্ছাসেবকেরা। এই মুসাফিরদের তালিকায় আছেন শ্রমজীবী মানুষ, পাগল, ফকির, মাজারভক্ত অনেক অবস্থাসম্পন্ন মানুষ ও শিক্ষার্থীরাও। আজান দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ধনী-গরিব নির্বিশেষে সবাই এককাতারে বসে ইফতার করেন।
হজরত শাহজালালের (রহ.) মাজারে মুসাফিরদের সাহরি ও ইফতার করানোর ঐতিহ্য প্রায় ৭০০ বছরের। কিন্তু করোনার কারণে গত দুই বছর বন্ধ ছিল এই কার্যক্রম। তবে করোনার প্রকোপ কমে যাওয়ায় অতীতের মতো এবারও আয়োজন করা হয়েছে সাহরি ও ইফতারের। গতকাল রোববার প্রথম রমজান থেকে শাহজালালের (রহ.) মাজারে মুসাফিরদের জন্য আয়োজন করা হয় সাহরি ও ইফতারের। শুধু সিলেটের বাসিন্দা নয় দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকেও শাহজালালের (রহ.) মাজারে ভক্তরা শুধু ইফতারের স্বাদ গ্রহণ করতে এখানে আসেন।
শাহজালালের (রহ.) মাজার সূত্রে জানা গেছে, মুসাফিরদের সাহরিতে খাওয়ানো হয় ভাত, তরকারি অথবা খিচুড়ি। ইফতারে খাওয়ানো হয় খেজুর, জিলাপি, পিঁয়াজি, খিচুড়ি অথবা আখনি। বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ মাজারে সাহরি ও ইফতার করেন। তবে সাহরি থেকে ইফতারের সময় বেশি মানুষ থাকেন। নারী ও পুরুষের জন্য নির্দিষ্ট বসার স্থান রয়েছে মাজারে। মাজারের লঙ্গরখানার পাশেই মুসাফিরখানায় নিচতলায় নারী মুসাফিরেরা বসেন। দ্বিতীয় তলায় পুরুষ মুসাফিরেরা বসে খাবার গ্রহণ করেন। নারীদের সংখ্যা বেশি হলে দ্বিতীয় তলার একপাশে বসার ব্যবস্থা করা হয়। রান্না ও খাবার পরিবেশনের জন্য প্রায় ২৫ জন স্বেচ্ছাসেবক রয়েছেন মাজারে।
ইফতার করতে আসা রিকশাচালক আতিক মিয়া বলেন, ‘প্রায় সাত বছর ধরে রোজায় মাজারে ইফতার করি। আমার মতো অনেক রিকশাচালক আছেন যাদের ভরসা মাজারের ইফতার।’
হজরত শাহজালালের (রহ.) মাজার সেক্রেটারি সামুন মাহমুদ খান বলেন, মাজারের দীর্ঘদিনের ঐতিহ্য রমজানে মাসে মুসাফিরদের ইফতার করানো। প্রতিদিন ২০০-৩০০ মানুষ মাজারে ইফতার করেন। প্রথম চার পাঁচ রোজা পর্যন্ত মানুষজন একটু কম আসেন। তবে এরপর থেকে মুসাফিরদের সংখ্যা বাড়তে থাকে।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪