খুলনা প্রতিনিধি
খুলনা সিটি করপোরেশন (কেসিসি) নির্বাচনে অংশ নেওয়ার ইচ্ছা স্থানীয় বিএনপির তৃণমূল পর্যায়ের নেতাদের। তবে এ ক্ষেত্রে বাগড়া হয়ে দাঁড়িয়েছে কেন্দ্রের সিদ্ধান্ত।
আগামী ১২ জুন খুলনা সিটি করপোরেশনের নির্বাচন। এ নিয়ে অন্যান্য রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মীদের মতো বিএনপির তৃণমূল পর্যায়ের নেতা-কর্মীদের মধ্যেও আগ্রহ সৃষ্টি হয়েছে। তাঁরা মনে করছেন, এই নির্বাচনে অংশ নেওয়া উচিত দলটির। তবে কেন্দ্রীয় বিএনপি যে সিদ্ধান্ত নেবে, তা তাঁরা মেনে নেবেন।
খুলনা সিটি করপোরেশন প্রতিষ্ঠার পর ১৯৯৪-২০১৮ সাল পর্যন্ত নির্বাচনী ফলাফলে বিএনপির সাফল্য চোখে পড়ার মতো। তিনবার মেয়র পদে জয়ী হয়েছেন বিএনপি-সমর্থিত প্রার্থীরা। দুবার জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা। সবশেষ ২০১৮ সালে আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে অনুষ্ঠিত সিটি নির্বাচনে মেয়র পদে জিততে না পারলেও ৩১টি সাধারণ ওয়ার্ডের ১৩টিতে আওয়ামী লীগ, ১০টিতে বিএনপি ও ৮টিতে স্বতন্ত্র প্রার্থীরা জয়ী হন।
আসন্ন নির্বাচনে অংশ নেওয়ার পক্ষে খুলনা মহানগরীর সোনাডাঙ্গা থানা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান মুরাদ। তিনি বলেন, খুলনা বিএনপির ঘাঁটি।
বিএনপির স্থানীয় নেতারাও তাঁর মতোই বলছেন। নাম প্রকাশ না করার শর্তে স্থানীয় বিএনপির কয়েকজন নেতা বলেন, ভবিষ্যতে যেকোনো সুষ্ঠু নির্বাচন হলে খুলনা থেকে বিএনপিই বিজয়ী হবে। সামনে কেসিসির নির্বাচনে অংশ নিলে দল সুসংগঠিত হবে। কর্মীরা হবেন ঐক্যবদ্ধ। তাই তাঁরা নির্বাচনের পক্ষে।
এ বিষয়ে বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক নজরুল ইসলাম মঞ্জু বলেন, আন্দোলনের একটি প্রক্রিয়া হচ্ছে নির্বাচনে অংশ নেওয়া। নির্বাচন ছাড়া কর্মীদের ‘মোবিলাইজ’ করা সম্ভব নয়। বিএনপির সাবেক এই নেতার মতে, নির্বাচনে অংশ নেওয়া উচিত দলটির।
নজরুল ইসলাম মঞ্জু আরও বলেন, যেহেতু দলের সিদ্ধান্ত নির্বাচনে অংশ না নেওয়া, তাই সিদ্ধান্ত মেনে নেওয়া ছাড়া উপায় নেই দলটির সম্ভাব্য প্রার্থীদের।
এদিকে বিএনপির দায়িত্বশীল পর্যায়ের নেতারা বলছেন, নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত কোনো নির্বাচনে নেই দলটি।
এ ব্যাপারে খুলনা মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক শফিকুল আলম মনা বলেন, নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত বিএনপি নির্বাচনে অংশ নেবে না।
অপর দিকে মহানগর বিএনপির সদস্যসচিব শফিকুল আলম তুহিন বলেন, বর্তমান সরকার বারবার প্রমাণ করেছে তাদের অধীনে কোনো সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়। তাই বিএনপি বর্তমান সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচনে অংশ নেবে না। নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনেই কেবল নির্বাচনে অংশ নেবে বিএনপি।
খুলনা সিটি করপোরেশন (কেসিসি) নির্বাচনে অংশ নেওয়ার ইচ্ছা স্থানীয় বিএনপির তৃণমূল পর্যায়ের নেতাদের। তবে এ ক্ষেত্রে বাগড়া হয়ে দাঁড়িয়েছে কেন্দ্রের সিদ্ধান্ত।
আগামী ১২ জুন খুলনা সিটি করপোরেশনের নির্বাচন। এ নিয়ে অন্যান্য রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মীদের মতো বিএনপির তৃণমূল পর্যায়ের নেতা-কর্মীদের মধ্যেও আগ্রহ সৃষ্টি হয়েছে। তাঁরা মনে করছেন, এই নির্বাচনে অংশ নেওয়া উচিত দলটির। তবে কেন্দ্রীয় বিএনপি যে সিদ্ধান্ত নেবে, তা তাঁরা মেনে নেবেন।
খুলনা সিটি করপোরেশন প্রতিষ্ঠার পর ১৯৯৪-২০১৮ সাল পর্যন্ত নির্বাচনী ফলাফলে বিএনপির সাফল্য চোখে পড়ার মতো। তিনবার মেয়র পদে জয়ী হয়েছেন বিএনপি-সমর্থিত প্রার্থীরা। দুবার জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা। সবশেষ ২০১৮ সালে আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে অনুষ্ঠিত সিটি নির্বাচনে মেয়র পদে জিততে না পারলেও ৩১টি সাধারণ ওয়ার্ডের ১৩টিতে আওয়ামী লীগ, ১০টিতে বিএনপি ও ৮টিতে স্বতন্ত্র প্রার্থীরা জয়ী হন।
আসন্ন নির্বাচনে অংশ নেওয়ার পক্ষে খুলনা মহানগরীর সোনাডাঙ্গা থানা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান মুরাদ। তিনি বলেন, খুলনা বিএনপির ঘাঁটি।
বিএনপির স্থানীয় নেতারাও তাঁর মতোই বলছেন। নাম প্রকাশ না করার শর্তে স্থানীয় বিএনপির কয়েকজন নেতা বলেন, ভবিষ্যতে যেকোনো সুষ্ঠু নির্বাচন হলে খুলনা থেকে বিএনপিই বিজয়ী হবে। সামনে কেসিসির নির্বাচনে অংশ নিলে দল সুসংগঠিত হবে। কর্মীরা হবেন ঐক্যবদ্ধ। তাই তাঁরা নির্বাচনের পক্ষে।
এ বিষয়ে বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক নজরুল ইসলাম মঞ্জু বলেন, আন্দোলনের একটি প্রক্রিয়া হচ্ছে নির্বাচনে অংশ নেওয়া। নির্বাচন ছাড়া কর্মীদের ‘মোবিলাইজ’ করা সম্ভব নয়। বিএনপির সাবেক এই নেতার মতে, নির্বাচনে অংশ নেওয়া উচিত দলটির।
নজরুল ইসলাম মঞ্জু আরও বলেন, যেহেতু দলের সিদ্ধান্ত নির্বাচনে অংশ না নেওয়া, তাই সিদ্ধান্ত মেনে নেওয়া ছাড়া উপায় নেই দলটির সম্ভাব্য প্রার্থীদের।
এদিকে বিএনপির দায়িত্বশীল পর্যায়ের নেতারা বলছেন, নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত কোনো নির্বাচনে নেই দলটি।
এ ব্যাপারে খুলনা মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক শফিকুল আলম মনা বলেন, নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত বিএনপি নির্বাচনে অংশ নেবে না।
অপর দিকে মহানগর বিএনপির সদস্যসচিব শফিকুল আলম তুহিন বলেন, বর্তমান সরকার বারবার প্রমাণ করেছে তাদের অধীনে কোনো সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়। তাই বিএনপি বর্তমান সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচনে অংশ নেবে না। নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনেই কেবল নির্বাচনে অংশ নেবে বিএনপি।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
২ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪