এইচ এম মাইনুল ইসলাম, মোরেলগঞ্জ (বাগেরহাট)
বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জ উপজেলার বারইখালী খালের হোগলপাতি-গোয়ালবাড়িয়া গ্রামের সাঁকোটি দীর্ঘদিন ধরে ভাঙা। এতে দুই ইউনিয়নের দুই হাজারের বেশি শিক্ষার্থী চরম দুর্ভোগের শিকার হচ্ছে।
নিশানবাড়িয়া ইউনিয়নের হোগলপাতি ও বারইখালী ইউনিয়নের গোয়ালবাড়িয়া গ্রামের গুরুত্বপূর্ণ সংযোগ সাঁকোটি দীর্ঘদিন ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় পড়ে আছে। এ সাঁকো দিয়ে প্রতিদিন প্রায় দুই হাজার শিক্ষার্থী যাতায়াত করে। এ সাঁকো দিয়ে প্রাথমিক পর্যায়ের শিশু শিক্ষার্থীরা পার হতে পারে না। অভিভাবকেরা কোলে চড়িয়ে তাঁদের সন্তানদের পাড় করিয়ে দেন। উপজেলা সদরের স্কুল-কলেজ-মাদ্রাসার বিভিন্ন শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা এ পথে যাতায়াত করেন। ঝুঁকির কারণে এ সাঁকো দিয়ে মোটরসাইকেল, ভ্যানসহ সকল যানবাহন চলাচল বন্ধ রয়েছে।
এ খালের দুই পাড়ে রয়েছে একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, এইচ ভি এস হাজী নুরউদ্দিন দাখিল মাদ্রাসা, একটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়, মসজিদ, এতিমখানা ও হিফ্জ মাদ্রাসা, একাধিক বাজার, গোয়ালবাড়িয়া মাদ্রাসাসহ বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। তা ছাড়া বারইখালী ইউনিয়নের ঐতিহ্যবাহী তেতুলবাড়িয়া বাজার থেকে এ সাঁকো পেরিয়ে সবচেয়ে কম সময়ে উপজেলা সদরের আসা-যাওয়া করা যায়।
মাদ্রাসার সহকারী শিক্ষক জাহিদুল ইসলাম লিটন, খাদিজা খাতুন, বুরহানে সুলতান, সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক হুমায়ুর কবির জানান, সাঁকোটি যেকোনো মুহূর্তে ভেঙে পড়ে বড় কোনো দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।
এইচ ভি এস হাজী নুরউদ্দিন দাখিল মাদ্রাসা সুপার আব্দুল লতিফ শেখ বলেন, বারবার দায়সারা মেরামতের কারণে সাঁকোটি ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে পড়ে। অথচ গুরুত্ব বিবেচনায় এখানে সেতু প্রয়োজন।
উপজেলা প্রকৌশল দপ্তরের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মনিরুল হক জানান, সাঁকোটি পুনর্নির্মাণের জন্য এলাকাবাসীর পক্ষ থেকে আবেদন এসেছে। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি অবহিত করা হবে।
বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জ উপজেলার বারইখালী খালের হোগলপাতি-গোয়ালবাড়িয়া গ্রামের সাঁকোটি দীর্ঘদিন ধরে ভাঙা। এতে দুই ইউনিয়নের দুই হাজারের বেশি শিক্ষার্থী চরম দুর্ভোগের শিকার হচ্ছে।
নিশানবাড়িয়া ইউনিয়নের হোগলপাতি ও বারইখালী ইউনিয়নের গোয়ালবাড়িয়া গ্রামের গুরুত্বপূর্ণ সংযোগ সাঁকোটি দীর্ঘদিন ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় পড়ে আছে। এ সাঁকো দিয়ে প্রতিদিন প্রায় দুই হাজার শিক্ষার্থী যাতায়াত করে। এ সাঁকো দিয়ে প্রাথমিক পর্যায়ের শিশু শিক্ষার্থীরা পার হতে পারে না। অভিভাবকেরা কোলে চড়িয়ে তাঁদের সন্তানদের পাড় করিয়ে দেন। উপজেলা সদরের স্কুল-কলেজ-মাদ্রাসার বিভিন্ন শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা এ পথে যাতায়াত করেন। ঝুঁকির কারণে এ সাঁকো দিয়ে মোটরসাইকেল, ভ্যানসহ সকল যানবাহন চলাচল বন্ধ রয়েছে।
এ খালের দুই পাড়ে রয়েছে একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, এইচ ভি এস হাজী নুরউদ্দিন দাখিল মাদ্রাসা, একটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়, মসজিদ, এতিমখানা ও হিফ্জ মাদ্রাসা, একাধিক বাজার, গোয়ালবাড়িয়া মাদ্রাসাসহ বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। তা ছাড়া বারইখালী ইউনিয়নের ঐতিহ্যবাহী তেতুলবাড়িয়া বাজার থেকে এ সাঁকো পেরিয়ে সবচেয়ে কম সময়ে উপজেলা সদরের আসা-যাওয়া করা যায়।
মাদ্রাসার সহকারী শিক্ষক জাহিদুল ইসলাম লিটন, খাদিজা খাতুন, বুরহানে সুলতান, সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক হুমায়ুর কবির জানান, সাঁকোটি যেকোনো মুহূর্তে ভেঙে পড়ে বড় কোনো দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।
এইচ ভি এস হাজী নুরউদ্দিন দাখিল মাদ্রাসা সুপার আব্দুল লতিফ শেখ বলেন, বারবার দায়সারা মেরামতের কারণে সাঁকোটি ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে পড়ে। অথচ গুরুত্ব বিবেচনায় এখানে সেতু প্রয়োজন।
উপজেলা প্রকৌশল দপ্তরের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মনিরুল হক জানান, সাঁকোটি পুনর্নির্মাণের জন্য এলাকাবাসীর পক্ষ থেকে আবেদন এসেছে। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি অবহিত করা হবে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৪ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪