নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
‘দিল্লিতে ৮ জানুয়ারি ১৯৭২-এর সূর্যোদয় হলো প্রাত্যহিক স্বাভাবিকতায়। সময়ের ব্যবধানে লন্ডনে তখন গভীর রাত। দুই মহাদেশ ভরা অন্ধকার চিরে পিআইএর বিশেষ বিমানটি তখন লন্ডনের পথে।... আমাদের গন্তব্য সচিবালয়ের নর্থ ব্লকের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। সেখানে ভারতীয় কর্মকর্তাদের সঙ্গে আমাদের বৈঠক চলছে।
অকস্মাৎ সম্মেলনকক্ষের দরজাটি সশব্দে খুললেন মানি দীক্ষিত। চোখেমুখে তাঁর উত্তেজনার ছাপ। এইমাত্র খবর এসেছে শেখ মুজিব মুক্তি পেয়েছেন। খবর এসেছে তিনি ইতিমধ্যে পাকিস্তান ত্যাগ করেছেন। ভেঙে গেল বৈঠক, সম্মেলনকক্ষটি ভেঙে পড়ল স্বতঃস্ফূর্ত করতালিতে। নিমেষে একটি সাধারণ দিন স্মৃতির মণিকোঠায় প্রবিষ্ট হলো অসাধারণের বেশে।’ স্মৃতির পাতা থেকে আবেগময় এই বর্ণনা তুলে ধরেন সাবেক কূটনীতিক ফারুক চৌধুরী, যিনি তখন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের রাষ্ট্রাচার প্রধান হিসেবে অবস্থান করছিলেন দিল্লিতে।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান পাকিস্তানে ২৯০ দিন বন্দী থাকার পর ছাড়া পান ১৯৭২ সালের ৭ জানুয়ারি শেষ রাতে অর্থাৎ ৮ জানুয়ারি ভোরের আগে। ওই দিন বঙ্গবন্ধুকে একটি বিমানে তুলে দেওয়া হয়েছিল। সকাল সাড়ে ছয়টায় তিনি পৌঁছান লন্ডনের হিথরো বিমানবন্দরে। বঙ্গবন্ধু সেখান থেকে প্রথমেই টেলিফোনে কথা বলেন বেগম মুজিবের সঙ্গে। পরে একে একে কথা বলেন ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী এডওয়ার্ড হিথ, ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীসহ অনেকের সঙ্গে। ৯ জানুয়ারি একটি ব্রিটিশ বিমানে যাত্রা করে ১০ জানুয়ারি সকালেই তিনি নামেন নয়াদিল্লিতে। সেখানে ভারতের রাষ্ট্রপতি ভিভি গিরি, প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীসহ সে দেশের জনগণের কাছ থেকে উষ্ণ সংবর্ধনা লাভ করেন। একুশটি তোপধ্বনির মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুকে সম্মান জানানো হয়। তাঁদের অকৃপণ সাহায্যের জন্য বঙ্গবন্ধু আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানান। এই প্রত্যাবর্তনকে তিনি আখ্যায়িত করেন ‘অন্ধকার হতে আলোর পথে যাত্রা হিসেবে’।
দিল্লিতে অবতরণ ও সংবর্ধনার চাক্ষুষ বর্ণনা নিজের স্মৃতিকথায় ফারুক চৌধুরী দিয়েছেন এভাবে—‘পালাম বিমানবন্দর। আটটা বেজে দশ মিনিট। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর রুপালি কমেট বিমান। ধীরে ধীরে এসে সশব্দে সুস্থির। তারপর শব্দহীন কর্ণভেদী নীরবতা। সিঁড়ি লাগল। খুলে গেল দ্বার। দাঁড়িয়ে সহাস্যে, সুদর্শন, দীর্ঘকায়, ঋজু, নবীন দেশের রাষ্ট্রপতি। অকস্মাৎ এক নির্বাক জনতার ভাষাহীন জোয়ারের মুখোমুখি। সুউচ্চ কণ্ঠে উচ্চারণ করলেন তিনি আবেগের বাঁধভাঙা দুটি শব্দ। ‘‘জয় বাংলা’’। করতালি, উল্লাস, আলিঙ্গন, তারপর আবেগের অশ্রুতে ঝাপসা স্মৃতি। … তারপর ব্রাসব্যান্ডে ‘‘আমার সোনার বাংলা’’ আর ‘‘জনগণ মন’’ দুটি দেশকে উপহার দেওয়া বাংলার এক অমর কবির দুটি গানের রেশ সুমধুর।’
সেদিন বেলা ১টা ৪১ মিনিটে বঙ্গবন্ধু ঢাকা এসে পৌঁছান। আনন্দে আত্মহারা জাতি বিমানবন্দর থেকে রেসকোর্স ময়দান (সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) পর্যন্ত তাঁকে স্বতঃস্ফূর্ত সংবর্ধনা জানায়। বিকেল পাঁচটায় রেসকোর্স ময়দানে প্রায় ১০ লাখ লোকের সমাবেশে ভাষণে বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, ‘এ স্বাধীনতা আমার পূর্ণ হবে না যদি বাংলার মানুষ পেট ভরে ভাত না পায়, এ স্বাধীনতা আমার পূর্ণ হবে না যদি বাংলার মা-বোনেরা কাপড় না পায়, এ স্বাধীনতা আমার পূর্ণ হবে না যদি এ দেশের যুবক যারা আছে তারা চাকরি না পায়।’
১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তানি বাহিনীর বিরুদ্ধে ৯ মাস যুদ্ধের পর চূড়ান্ত বিজয় অর্জিত হলেও ১০ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের মধ্য দিয়ে জাতি বিজয়ের পূর্ণ স্বাদ পায়। সেদিন কোনো কোনো সংবাদপত্র মাস্টহেড একেবারে নিচে নামিয়ে দিয়েছিল। পূর্বদেশ প্রধান শিরোনাম করেছিল—‘ভেঙ্গেছে দুয়ার এসেছ জ্যোতির্ময়’।
১৯৭১ সালের ২৬ মার্চের প্রথম প্রহরে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করার পরপরই পাকিস্তান সেনাবাহিনীর একটি কমান্ডো দল তাঁকে বাসা থেকে তুলে নিয়ে যায়। হাবিলদার খান ওয়াজির নামের এক পিশাচ তখন বঙ্গবন্ধুর গায়ে হাতও তুলেছিল। তাঁকে কুর্মিটোলা সেনানিবাসে রাখা হয় ছয় দিন। এরপর নেওয়া হয় করাচি। পরের দিন মিয়ানওয়ালি কারাগারে।
কর্মসূচি: আজ সেই ১০ জানুয়ারি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস। দিনটি উপলক্ষে নানা কর্মসূচি নিয়েছে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ। কর্মসূচির মধ্যে আছে—সকাল সাড়ে ছয়টায় দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়সহ সারা দেশে সংগঠনের সব কার্যালয়ে এবং বঙ্গবন্ধু ভবনে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন; সাড়ে সাতটায় ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু ভবন প্রাঙ্গণে জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন; ১১টায় টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর সমাধিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন। বেলা তিনটায় বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করবেন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।
‘দিল্লিতে ৮ জানুয়ারি ১৯৭২-এর সূর্যোদয় হলো প্রাত্যহিক স্বাভাবিকতায়। সময়ের ব্যবধানে লন্ডনে তখন গভীর রাত। দুই মহাদেশ ভরা অন্ধকার চিরে পিআইএর বিশেষ বিমানটি তখন লন্ডনের পথে।... আমাদের গন্তব্য সচিবালয়ের নর্থ ব্লকের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। সেখানে ভারতীয় কর্মকর্তাদের সঙ্গে আমাদের বৈঠক চলছে।
অকস্মাৎ সম্মেলনকক্ষের দরজাটি সশব্দে খুললেন মানি দীক্ষিত। চোখেমুখে তাঁর উত্তেজনার ছাপ। এইমাত্র খবর এসেছে শেখ মুজিব মুক্তি পেয়েছেন। খবর এসেছে তিনি ইতিমধ্যে পাকিস্তান ত্যাগ করেছেন। ভেঙে গেল বৈঠক, সম্মেলনকক্ষটি ভেঙে পড়ল স্বতঃস্ফূর্ত করতালিতে। নিমেষে একটি সাধারণ দিন স্মৃতির মণিকোঠায় প্রবিষ্ট হলো অসাধারণের বেশে।’ স্মৃতির পাতা থেকে আবেগময় এই বর্ণনা তুলে ধরেন সাবেক কূটনীতিক ফারুক চৌধুরী, যিনি তখন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের রাষ্ট্রাচার প্রধান হিসেবে অবস্থান করছিলেন দিল্লিতে।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান পাকিস্তানে ২৯০ দিন বন্দী থাকার পর ছাড়া পান ১৯৭২ সালের ৭ জানুয়ারি শেষ রাতে অর্থাৎ ৮ জানুয়ারি ভোরের আগে। ওই দিন বঙ্গবন্ধুকে একটি বিমানে তুলে দেওয়া হয়েছিল। সকাল সাড়ে ছয়টায় তিনি পৌঁছান লন্ডনের হিথরো বিমানবন্দরে। বঙ্গবন্ধু সেখান থেকে প্রথমেই টেলিফোনে কথা বলেন বেগম মুজিবের সঙ্গে। পরে একে একে কথা বলেন ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী এডওয়ার্ড হিথ, ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীসহ অনেকের সঙ্গে। ৯ জানুয়ারি একটি ব্রিটিশ বিমানে যাত্রা করে ১০ জানুয়ারি সকালেই তিনি নামেন নয়াদিল্লিতে। সেখানে ভারতের রাষ্ট্রপতি ভিভি গিরি, প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীসহ সে দেশের জনগণের কাছ থেকে উষ্ণ সংবর্ধনা লাভ করেন। একুশটি তোপধ্বনির মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুকে সম্মান জানানো হয়। তাঁদের অকৃপণ সাহায্যের জন্য বঙ্গবন্ধু আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানান। এই প্রত্যাবর্তনকে তিনি আখ্যায়িত করেন ‘অন্ধকার হতে আলোর পথে যাত্রা হিসেবে’।
দিল্লিতে অবতরণ ও সংবর্ধনার চাক্ষুষ বর্ণনা নিজের স্মৃতিকথায় ফারুক চৌধুরী দিয়েছেন এভাবে—‘পালাম বিমানবন্দর। আটটা বেজে দশ মিনিট। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর রুপালি কমেট বিমান। ধীরে ধীরে এসে সশব্দে সুস্থির। তারপর শব্দহীন কর্ণভেদী নীরবতা। সিঁড়ি লাগল। খুলে গেল দ্বার। দাঁড়িয়ে সহাস্যে, সুদর্শন, দীর্ঘকায়, ঋজু, নবীন দেশের রাষ্ট্রপতি। অকস্মাৎ এক নির্বাক জনতার ভাষাহীন জোয়ারের মুখোমুখি। সুউচ্চ কণ্ঠে উচ্চারণ করলেন তিনি আবেগের বাঁধভাঙা দুটি শব্দ। ‘‘জয় বাংলা’’। করতালি, উল্লাস, আলিঙ্গন, তারপর আবেগের অশ্রুতে ঝাপসা স্মৃতি। … তারপর ব্রাসব্যান্ডে ‘‘আমার সোনার বাংলা’’ আর ‘‘জনগণ মন’’ দুটি দেশকে উপহার দেওয়া বাংলার এক অমর কবির দুটি গানের রেশ সুমধুর।’
সেদিন বেলা ১টা ৪১ মিনিটে বঙ্গবন্ধু ঢাকা এসে পৌঁছান। আনন্দে আত্মহারা জাতি বিমানবন্দর থেকে রেসকোর্স ময়দান (সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) পর্যন্ত তাঁকে স্বতঃস্ফূর্ত সংবর্ধনা জানায়। বিকেল পাঁচটায় রেসকোর্স ময়দানে প্রায় ১০ লাখ লোকের সমাবেশে ভাষণে বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, ‘এ স্বাধীনতা আমার পূর্ণ হবে না যদি বাংলার মানুষ পেট ভরে ভাত না পায়, এ স্বাধীনতা আমার পূর্ণ হবে না যদি বাংলার মা-বোনেরা কাপড় না পায়, এ স্বাধীনতা আমার পূর্ণ হবে না যদি এ দেশের যুবক যারা আছে তারা চাকরি না পায়।’
১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তানি বাহিনীর বিরুদ্ধে ৯ মাস যুদ্ধের পর চূড়ান্ত বিজয় অর্জিত হলেও ১০ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের মধ্য দিয়ে জাতি বিজয়ের পূর্ণ স্বাদ পায়। সেদিন কোনো কোনো সংবাদপত্র মাস্টহেড একেবারে নিচে নামিয়ে দিয়েছিল। পূর্বদেশ প্রধান শিরোনাম করেছিল—‘ভেঙ্গেছে দুয়ার এসেছ জ্যোতির্ময়’।
১৯৭১ সালের ২৬ মার্চের প্রথম প্রহরে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করার পরপরই পাকিস্তান সেনাবাহিনীর একটি কমান্ডো দল তাঁকে বাসা থেকে তুলে নিয়ে যায়। হাবিলদার খান ওয়াজির নামের এক পিশাচ তখন বঙ্গবন্ধুর গায়ে হাতও তুলেছিল। তাঁকে কুর্মিটোলা সেনানিবাসে রাখা হয় ছয় দিন। এরপর নেওয়া হয় করাচি। পরের দিন মিয়ানওয়ালি কারাগারে।
কর্মসূচি: আজ সেই ১০ জানুয়ারি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস। দিনটি উপলক্ষে নানা কর্মসূচি নিয়েছে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ। কর্মসূচির মধ্যে আছে—সকাল সাড়ে ছয়টায় দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়সহ সারা দেশে সংগঠনের সব কার্যালয়ে এবং বঙ্গবন্ধু ভবনে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন; সাড়ে সাতটায় ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু ভবন প্রাঙ্গণে জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন; ১১টায় টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর সমাধিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন। বেলা তিনটায় বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করবেন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৪ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪