ডিমলা (নীলফামারী) প্রতিনিধি
নীলফামারীর ডিমলায় তিস্তা নদীর ভাঙনে বিলীন হচ্ছে ছয় ইউনিয়নের গ্রাম, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, ফসলি জমিসহ কোটি কোটি টাকার সরকারি-বেসরকারি স্থাপনা। এ ছাড়া ভাঙনের ঝুঁকিতে রয়েছে পূর্ব ছাতনাই, পশ্চিম ছাতনাই, টেপা খড়িবাড়ি, খগাখড়িবাড়ি, খালিশা ও ঝুনাগাছ চাপানীর ইউনিয়নের প্রায় ১০টি গ্রামসহ নদী রক্ষা বেড়িবাঁধ ও স্পার বাঁধের একাংশ।
খগাখড়িবাড়ি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান রবিউল ইসলাম লিথন আজকের পত্রিকাকে বলেন, বছর দশেক আগেও কিসামত গ্রামে সহস্রাধিক পরিবার বসবাস করত। সেখানে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, গুচ্ছগ্রাম, মুজিবকেল্লা, রাস্তাঘাট, বাগানসহ ফসলি জমি সবই ছিল। কয়েক বছরে তিস্তার ভাঙনে বাস্তুহারা হয়েছে শতাধিক পরিবার। নিঃস্ব হয়েছে অনেকে।
জানা গেছে, বহু বছর আগে তিস্তার ধারঘেঁষে গড়ে ওঠে বিশালায়তনের কিসামত গ্রাম। যার সিংহ ভাগ চাষ করে নদীপাড়ের মানুষ। প্রায় ৫০ বছর ধরে ওই এলাকার লোকজন এই চরের জমিতে বাদাম, ভুট্টা, সরিষা, পাট ও ধান আবাদ করে জীবিকা নির্বাহ করে আসছিল।
উপজেলার খগাখড়িবাড়ি ইউনিয়নের চর কিসামত গ্রামের বাসিন্দা আরিফ হোসেন বলেন, এ জমি আমার শেষ সম্বল। এর ধান দিয়েই সারা বছরের খাবার জোটে। ধারদেনা করে আমন ধানও লাগিয়েছিলাম। এখন এ জমির বেশির ভাগ নদীতে ভেঙে গেছে।
ভাঙনের শিকার জমির মালিকেরা জানান, প্রতিবছর তিস্তার ভাঙনে ফসলি জমিসহ বসতভিটা নদীগর্ভে চলে যাচ্ছে। গ্রামটির প্রায় ১০ কিলোমিটার এলাকা বর্তমানে বিলীন হয়ে গেছে। ভূমিহীন ও গৃহহীন হয়ে পড়েছে শতাধিক পরিবার। ভাঙনের কারণে পাল্টে যাচ্ছে কিসামত চর গ্রামের মানচিত্র। এত কিছুর পরও নদীভাঙন রোধে কর্তৃপক্ষ কোনো ব্যবস্থা নেয়নি বলে অভিযোগ এলাকাবাসীর। নদী থেকে অবৈধ বালু উত্তোলনের ফলে সামান্য বন্যা হলেই ভাঙন বাড়ছে বলে অনেকের ধারণা।
তিস্তা বাঁচাও নদী বাঁচাও—সংগ্রাম পরিষদের নেতা সোহেল হোসান বলেন, ভাঙনের শিকার হয়ে নয়, নদী থেকে বোমা মেশিন দিয়ে বালু-পাথর উত্তোলন করায় এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। এর ফলে তলদেশ উঁচু-নিচু হয়ে নদী গতিপথ হারিয়ে ফেলছে। এ অবস্থায় ড্রেজিং করে নদী শাসন না করলে ভাঙন থামানো যাবে না।
ডালিয়া পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী আসফাউদদৌলা বলেন, ভাঙনরোধে বাঁধ সংস্কার, নদী ও পরিত্যক্ত সেচনালা খননের মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নে পর্যবেক্ষণ চলছে।
নীলফামারীর ডিমলায় তিস্তা নদীর ভাঙনে বিলীন হচ্ছে ছয় ইউনিয়নের গ্রাম, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, ফসলি জমিসহ কোটি কোটি টাকার সরকারি-বেসরকারি স্থাপনা। এ ছাড়া ভাঙনের ঝুঁকিতে রয়েছে পূর্ব ছাতনাই, পশ্চিম ছাতনাই, টেপা খড়িবাড়ি, খগাখড়িবাড়ি, খালিশা ও ঝুনাগাছ চাপানীর ইউনিয়নের প্রায় ১০টি গ্রামসহ নদী রক্ষা বেড়িবাঁধ ও স্পার বাঁধের একাংশ।
খগাখড়িবাড়ি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান রবিউল ইসলাম লিথন আজকের পত্রিকাকে বলেন, বছর দশেক আগেও কিসামত গ্রামে সহস্রাধিক পরিবার বসবাস করত। সেখানে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, গুচ্ছগ্রাম, মুজিবকেল্লা, রাস্তাঘাট, বাগানসহ ফসলি জমি সবই ছিল। কয়েক বছরে তিস্তার ভাঙনে বাস্তুহারা হয়েছে শতাধিক পরিবার। নিঃস্ব হয়েছে অনেকে।
জানা গেছে, বহু বছর আগে তিস্তার ধারঘেঁষে গড়ে ওঠে বিশালায়তনের কিসামত গ্রাম। যার সিংহ ভাগ চাষ করে নদীপাড়ের মানুষ। প্রায় ৫০ বছর ধরে ওই এলাকার লোকজন এই চরের জমিতে বাদাম, ভুট্টা, সরিষা, পাট ও ধান আবাদ করে জীবিকা নির্বাহ করে আসছিল।
উপজেলার খগাখড়িবাড়ি ইউনিয়নের চর কিসামত গ্রামের বাসিন্দা আরিফ হোসেন বলেন, এ জমি আমার শেষ সম্বল। এর ধান দিয়েই সারা বছরের খাবার জোটে। ধারদেনা করে আমন ধানও লাগিয়েছিলাম। এখন এ জমির বেশির ভাগ নদীতে ভেঙে গেছে।
ভাঙনের শিকার জমির মালিকেরা জানান, প্রতিবছর তিস্তার ভাঙনে ফসলি জমিসহ বসতভিটা নদীগর্ভে চলে যাচ্ছে। গ্রামটির প্রায় ১০ কিলোমিটার এলাকা বর্তমানে বিলীন হয়ে গেছে। ভূমিহীন ও গৃহহীন হয়ে পড়েছে শতাধিক পরিবার। ভাঙনের কারণে পাল্টে যাচ্ছে কিসামত চর গ্রামের মানচিত্র। এত কিছুর পরও নদীভাঙন রোধে কর্তৃপক্ষ কোনো ব্যবস্থা নেয়নি বলে অভিযোগ এলাকাবাসীর। নদী থেকে অবৈধ বালু উত্তোলনের ফলে সামান্য বন্যা হলেই ভাঙন বাড়ছে বলে অনেকের ধারণা।
তিস্তা বাঁচাও নদী বাঁচাও—সংগ্রাম পরিষদের নেতা সোহেল হোসান বলেন, ভাঙনের শিকার হয়ে নয়, নদী থেকে বোমা মেশিন দিয়ে বালু-পাথর উত্তোলন করায় এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। এর ফলে তলদেশ উঁচু-নিচু হয়ে নদী গতিপথ হারিয়ে ফেলছে। এ অবস্থায় ড্রেজিং করে নদী শাসন না করলে ভাঙন থামানো যাবে না।
ডালিয়া পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী আসফাউদদৌলা বলেন, ভাঙনরোধে বাঁধ সংস্কার, নদী ও পরিত্যক্ত সেচনালা খননের মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নে পর্যবেক্ষণ চলছে।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪