শিহাব আহমেদ
‘মায়াশালিক’ সিনেমায় আপনার অভিনয়ের প্রশংসা হচ্ছে। পুরস্কারও পেয়েছেন। কেমন লাগছে?
কাজটি ভালো হয়েছে বলে অনেক তৃপ্তি লাগছে। মুক্তির পর থেকে দর্শকের প্রশংসা সেই তৃপ্তিটা আরও বাড়িয়েছে। যখন অভিনয়ের প্রশংসা শুনি, তখন খুব ভালো লাগে। ভালো কাজ করার আগ্রহটা আরও বেড়ে যায়। আর পুরস্কারের জন্য আমি একেবারেই প্রস্তুত ছিলাম না। প্রথম কাজেই পুরস্কার কাজের প্রতি দায়বদ্ধতা বাড়িয়ে দিল।
ওয়েব ফিল্মটির সঙ্গে যুক্ত হওয়ার গল্পটি শুনতে চাই?
এ সিনেমার গল্পকার ও চিত্রনাট্যকার জাহান সুলতানা আমার কয়েকটি কাজ দেখেছিলেন। তিনি আমাকে ভেবেই গল্পটি লেখেন। এরপর শিহাব শাহীন ভাইকে আমার কথা বলেন। বিষয়টি আমি জানতাম না। একদিন সকালে শিহাব ভাই ফোন করে বললেন, তোমাকে নিয়ে একটা ওয়েব সিনেমা বানাতে চাই। এরপর যখন গল্প শুনলাম, তখন হ্যাঁ বলতে আর সময় নিইনি।
মায়াশালিকের সারা হয়ে ওঠার প্রস্তুতি কেমন ছিল?
চরিত্রটি অনেক চঞ্চল। বেশি কথা বলে, সব সময় হাসিখুশি থাকে। মায়াশালিকের সারার সঙ্গে বাস্তবে আমার অনেক মিল আছে। বলতে পারেন সারা আর সাদিয়া একই রকম। তাই সারা হয়ে ওঠা তুলনামূলক সহজ হয়েছে। আলাদা করে তেমন প্রস্তুতি নিতে হয়নি।
প্রথম নাটক ও ওয়েব ফিল্ম দুই মাধ্যমেই আপনার সহশিল্পী ছিলেন অপূর্ব। তাঁর সঙ্গে কাজের অভিজ্ঞতা কেমন?
এটা আমার সৌভাগ্য যে দুই মাধ্যমে আমার প্রথম সহশিল্পী হিসেবে অপূর্ব ভাইকে পেয়েছি। তিনি কাজের প্রতি খুব যত্নশীল। কাজ করার সময় আমার ভুলগুলো ধরিয়ে দিয়েছেন। কী করে আরও ভালো করা যায় তা বুঝিয়ে দিয়েছেন। প্রথম নাটকে অল্প সময়ের জন্য তাঁর সঙ্গে কাজ করেছিলাম, এবার লিড কাপল হিসেবে কাজ করলাম। আগের মতোই আছেন। সহশিল্পী হিসেবে তিনি দারুণ!
বড় পর্দাতেও নাম লিখিয়েছেন...
সিনেমা নিয়ে আমার কোনো পরিকল্পনা ছিল না। সিনেমা তো আসলে অনেক বড় ব্যাপার। যখন আমার কাছে ‘কাজল রেখা’ সিনেমার অফার আসে, তখন গল্প পড়ার পর অডিশন দিই। সিলেক্ট হওয়ার পর সুযোগটা হাতছাড়া করতে চাইনি। ইতিমধ্যে সিনেমার ডাবিং শেষ করেছি। যতদূর জানি আগামী ফেব্রুয়ারিতে হলে মুক্তি পাবে ‘কাজল রেখা’। নিজেকে খুব ভাগ্যবান মনে হচ্ছে, ওয়েব ফিল্মে শিহাব শাহীন আর বড় পর্দায় গিয়াস উদ্দিন সেলিম ভাইয়ের মতো খ্যাতিমান নির্দেশকের নির্দেশনায় অভিষেক হতে যাচ্ছে আমার।
এখন কী কাজ করছেন?
ওটিটির জন্য দুটি ওয়েব সিরিজের কাজ শেষ করেছি। রুবায়েত মাহমুদের ‘কাবাডি’ আর রেজাউর রহমানের ‘ইন্টার্নশিপ’। এ ছাড়া ভালোবাসা দিবস উপলক্ষে তিনটি নাটকের কাজ শেষ করেছি।
নতুন বছরের পরিকল্পনা কী
এই বছরটা যেহেতু খুব ভালোভাবে শেষ হয়েছে, তাই নতুন বছরটা ভালো কাজ দিয়ে শুরু করতে চাই। বেশকিছু চিত্রনাট্য হাতে রয়েছে। সেখান থেকে বাছাই করে কাজ নির্বাচন করতে চাই। সংখ্যা না বাড়িয়ে কাজের মান ধরে রাখতে চাই।
‘মায়াশালিক’ সিনেমায় আপনার অভিনয়ের প্রশংসা হচ্ছে। পুরস্কারও পেয়েছেন। কেমন লাগছে?
কাজটি ভালো হয়েছে বলে অনেক তৃপ্তি লাগছে। মুক্তির পর থেকে দর্শকের প্রশংসা সেই তৃপ্তিটা আরও বাড়িয়েছে। যখন অভিনয়ের প্রশংসা শুনি, তখন খুব ভালো লাগে। ভালো কাজ করার আগ্রহটা আরও বেড়ে যায়। আর পুরস্কারের জন্য আমি একেবারেই প্রস্তুত ছিলাম না। প্রথম কাজেই পুরস্কার কাজের প্রতি দায়বদ্ধতা বাড়িয়ে দিল।
ওয়েব ফিল্মটির সঙ্গে যুক্ত হওয়ার গল্পটি শুনতে চাই?
এ সিনেমার গল্পকার ও চিত্রনাট্যকার জাহান সুলতানা আমার কয়েকটি কাজ দেখেছিলেন। তিনি আমাকে ভেবেই গল্পটি লেখেন। এরপর শিহাব শাহীন ভাইকে আমার কথা বলেন। বিষয়টি আমি জানতাম না। একদিন সকালে শিহাব ভাই ফোন করে বললেন, তোমাকে নিয়ে একটা ওয়েব সিনেমা বানাতে চাই। এরপর যখন গল্প শুনলাম, তখন হ্যাঁ বলতে আর সময় নিইনি।
মায়াশালিকের সারা হয়ে ওঠার প্রস্তুতি কেমন ছিল?
চরিত্রটি অনেক চঞ্চল। বেশি কথা বলে, সব সময় হাসিখুশি থাকে। মায়াশালিকের সারার সঙ্গে বাস্তবে আমার অনেক মিল আছে। বলতে পারেন সারা আর সাদিয়া একই রকম। তাই সারা হয়ে ওঠা তুলনামূলক সহজ হয়েছে। আলাদা করে তেমন প্রস্তুতি নিতে হয়নি।
প্রথম নাটক ও ওয়েব ফিল্ম দুই মাধ্যমেই আপনার সহশিল্পী ছিলেন অপূর্ব। তাঁর সঙ্গে কাজের অভিজ্ঞতা কেমন?
এটা আমার সৌভাগ্য যে দুই মাধ্যমে আমার প্রথম সহশিল্পী হিসেবে অপূর্ব ভাইকে পেয়েছি। তিনি কাজের প্রতি খুব যত্নশীল। কাজ করার সময় আমার ভুলগুলো ধরিয়ে দিয়েছেন। কী করে আরও ভালো করা যায় তা বুঝিয়ে দিয়েছেন। প্রথম নাটকে অল্প সময়ের জন্য তাঁর সঙ্গে কাজ করেছিলাম, এবার লিড কাপল হিসেবে কাজ করলাম। আগের মতোই আছেন। সহশিল্পী হিসেবে তিনি দারুণ!
বড় পর্দাতেও নাম লিখিয়েছেন...
সিনেমা নিয়ে আমার কোনো পরিকল্পনা ছিল না। সিনেমা তো আসলে অনেক বড় ব্যাপার। যখন আমার কাছে ‘কাজল রেখা’ সিনেমার অফার আসে, তখন গল্প পড়ার পর অডিশন দিই। সিলেক্ট হওয়ার পর সুযোগটা হাতছাড়া করতে চাইনি। ইতিমধ্যে সিনেমার ডাবিং শেষ করেছি। যতদূর জানি আগামী ফেব্রুয়ারিতে হলে মুক্তি পাবে ‘কাজল রেখা’। নিজেকে খুব ভাগ্যবান মনে হচ্ছে, ওয়েব ফিল্মে শিহাব শাহীন আর বড় পর্দায় গিয়াস উদ্দিন সেলিম ভাইয়ের মতো খ্যাতিমান নির্দেশকের নির্দেশনায় অভিষেক হতে যাচ্ছে আমার।
এখন কী কাজ করছেন?
ওটিটির জন্য দুটি ওয়েব সিরিজের কাজ শেষ করেছি। রুবায়েত মাহমুদের ‘কাবাডি’ আর রেজাউর রহমানের ‘ইন্টার্নশিপ’। এ ছাড়া ভালোবাসা দিবস উপলক্ষে তিনটি নাটকের কাজ শেষ করেছি।
নতুন বছরের পরিকল্পনা কী
এই বছরটা যেহেতু খুব ভালোভাবে শেষ হয়েছে, তাই নতুন বছরটা ভালো কাজ দিয়ে শুরু করতে চাই। বেশকিছু চিত্রনাট্য হাতে রয়েছে। সেখান থেকে বাছাই করে কাজ নির্বাচন করতে চাই। সংখ্যা না বাড়িয়ে কাজের মান ধরে রাখতে চাই।
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ জুন ২০২৫ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫