মনোহরদী (নরসিংদী) প্রতিনিধি
নরসিংদীর মনোহরদীতে চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে একটি সেতু। উপজেলার কৃষ্ণপুর ইউনিয়নের চর-গোয়ালবাড়িয়া ও কাঁঠালতলী বাজার সংযোগ সড়কের ওপর নির্মিত সেতুটি দীর্ঘদিন ধরেই যান চলাচলের অনুপযোগী হয়ে আছে। তবে প্রতিদিনই ঝুঁকি নিয়ে সেতুটি দিয়ে চলাচল করছে হাজারো মানুষ।
স্থানীয় বাসিন্দারা বলছেন, সেতুটি প্রায় ৩৫ বছর আগে নির্মাণ করা হয়। এরপর আর মেরামত করা হয়নি। দ্রুত ভেঙে নতুন করে সেতুটি নির্মাণ করা হোক। অন্যদিকে প্রশাসন বলছে, দ্রুত এই সেতু নির্মাণের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সরেজমিন দেখা গেছে, সেতুটি প্রায় ৬০ ফুট দৈর্ঘ্যের। প্রস্থ ৬ ফুট। সেতুটির দুই পার্শ্বের রেলিং ভেঙে গেছে। নিচের পিলারগুলোও পলেস্তারা খুলে পরছে। সেতুটিতে যে কোনো সময় ঘটতে পারে বড় ধরনের দুর্ঘটনা।
স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, প্রায় ৩৫ বছর আগে সেতুটি নির্মাণ করা হয়। মেয়াদোত্তীর্ণ হওয়ায় সেতুটিতে যে কোনো সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। চর-গোয়ালবাড়িয়া, কৃষ্ণপুর, চর-গোলমাহমুদ ও খালিয়াবাদ গ্রামের ৮ থেকে ১০ হাজার মানুষ এই সেতু ব্যবহার করেন। উপজেলা সদরের সঙ্গে যোগাযোগের প্রধান সড়ক এটি। বড়চাপা ডিগ্রি কলেজ, কৃষ্ণপুর উচ্চবিদ্যালয়সহ একাধিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শত শত ছাত্র-ছাত্রী এ সেতু দিয়ে চলা করে। তাই এলাকার মানুষ দ্রুত সময়ের মধ্যে সেতুটি পুনঃ নির্মাণের দাবি জানান।
মো. রমিজ উদ্দিন নামের এক অটোরিকশা চালক বলেন, ‘সেতুটি সরু হওয়ায় একসঙ্গে দুটি সিএনজি সেতু পার হতে পারে না। সেতুর দুই পাশের হাতল ভেঙে যাওয়ায় একটু এদিক-সেদিক হলেই নিচে পড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা আছে। দীর্ঘদিন ধরে বেহাল থাকলেও এই সমস্যা দেখার যেন কেউ নেই। বিভিন্ন সময়ে এলাকার মানুষ এটি সংস্কারের দাবি জানালেও সেতুটি এখনো পড়ে আছে অবহেলায়।
চর-গোয়ালবাড়িয়া গ্রামের আবদুর রহমান নামে দশম শ্রেণির এক শিক্ষার্থী বলেন, ‘আমরা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ছাত্র-ছাত্রীরা সাইকেল দিয়ে প্রতিদিনই ঝুঁকি নিয়ে এই সেতু পার হই। অনেকে অটোরিকশা, সিএনজি, মোটরসাইকেল চালিয়ে এই সেতুর ওপর দিয়ে চলাচল করেন। বর্তমানে সেতুর যে অবস্থা তাতে যেকোনো সময় ঘটতে পারে বড় ধরনের দুর্ঘটনা। তাই দ্রুত সেতুর সংস্কার বা নতুন করে নির্মাণের দাবি জানাচ্ছি।’
কৃষ্ণপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার এমদাদুল হক আকন্দ বলেন, সেতুটি একটি জনগুরুত্বপূর্ণ সেতু। সাধারণ জনগণের পাশাপাশি বিভিন্ন বিদ্যালয় ও কলেজের শিক্ষার্থীরা এ সেতু দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে নিয়মিত যাতায়াত করেন। আমি উপজেলা পরিষদের মাসিক উন্নয়ন সভায় এই সেতুর কথা উপস্থাপন করেছি। আমার বিশ্বাস সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ দ্রুত সেতুটি পুনঃ নির্মাণের ব্যাপারে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবেন।’
উপজেলা প্রকৌশলী মীর মাহিদুল ইসলাম বলেন, ‘আমি এখানে এসেছি অল্প কয়েক দিন হলো। খোঁজ-খবর নিয়ে দ্রুত সময়ের মধ্যে সেতুর ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেব।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এএসএম কাশেম বলেন, ‘আমি এই সেতুটির ব্যাপারে মাত্র জানলাম। জনদুর্ভোগ লাঘবের জন্য যত দ্রুত সম্ভব এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।’
নরসিংদীর মনোহরদীতে চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে একটি সেতু। উপজেলার কৃষ্ণপুর ইউনিয়নের চর-গোয়ালবাড়িয়া ও কাঁঠালতলী বাজার সংযোগ সড়কের ওপর নির্মিত সেতুটি দীর্ঘদিন ধরেই যান চলাচলের অনুপযোগী হয়ে আছে। তবে প্রতিদিনই ঝুঁকি নিয়ে সেতুটি দিয়ে চলাচল করছে হাজারো মানুষ।
স্থানীয় বাসিন্দারা বলছেন, সেতুটি প্রায় ৩৫ বছর আগে নির্মাণ করা হয়। এরপর আর মেরামত করা হয়নি। দ্রুত ভেঙে নতুন করে সেতুটি নির্মাণ করা হোক। অন্যদিকে প্রশাসন বলছে, দ্রুত এই সেতু নির্মাণের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সরেজমিন দেখা গেছে, সেতুটি প্রায় ৬০ ফুট দৈর্ঘ্যের। প্রস্থ ৬ ফুট। সেতুটির দুই পার্শ্বের রেলিং ভেঙে গেছে। নিচের পিলারগুলোও পলেস্তারা খুলে পরছে। সেতুটিতে যে কোনো সময় ঘটতে পারে বড় ধরনের দুর্ঘটনা।
স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, প্রায় ৩৫ বছর আগে সেতুটি নির্মাণ করা হয়। মেয়াদোত্তীর্ণ হওয়ায় সেতুটিতে যে কোনো সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। চর-গোয়ালবাড়িয়া, কৃষ্ণপুর, চর-গোলমাহমুদ ও খালিয়াবাদ গ্রামের ৮ থেকে ১০ হাজার মানুষ এই সেতু ব্যবহার করেন। উপজেলা সদরের সঙ্গে যোগাযোগের প্রধান সড়ক এটি। বড়চাপা ডিগ্রি কলেজ, কৃষ্ণপুর উচ্চবিদ্যালয়সহ একাধিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শত শত ছাত্র-ছাত্রী এ সেতু দিয়ে চলা করে। তাই এলাকার মানুষ দ্রুত সময়ের মধ্যে সেতুটি পুনঃ নির্মাণের দাবি জানান।
মো. রমিজ উদ্দিন নামের এক অটোরিকশা চালক বলেন, ‘সেতুটি সরু হওয়ায় একসঙ্গে দুটি সিএনজি সেতু পার হতে পারে না। সেতুর দুই পাশের হাতল ভেঙে যাওয়ায় একটু এদিক-সেদিক হলেই নিচে পড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা আছে। দীর্ঘদিন ধরে বেহাল থাকলেও এই সমস্যা দেখার যেন কেউ নেই। বিভিন্ন সময়ে এলাকার মানুষ এটি সংস্কারের দাবি জানালেও সেতুটি এখনো পড়ে আছে অবহেলায়।
চর-গোয়ালবাড়িয়া গ্রামের আবদুর রহমান নামে দশম শ্রেণির এক শিক্ষার্থী বলেন, ‘আমরা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ছাত্র-ছাত্রীরা সাইকেল দিয়ে প্রতিদিনই ঝুঁকি নিয়ে এই সেতু পার হই। অনেকে অটোরিকশা, সিএনজি, মোটরসাইকেল চালিয়ে এই সেতুর ওপর দিয়ে চলাচল করেন। বর্তমানে সেতুর যে অবস্থা তাতে যেকোনো সময় ঘটতে পারে বড় ধরনের দুর্ঘটনা। তাই দ্রুত সেতুর সংস্কার বা নতুন করে নির্মাণের দাবি জানাচ্ছি।’
কৃষ্ণপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার এমদাদুল হক আকন্দ বলেন, সেতুটি একটি জনগুরুত্বপূর্ণ সেতু। সাধারণ জনগণের পাশাপাশি বিভিন্ন বিদ্যালয় ও কলেজের শিক্ষার্থীরা এ সেতু দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে নিয়মিত যাতায়াত করেন। আমি উপজেলা পরিষদের মাসিক উন্নয়ন সভায় এই সেতুর কথা উপস্থাপন করেছি। আমার বিশ্বাস সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ দ্রুত সেতুটি পুনঃ নির্মাণের ব্যাপারে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবেন।’
উপজেলা প্রকৌশলী মীর মাহিদুল ইসলাম বলেন, ‘আমি এখানে এসেছি অল্প কয়েক দিন হলো। খোঁজ-খবর নিয়ে দ্রুত সময়ের মধ্যে সেতুর ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেব।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এএসএম কাশেম বলেন, ‘আমি এই সেতুটির ব্যাপারে মাত্র জানলাম। জনদুর্ভোগ লাঘবের জন্য যত দ্রুত সম্ভব এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
২ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪