ভেদরগঞ্জ (শরীয়তপুর) প্রতিনিধি
স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ও মুজিববর্ষ উপলক্ষে শরীয়তপুরের ভেদরগঞ্জে আশ্রয়ণ প্রকল্পের আওতায় ৫০৭টি ঘর পেয়েছেন ভূমি ও গৃহহীনেরা। দুই দফায় দেওয়া হয়েছে এই ঘর। বাকি ১১৮টি আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর নির্মাণাধীন। নির্মাণকাজ দ্রুত শেষ করে ঘর ও জমির দলিল তুলে দেওয়া হবে ভূমি ও গৃহহীনদের কাছে।
ভেদরগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে প্রধানমন্ত্রীর আশ্রয়ণ প্রকল্প-২-এর অধীনে তিন ধাপে ভেদরগঞ্জে ছয় শতাধিক ভূমিহীনদের দেওয়া হবে ‘শান্তির নীড়’। সুবিধাভোগী ৬২৫টি পরিবারের মধ্যে ৫০৭টি ঘর ইতিমধ্যে হস্তান্তর করা হয়েছে। অবশিষ্ট ১১৮টি গৃহের নির্মাণকাজ চলছে।
এ ব্যাপারে ইউএনও তানভীর আল নাসীফ বলেন, ‘মুজিববর্ষে ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবার শনাক্ত করতে গিয়ে তৃণমূলে অসহায় হতদরিদ্র জনগোষ্ঠীর জীবনযাত্রা দেখে খুবই ব্যথিত হয়েছি। তৃণমূলের এসব সুবিধাবঞ্চিত জনগোষ্ঠীর পাশে রয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।’
২০২১ সালের ২৩ জানুয়ারি একটি অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যুক্ত হয়ে উপজেলায় ২০২টি ঘর হস্তান্তর করেন। বাকি ঘরগুলোর নির্মাণকাজ শেষ হওয়ায় দ্বিতীয় পর্যায়ে ২৯ মে ৩০৫টি ঘর বিতরণ করেন ইউএনও। মোট ৫০৭টি পরিবার এখন এই আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘরগুলোতে বসবাস করছে।
ঘর পাওয়া সাজু মুন্সি বলেন, ‘স্ত্রীকে নিয়ে ছোট ঝুপড়িঘরে বসবাস করতে খুব কষ্ট হতো। প্রশাসনের লোকজন এমন অবস্থা দেখে ছবি, জাতীয় পরিচয়পত্র নেয়। স্বপ্নেও ভাবিনি যে প্রধানমন্ত্রী আমাকে বাড়ি দেবেন। ঘর দেওয়ায় খুব খুশি হয়েছি।’
মুন্সিকান্দি আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর বরাদ্দ পাওয়া মনোয়ারা বেগম ও আল আমিন জানান, টাকাপয়সার লেনদেন ছাড়া সরকার তাঁদের ঘর দেওয়ায় সরকারের কাছে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন তিনি।
স্ত্রী-সন্তানসহ পরিজন নিয়ে সুখে-স্বাচ্ছন্দ্যে জীবন যাপন করতে পারায় খুশি ঘর পাওয়া পরিবার।
স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ও মুজিববর্ষ উপলক্ষে শরীয়তপুরের ভেদরগঞ্জে আশ্রয়ণ প্রকল্পের আওতায় ৫০৭টি ঘর পেয়েছেন ভূমি ও গৃহহীনেরা। দুই দফায় দেওয়া হয়েছে এই ঘর। বাকি ১১৮টি আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর নির্মাণাধীন। নির্মাণকাজ দ্রুত শেষ করে ঘর ও জমির দলিল তুলে দেওয়া হবে ভূমি ও গৃহহীনদের কাছে।
ভেদরগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে প্রধানমন্ত্রীর আশ্রয়ণ প্রকল্প-২-এর অধীনে তিন ধাপে ভেদরগঞ্জে ছয় শতাধিক ভূমিহীনদের দেওয়া হবে ‘শান্তির নীড়’। সুবিধাভোগী ৬২৫টি পরিবারের মধ্যে ৫০৭টি ঘর ইতিমধ্যে হস্তান্তর করা হয়েছে। অবশিষ্ট ১১৮টি গৃহের নির্মাণকাজ চলছে।
এ ব্যাপারে ইউএনও তানভীর আল নাসীফ বলেন, ‘মুজিববর্ষে ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবার শনাক্ত করতে গিয়ে তৃণমূলে অসহায় হতদরিদ্র জনগোষ্ঠীর জীবনযাত্রা দেখে খুবই ব্যথিত হয়েছি। তৃণমূলের এসব সুবিধাবঞ্চিত জনগোষ্ঠীর পাশে রয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।’
২০২১ সালের ২৩ জানুয়ারি একটি অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যুক্ত হয়ে উপজেলায় ২০২টি ঘর হস্তান্তর করেন। বাকি ঘরগুলোর নির্মাণকাজ শেষ হওয়ায় দ্বিতীয় পর্যায়ে ২৯ মে ৩০৫টি ঘর বিতরণ করেন ইউএনও। মোট ৫০৭টি পরিবার এখন এই আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘরগুলোতে বসবাস করছে।
ঘর পাওয়া সাজু মুন্সি বলেন, ‘স্ত্রীকে নিয়ে ছোট ঝুপড়িঘরে বসবাস করতে খুব কষ্ট হতো। প্রশাসনের লোকজন এমন অবস্থা দেখে ছবি, জাতীয় পরিচয়পত্র নেয়। স্বপ্নেও ভাবিনি যে প্রধানমন্ত্রী আমাকে বাড়ি দেবেন। ঘর দেওয়ায় খুব খুশি হয়েছি।’
মুন্সিকান্দি আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর বরাদ্দ পাওয়া মনোয়ারা বেগম ও আল আমিন জানান, টাকাপয়সার লেনদেন ছাড়া সরকার তাঁদের ঘর দেওয়ায় সরকারের কাছে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন তিনি।
স্ত্রী-সন্তানসহ পরিজন নিয়ে সুখে-স্বাচ্ছন্দ্যে জীবন যাপন করতে পারায় খুশি ঘর পাওয়া পরিবার।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪