তোফাজ্জল হোসেন রুবেল, ঢাকা
মিরপুরের জাতীয় উদ্ভিদ উদ্যানের (বোটানিক্যাল গার্ডেন) দ্বিগুণের বেশি আয়তনের একটি পার্ক হতে যাচ্ছে ঢাকায়। বুড়িগঙ্গা নদীর ওপারে কেরানীগঞ্জে এই পার্কের আয়তন হবে ৪৪২ একর বা ১ হাজার ২৬৬ বিঘা। এর নাম হবে ‘শেখ হাসিনা আঞ্চলিক পার্ক’। এটি বাস্তবায়নে একটি পরামর্শক প্রতিষ্ঠানও নিয়োগ করেছে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক)।
রাজউক সূত্র বলেছে, শেখ হাসিনা আঞ্চলিক পার্কের জায়গা ঠিক করা হয়েছে। জীববৈচিত্র্য ও জমির শ্রেণি পরিবর্তন না করেই এই পার্ক করা হবে। সেখানে গাছপালা থাকবে বেশি।
জানতে চাইলে রাজউকের চেয়ারম্যান (সচিব) মো. আনিছুর রহমান মিঞা নিজ দপ্তরে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রাজউক পূর্বাচল ও কেরানীগঞ্জে পার্ক নির্মাণ করতে যাচ্ছে। কেরানীগঞ্জে যে পার্কটি হবে সেটি আমাদের মহাপরিকল্পনার অংশ। এখানে মূলত গাছপালার উপস্থিতি থাকবে বেশি। আমরা কংক্রিটের কাজকে একেবারেই নিরুৎসাহিত করছি।’
রাজধানী ঢাকায় বর্তমানে সর্ববৃহৎ উদ্যান মিরপুরের জাতীয় উদ্ভিদ উদ্যান। জাতীয় চিড়িয়াখানার পাশে ২০৮ একর বা ৬২৪ বিঘার এই উদ্যান গড়ে ওঠে ১৯৬১ সালে। আয়তনে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে রমনা পার্ক, সাড়ে ৬৮ একর বা ২০৫ বিঘা। উদ্ভিদ উদ্যানকে পেছনে ফেলে আয়তনের দিক থেকে নতুন রেকর্ড গড়বে শেখ হাসিনা আঞ্চলিক পার্ক।
রাজউকের প্রধান স্থপতি মোশতাক আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, কমবেশি ৪৪২ একর জমিতে ‘শেখ হাসিনা আঞ্চলিক পার্ক’ নির্মাণের জন্য একটি পরামর্শক প্রতিষ্ঠান নিয়োগ করা হয়েছে। তারা নকশা প্রস্তুত করছে। পার্কের জায়গাও ঠিক করা আছে। জীববৈচিত্র্য ও জমির শ্রেণি পরিবর্তন না করে পার্কটি বাস্তবায়ন করা হবে।
রাজউক সূত্র জানায়, বিশদ অঞ্চল পরিকল্পনায় (ড্যাপ ২০১৬-৩৫) পরিবেশবান্ধব শহর তৈরির লক্ষ্যে পাঁচটি বৃহৎ আঞ্চলিক পার্ক, ৪৯টি পানিকেন্দ্রিক পার্ক, আটটি বৃহৎ ইকোপার্ক (ভাওয়াল বনসহ) এবং নয়টি অন্যান্য পার্ক এবং খেলার মাঠ নির্মাণের প্রস্তাব করা হয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় কেরানীগঞ্জ উপজেলার কাজীরগাঁও, শুভাঢ্যা, কুল্লির চক এবং বাঘির মৌজায় কমবেশি ৪২২ একর জমিতে শেখ হাসিনা পার্কের প্রস্তাব রয়েছে। ড্যাপে থাকা এই পার্কের জন্য প্রস্তাবিত এলাকার ভূমি ব্যবহার উন্মুক্ত স্থান হিসেবে চিহ্নিত আছে। শেখ হাসিনা পার্কের পশ্চিম পাশে ১০০ ফুট প্রশস্ত নতুন রাস্তার পরিকল্পনাও রয়েছে। ইতিমধ্যে পার্কের নামে তৈরি হওয়া প্রকল্পের সারসংক্ষেপে প্রধানমন্ত্রী অনুমোদন করেছেন।
রাজউকের কর্মকর্তারা জানান, রাজউকের একটি উচ্চপর্যায়ের দল সম্প্রতি সরেজমিনে কেরানীগঞ্জের ওই পার্ক এলাকা পরিদর্শন করে। ওই দলে রাজউকের সদস্য (পরিকল্পনা) মো. নাসির উদ্দিন, সদস্য (উন্নয়ন নিয়ন্ত্রণ) সামসুদ্দীন আহমেদ চৌধুরী, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) অধ্যাপক মো. আল আমীন, রাজউকের নগর স্থপতি মোশতাক আহমেদ ও নগর পরিকল্পনাবিদ মো. আশরাফুল ইসলাম ছিলেন।
জানতে চাইলে রাজউকের নগর পরিকল্পনাবিদ মো. আশরাফুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, রাজউকের বিশেষজ্ঞ দল সরেজমিনে কয়েকবার এলাকা পরিদর্শন করেছে। জমি অধিগ্রহণ ও নকশা প্রণয়নের কাজ চলছে। দ্রুত সময়ের মধ্যে মাঠপর্যায়ের কাজ শুরু হবে।
মিরপুরের জাতীয় উদ্ভিদ উদ্যানের (বোটানিক্যাল গার্ডেন) দ্বিগুণের বেশি আয়তনের একটি পার্ক হতে যাচ্ছে ঢাকায়। বুড়িগঙ্গা নদীর ওপারে কেরানীগঞ্জে এই পার্কের আয়তন হবে ৪৪২ একর বা ১ হাজার ২৬৬ বিঘা। এর নাম হবে ‘শেখ হাসিনা আঞ্চলিক পার্ক’। এটি বাস্তবায়নে একটি পরামর্শক প্রতিষ্ঠানও নিয়োগ করেছে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক)।
রাজউক সূত্র বলেছে, শেখ হাসিনা আঞ্চলিক পার্কের জায়গা ঠিক করা হয়েছে। জীববৈচিত্র্য ও জমির শ্রেণি পরিবর্তন না করেই এই পার্ক করা হবে। সেখানে গাছপালা থাকবে বেশি।
জানতে চাইলে রাজউকের চেয়ারম্যান (সচিব) মো. আনিছুর রহমান মিঞা নিজ দপ্তরে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রাজউক পূর্বাচল ও কেরানীগঞ্জে পার্ক নির্মাণ করতে যাচ্ছে। কেরানীগঞ্জে যে পার্কটি হবে সেটি আমাদের মহাপরিকল্পনার অংশ। এখানে মূলত গাছপালার উপস্থিতি থাকবে বেশি। আমরা কংক্রিটের কাজকে একেবারেই নিরুৎসাহিত করছি।’
রাজধানী ঢাকায় বর্তমানে সর্ববৃহৎ উদ্যান মিরপুরের জাতীয় উদ্ভিদ উদ্যান। জাতীয় চিড়িয়াখানার পাশে ২০৮ একর বা ৬২৪ বিঘার এই উদ্যান গড়ে ওঠে ১৯৬১ সালে। আয়তনে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে রমনা পার্ক, সাড়ে ৬৮ একর বা ২০৫ বিঘা। উদ্ভিদ উদ্যানকে পেছনে ফেলে আয়তনের দিক থেকে নতুন রেকর্ড গড়বে শেখ হাসিনা আঞ্চলিক পার্ক।
রাজউকের প্রধান স্থপতি মোশতাক আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, কমবেশি ৪৪২ একর জমিতে ‘শেখ হাসিনা আঞ্চলিক পার্ক’ নির্মাণের জন্য একটি পরামর্শক প্রতিষ্ঠান নিয়োগ করা হয়েছে। তারা নকশা প্রস্তুত করছে। পার্কের জায়গাও ঠিক করা আছে। জীববৈচিত্র্য ও জমির শ্রেণি পরিবর্তন না করে পার্কটি বাস্তবায়ন করা হবে।
রাজউক সূত্র জানায়, বিশদ অঞ্চল পরিকল্পনায় (ড্যাপ ২০১৬-৩৫) পরিবেশবান্ধব শহর তৈরির লক্ষ্যে পাঁচটি বৃহৎ আঞ্চলিক পার্ক, ৪৯টি পানিকেন্দ্রিক পার্ক, আটটি বৃহৎ ইকোপার্ক (ভাওয়াল বনসহ) এবং নয়টি অন্যান্য পার্ক এবং খেলার মাঠ নির্মাণের প্রস্তাব করা হয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় কেরানীগঞ্জ উপজেলার কাজীরগাঁও, শুভাঢ্যা, কুল্লির চক এবং বাঘির মৌজায় কমবেশি ৪২২ একর জমিতে শেখ হাসিনা পার্কের প্রস্তাব রয়েছে। ড্যাপে থাকা এই পার্কের জন্য প্রস্তাবিত এলাকার ভূমি ব্যবহার উন্মুক্ত স্থান হিসেবে চিহ্নিত আছে। শেখ হাসিনা পার্কের পশ্চিম পাশে ১০০ ফুট প্রশস্ত নতুন রাস্তার পরিকল্পনাও রয়েছে। ইতিমধ্যে পার্কের নামে তৈরি হওয়া প্রকল্পের সারসংক্ষেপে প্রধানমন্ত্রী অনুমোদন করেছেন।
রাজউকের কর্মকর্তারা জানান, রাজউকের একটি উচ্চপর্যায়ের দল সম্প্রতি সরেজমিনে কেরানীগঞ্জের ওই পার্ক এলাকা পরিদর্শন করে। ওই দলে রাজউকের সদস্য (পরিকল্পনা) মো. নাসির উদ্দিন, সদস্য (উন্নয়ন নিয়ন্ত্রণ) সামসুদ্দীন আহমেদ চৌধুরী, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) অধ্যাপক মো. আল আমীন, রাজউকের নগর স্থপতি মোশতাক আহমেদ ও নগর পরিকল্পনাবিদ মো. আশরাফুল ইসলাম ছিলেন।
জানতে চাইলে রাজউকের নগর পরিকল্পনাবিদ মো. আশরাফুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, রাজউকের বিশেষজ্ঞ দল সরেজমিনে কয়েকবার এলাকা পরিদর্শন করেছে। জমি অধিগ্রহণ ও নকশা প্রণয়নের কাজ চলছে। দ্রুত সময়ের মধ্যে মাঠপর্যায়ের কাজ শুরু হবে।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪