ফটিকছড়ি (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
প্রধানমন্ত্রীর প্রতিশ্রুতির আট বছর পেরিয়ে গেলেও আলোর মুখ দেখেনি চট্টগ্রামের ফটিকছড়ির স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্প। যেখানে স্টেডিয়াম হওয়ার কথা ছিল সেখানে এখন নির্মাণসামগ্রী রাখছে সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগ। প্রধানমন্ত্রী নির্দেশনা দিলেও এখনো শুরু করা হয়নি স্টেডিয়াম নির্মাণের কাজ।
জানা গেছে, ২০১৩ সালের ২৯ আগস্ট ভুজপুর ট্র্যাজেডির পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উপজেলার পেলাগাজির দিঘি সংলগ্ন সওজের মাঠের জনসভায় বলেছিলেন, এই মাঠকে স্টেডিয়ামে রূপান্তর করা হবে। কিন্তু দীর্ঘ আট বছর পেরিয়ে গেলেও এখনো এমন কোনো কার্যক্রম শুরু হয়নি। যে কারণে খেলাধুলা আয়োজন নিয়ে স্থানীয় ক্রীড়া সংগঠকেরা ভোগান্তিতে আছেন। বিভিন্ন স্কুল-কলেজের মাঠ ব্যবহার করার অনুমতি নিয়েও অনেক ঝামেলা পোহাতে হয় তাঁদের। এতে খেলোয়াড়দের মধ্যেও সৃষ্টি হচ্ছে অনীহা। উপজেলার ক্রীড়াঙ্গনে জড়িতরা এখানে দ্রুত স্টেডিয়ামে রূপান্তর করার দাবি জানিয়ে আসছেন।
উপজেলা ক্রীড়া সংস্থার সাবেক কোষাধ্যক্ষ ইফতেখার উদ্দিন লাভলু বলেন, ফটিকছড়িতে একটি স্টেডিয়াম নির্মিত হলে ক্রীড়াপ্রেমীদের খেলাধুলায় মনোনিবেশ আরও বাড়বে। এতে স্কুল-কলেজের ছেলেমেয়েরা পড়াশোনার পাশাপাশি খেলাধুলায়ও পারদর্শী হয়ে উঠবে।
স্থানীয় ফুটবলার মোহাম্মদ বেলাল উদ্দিন বলেন, ‘একটি স্টেডিয়াম থাকলে আমরা সারা বছর খেলাধুলা করতে পারতাম। এখন শুধু শীতকাল আসলেই ধানি জমিতে খেলাধুলার আয়োজন করি। সারা বছর নিয়মিত খেলাধুলা থেকে আমরা বঞ্চিত।’
উপজেলা খেলোয়াড় সমিতির সাবেক সভাপতি মুহাম্মদ শামশুল আলম বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর প্রতিশ্রুতি পেয়ে এলাকার ক্রীড়ামোদীরা অনেক খুশি হয়েছিলেন। কিন্তু স্টেডিয়াম নির্মাণের প্রকল্প কাজ শুরু না হওয়ায় এখন আমরা হতাশ।’ তিনি শিগগিরই স্টেডিয়াম নির্মাণের কাজ শুরুর দাবি জানান।
ফটিকছড়ি আবাহনী ক্রীড়াচক্রের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি দিদালুল বশর চৌধুরী দুদু বলেন, পড়াশোনার পাশাপাশি খেলাধুলার সুস্থ পরিবেশ থাকলে শিক্ষার্থীরা মাদক ও খারাপ কাজ থেকে বিরত থাকবে। এখানে একটি স্টেডিয়াম হলে বিভিন্ন সংগঠন খেলাধুলার আয়োজন করতে পারবে। এতে খেলোয়াড়দেরও উৎসাহ বাড়বে।
ফটিকছড়ি উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আফতাব উদ্দিন চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি দায়িত্বে থাকাকালীন সময়ে স্টেডিয়াম নির্মাণের জন্য একটি ফাইল প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরে জমা দিয়েছিলাম। পরে সংশ্লিষ্ট দপ্তরে কয়েক বার যোগাযোগ করেছি। কিন্তু এখন পর্যন্ত কোনো কার্যক্রম তারা হাতে নেয়নি।’
স্থানীয় সাংসদ সৈয়দ নজিবুল বশর মাইজভান্ডারি বলেন, ‘স্টেডিয়াম নির্মাণের প্রকল্পটি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে জমা আছে। এটি দ্রুত বাস্তবায়নে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য তদবির চলছে। আশা করছি, শিগগিরই প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করা হবে।’
প্রধানমন্ত্রীর প্রতিশ্রুতির আট বছর পেরিয়ে গেলেও আলোর মুখ দেখেনি চট্টগ্রামের ফটিকছড়ির স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্প। যেখানে স্টেডিয়াম হওয়ার কথা ছিল সেখানে এখন নির্মাণসামগ্রী রাখছে সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগ। প্রধানমন্ত্রী নির্দেশনা দিলেও এখনো শুরু করা হয়নি স্টেডিয়াম নির্মাণের কাজ।
জানা গেছে, ২০১৩ সালের ২৯ আগস্ট ভুজপুর ট্র্যাজেডির পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উপজেলার পেলাগাজির দিঘি সংলগ্ন সওজের মাঠের জনসভায় বলেছিলেন, এই মাঠকে স্টেডিয়ামে রূপান্তর করা হবে। কিন্তু দীর্ঘ আট বছর পেরিয়ে গেলেও এখনো এমন কোনো কার্যক্রম শুরু হয়নি। যে কারণে খেলাধুলা আয়োজন নিয়ে স্থানীয় ক্রীড়া সংগঠকেরা ভোগান্তিতে আছেন। বিভিন্ন স্কুল-কলেজের মাঠ ব্যবহার করার অনুমতি নিয়েও অনেক ঝামেলা পোহাতে হয় তাঁদের। এতে খেলোয়াড়দের মধ্যেও সৃষ্টি হচ্ছে অনীহা। উপজেলার ক্রীড়াঙ্গনে জড়িতরা এখানে দ্রুত স্টেডিয়ামে রূপান্তর করার দাবি জানিয়ে আসছেন।
উপজেলা ক্রীড়া সংস্থার সাবেক কোষাধ্যক্ষ ইফতেখার উদ্দিন লাভলু বলেন, ফটিকছড়িতে একটি স্টেডিয়াম নির্মিত হলে ক্রীড়াপ্রেমীদের খেলাধুলায় মনোনিবেশ আরও বাড়বে। এতে স্কুল-কলেজের ছেলেমেয়েরা পড়াশোনার পাশাপাশি খেলাধুলায়ও পারদর্শী হয়ে উঠবে।
স্থানীয় ফুটবলার মোহাম্মদ বেলাল উদ্দিন বলেন, ‘একটি স্টেডিয়াম থাকলে আমরা সারা বছর খেলাধুলা করতে পারতাম। এখন শুধু শীতকাল আসলেই ধানি জমিতে খেলাধুলার আয়োজন করি। সারা বছর নিয়মিত খেলাধুলা থেকে আমরা বঞ্চিত।’
উপজেলা খেলোয়াড় সমিতির সাবেক সভাপতি মুহাম্মদ শামশুল আলম বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর প্রতিশ্রুতি পেয়ে এলাকার ক্রীড়ামোদীরা অনেক খুশি হয়েছিলেন। কিন্তু স্টেডিয়াম নির্মাণের প্রকল্প কাজ শুরু না হওয়ায় এখন আমরা হতাশ।’ তিনি শিগগিরই স্টেডিয়াম নির্মাণের কাজ শুরুর দাবি জানান।
ফটিকছড়ি আবাহনী ক্রীড়াচক্রের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি দিদালুল বশর চৌধুরী দুদু বলেন, পড়াশোনার পাশাপাশি খেলাধুলার সুস্থ পরিবেশ থাকলে শিক্ষার্থীরা মাদক ও খারাপ কাজ থেকে বিরত থাকবে। এখানে একটি স্টেডিয়াম হলে বিভিন্ন সংগঠন খেলাধুলার আয়োজন করতে পারবে। এতে খেলোয়াড়দেরও উৎসাহ বাড়বে।
ফটিকছড়ি উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আফতাব উদ্দিন চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি দায়িত্বে থাকাকালীন সময়ে স্টেডিয়াম নির্মাণের জন্য একটি ফাইল প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরে জমা দিয়েছিলাম। পরে সংশ্লিষ্ট দপ্তরে কয়েক বার যোগাযোগ করেছি। কিন্তু এখন পর্যন্ত কোনো কার্যক্রম তারা হাতে নেয়নি।’
স্থানীয় সাংসদ সৈয়দ নজিবুল বশর মাইজভান্ডারি বলেন, ‘স্টেডিয়াম নির্মাণের প্রকল্পটি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে জমা আছে। এটি দ্রুত বাস্তবায়নে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য তদবির চলছে। আশা করছি, শিগগিরই প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করা হবে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
২ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪