বারহাট্টা (নেত্রকোনা) প্রতিনিধি
নেত্রকোনার বারহাট্টা উপজেলার রায়পুর ইউনিয়নে সরকারি উন্নয়ন প্রকল্পে খননযন্ত্র দিয়ে মাটি কাটা হচ্ছে। প্রকল্পে শ্রমিক দিয়ে কাজ করানোর কথা থাকলেও খননযন্ত্র ব্যবহার করা হচ্ছে।
গ্রামীণ অবকাঠামো রক্ষণাবেক্ষণ কর্মসূচির আওতায় অতিদরিদ্রদের জন্য কাজের বিনিময়ে কর্মসৃজন কর্মসূচি, কাজের বিনিময়ে টাকা ও কাজের বিনিময়ে খাদ্য প্রকল্পে শ্রমিকের পরিবর্তে খননযন্ত্রের ব্যবহার হচ্ছে।
বারহাট্টা ও কলমাকান্দা উপজেলার সীমান্তবর্তী গুমাই নদীতে খননযন্ত্র বসানোর কারণে ভাঙন দেখা দিয়েছে। তবু চলছে মাটি উত্তোলন। সেই মাটি দিয়ে বারহাট্টা উপজেলার রায়পুর ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের যাওয়াইল গ্রামে হেকিম মাতব্বরের বাড়ির পাশে একটি রাস্তায় সরকারি প্রকল্পের কাজ চলছে। এখানে শ্রমিকদের দিয়ে মাটি কাটার কথা থাকলেও যন্ত্র দিয়ে খনন করা হচ্ছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে যাওয়াইল গ্রামের কয়েকজন অতি দরিদ্র মানুষ বলেন, আমরা জানিও না কখন এই রাস্তার কাজ হয়েছে। করোনার ও দ্রব্যমূল্যের দাম বাড়ার কারণে আমরা অসহায় আছি। এখানে মাটি কাটলে হয়তো বা কয়েকটা টাকা পেতাম। কিন্তু এখন তাও হলো না। আমরা বাঁচব কীভাবে? সব তো প্রকল্পের দায়িত্বে থাকা লোকেরাই নিয়ে যাচ্ছে।
রাস্তাটির দায়িত্বে থাকা রায়পুর ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য আব্দুল হাই বলেন, ‘আমাকে এই প্রকল্পের দায়িত্ব দিয়ে বিপদে ফেলা হয়েছে। আমি এখন মাটি কোথায় পাব। নদী থেকেও ড্রেজারে করে মাটি উঠছে না।’ রায়পুর ইউপি চেয়ারম্যান আতিকুর রহমান রাজু বলেন, এটা তো সরকারি কাজ।
বারহাট্টা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এস এম মাজহারুল ইসলামকে বিষয়টি অবগত করা হলে তিনি বলেন, ওই রাস্তার মাটি ড্রেজার দিয়ে তোলার জন্য কাউকে তিনি অনুমতি দেননি। আর যারা নদী থেকে অবৈধভাবে ড্রেজারের মাধ্যমে মাটি উত্তোলন করে তাদের বিরুদ্ধে উপজেলা প্রশাসনের অভিযান অব্যাহত আছে এবং থাকবে।
নেত্রকোনার বারহাট্টা উপজেলার রায়পুর ইউনিয়নে সরকারি উন্নয়ন প্রকল্পে খননযন্ত্র দিয়ে মাটি কাটা হচ্ছে। প্রকল্পে শ্রমিক দিয়ে কাজ করানোর কথা থাকলেও খননযন্ত্র ব্যবহার করা হচ্ছে।
গ্রামীণ অবকাঠামো রক্ষণাবেক্ষণ কর্মসূচির আওতায় অতিদরিদ্রদের জন্য কাজের বিনিময়ে কর্মসৃজন কর্মসূচি, কাজের বিনিময়ে টাকা ও কাজের বিনিময়ে খাদ্য প্রকল্পে শ্রমিকের পরিবর্তে খননযন্ত্রের ব্যবহার হচ্ছে।
বারহাট্টা ও কলমাকান্দা উপজেলার সীমান্তবর্তী গুমাই নদীতে খননযন্ত্র বসানোর কারণে ভাঙন দেখা দিয়েছে। তবু চলছে মাটি উত্তোলন। সেই মাটি দিয়ে বারহাট্টা উপজেলার রায়পুর ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের যাওয়াইল গ্রামে হেকিম মাতব্বরের বাড়ির পাশে একটি রাস্তায় সরকারি প্রকল্পের কাজ চলছে। এখানে শ্রমিকদের দিয়ে মাটি কাটার কথা থাকলেও যন্ত্র দিয়ে খনন করা হচ্ছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে যাওয়াইল গ্রামের কয়েকজন অতি দরিদ্র মানুষ বলেন, আমরা জানিও না কখন এই রাস্তার কাজ হয়েছে। করোনার ও দ্রব্যমূল্যের দাম বাড়ার কারণে আমরা অসহায় আছি। এখানে মাটি কাটলে হয়তো বা কয়েকটা টাকা পেতাম। কিন্তু এখন তাও হলো না। আমরা বাঁচব কীভাবে? সব তো প্রকল্পের দায়িত্বে থাকা লোকেরাই নিয়ে যাচ্ছে।
রাস্তাটির দায়িত্বে থাকা রায়পুর ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য আব্দুল হাই বলেন, ‘আমাকে এই প্রকল্পের দায়িত্ব দিয়ে বিপদে ফেলা হয়েছে। আমি এখন মাটি কোথায় পাব। নদী থেকেও ড্রেজারে করে মাটি উঠছে না।’ রায়পুর ইউপি চেয়ারম্যান আতিকুর রহমান রাজু বলেন, এটা তো সরকারি কাজ।
বারহাট্টা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এস এম মাজহারুল ইসলামকে বিষয়টি অবগত করা হলে তিনি বলেন, ওই রাস্তার মাটি ড্রেজার দিয়ে তোলার জন্য কাউকে তিনি অনুমতি দেননি। আর যারা নদী থেকে অবৈধভাবে ড্রেজারের মাধ্যমে মাটি উত্তোলন করে তাদের বিরুদ্ধে উপজেলা প্রশাসনের অভিযান অব্যাহত আছে এবং থাকবে।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪