নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব মোকাবিলা এবং এ থেকে বিশ্বকে বাঁচাতে যুক্তরাজ্যের গ্লাসগোয় চলমান সম্মেলনের সম্ভাব্য চুক্তির খসড়া প্রকাশ করেছে জাতিসংঘের জলবায়ুবিষয়ক সংস্থা। গতকাল বুধবার এই চুক্তির প্রথম খসড়া প্রকাশ করা হয়।
আগামী শুক্রবার শেষ হবে এই জলবায়ু সম্মেলন। বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধি প্রতিরোধসহ জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় ইতিমধ্যেই একটি লক্ষ্যমাত্রাকে সামনে রেখে কাজ করছে দেশগুলো।
বিদ্যমান কর্মসূচিতে থাকা লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ ও সিদ্ধান্ত এই সম্মেলন থেকে আসবে বলে তাকিয়ে আছে বিশ্ব। সবুজায়ন বা পরিবেশবান্ধব একগুচ্ছ ঘোষণা সম্মেলন থেকে আসবে বলে আশা করা হচ্ছে।
জলবায়ু সম্মেলন থেকে আশার আলো দেখছেন এতে অংশ নেওয়া বাংলাদেশি গবেষকেরা। তাঁরা বলছেন এই সম্মেলনে প্রত্যাশা ছিল অনেক। যতটুকু অর্জন হয়েছে তা-ও কম নয়। বিশেষ করে ৪৮টি ঝুঁকিপূর্ণ দেশের ফোরামের সভাপতি হিসেবে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী যে ভূমিকা রেখেছেন তা প্রশংসা পেয়েছে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে। ভবিষ্যতে দেশের ১০টি কয়লাভিত্তিক প্রকল্প বাতিলের ঘোষণা দিয়েছেন তিনি। সেই সঙ্গে বিশ্বের তাপমাত্রা ১ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের বেশি বাড়তে দেওয়া যাবে না বলে যে দাবি প্রধানমন্ত্রী তুলেছেন তা অন্যান্য ক্ষতিগ্রস্ত দেশও সমর্থন করেছে।
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) পানি ও বন্যা ব্যবস্থাপনা ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক জলবায়ু বিশেষজ্ঞ ড. এ কে এম সাইফুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, এই সম্মেলনে বিশ্বের কাছে বাংলাদেশের প্রশংসা বেড়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলো জলবায়ু তহবিলের ক্ষতিপূরণ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী হয়েছে। বিশ্বব্যাপী তরুণদের মধ্যে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব নিয়ে সচেতনতা বেড়েছে। বিশ্বের পরিবেশকে বাঁচাতে এমন সম্মেলন বারবার হওয়া দরকার।
গবেষকেরা বলছেন, এই সম্মেলনে বেশ কিছু সফলতা এসেছে। বিদ্যুৎ উৎপাদনে কয়লার ব্যবহার ২০৩০ সালের মধ্যে বন্ধের আশ্বাস দিয়েছে শিল্পোন্নত রাষ্ট্রগুলো। আর উন্নয়নশীল দেশগুলো ২০৪০ এর মধ্যে এটি কার্যকর করার ঘোষণা দিয়েছে। যদিও কিছু দেশ এতে রাজি হয়নি। বিশ্বে মোট কার্বন নিঃসরণের ৩৭ শতাংশ হয় এই কয়লা থেকে।
১০৩টি দেশ মিথেন চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছে। এতে বলা হয়েছে, ২০৩০ সালের মধ্যে ৩০ শতাংশ মিথেন গ্যাস কমানোর উদ্যোগ নেবে দেশগুলো। এই গ্যাস কার্বন ডাই-অক্সাইডের চেয়ে ৮০ গুণ তাপ বাড়িয়ে থাকে। এটি কার্যকর হলে বিশ্বের মোট তাপমাত্রার শূন্য দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপ কমবে।
ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোর জন্য ১০০ বিলিয়ন জলবায়ু তহবিল পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী হচ্ছেন গবেষকেরা। বাংলাদেশ এখানে বড় ভূমিকা রেখেছে বলে মনে করছেন তাঁরা। তহবিলের ব্যাপারে সম্মেলনে বলা হয়, প্যারিস চুক্তি অনুযায়ী ২০২০ সাল থেকে বছরে ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলো ১০০ বিলিয়ন ডলার পাওয়ার কথা ছিল। এটি যেহেতু কার্যকর হয়নি। তাই আগামী ২০২৩ সাল থেকে এটি কার্যকর করার প্রতিশ্রুতি এসেছে সম্মেলন থেকে।
বিশ্বের ১১০টি দেশ ২০৩০ সালের মধ্যে বন ধ্বংস করা বন্ধ করবে বলে চুক্তিবদ্ধ হয়েছে। এ জন্য ১৯ দশমিক ২ বিলিয়ন ডলারের তহবিল তৈরির অঙ্গীকার করা হয়েছে। এটি করা গেলে বিশ্বে কার্বন নিঃসরণ কমবে। অক্সিজেন বাড়বে।
জলবায়ু পরিবর্তন বিশেষজ্ঞ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় উদ্ভিনবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক জসিম উদ্দিন বলেন, ‘সফলতা এখনো দৃশ্যমান নয়। তবে ১২ তারিখের পর বোঝা যাবে। অনেক প্রত্যাশা ছিল, সব পূরণ হবে না বলে ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে। এই সম্মেলন সফল হওয়া নির্ভর করছে শিল্পোন্নত দেশগুলোর ওপর। তাদের সদিচ্ছা না থাকলে এই সম্মেলন ব্যর্থ হবে। চুক্তি বা নীতিমালা কোনোটাই কার্যকর হবে না তাদের ইচ্ছা ছাড়া। তবে জলবায়ুর সঙ্গে অর্থনীতি, সভ্যতা, নগরায়ণ সব নানা বিষয় জড়িত এই বিষয়টি বিশ্বের মানুষরা বুঝতে পারছে, এটাও সম্মেলনের একটা সফলতা।’
বাংলাদেশকে ১ কোটি ২০ লাখ পাউন্ড দেবে যুক্তরাজ্য
জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় বাংলাদেশকে ১ কোটি ২০ লাখ পাউন্ড দেবে যুক্তরাজ্য। গতকাল যুক্তরাজ্যের পক্ষ থেকে জানানো হয়, গত মঙ্গলবার জলবায়ু সম্মেলনের সভাপতি এবং যুক্তরাজ্যের এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলবিষয়ক মন্ত্রী অলোক শর্মা ১ কোটি ৬৫ লাখ ডলারের যুক্তরাজ্যের তহবিল ঘোষণা দেন। এ অর্থ জলবায়ু পরিবর্তনসহ জলবায়ু পরিবর্তনে লিঙ্গবৈষম্য এবং জলবায়ু পরিবর্তনের নেতৃত্বে নারীর ক্ষমতায়নে ব্যবহার করা হবে।
এ ছাড়া ২০২১ থেকে ২০২৭ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশের জন্য ১ কোটি ২০ লাখ ডলারের নতুন প্রোগ্রামও ঘোষণা করেছেন অলোক শর্মা। যার মাধ্যমে স্থানীয় নেতৃত্বের মাধ্যমে অভিযোজন, নবায়নযোগ্য জ্বালানির সম্প্রসারণ, দূষণ মোকাবিলা এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে জলবায়ু নেতা হিসেবে ক্ষমতায়নে ব্যবহার করা হবে।
জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব মোকাবিলা এবং এ থেকে বিশ্বকে বাঁচাতে যুক্তরাজ্যের গ্লাসগোয় চলমান সম্মেলনের সম্ভাব্য চুক্তির খসড়া প্রকাশ করেছে জাতিসংঘের জলবায়ুবিষয়ক সংস্থা। গতকাল বুধবার এই চুক্তির প্রথম খসড়া প্রকাশ করা হয়।
আগামী শুক্রবার শেষ হবে এই জলবায়ু সম্মেলন। বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধি প্রতিরোধসহ জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় ইতিমধ্যেই একটি লক্ষ্যমাত্রাকে সামনে রেখে কাজ করছে দেশগুলো।
বিদ্যমান কর্মসূচিতে থাকা লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ ও সিদ্ধান্ত এই সম্মেলন থেকে আসবে বলে তাকিয়ে আছে বিশ্ব। সবুজায়ন বা পরিবেশবান্ধব একগুচ্ছ ঘোষণা সম্মেলন থেকে আসবে বলে আশা করা হচ্ছে।
জলবায়ু সম্মেলন থেকে আশার আলো দেখছেন এতে অংশ নেওয়া বাংলাদেশি গবেষকেরা। তাঁরা বলছেন এই সম্মেলনে প্রত্যাশা ছিল অনেক। যতটুকু অর্জন হয়েছে তা-ও কম নয়। বিশেষ করে ৪৮টি ঝুঁকিপূর্ণ দেশের ফোরামের সভাপতি হিসেবে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী যে ভূমিকা রেখেছেন তা প্রশংসা পেয়েছে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে। ভবিষ্যতে দেশের ১০টি কয়লাভিত্তিক প্রকল্প বাতিলের ঘোষণা দিয়েছেন তিনি। সেই সঙ্গে বিশ্বের তাপমাত্রা ১ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের বেশি বাড়তে দেওয়া যাবে না বলে যে দাবি প্রধানমন্ত্রী তুলেছেন তা অন্যান্য ক্ষতিগ্রস্ত দেশও সমর্থন করেছে।
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) পানি ও বন্যা ব্যবস্থাপনা ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক জলবায়ু বিশেষজ্ঞ ড. এ কে এম সাইফুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, এই সম্মেলনে বিশ্বের কাছে বাংলাদেশের প্রশংসা বেড়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলো জলবায়ু তহবিলের ক্ষতিপূরণ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী হয়েছে। বিশ্বব্যাপী তরুণদের মধ্যে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব নিয়ে সচেতনতা বেড়েছে। বিশ্বের পরিবেশকে বাঁচাতে এমন সম্মেলন বারবার হওয়া দরকার।
গবেষকেরা বলছেন, এই সম্মেলনে বেশ কিছু সফলতা এসেছে। বিদ্যুৎ উৎপাদনে কয়লার ব্যবহার ২০৩০ সালের মধ্যে বন্ধের আশ্বাস দিয়েছে শিল্পোন্নত রাষ্ট্রগুলো। আর উন্নয়নশীল দেশগুলো ২০৪০ এর মধ্যে এটি কার্যকর করার ঘোষণা দিয়েছে। যদিও কিছু দেশ এতে রাজি হয়নি। বিশ্বে মোট কার্বন নিঃসরণের ৩৭ শতাংশ হয় এই কয়লা থেকে।
১০৩টি দেশ মিথেন চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছে। এতে বলা হয়েছে, ২০৩০ সালের মধ্যে ৩০ শতাংশ মিথেন গ্যাস কমানোর উদ্যোগ নেবে দেশগুলো। এই গ্যাস কার্বন ডাই-অক্সাইডের চেয়ে ৮০ গুণ তাপ বাড়িয়ে থাকে। এটি কার্যকর হলে বিশ্বের মোট তাপমাত্রার শূন্য দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপ কমবে।
ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোর জন্য ১০০ বিলিয়ন জলবায়ু তহবিল পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী হচ্ছেন গবেষকেরা। বাংলাদেশ এখানে বড় ভূমিকা রেখেছে বলে মনে করছেন তাঁরা। তহবিলের ব্যাপারে সম্মেলনে বলা হয়, প্যারিস চুক্তি অনুযায়ী ২০২০ সাল থেকে বছরে ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলো ১০০ বিলিয়ন ডলার পাওয়ার কথা ছিল। এটি যেহেতু কার্যকর হয়নি। তাই আগামী ২০২৩ সাল থেকে এটি কার্যকর করার প্রতিশ্রুতি এসেছে সম্মেলন থেকে।
বিশ্বের ১১০টি দেশ ২০৩০ সালের মধ্যে বন ধ্বংস করা বন্ধ করবে বলে চুক্তিবদ্ধ হয়েছে। এ জন্য ১৯ দশমিক ২ বিলিয়ন ডলারের তহবিল তৈরির অঙ্গীকার করা হয়েছে। এটি করা গেলে বিশ্বে কার্বন নিঃসরণ কমবে। অক্সিজেন বাড়বে।
জলবায়ু পরিবর্তন বিশেষজ্ঞ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় উদ্ভিনবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক জসিম উদ্দিন বলেন, ‘সফলতা এখনো দৃশ্যমান নয়। তবে ১২ তারিখের পর বোঝা যাবে। অনেক প্রত্যাশা ছিল, সব পূরণ হবে না বলে ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে। এই সম্মেলন সফল হওয়া নির্ভর করছে শিল্পোন্নত দেশগুলোর ওপর। তাদের সদিচ্ছা না থাকলে এই সম্মেলন ব্যর্থ হবে। চুক্তি বা নীতিমালা কোনোটাই কার্যকর হবে না তাদের ইচ্ছা ছাড়া। তবে জলবায়ুর সঙ্গে অর্থনীতি, সভ্যতা, নগরায়ণ সব নানা বিষয় জড়িত এই বিষয়টি বিশ্বের মানুষরা বুঝতে পারছে, এটাও সম্মেলনের একটা সফলতা।’
বাংলাদেশকে ১ কোটি ২০ লাখ পাউন্ড দেবে যুক্তরাজ্য
জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় বাংলাদেশকে ১ কোটি ২০ লাখ পাউন্ড দেবে যুক্তরাজ্য। গতকাল যুক্তরাজ্যের পক্ষ থেকে জানানো হয়, গত মঙ্গলবার জলবায়ু সম্মেলনের সভাপতি এবং যুক্তরাজ্যের এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলবিষয়ক মন্ত্রী অলোক শর্মা ১ কোটি ৬৫ লাখ ডলারের যুক্তরাজ্যের তহবিল ঘোষণা দেন। এ অর্থ জলবায়ু পরিবর্তনসহ জলবায়ু পরিবর্তনে লিঙ্গবৈষম্য এবং জলবায়ু পরিবর্তনের নেতৃত্বে নারীর ক্ষমতায়নে ব্যবহার করা হবে।
এ ছাড়া ২০২১ থেকে ২০২৭ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশের জন্য ১ কোটি ২০ লাখ ডলারের নতুন প্রোগ্রামও ঘোষণা করেছেন অলোক শর্মা। যার মাধ্যমে স্থানীয় নেতৃত্বের মাধ্যমে অভিযোজন, নবায়নযোগ্য জ্বালানির সম্প্রসারণ, দূষণ মোকাবিলা এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে জলবায়ু নেতা হিসেবে ক্ষমতায়নে ব্যবহার করা হবে।
ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
২৩ দিন আগেআধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
০৮ মে ২০২৫