গঙ্গাচড়া প্রতিনিধি
গঙ্গাচড়ায় ফুটপাত দখল করে চলছে জমজমাট ব্যবসা। এতে করে চলাচলে সমস্যা পোহাচ্ছেন বাজারে আসা লোকজনসহ সাধারণ পথচারী এবং স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীরা।
গঙ্গাচড়া বাজারের রাস্তাগুলো সামান্য বৃষ্টি হলেই পানিতে ডুবে যেত। এই পানি নিষ্কাশনে গত বছর সড়ক ও জনপথ বিভাগের অর্থায়নে বাজারের প্রধান সড়কের পাশ দিয়ে তৈরি করা হয় ড্রেন কাম ফুটপাত। জনসাধারণের চলাচলের জন্য তৈরি এই ফুটপাত এখন দোকান মালিকদের দখলে। কেউবা দোকানে ওঠার জন্য ফুটপাথের ওপরে তৈরি করেছেন কংক্রিটের সিঁড়ি, আবার কেউবা সেখানে পণ্য রেখে চালাচ্ছেন রমরমা ব্যবসা। সাধারণ পথচারীরা এ জন্য দুষেছেন হাট ইজারাদারদের।
উপজেলার মৌলভীবাজার থেকে গঙ্গাচড়া বাজারে আসা সোহেল বলেন, ‘বাজারের প্রধান সড়কটিতে সব সময় জ্যাম থাকে। এখন চলাচলের জন্য ফুটপাতও ব্যবহার করা যাচ্ছে না। ব্যবসায়ীরা ফুটপাত দখল করে নিয়েছেন। চলাচলে ভোগান্তিতে পড়েছি আমরা সাধারণ পথচারীরা। প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি, তারা যেন ফুটপাত দখলমুক্ত করার ব্যবস্থা নেয়।’
একই ধরনের ক্ষোভ প্রকাশ করেন বড়াইবাড়ীর মিজানুর রহমান। তিনি বলেন, ‘অটোযোগে রংপুর শহরে যাব। প্রায় ১০০ গজ রাস্তা এগিয়ে অটোতে উঠতে হবে। এটুকু পথ যেতে পারছি না যানজটের কারণে। প্রায় তিন মিনিট ধরে দাঁড়িয়ে আছি। ফুটপাত তো ব্যবসায়ীদের দখলে। পায়ে হাঁটারও কোনো সুযোগ নেই। গঙ্গাচড়ায় এসব কি দেখার মতো কেউ নেই?’
সয়রাবাড়ীর মিলন প্রতি সপ্তাহে দুই থেকে চার দিন গঙ্গাচড়া বাজারে আসেন। তাঁর মতে, গঙ্গাচড়া বাজার সড়কে পথচারী যানবাহন চলাচলে থাকা দুর্ভোগ উপজেলা প্রশাসন চাইলেই নিরসন করতে পারে। কিন্তু বছরের পর বছর ধরে এই ভোগান্তি চলছে।
এ বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) নয়ন কুমার সাহা বলেন, ‘উপজেলা নির্বাহী অফিসার তাসলীমা বেগম ছুটিতে আছেন। বিষয়টি নিয়ে ওনার সঙ্গে আলোচনা করে ফুটপাত দখলমুক্ত করতে পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’
গঙ্গাচড়ায় ফুটপাত দখল করে চলছে জমজমাট ব্যবসা। এতে করে চলাচলে সমস্যা পোহাচ্ছেন বাজারে আসা লোকজনসহ সাধারণ পথচারী এবং স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীরা।
গঙ্গাচড়া বাজারের রাস্তাগুলো সামান্য বৃষ্টি হলেই পানিতে ডুবে যেত। এই পানি নিষ্কাশনে গত বছর সড়ক ও জনপথ বিভাগের অর্থায়নে বাজারের প্রধান সড়কের পাশ দিয়ে তৈরি করা হয় ড্রেন কাম ফুটপাত। জনসাধারণের চলাচলের জন্য তৈরি এই ফুটপাত এখন দোকান মালিকদের দখলে। কেউবা দোকানে ওঠার জন্য ফুটপাথের ওপরে তৈরি করেছেন কংক্রিটের সিঁড়ি, আবার কেউবা সেখানে পণ্য রেখে চালাচ্ছেন রমরমা ব্যবসা। সাধারণ পথচারীরা এ জন্য দুষেছেন হাট ইজারাদারদের।
উপজেলার মৌলভীবাজার থেকে গঙ্গাচড়া বাজারে আসা সোহেল বলেন, ‘বাজারের প্রধান সড়কটিতে সব সময় জ্যাম থাকে। এখন চলাচলের জন্য ফুটপাতও ব্যবহার করা যাচ্ছে না। ব্যবসায়ীরা ফুটপাত দখল করে নিয়েছেন। চলাচলে ভোগান্তিতে পড়েছি আমরা সাধারণ পথচারীরা। প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি, তারা যেন ফুটপাত দখলমুক্ত করার ব্যবস্থা নেয়।’
একই ধরনের ক্ষোভ প্রকাশ করেন বড়াইবাড়ীর মিজানুর রহমান। তিনি বলেন, ‘অটোযোগে রংপুর শহরে যাব। প্রায় ১০০ গজ রাস্তা এগিয়ে অটোতে উঠতে হবে। এটুকু পথ যেতে পারছি না যানজটের কারণে। প্রায় তিন মিনিট ধরে দাঁড়িয়ে আছি। ফুটপাত তো ব্যবসায়ীদের দখলে। পায়ে হাঁটারও কোনো সুযোগ নেই। গঙ্গাচড়ায় এসব কি দেখার মতো কেউ নেই?’
সয়রাবাড়ীর মিলন প্রতি সপ্তাহে দুই থেকে চার দিন গঙ্গাচড়া বাজারে আসেন। তাঁর মতে, গঙ্গাচড়া বাজার সড়কে পথচারী যানবাহন চলাচলে থাকা দুর্ভোগ উপজেলা প্রশাসন চাইলেই নিরসন করতে পারে। কিন্তু বছরের পর বছর ধরে এই ভোগান্তি চলছে।
এ বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) নয়ন কুমার সাহা বলেন, ‘উপজেলা নির্বাহী অফিসার তাসলীমা বেগম ছুটিতে আছেন। বিষয়টি নিয়ে ওনার সঙ্গে আলোচনা করে ফুটপাত দখলমুক্ত করতে পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪